Tumgik
#ধ্বংস
atique-rejvee · 6 months
Text
ওলীগণ জীবীত
সমস্ত বেলায়াত প্রাপ্ত ওলীরা তাদের স্বীয় কবরে জীবিত রয়েছেনঃ এ বিষয়ে ইমাম সুয়ূতী (রহ) তাঁর লিখিত ‘শরহুস সুদূর’ গ্রন্থে বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন- عَن عِكْرِمَة قَالَ قَالَ إِبْنِ عَبَّاس الْمُؤمن يعْطى مُصحفا فِي قَبره يقْرَأ فِيهِ -‘‘মু‘মিনকে (ওলীদেরকে) তার কবরে কুরআন শরীফ দেয়া হয়। তথায় সে পাঠ করে।’’২২৪ তাই বলতে চাই, একজন মু‘মিনের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে…
View On WordPress
0 notes
saiful958 · 9 months
Video
youtube
বিশাল অট্টালিকা ঝাড়ুর পিটানিতে ধ্বংস | মুফতি হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী |...
1 note · View note
banglakhobor · 1 year
Text
অন্ধকারে ৪৮ সেকেন্ড আগে টের পান মৃত্যু হাজির,এটাই কি ছিল টাইটানযাত্রীদের পরিণতি
অতলান্তিকের অতলে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে সলিলসমাধি হয় ডুবোজাহাজ টাইটান-এর৷ কেমন ছিল সেই ডুবোযানের পাঁচ যাত্রীর জীবনের শেষ মুহূর্ত? সেই প্রশ্নের উত্তরে উঠে আসছে একের পর এক নানা সম্ভাবনা৷ সেই তালিকায় সংযোজিত হচ্ছে নতুন এক ধারণা৷ এই নতুন সম্ভাবনার কথা বলেছেন স্প্যানিশ ইঞ্জিনিয়ার তথা আন্ডারওয়াটার এক্সপার্ট জোসে লুইস মার্টিন৷ টাইটানের যাত্রা শুরু থেকে দুর্ঘটনার মুহূর্ত পর্যন্ত বিশদ বিবরণ…
View On WordPress
0 notes
onenews24bd · 1 year
Text
তাড়াইলে প্রশাসনের অভিযানে ৪শ' মিটার চায়না জাল ধ্বংস 
কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে  ৪শ’ মিটার অবৈধ চায়না জাল জব্দ করে আগুন দিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০মে) দুপুরের দিকে উপজেলা মৎস কর্মকর্তা অমিত পন্ডিতের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে তাড়াইল-সাচাইল সদর ইউনিয়নের ভেরণতলা গ্রাম সংলগ্ন সুতী নদী থেকে নিষিদ্ধ ৪শ মিটার রিং জাল (যা স্থানীয় ভাসায় চায়না জাল হিসেবে পরিচিত) আটক করা হয়। অবৈধ আটককৃত জালের মালিকানা না পাওয়ায় উদ্ধারকৃত জাল উপজেলা মৎস…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
tawhidislamictv · 2 years
Video
youtube
অহংকার ✅মানুষকে ধ্বংস করে দেয় ✅নারী বক্তা সকিনা বেগম ✅ Nari bokta Waz S...
0 notes
bangladeshkhobor · 2 years
Text
কারখানার বিষাক্ত কেমিক্যালের কারনে পুকুরের মাছ ধ্বংস
কারখানার বিষাক্ত কেমিক্যালের কারনে পুকুরের মাছ ধ্বংস
সাভার প্রতিনিধি : সাভারের আশুলিয়ায় একটি পুকুরে বিভিন্ন ডাইং কারখানার বিষাক্ত কেমিক্যালের পানি গিয়ে মাছ মারা গেছে। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ওই পুকুরে মাছ গুলো মরে ভেসে উঠে। এঘটনায় ওই মাছ চাষী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। উপজেলার আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের জিরানির কলাবাগান এলাকায় আব্দুল মালেকের পুকুরে এ মাছ মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটে। ওই মৎস্য চাষী আব্দুল মালেক জানান, প্রায় ১৫ বিঘার একটি পুকুর লিজ নিয়ে তিনি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
leviraaaaaa · 2 months
Text
Can't stop listening to this one song. It goes something like this-
কারার ঐ লৌহকপাট ভেঙে ফেল কর রে লোপাট রক্ত-জমাট শিকল পূজার পাষাণ-বেদী
ওরে ও তরুণ ঈশান বাজা তোর প্রলয় বিষাণ ধ্বংস নিশান উড়ুক প্রাচীর প্রাচীর ভেদি Rough Translation:
Those iron bars of prison Break them down, strike them out Bloodied chains, the stone-alter to worship Oh you! The youths! Blow out your horns of doom Let the flag of carnage soar, through wall to wall
To you. To the people of my country. To every single person who's out there now, fighting against an unjust system. You bleed and you ache, yet you do not kneel. You run through the streets and scream for justice. You pick up your sticks and stones and stand against guns and bullets. You do not cower, you do not fear. It's extraordinary. It's extraordinary what you do. It's extraordinary the courage you possess, the bravery, the spirit. I am proud. I am proud that I speak the tongue you do. I am proud that I have shared the same soil as yours. I am proud. I see it on the news. Everyday. More dead. More injured. More arrested. I see it again the next day. And the day after that. And I am shocked, I am speechless, I am filled with utter pride and respect because I know you will not stop. You will not stop until every drop of blood is paid for, every last corpse answered for. How arrantly foolish our Government is. How witless do you have to be to not learn your lesson? They think violence is the solution for everything. They think if they can just drop a couple bodies, spill a little blood, send a few behind the bars, it'll all calm down. That we're just a couple of defenseless kids. And that does work. Fear is great. Fear will pump through your blood and incapacitate you. You can use fear to break an entire nation. But only for so long. Fear is great. But rage is greater. 1952, 1969, 1971.
History testifies.
Justice will prevail.
9 notes · View notes
myladytara · 9 months
Text
জীবনে ঝামেলা এড়ানো এবং উন্নতির জন্য নিচের এই আটটা জিনিস আয়ত্বে আনা জরুরি:
১. মনোযোগ দিয়ে কথা শোনা
সারাক্ষণ নিজের কথা না বলে সামনের মানুষটাকে বলতে দেয়া এবং মনোযোগ দিয়ে তার কথা শোনা একটা বড় ধরনের গুণ। আপনি যত ভালো বক্তাই হোননা কেন, কথা বলে কাউকে আপনি যতটা মুগ্ধ করতে পারবেন, তারচেয়ে তিনগুণ মুগ্ধ করতে পারবেন মনোযোগ দিয়ে তার কথা শুনে।
২. অভিযোগ এবং সমালোচনা এড়িয়ে চলা
সারাক্ষণ সবকিছুতে যাদের অভিযোগ, তাদেরকে কেউ পছন্দ করে না। আর সমালোচনাকারীদের মানুষ সবচেয়ে ঘৃণা করে এবং ভয়ও পায়। কারণ এটা সবাই জানে, যে আপনার সামনে অন্যের সমালোচনা করছে সে আপনি উঠে যাওয়ার পর অন্যের সামনে আপনারও সমালোচনা করবে।
৩. হাসিমুখে কথা বলা
হাসিমুখ একটা প্রশান্তির সৃষ্টি করে। হাসিখুশি মানুষজনকে আপন লাগে দেখতে। আমি বলছি না আপনাকে জোর করে হাসতে হবে। চেষ্টাটুকু করলেই হবে। অন্তত আপনার মুখ/চেহারা/ আচার-আচরণে ধরে রাখা কঠিন ভাবমূর্তি যেন আপনার সাথে অন্যের কথা বলার ইচ্ছেটুকু নষ্ট না করে দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখলেও যথেষ্ট।
৪. অন্যের প্রশংসা করা
কাউকে তেল দেয়া নয়। বরং খেয়াল করলে দেখবেন প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই সুন্দর কিছু না কিছু আছে। তার চেহারা, আচার-আচরণ বা যেকোনো একটা কাজ যেটা সে ভালো পারে- চোখে পড়া মাত্রই তাকে সেটা জানান দিন। মুখ ফুটে বলুন তার কোন জিনিসটা আপনার পছন্দ হয়েছে। মন থেকে প্রশংসা করলে মানুষজন খুশি হয়। একটা মানুষ খুশি হলে সেই খুশির আভা আপনাকেও ছুঁয়ে যাবে।
৫. মানুষের নাম মনে রাখা
মানুষ নিজের নাম প্রচণ্ড ভালোবাসে। কেবল ভুলভাল উচ্চারণে কিংবা বানানে কারো নাম ডাকা বা লেখা আপনাকে তার অপছন্দের মানুষের তালিকায় ফেলে দিতে যথেষ্ট। যে যার নাম যেভাবে বলে বা লেখে আপনাকে ঠিক সেভাবেই তাকে ডাকতে হবে বা সেই বানানেই লিখতে হবে। I-এর জায়গায় E-লিখে যদি ভাবেন আপনার ই-মেইলের উত্তর আসবে তাহলে নিশ্চিত থাকুন, আপনার ই-মেইল সে পড়বেও না। মনে রাখবেন, 'you mess with their name, you mess with them!'
৬. বিনয়ী হওয়া
কেবল একটা কথা মনে রাখলেই যথেষ্ট: অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে। আর বিনয় মানুষের চরিত্রে এক অপূর্ব সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলে। জন্ম এবং মৃত্যুর মাঝে অল্প একটু সময়ের জন্য আমরা পৃথিবীতে আছি। যত টাকা, যত খ্যাতি, যত কিছুই হোক, মহাবিশ্বে আমাদের অস্তিত্ব অত্যন্ত নগন্য। দূর থেকে যাকে যতই হোমরাচোমরা মনে হোকনা কেন, আমরা আসলে কেউই এমন কিছু হয়ে যাই নাই যেখান থেকে অন্যকে আমরা ছোট করে দেখতে পারি। বিনয়হীন মানুষের চেয়ে বিশ্রী দেখতে আর কিছু নাই জাগতে। এরচেয়ে বাজে সঙ্গও আর হয় না।
৭. অসৎ এবং অলস সঙ্গ এড়িয়ে চলা
সঙ্গদোষে যে লোহা ভাসে এটা মনে রাখতে হবে সবসময়। আপনি যাদের সাথে ওঠাবসা করেন তাদের স্বভাব-চরিত্র নিজের অজান্তেই আপনার মধ্যে চলে আসবে। ওইযে বলে না 'your network is your net worth' কথাটা একটু চিজি হলেও সত্য। অসৎ এবং অলস সঙ্গ এড়িয়ে চলার কোনো বিকল্প নেই।
৮. নতুন কিছু জানা বা শেখার চেষ্টা অব্যহত রাখা
বই পড়ে, মুভি দেখে, পডকাস্ট শুনে বা যেভাবেই সম্ভব নতুন কিছু জানার বা শেখার আগ্রহ আপনাকে বহুদূর নিয়ে যাবে। মানুষের সাথে কথা বলেও অনেককিছু জানা যায়। অন্যের কাছ থেকে শেখার ইচ্ছা, আগ্রহ এবং চেষ্টা যে অব্যহত রাখে তাকে দমানো কঠিন।
ওপরের এই আটটা পয়েন্ট মাথায় রাখতে পারলে এবং এই ছোট্ট বিষয়গুলোকে নিজের আয়ত্বে আনতে পারলে জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী।
©Khadizatul Kobra Sonya
5 notes · View notes
Text
বিজ্ঞানীদের যেসব আবিষ্কার ডেকে এনেছিল ধ্বংস
2 notes · View notes
kanej-jabin · 1 year
Text
"ইংল্যান্ডের 'ডলস অফ দা মুল': পুতুলের কবরস্থানে অদ্ভুত অভিজ্ঞতা"
Tumblr media
ইতিহাস জুড়ে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা হ'ল জনসংখ্যা, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি স্থান বা এলাকা ক্রমবর্ধমান জনবসতিহীন হয়ে পড়ে, যার ফলে এটি শেষ পর্যন্ত পরিত্যক্ত হয়। এই ঘটনাটি দূরবর্তী অবস্থান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ঘটনা সহ বিভিন্ন কারণ দ্বারা চালিত হতে পারে এবং এটি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল এবং তাদের বাসিন্দাদের জন্য উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। প্রত্যন্ত অঞ্চল: প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলি তাদের বিচ্ছিন্নতা এবং মৌলিক সুযোগ-সুবিধা এবং অর্থনৈতিক সুযোগগুলিতে সীমিত অ্যাক্সেসের কারণে প্রায়শই জনসংখ্যার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। উন্নত জীবনযাত্রা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং চাকরির সম্ভাবনার সন্ধানে লোকেরা এই অঞ্চলগুলি থেকে দূরে সরে যাওয়ার প্রবণতা রাখে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবকাঠামো এবং পরিষেবার অভাব জীবনকে চ্যালেঞ্জিং করে তুলতে পারে, সময়ের সাথে সাথে মানুষের উপস্থিতি হ্রাস পেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনসংখ্যা ধীরে ধীরে হতে পারে কারণ সম্প্রদায়গুলি আকার এবং প্রভাবে হ্রাস পাচ্ছে। অবশেষে, এই এলাকাগুলি ভূতের শহরে পরিণত হতে পারে, পরিত্যক্ত বিল্ডিং এবং বাতাসে ঝুলন্ত জনশূন্যতার অনুভূতি সহ। প্রত্যন্ত জনবহুল অঞ্চলগুলিও তাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ঐতিহ্যগত জীবনধারা হারাতে পারে কারণ তরুণ প্রজন্ম দূরে সরে যায়, অন্যত্র আরও সংযুক্ত এবং সুবিধাজনক অস্তিত্বের সন্ধান করে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়: প্রাকৃতিক দুর্যোগ ���েমন ভূমিকম্প, বন্যা, হারিকেন এবং দাবানল ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় সর্বনাশ ঘটাতে পারে, যার ফলে প্রায়ই জনসংখ্যা হয়। যখন একটি অঞ্চল বারবার এই ধরনের দুর্যোগে আক্রান্ত হয়, তখন লোকেরা নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে রক্ষা করার জন্য নিরাপদ এলাকায় স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। বাড়িঘর, অবকাঠামো এবং জীবিকা ধ্বংস অভিবাসনের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেরণা হতে পারে। একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরের ঘটনা একটি সম্প্রদায়ের উপর গভীর প্রভাব ফেলে, এটি জনসংখ্যার পুনর্গঠন এবং টিকিয়ে রাখা চ্যালেঞ্জ করে। কিছু ক্ষেত্রে, অতীতের বিপর্যয়ের স্মৃতি মানুষকে তাদের পূর্বের বাড়িতে ফিরে যেতে, জনসংখ্যাকে স্থায়ী করতে বাধা দিতে পারে। মানবসৃষ্ট দুর্ঘটনা: শিল্প বিপর্যয়, পারমাণবিক দুর্ঘটনা এবং পরিবেশ দূষণ সহ মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ঘটনা একটি এলাকাকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলতে পারে। যখন এই দুর্ঘটনা ঘটে, সরকারী সংস্থাগুলি প্রায়ই তাদের নিরাপত্তার জন্য বাসিন্দাদের সরিয়ে দেয়। ঘটনার তীব্রতার উপর নির্ভর করে, এই স্থানান্তরগুলি অস্থায়ী বা স্থায়ী হতে পারে। মনুষ্যসৃষ্ট দূর্ঘটনা শুধুমাত্র মানুষকে তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য করে না বরং দূষণ ও পরিবেশের অবনতির একটি স্থায়ী উত্তরাধিকারও রেখে যায়। এই অঞ্চলগুলি বছরের পর বছর বা এমনকি শতাব্দী ধরে জনবসতিহীন থাকতে পারে, কারণ ভূমি এবং জলের উত্সগুলি মানুষের বসবাসের জন্য অনিরাপদ থাকতে পারে। জনসংখ্যার প্রভাব: জনসংখ্যার ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা এবং তাদের বাসিন্দাদের জন্য বিভিন্ন পরিণতি রয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে, জনবসতিপূর্ণ অঞ্চলগুলি অর্থনৈতিক কার্যকলাপে হ্রাস পেতে পারে, যার ফলে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায় এবং স্থানীয় সরকারগুলির জন্য একটি কম করের ভিত্তি। এর ফলে, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলির জন্য তহবিল হ্রাস হতে পারে। সাংস্কৃতিকভাবে, জনসংখ্যার কারণে ঐতিহ্যগত রীতিনীতি, ভাষা এবং অনুশীলনগুলি হারিয়ে যেতে পারে যা আর তরুণ প্রজন্মের কাছে চলে যায় না। এটি ঐতিহাসিক স্থান এবং ভবন পরিত্যাগের ফলে একটি সম্প্রদায়ের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে মুছে ফেলতে পারে। উপসংহারে, জনসংখ্যা হল ভৌগলিক বিচ্ছিন্নতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মানবসৃষ্ট দুর্ঘটনা সহ বিভিন্ন কারণের দ্বারা চালিত একটি জটিল ঘটনা। যদিও কিছু এলাকা ধীরে ধীরে জনসংখ্যার সম্মুখীন হতে পারে, অন্যরা আকস্মিক বিপর্যয়মূলক ঘটনার কারণে হঠাৎ করে পরিত্যক্ত হতে পারে। জনসংখ্যার কারণ ও পরিণতি বোঝা নীতিনির্ধারক এবং সম্প্রদায়ের জন্য এর প্রভাবগুলিকে মোকাবেলা এবং প্রশমিত করার জন্য কৌশল বিকাশের জন্য অপরিহার্য, যাতে মানব বসতিগুলির দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্ব নিশ্চিত করা যায়। আরও পড়ুন…
9 notes · View notes
atique-rejvee · 8 months
Text
"বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির " ১৫২৮-২০২৪: বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির! এক নজরে ৪৯৬ বছরের ইতিহাস এবং বিতর্ক১৫২৮-২০২৪: বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির! এক নজরে ৪৯৬ বছরের ইতিহাস এবং বিতর্ক
১৫২৮-২০২৪: বাবরি মসজিদ থেকে রামমন্দির! এক নজরে ৪৯৬ বছরের ইতিহাস এবং বিতর্ক অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ তৈরি হওয়ার ৪৯১ বছর পরে শীর্ষ আদালতের বিচারকেরা জানান, হিন্দুদের বিশ্বাসের ‘রামজন্মভূমি’তে মন্দিরই হবে। আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক। কলকাতাশেষ আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৪ ০৮:২১ বছরের পর বছর ধরে আইনি লড়াই। দীর্ঘ লড়াই নিয়ে রাজনৈতিক জট। এ সব কাটিয়ে অবশেষে সোমবার অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন। সোমবার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
asm-niaz · 1 year
Text
পরিচ্ছন্নজীবন চাই।
নীচের লেখাটা পড়ার আগে আপনার মা-বাবা অথবা সন্তানের চেহারা মোবারকের দিকে ৫ মিনিট নেক দৃষ্টিতে একাগ্রচিত্তে তাকিয়ে থাকুন। যদি তাদের কেউ কাছে নাও থাকে অন্তরদৃষ্টি দিয়ে দেখার চেষ্টা করুন। ভাবুন দুনিয়াতে কোথা থেকে এসেছেন আর কোথায় গিয়ে পৌঁছাবেন! আর ভাবুন আমরা কি আমাদের দায়িত্বগুলো ঠিকভাবে পালন করতে পারছি কিনা।
এবারে আসি মূল লেখায়, যার শিরোনাম হতে পারে, #পরিচ্ছন্ন_জীবন_চাই।
যারা বিভিন্ন নেশায় বুদ হয়ে আছেন তাদের উদ্দেশ্যে এই লেখা। কিন্তু সবাই পড়ুন। সময় নিয়ে পড়ুন দয়া করে।
"""""""""""""""""""""""""""""''''''''''''"""'"'''''''''''''''''"""''
কি একটা জীবন! নেশার জীবন! এটা কোন জীবন হতে পারে না। আহারে জীবন! জাহান্নামের খড়্গ মাথার উপর ঝুলিয়ে দিয়ে দুনিয়ার জীবনটা বরবাদ করতে পারিনা আমরা।
এ বিষয়ে আমি কেন কথা বলছি? জ্বি সেটা ভালোবাসার কারনেই বলা দরকার। তাই বলছি। ভালোবাসা ছাড়া জীবনের কোন দাম নেই। ঘর থেকে রাস্তায় বের হয়ে যাওয়া পাগলটাকে আরো বেশি ভালোবাসা দরকার। ওরা যে স্তরের চিন্তা করে আমরা হয়তো তার ধারে কাছেও নেই। মানুষের মন বোঝার চেষ্টা প্রতিটা সুস্থ মানুষেরই করা উচিত।
যখন দেখি কাছের মানুষেরা নেশার কারণে অকালে ঝড়ে যাচ্ছে। জীবন যাপন করছে উচ্ছৃঙখল ভাবে, ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সম্ভাবনাময় জীবন ও সংসারগুলো। সেখানে কিছু বলাটা নিজের দায়িত্বের মধ্যেই পরে।
সবাই মিলে আমরাই পারি সুন্দর একটা পৃথিবী গড়ে তুলতে। বেহেস্তের প্রকৃত স্বাদ আমরা দুনিয়াতেই ভোগ করতে পারি যদি একটা পরিচ্ছন্ন জীবনের পথে পা বাড়াই। অথচ এসব করে নরকের জীবন বেছে নিচ্ছি। সাথে অর্থ, সময় আর মেধা সবকিছুই ধ্বংস হচ্ছে।
সৃষ্টিকর্তা সর্বত্রই বিরাজমান। আমাদের এই অসীম যাত্রায় দুনিয়া ছোট্ট একটা স্টেশন মাত্র। এই দুনিয়াতেই জান্নাত আর নরকের নমুনা রয়েছে। দুনিয়ার কর্ম কান্ডের উপরেই নির্ধারিত হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, পরকালে সুখ না অশান্তি?
তাহলে কি উত্তর? ইহকালে আর পরকালে শান্তির জন্য আপনারা নেশা করতে পারেন না, পারেন না আপন মানুষগুলোকে দিনের পর দিন কষ্ট দিয়ে আহত করতে। জীবন একটাই, এটা ধ্বংস হলে ২য় বার দুনিয়াতে ফেরৎ আসার কোন সুযোগ নেই। নেই পরকালেও শান্তির নিশ্চয়তা। তাই জীবনটা সুন্দর-সাবলীল, পরিপক্ক ও পরিচ্ছন্ন হওয়া বেশি জরুরী।
প্রতিরাতে বৃদ্ধ মা যখন আপনার ফেরার অপেক্ষায় থাকে, যখন আপনার স্ত্রী এক বুক জ্বালা নিয়ে না খেয়ে চোখের জলে বালিশ ভেজায়, একবারের জন্যও হৃদয়ে আঘাত করেনা তাদের কষ্টগুলো আপনাকে? আপনার যাচ্ছে-তাই চলাফেরার কারণে কত রাত নির্ঘুম কাটিয়েছেন আপনার স্ত্রী তার হিসেব রেখেছেন কখনো? নেশা করেই বাসায় গিয়ে অসংলগ্ন আচরণ কোন স্ত্রী-ই মেনে নিতে পারে না। পারে না কোন মমতাময়ী মা মেনে নিতে। শুধু ডুকরে কাঁদে দিনের পর দিন।
যে স্ত্রী লোক আপনার ঘর করছে, ভেবে নেবেন তার অসীম ধৈর্য রয়েছে অথবা যাওয়ার কোন রাস্তা নেই অথবা সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাধ্য হয়ে ঘর করছে আপনার। ওটা কোন জীবন নয়, এর চেয়ে নির্বাসনের জীবনও ভালো।
আবার কোন মা-ই পারে না অসুস্থ সন্তানকে রেখে নির্বাসিত হতে। আপনাকে একা ফেলে রেখে কোথায় যাবে? শুধু অপেক্ষায় থাকে, কবে পরিচ্ছন্ন জীবন ফিরে পাবে আদরের ধন।
সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখেছেন একবারও, ওদের মনটা কতটা ছোট হয়ে থাকে? ওরা আপনার দিকে ভয়ে তাকায় না। আপনার নেশাগ্রস্ত রক্তচক্ষু দেখে ওদেরও ঘৃণা হয়। ওদের নিষ্পাপ চেহারার দিকে বেশি নয় ৫টা মিনিট একাগ্রচিত্তে তাকিয়ে থাকুন, পারবেন না আর নেশা করতে। যে ভবিষ্যৎ সন্তানের মাঝে দেখতে পাচ্ছেন তা তিলে তিলে আপনিই নষ্ট করে দিচ্ছেন।
যে মা ১০ মাস ১০ দিন নিজের গর্ভে ধারণ করে আপনাকে এতটা বছর লালন করেছেন, তার পবিত্র মুখখানার দিকে তাকিয়ে ভেবে দেখবেন, নেশা করে মায়ের হক নষ্ট করছেন আপনি। যেখানে পিতামাতার দিকে নেক দৃষ্টিতে একবার তাকালে হজ্জের দোয়া কবুল হয়ে যায়। সেখানে নেশার জন্য সংসারে অশান্তি করি কিভাবে আমরা?
ভাববেন আর ভাববেন, নিজের কথা ভাববেন, মা-বাবা, স্ত্রী-সন্তান, বন্ধু-বান্ধব, কাছের মানুষ সকলের কথা ভাববেন। দেখবেন আপনি নেশা করতে পারবেন না। নেশার কথা মনেও আসবে না আর।
অকালে নিজে মরে যাবেন না প্লিজ, আর অকালে আপনজনদেরকেও মেরে ফেলবেন না। এ জীবনে চাইলেই যা ইচ্ছা তাই করে ফেলা যায় না। শিখুন কিভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। নিয়ন্ত্রণই পরিচ্ছন্ন জীবনের চাবিকাঠি।
নিজের জন্য না হলেও আপনাকে ঘিরে যারা বেঁচে আছে, আপনাকে নিয়ে যারা স্বপ্ন দেখে, আপনার হাসিমুখটা এক নজর দেখার জন্য যে রমনী বছরের পর বছর ধৈর্য ধরে দরজার আড়ালে অপেক্ষা করছে, যে সন্তানেরা আপনার বুকে তাদের জীবনের অবলম্বন খুঁজে বেড়ায়, স্বপ্ন দেখে একদিন মানুষের মতো মানুষ হবে; তাদের জন্য হলেও বেঁচে থাকুন। প্রকৃত শান্তিটা পরিবারের মাঝেই পাওয়া যায়। পরিবারকে বঞ্চিত করা চরম অন্যায় কাজ।
কি ফায়দা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে? নেশা করতে গিয়ে কূলহারা বিহঙ্গের মতো জীবন ধারণ করে একাকীত্ত্বের দহনে পুড়ে ছাড়খার হওয়ার কোন মানে নেই।
7 notes · View notes
zobairhossain · 10 months
Text
কবিতা ছেড়ে যেতে চায় তার কবি
কবির অনেক অসুখ, পারেনা ভোলাতে কিছু
অনেক চেষ্টা করেও হয় না।
রাত্রে কবির শিরার ভেতর আগুন হাটাচলা করে
মাথার দু'পাশ ঢোলের মত শব্দ করে,
বড়ই অসহায়,
ধ্বংস হবে কিন্তু কবিতা যপবে।
যখন সে পাশে আসে, হঠাৎই সব ঠান্ডা
বর্ষার হিম যেন সে চুলে নিয়ে ঘোরে,
কবির ঘুম চলে আসে
কিন্তু পারে না।
কবির খুব ইচ্ছা করে এমন এক রাতে একলা মরে যেতে,
কিন্তু পরকালে যদি কবিতা না থাকে?
রাত ১২:৫২
৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
2 notes · View notes
mylordisallah · 3 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
কার বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন
পৃথিবীতে যাঁরা আল্লাহর প্রতিনিধি
Those Who Are Representatives of Allah On Earth
আল্লাহ মানুষকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছেন। মানুষ নিজ জীবনে আল্লাহর আনুগত্য ও পৃথিবীর বুকে তাঁর আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করে। আর এটা মানব সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্যও বটে। ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, যখন তোমার প্রতিপালক ফেরেশতাদের বললেন, আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করছি।
’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ৩০)
আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের অর্থ
পবিত্র কোরআনে প্রতিনিধি বোঝাতে ব্যবহৃত ‘খলিফা’ শব্দের অর্থ নির্ণয়ে আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, মানুষ আল্লাহর শরিয়ত প্রতিষ্ঠা, বিধান বাস্তবায়ন ও একত্ববাদের আহ্বানের ক্ষেত্রে আল্লাহর প্রতিনিধি। আর আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মানুষকে আল্লাহ প্রতিনিধি বলেছেন। কেননা সে আল্লাহর মুকাল্লাফ (ইসলামী আইনের অধীন ব্যক্তি) ব্যক্তিদের ভেতর তার বিধান প্রয়োগ করে।
(তাফসিরে ইবনুল জাওজি, পৃষ্ঠা-২৬)
প্রতিনিধিত্ব আল্লাহর অনুগ্রহ
পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব লাভ করা মুমিনের প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই তোমাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছেন। সুতরাং কেউ কুফরি করলে তার কুফরির জন্য সে নিজেই দায়ী হবে।’ (সুরা : ফাতির, আয়াত : ৩৯)
ব্যক্তি হিসেবে নবীরাই আল্লাহর প্রতিনিধি
পৃথিবীতে ব্যক্তি হিসেবে নবী-রাসুলরাই ছিলেন সরাসরি আল্লাহর প্রতিনিধি। এ জন্য যেকোনো নবীকে আল্লাহর খলিফা বলার সুযোগ আছে।
পবিত্র কোরআনে দাউদ (আ.)-কে সম্বোধন করে বলা হয়েছে, ‘হে দাউদ! আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছি, অতএব, তুমি লোকদের মধ্যে সুবিচার কোরো এবং খেয়ালখুশির অনুসরণ কোরো না, কেননা তা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ২৬)
সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খলিফাতুল্লাহ বলা যাবে?
কিন্তু তাঁদের পরে কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে ‘খলিফাতুল্লাহ’ বা আল্লাহর প্রতিনিধি সম্বোধন করা অনুচিত। এক ব্যক্তি ওমর (রা.)-কে খলিফাতুল্লাহ বলে সম্বোধন করলে তিনি তাকে ভর্ত্সনা করে বলেন, ‘তোমার অমঙ্গল হোক! তুমি কতই না দূরবর্তী সম্বোধন করলে। আমার মা আমার নাম রেখেছেন ওমর। তুমি যদি এই নামে আমাকে সম্বোধন করো আমি তা মেনে নেব।
অতঃপর বড় হলে আমার উপনাম হয়েছে আবু হাফস। তুমি আমাকে এই নামে সম্বোধন করলে আমি তা মেনে নেব। অতঃপর তোমরা আমার ওপর তোমাদের বিষয়গুলো তথা খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করেছ এবং নাম রেখেছ আমিরুল মুমিনিন। তুমি যদি এই নামে সম্বোধন করো, সেটাই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (আল ফুতুহাতুর রব্বানিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৫৬)
মুমিনরা পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি
আল্লাহ মানবজাতিকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে সৃষ্টি করলেও পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করেন কেবল মুমিনরা। কেননা অবিশ্বাসীরা আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের শর্তগুলো ভঙ্গ করেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আল্লাহ তাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন যে তিনি অবশ্যই তাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব দান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব দান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বিনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন। আর তাদের ভয়ভীতির পরিবর্তে তাদেরকে অবশ্য নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ইবাদত করবে, আমার কোনো শরিক করবে না। অতঃপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে তারা সত্যত্যাগী।’
(সুরা : নুর, আয়াত : ৫৫)
আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব লাভের শর্ত
উল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব লাভের দুটি শর্ত আরোপ করেছেন : ঈমান আনা ও নেক কাজ করা। উভয় শর্তের অধীনে আছে আরো একাধিক শর্ত। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো—
১. আসমান তথা আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন
২. দ্বিনি লক্ষ্য অর্জনে কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকার
৩. অন্তরে আল্লাহর নির্দেশের প্রতি সম্মান প্রদর্শন
৪. আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ভালোবাসাকে সব কিছুর ওপর প্রাধান্য দেওয়া
৫. পরকালকে ইহকালের ওপর প্রাধান্য দেওয়া
৬. বিশুদ্ধ ঈমান ও আমলের মাধ্যমে পরকালের পাথেয় সংগ্রহ
৭. সমাজ ও রাষ্ট্রের সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন; যেমন—অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজবিজ্ঞান, কূটনীতি, প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন
৮. জগত্বাসীকে মহান স্রষ্টার সঙ্গে যুক্ত করা এবং তাঁর পথে আহবান। (সুন্নাতুল্লাহ, পৃষ্ঠা-১৭১)
প্রতিনিধিত্ব পরিবর্তনশীল
পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব ও বৈশ্বিক নেতৃত্ব পরিবর্তনশীল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সে বলল, শিগগিরই তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের শত্রু ধ্বংস করবেন এবং তিনি তোমাদেরকে পৃথিবীতে তাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। অতঃপর তোমরা কী করো তা তিনি লক্ষ করবেন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১২৯)
আল্লাহ অযোগ্যকে প্রতিনিধিত্ব দেন না
আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব যোগ্য ব্যক্তিদের জন্যই নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং যারা অন্তরের বিশুদ্ধ বিশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ভালো কাজ, বুদ্ধিবৃত্তি, শারীরিক সক্ষমতা, সাংগঠনিক দক্ষতা ও রাজনৈতিক ক্ষমতায় বলীয়ান হবে তারাই পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করবে এবং তারাই বৈশ্বিক নেতৃত্বের মুকুট লাভ করবে। যোগ্যতার ভিত্তিতে পৃথিবীর নেতৃত্ব মানুষের হাতবদল হতে থাকে। নিম্নোক্ত আয়াতগুলো থেকে যা অনুধাবন করা যায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি কিতাবে প্রত্যাদেশ দ্বারা বনি ইসরাঈলকে জানিয়েছিলাম, নিশ্চয়ই তোমরা পৃথিবীতে দুইবার বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং তোমরা অতিশয় অহংকারে স্ফীত হবে। অতঃপর এই দুইয়ের প্রথমটির নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হলো, তখন আমি তোমাদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করেছিলাম আমার বান্দাদেরকে, যুদ্ধে অতিশয় শক্তিশালী; তারা ঘরে ঘরে প্রবেশ করে সব ধ্বংস করেছিল। আর প্রতিশ্রুতি কার্যকর হয়েই থাকে। অতঃপর আমি তোমাদেরকে পুনরায় তাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত করলাম, তোমাদেরকে ধন ও সন্তান-সন্ততি দ্বারা সাহায্য করলাম এবং সংখ্যায় গরিষ্ঠ করলাম।’
(সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৪-৬)
ধৈর্যই মুমিনের করণীয়
প্রায় শতাব্দীকাল যাবৎ মুসলিম জাতি পৃথিবীর নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েছে এবং বৈশ্বিক রাজনীতিতে তারা কোণঠাসা। ফলে মুমিনের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমরা আল্লাহর প্রতিনিধি। তাহলে কেন আমরা বৈশ্বিক নেতৃত্বে নেই। এমন পরিস্থিতিতে মুমিনের করণীয় হলো ধৈর্য ও প্রত্যয়ের সঙ্গে নিজেদের বৈশ্বিক নেতৃত্বের যোগ্য করে তোলা। অবিশ্বাসীদের মন্তব্য ও তাচ্ছিল্যের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা। আর অন্তরে এই বিশ্বাস রাখা যে আমরা যোগ্য হলে আল্লাহ অবশ্যই আমাদেরকে নেতৃত্বে সমাসীন করবেন। কেননা আল্লাহর অঙ্গীকার হলো, ‘অতএব, তুমি ধৈর্য ধারণ করো, নিশ্চয়ই আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। যারা দৃঢ়বিশ্বাসী নয়, তারা যেন তোমাকে বিচলিত করতে না পারে।’
(সুরা : রোম, আয়াত : ৬০)
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
সৃষ্টি যার বিধান তাঁর
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কার বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন?
https://www.youtube.com/watch?v=N5MrgvihY78
 
পৃথিবীতে যাঁরা আল্লাহর প্রতিনিধি
Those Who Are Representatives of Allah On Earth
0 notes
myreligionislam · 3 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
কার বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন
পৃথিবীতে যাঁরা আল্লাহর প্রতিনিধি
Those Who Are Representatives of Allah On Earth
আল্লাহ মানুষকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছেন। মানুষ নিজ জীবনে আল্লাহর আনুগত্য ও পৃথিবীর বুকে তাঁর আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করে। আর এটা মানব সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্যও বটে। ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, যখন তোমার প্রতিপালক ফেরেশতাদের বললেন, আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করছি।
’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ৩০)
আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের অর্থ
পবিত্র কোরআনে প্রতিনিধি বোঝাতে ব্যবহৃত ‘খলিফা’ শব্দের অর্থ নির্ণয়ে আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, মানুষ আল্লাহর শরিয়ত প্রতিষ্ঠা, বিধান বাস্তবায়ন ও একত্ববাদের আহ্বানের ক্ষেত্রে আল্লাহর প্রতিনিধি। আর আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মানুষকে আল্লাহ প্রতিনিধি বলেছেন। কেননা সে আল্লাহর মুকাল্লাফ (ইসলামী আইনের অধীন ব্যক্তি) ব্যক্তিদের ভেতর তার বিধান প্রয়োগ করে।
(তাফসিরে ইবনুল জাওজি, পৃষ্ঠা-২৬)
প্রতিনিধিত্ব আল্লাহর অনুগ্রহ
পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব লাভ করা মুমিনের প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই তোমাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছেন। সুতরাং কেউ কুফরি করলে তার কুফরির জন্য সে নিজেই দায়ী হবে।’ (সুরা : ফাতির, আয়াত : ৩৯)
ব্যক্তি হিসেবে নবীরাই আল্লাহর প্রতিনিধি
পৃথিবীতে ব্যক্তি হিসেবে নবী-রাসুলরাই ছিলেন সরাসরি আল্লাহর প্রতিনিধি। এ জন্য যেকোনো নবীকে আল্লাহর খলিফা বলার সুযোগ আছে।
পবিত্র কোরআনে দাউদ (আ.)-কে সম্বোধন করে বলা হয়েছে, ‘হে দাউদ! আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছি, অতএব, তুমি লোকদের মধ্যে সুবিচার কোরো এবং খেয়ালখুশির অনুসরণ কোরো না, কেননা তা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ২৬)
সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খলিফাতুল্লাহ বলা যাবে?
কিন্তু তাঁদের পরে কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে ‘খলিফাতুল্লাহ’ বা আল্লাহর প্রতিনিধি সম্বোধন করা অনুচিত। এক ব্যক্তি ওমর (রা.)-কে খলিফাতুল্লাহ বলে সম্বোধন করলে তিনি তাকে ভর্ত্সনা করে বলেন, ‘তোমার অমঙ্গল হোক! তুমি কতই না দূরবর্তী সম্বোধন করলে। আমার মা আমার নাম রেখেছেন ওমর। তুমি যদি এই নামে আমাকে সম্বোধন করো আমি তা মেনে নেব।
অতঃপর বড় হলে আমার উপনাম হয়েছে আবু হাফস। তুমি আমাকে এই নামে সম্বোধন করলে আমি তা মেনে নেব। অতঃপর তোমরা আমার ওপর তোমাদের বিষয়গুলো তথা খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করেছ এবং নাম রেখেছ আমিরুল মুমিনিন। তুমি যদি এই নামে সম্বোধন করো, সেটাই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (আল ফুতুহাতুর রব্বানিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৫৬)
মুমিনরা পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি
আল্লাহ মানবজাতিকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে সৃষ্টি করলেও পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করেন কেবল মুমিনরা। কেননা অবিশ্বাসীরা আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের শর্তগুলো ভঙ্গ করেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আল্লাহ তাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন যে তিনি অবশ্যই তাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব দান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব দান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বিনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন। আর তাদের ভয়ভীতির পরিবর্তে তাদেরকে অবশ্য নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ইবাদত করবে, আমার কোনো শরিক করবে না। অতঃপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে তারা সত্যত্যাগী।’
(সুরা : নুর, আয়াত : ৫৫)
আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব লাভের শর্ত
উল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব লাভের দুটি শর্ত আরোপ করেছেন : ঈমান আনা ও নেক কাজ করা। উভয় শর্তের অধীনে আছে আরো একাধিক শর্ত। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো—
১. আসমান তথা আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন
২. দ্বিনি লক্ষ্য অর্জনে কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকার
৩. অন্তরে আল্লাহর নির্দেশের প্রতি সম্মান প্রদর্শন
৪. আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ভালোবাসাকে সব কিছুর ওপর প্রাধান্য দেওয়া
৫. পরকালকে ইহকালের ওপর প্রাধান্য দেওয়া
৬. বিশুদ্ধ ঈমান ও আমলের মাধ্যমে পরকালের পাথেয় সংগ্রহ
৭. সমাজ ও রাষ্ট্রের সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন; যেমন—অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজবিজ্ঞান, কূটনীতি, প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন
৮. জগত্বাসীকে মহান স্রষ্টার সঙ্গে যুক্ত করা এবং তাঁর পথে আহবান। (সুন্নাতুল্লাহ, পৃষ্ঠা-১৭১)
প্রতিনিধিত্ব পরিবর্তনশীল
পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব ও বৈশ্বিক নেতৃত্ব পরিবর্তনশীল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সে বলল, শিগগিরই তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের শত্রু ধ্বংস করবেন এবং তিনি তোমাদেরকে পৃথিবীতে তাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। অতঃপর তোমরা কী করো তা তিনি লক্ষ করবেন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১২৯)
আল্লাহ অযোগ্যকে প্রতিনিধিত্ব দেন না
আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব যোগ্য ব্যক্তিদের জন্যই নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং যারা অন্তরের বিশুদ্ধ বিশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ভালো কাজ, বুদ্ধিবৃত্তি, শারীরিক সক্ষমতা, সাংগঠনিক দক্ষতা ও রাজনৈতিক ক্ষমতায় বলীয়ান হবে তারাই পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করবে এবং তারাই বৈশ্বিক নেতৃত্বের মুকুট লাভ করবে। যোগ্যতার ভিত্তিতে পৃথিবীর নেতৃত্ব মানুষের হাতবদল হতে থাকে। নিম্নোক্ত আয়াতগুলো থেকে যা অনুধাবন করা যায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি কিতাবে প্রত্যাদেশ দ্বারা বনি ইসরাঈলকে জানিয়েছিলাম, নিশ্চয়ই তোমরা পৃথিবীতে দুইবার বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং তোমরা অতিশয় অহংকারে স্ফীত হবে। অতঃপর এই দুইয়ের প্রথমটির নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হলো, তখন আমি তোমাদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করেছিলাম আমার বান্দাদেরকে, যুদ্ধে অতিশয় শক্তিশালী; তারা ঘরে ঘরে প্রবেশ করে সব ধ্বংস করেছিল। আর প্রতিশ্রুতি কার্যকর হয়েই থাকে। অতঃপর আমি তোমাদেরকে পুনরায় তাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত করলাম, তোমাদেরকে ধন ও সন্তান-সন্ততি দ্বারা সাহায্য করলাম এবং সংখ্যায় গরিষ্ঠ করলাম।’
(সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৪-৬)
ধৈর্যই মুমিনের করণীয়
প্রায় শতাব্দীকাল যাবৎ মুসলিম জাতি পৃথিবীর নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েছে এবং বৈশ্বিক রাজনীতিতে তারা কোণঠাসা। ফলে মুমিনের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমরা আল্লাহর প্রতিনিধি। তাহলে কেন আমরা বৈশ্বিক নেতৃত্বে নেই। এমন পরিস্থিতিতে মুমিনের করণীয় হলো ধৈর্য ও প্রত্যয়ের সঙ্গে নিজেদের বৈশ্বিক নেতৃত্বের যোগ্য করে তোলা। অবিশ্বাসীদের মন্তব্য ও তাচ্ছিল্যের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা। আর অন্তরে এই বিশ্বাস রাখা যে আমরা যোগ্য হলে আল্লাহ অবশ্যই আমাদেরকে নেতৃত্বে সমাসীন করবেন। কেননা আল্লাহর অঙ্গীকার হলো, ‘অতএব, তুমি ধৈর্য ধারণ করো, নিশ্চয়ই আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। যারা দৃঢ়বিশ্বাসী নয়, তারা যেন তোমাকে বিচলিত করতে না পারে।’
(সুরা : রোম, আয়াত : ৬০)
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
সৃষ্টি যার বিধান তাঁর
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কার বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন?
https://www.youtube.com/watch?v=N5MrgvihY78
 
পৃথিবীতে যাঁরা আল্লাহর প্রতিনিধি
Those Who Are Representatives of Allah On Earth
0 notes
ilyforallahswt · 3 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
কার বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন
পৃথিবীতে যাঁরা আল্লাহর প্রতিনিধি
Those Who Are Representatives of Allah On Earth
আল্লাহ মানুষকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছেন। মানুষ নিজ জীবনে আল্লাহর আনুগত্য ও পৃথিবীর বুকে তাঁর আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করে। আর এটা মানব সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্যও বটে। ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, যখন তোমার প্রতিপালক ফেরেশতাদের বললেন, আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করছি।
’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ৩০)
আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের অর্থ
পবিত্র কোরআনে প্রতিনিধি বোঝাতে ব্যবহৃত ‘খলিফা’ শব্দের অর্থ নির্ণয়ে আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, মানুষ আল্লাহর শরিয়ত প্রতিষ্ঠা, বিধান বাস্তবায়ন ও একত্ববাদের আহ্বানের ক্ষেত্রে আল্লাহর প্রতিনিধি। আর আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মানুষকে আল্লাহ প্রতিনিধি বলেছেন। কেননা সে আল্লাহর মুকাল্লাফ (ইসলামী আইনের অধীন ব্যক্তি) ব্যক্তিদের ভেতর তার বিধান প্রয়োগ করে।
(তাফসিরে ইবনুল জাওজি, পৃষ্ঠা-২৬)
প্রতিনিধিত্ব আল্লাহর অনুগ্রহ
পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব লাভ করা মুমিনের প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই তোমাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছেন। সুতরাং কেউ কুফরি করলে তার কুফরির জন্য সে নিজেই দায়ী হবে।’ (সুরা : ফাতির, আয়াত : ৩৯)
ব্যক্তি হিসেবে নবীরাই আল্লাহর প্রতিনিধি
পৃথিবীতে ব্যক্তি হিসেবে নবী-রাসুলরাই ছিলেন সরাসরি আল্লাহর প্রতিনিধি। এ জন্য যেকোনো নবীকে আল্লাহর খলিফা বলার সুযোগ আছে।
পবিত্র কোরআনে দাউদ (আ.)-কে সম্বোধন করে বলা হয়েছে, ‘হে দাউদ! আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছি, অতএব, তুমি লোকদের মধ্যে সুবিচার কোরো এবং খেয়ালখুশির অনুসরণ কোরো না, কেননা তা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করবে।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ২৬)
সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খলিফাতুল্লাহ বলা যাবে?
কিন্তু তাঁদের পরে কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিকে ‘খলিফাতুল্লাহ’ বা আল্লাহর প্রতিনিধি সম্বোধন করা অনুচিত। এক ব্যক্তি ওমর (রা.)-কে খলিফাতুল্লাহ বলে সম্বোধন করলে তিনি তাকে ভর্ত্সনা করে বলেন, ‘তোমার অমঙ্গল হোক! তুমি কতই না দূরবর্তী সম্বোধন করলে। আমার মা আমার নাম রেখেছেন ওমর। তুমি যদি এই নামে আমাকে সম্বোধন করো আমি তা মেনে নেব।
অতঃপর বড় হলে আমার উপনাম হয়েছে আবু হাফস। তুমি আমাকে এই নামে সম্বোধন করলে আমি তা মেনে নেব। অতঃপর তোমরা আমার ওপর তোমাদের বিষয়গুলো তথা খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করেছ এবং নাম রেখেছ আমিরুল মুমিনিন। তুমি যদি এই নামে সম্বোধন করো, সেটাই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।’ (আল ফুতুহাতুর রব্বানিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৫৬)
মুমিনরা পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি
আল্লাহ মানবজাতিকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে সৃষ্টি করলেও পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করেন কেবল মুমিনরা। কেননা অবিশ্বাসীরা আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের শর্তগুলো ভঙ্গ করেছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আল্লাহ তাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন যে তিনি অবশ্যই তাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিনিধিত্ব দান করবেন, যেমন তিনি প্রতিনিধিত্ব দান করেছিলেন তাদের পূর্ববর্তীদের এবং তিনি অবশ্যই তাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবেন তাদের দ্বিনকে, যা তিনি তাদের জন্য পছন্দ করেছেন। আর তাদের ভয়ভীতির পরিবর্তে তাদেরকে অবশ্য নিরাপত্তা দান করবেন। তারা আমার ইবাদত করবে, আমার কোনো শরিক করবে না। অতঃপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে তারা সত্যত্যাগী।’
(সুরা : নুর, আয়াত : ৫৫)
আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব লাভের শর্ত
উল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব লাভের দুটি শর্ত আরোপ করেছেন : ঈমান আনা ও নেক কাজ করা। উভয় শর্তের অধীনে আছে আরো একাধিক শর্ত। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো—
১. আসমান তথা আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন
২. দ্বিনি লক্ষ্য অর্জনে কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকার
৩. অন্তরে আল্লাহর নির্দেশের প্রতি সম্মান প্রদর্শন
৪. আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ভালোবাসাকে সব কিছুর ওপর প্রাধান্য দেওয়া
৫. পরকালকে ইহকালের ওপর প্রাধান্য দেওয়া
৬. বিশুদ্ধ ঈমান ও আমলের মাধ্যমে পরকালের পাথেয় সংগ্রহ
৭. সমাজ ও রাষ্ট্রের সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন; যেমন—অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজবিজ্ঞান, কূটনীতি, প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন
৮. জগত্বাসীকে মহান স্রষ্টার সঙ্গে যুক্ত করা এবং তাঁর পথে আহবান। (সুন্নাতুল্লাহ, পৃষ্ঠা-১৭১)
প্রতিনিধিত্ব পরিবর্তনশীল
পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব ও বৈশ্বিক নেতৃত্ব পরিবর্তনশীল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সে বলল, শিগগিরই তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের শত্রু ধ্বংস করবেন এবং তিনি তোমাদেরকে পৃথিবীতে তাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। অতঃপর তোমরা কী করো তা তিনি লক্ষ করবেন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১২৯)
আল্লাহ অযোগ্যকে প্রতিনিধিত্ব দেন না
আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধিত্ব যোগ্য ব্যক্তিদের জন্যই নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং যারা অন্তরের বিশুদ্ধ বিশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ভালো কাজ, বুদ্ধিবৃত্তি, শারীরিক সক্ষমতা, সাংগঠনিক দক্ষতা ও রাজনৈতিক ক্ষমতায় বলীয়ান হবে তারাই পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করবে এবং তারাই বৈশ্বিক নেতৃত্বের মুকুট লাভ করবে। যোগ্যতার ভিত্তিতে পৃথিবীর নেতৃত্ব মানুষের হাতবদল হতে থাকে। নিম্নোক্ত আয়াতগুলো থেকে যা অনুধাবন করা যায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি কিতাবে প্রত্যাদেশ দ্বারা বনি ইসরাঈলকে জানিয়��ছিলাম, নিশ্চয়ই তোমরা পৃথিবীতে দুইবার বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং তোমরা অতিশয় অহংকারে স্ফীত হবে। অতঃপর এই দুইয়ের প্রথমটির নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হলো, তখন আমি তোমাদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করেছিলাম আমার বান্দাদেরকে, যুদ্ধে অতিশয় শক্তিশালী; তারা ঘরে ঘরে প্রবেশ করে সব ধ্বংস করেছিল। আর প্রতিশ্রুতি কার্যকর হয়েই থাকে। অতঃপর আমি তোমাদেরকে পুনরায় তাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত করলাম, তোমাদেরকে ধন ও সন্তান-সন্ততি দ্বারা সাহায্য করলাম এবং সংখ্যায় গরিষ্ঠ করলাম।’
(সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৪-৬)
ধৈর্যই মুমিনের করণীয়
প্রায় শতাব্দীকাল যাবৎ মুসলিম জাতি পৃথিবীর নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েছে এবং বৈশ্বিক রাজনীতিতে তারা কোণঠাসা। ফলে মুমিনের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমরা আল্লাহর প্রতিনিধি। তাহলে কেন আমরা বৈশ্বিক নেতৃত্বে নেই। এমন পরিস্থিতিত��� মুমিনের করণীয় হলো ধৈর্য ও প্রত্যয়ের সঙ্গে নিজেদের বৈশ্বিক নেতৃত্বের যোগ্য করে তোলা। অবিশ্বাসীদের মন্তব্য ও তাচ্ছিল্যের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা। আর অন্তরে এই বিশ্বাস রাখা যে আমরা যোগ্য হলে আল্লাহ অবশ্যই আমাদেরকে নেতৃত্বে সমাসীন করবেন। কেননা আল্লাহর অঙ্গীকার হলো, ‘অতএব, তুমি ধৈর্য ধারণ করো, নিশ্চয়ই আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য। যারা দৃঢ়বিশ্বাসী নয়, তারা যেন তোমাকে বিচলিত করতে না পারে।’
(সুরা : রোম, আয়াত : ৬০)
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
সৃষ্টি যার বিধান তাঁর
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
কার বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবেন?
https://www.youtube.com/watch?v=N5MrgvihY78
 
পৃথিবীতে যাঁরা আল্লাহর প্রতিনিধি
Those Who Are Representatives of Allah On Earth
0 notes