Tumgik
#ভাগ্য পরীক্ষা
kolkataffff · 14 days
Text
Top Strategies and Insights on Choosing the Lucky Patti
Kolkata Fatafat is a unique lottery based game that has attracted the people of Kolkata for years. This game of luck and strategy gives players a chance to win enough money through their predictions and predictions.
Despite its simplicity, it is important to understand the nuances of the game and adopt well-thought-out strategies to master Kolkata quickly. Are required. This article sheds light on the intricacies of Calcutta Fatafat, provides insight into the game, offers tips and the importance of lucky bets to improve your chances.
তাৎক্ষণিকভাবে কলকাতাকে বুঝিয়ে বলুন
কলকাতা ফাটাফাট অন্যান্য লটারি গেমের মতোই কিন্তু স্থানীয় টুইস্ট সহ এবং দিনে একাধিকবার খেলা হয়, যা অংশগ্রহণকারীদের গেমে নম্বর বেছে নিয়ে তাদের ভাগ্য পরীক্ষা করার একাধিক সুযোগ দেয়। গেমটি বেশ কয়েকটি রাউন্ডে পরিচালিত হয় এবং সঠিক ভবিষ্যদ্বাণী সহ খেলোয়াড় জিতে যায়,
Game mechanics
To play Kolkata Tatafat, participants need to follow these basic steps
Registration, Players will have to register with a recognized Kolkata Fatafat operator, this can be done online or through local agents,
Placing a Bet Once registered, players choose a set of numbers that they believe will be the winning combination. Bets are placed on these numbers
For More info:- 
kolkata ff lucky patti
kolkata fatafat live
1 note · View note
resultkolkataff · 3 months
Text
কলকাতা এফএফ ডিকোডিং: খেলা বুঝতে পারা এবং আজকের ফলাফল
প্রবর্তন: কলকাতা এফএফ, কলকাতা ফাতাফাতের জন্য সংক্ষিপ্ত, একটি জনপ্রিয় লটারি-স্টাইলের খেলা যা কলকাতা এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। প্রতিদিন খেলা, এটি অনেক ব্যক্তির দৈনন্দিন তালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে, এটি কেবল বিনোদন নয় বরং প্রচুর পরিমাণে অর্থ অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছে। এই প্রবন্ধে আমরা কলকাতা এফএফ-এর খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, এর উৎস, যান্ত্রিকতা এবং অংশগ্রহণকারীদের জীবনে এর প্রভাব পরীক্ষা করব। উপরন্তু, আমরা আজকের ফলাফল প্রদান করব, খেলা কীভাবে উদ্ঘাটিত হয় এবং খেলোয়াড়দের জন্য এর অর্থ কী সে সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করব।
উৎপত্তি ও বিবর্তন: কলকাতা এফএফ ১৯৬০-এর দশকে এর শেকড় খুঁজে পায়, যখন এটি জুয়াখেলার একটি রূপ হিসেবে প্রবর্তিত হয়। বছরের পর বছর ধরে, এটি উল্লেখযোগ্যভাবে বিবর্তিত হয়েছে, পরিবর্তিত সময় এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। একটি স্থানীয় খেলা যা একটি ক্লোজ-নাইট সম্প্রদায়ের মধ্যে খেলা শুরু হয়েছিল তা এখন একটি বিস্তৃত ঘটনায় রূপান্তরিত হয়েছে, ইন্টারনেট এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের জন্য।
খেলার মেকানিক্স: এর কেন্দ্রে, কলকাতা এফএফ হল অনুমানের একটি সহজ খেলা। খেলোয়াড়রা বিভিন্ন বেটিং অপশন থেকে বেছে নেয়, যেমন একক, দ্বৈত, বা তিন অঙ্কের সংখ্যা, এবং সেই অনুযায়ী তাদের বাজি রাখে। খেলাটিকে রাউন্ড-এ বিভক্ত করা হয়, ফলাফলগুলি সারাদিন একাধিকবার ঘোষণা করা হয়। প্রতিটি রাউন্ডে ১ থেকে ১০০ এর একটি সেট থেকে আটটি সংখ্যা নির্বাচন করা হয়। এই নির্বাচিত সংখ্যার মধ্যে কতগুলো এলোমেলোভাবে আঁকা বিজয়ী সংখ্যার সাথে মিলে যায় তার উপর ভিত্তি করে ফলাফল নির্ধারণ করা হয়।
অংশগ্রহণকারীদের উপর প্রভাব: অনেক ব্যক্তির জন্য, কলকাতা এফএফ শুধুমাত্র একটি খেলার চেয়ে বেশি, এটি উত্তেজনা, প্রত্যাশা এবং কখনও কখনও এমনকি জীবিকার উৎস। কেউ কেউ খেলার জন্য তাদের অন্তর্দৃষ্টি এবং ভাগ্যের উপর নির্ভর করে, অন্যরা জটিল কৌশলগুলি বিকাশ করে এবং জয়ের সম্ভাবনা বাড়ানোর জন্য ট্রেন্ড অনুসরণ করে। যাইহোক, যে কোনও ধরনের জুয়াখেলার মতো, কলকাতা এফএফও এর ঝুঁকি রয়েছে, কিছু খেলোয়াড় আসক্তি এবং আর্থিক সমস্যার ফাঁদে পড়ে।
আজকের ফলাফল: আজকের হিসাবে, কলকাতা এফএফ এর ফলাফল নিম্নরূপ:
একক: ৩৬ জোডি: ৪৫-৭৮ পট্টি: ২৭৯-৩৯৬৯-৩৬৯-৩৬৬৯৪-৪৮৫৯-৪৫০-৫৭৬-১২৫
বিকেলবেলা:
একক: ৫৪ জোডি: ৬৩-৭৪ পট্টি: ১২০-১৫৭-২৬০-৩৪০-৬৮০-২৫০-৩৪০-৮৯০
সন্ধ্যার জন্য:
একক: ৭৮ জোডি: ২৩-৬৯ পট্টি: ১৪৭-২৫৮-৩৪৫-৩৯০-৪৮০-৬৭৯-৭৯০-১৪৬
এই ফলাফলগুলি বিভিন্ন খেলোয়াড়দের জন্য ভিন্ন প্রভাব ফেলবে, কিছু তাদের জয় উদযাপন করবে এবং অন্যরা ভবিষ্যতের রাউন্ডগুলির জন্য তাদের কৌশলগুলি পুনরায় সজ্জিত করবে।
উপসংহার: কলকাতা এফএফ কলকাতা ও তার বাইরে হাজার হাজার মানুষের হৃদয় ও মনকে মুগ্ধ করে চলেছে। বিতর্ক এবং সমালোচনা সত্ত্বেও, এটি শহরের সাংস্কৃতিক ফ্যাব্রিকের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তবে, এর সাথে জড়িত ঝুঁকিগুলো বোঝা এবং নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলা জরুরি। আজকের এই ফলাফল হচ্ছে প্রতিদিনের উত্তেজনা এবং নাটকীয়তার এক ঝলক, যা কলকাতা এফএফ-এর জগতে ছড়িয়ে পড়ে, যা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ভাগ্য এবং জীবনের অপ্রত্যাশিত প্রকৃতির কথা।
0 notes
melbetlive · 6 months
Text
0 notes
Text
[ad_1] ভূমিকা দ্য স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো নিউ মেক্সিকোতে মজা এবং উত্তেজনার জন্য আপনার এক নম্বর স্থান! নিউ মেক্সিকোর আলবুকার্কের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো, অতিথিদেরকে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করে যা উত্তেজনাপূর্ণ গেমিং, বিশ্ব-মানের বিনোদন, গুরমেট খাবার, প্লাশ লজিং, এবং আরামদায়ক স্পা পরিষেবাগুলিতে একত্রিত করে। এই নিবন্ধটি স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোর বহুতল অতীত এবং বৈশিষ্ট্যগুলির বিস্তৃত তালিকায় গভীরভাবে ডুব দেবে। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. কখন এবং কিভাবে স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো খোলা হয়েছে স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো, যা 1994 সালে খোলা হয়েছিল, এর একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে যা আমেরিকান দক্ষিণ-পশ্চিমের জীবন্ত চরিত্রকে মূর্ত করে। অত্যাধুনিক বিনোদনের সাথে নেটিভ আমেরিকান সংস্কৃতির সফল সমন্বয়ের কারণে, এটি এলাকার সবচেয়ে সুপরিচিত ক্যাসিনোতে পরিণত হয়েছে। সানডিয়ার পুয়েবলো হল ক্যাসিনোটির একমাত্র মালিক এবং অপারেটর, এবং উপজাতিটি এর সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং ভাগ করে নেওয়া এবং দর্শকদের জন্য একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গেমিংয়ে অতুলনীয় মজা জুয়া খেলার অনুরাগীরা স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে উত্তেজনাপূর্ণ বিকল্পের আধিক্য খুঁজে পাবেন। এই ক্যাসিনোর গেমিং এরিয়া প্রায় 140,000 বর্গফুট, এবং এটি স্লট মেশিন থেকে জুজু পর্যন্ত সবকিছু দিয়ে পরিপূর্ণ। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে অভিজ্ঞ জুয়াড়ি এবং যারা সবেমাত্র শুরু করছেন তাদের জন্য গেম রয়েছে। স্লটে আপনার ভাগ্য পরীক্ষা করার সময় বা ব্ল্যাকজ্যাক বা পোকারে আপনার হাত চেষ্টা করার সময় অ্যাড্রেনালিন পাম্প অনুভব করুন। ক্যাসিনোতে খেলার রোমাঞ্চের পাশাপাশি, আপনি রোমাঞ্চকর টুর্নামেন্ট এবং প্রচারেও অংশগ্রহণ করতে পারেন। মজার জিনিস আশ্চর্যজনক বৈচিত্র্য স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো শুধুমাত্র এর জুয়া খেলার সুবিধার জন্যই নয়, এটি হোস্ট করা শোগুলির উচ্চ মানের জন্যও সুপরিচিত। 4,000-সিটের স্যান্ডিয়া অ্যাম্ফিথিয়েটারে প্রায়ই সুপরিচিত এবং আপ-আগত সঙ্গীতশিল্পীদের কনসার্ট এবং পারফরম্যান্স নির্ধারিত হয়। স্যান্ডিয়া অ্যাম্ফিথিয়েটার শীর্ষস্থানীয় শিল্পীদের কনসার্ট থেকে শুরু করে অন্যান্য উত্তেজনাপূর্ণ লাইভ পারফরম্যান্স পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের ইভেন্টের আয়োজন করে। ক্যাসিনোর Bien Mur Launge এছাড়াও বিনোদনের জন্য একটি অভ্যন্তরীণ অবস্থান প্রদান করে যেমন স্ট্যান্ড-আপ কমেডি, মিউজিক্যাল অ্যাক্টস এবং আরও অনেক কিছু। [embed]https://www.youtube.com/watch?v=pR-8qM2WVuY[/embed] স্যান্ডিয়া রিসোর্ট এবং ক্যাসিনোর সুস্বাদু খাবার স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো বিভিন্ন ধরণের খাওয়ার বিকল্প অফার করে, যাতে আপনি আপনার ক্ষুধা মেটাতে পারেন। ফাস্ট ফুড জয়েন্ট থেকে শুরু করে সূক্ষ্ম ডাইনিং প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত ডাইনিং বিকল্পের বিস্তৃত পরিসর রয়েছে। শেফদের দ্বারা তৈরি সেরা কিছু বিদেশী রান্না বা স্থানীয় স্বাদে মিশ্রিত কিছু দুর্দান্ত দক্ষিণ-পশ্চিমী খাবার চেষ্টা করুন। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে বেছে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের রেস্তোরাঁ রয়েছে, আপনি দ্রুত নিবল বা অসাধারন খাবার খুঁজছেন। সর্বোচ্চ মানের সুবিধা এবং পরিষেবা স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোর চমত্কার কক্ষগুলি একদিনের বিরতিহীন মজা এবং গেমসের পরে শান্ত হওয়ার উপযুক্ত জায়গা। রিসোর্টে 200 টিরও বেশি বিলাসবহুল রুম এবং স্যুট রয়েছে, যার সবকটিই বিশ্রামে থাকার জন্য সাজানো হয়েছে। রুমের আধুনিক কমনীয়তা এবং জানালার বাইরে প্রকৃতির অত্যাশ্চর্য দৃশ্য উপভোগ করুন। রিসোর্টটিতে একটি ফিটনেস সেন্টার, একটি ব্যবসা কেন্দ্র এবং একটি আউটডোর পুল রয়েছে যাতে প্রত্যেক অতিথির একটি আনন্দদায়ক এবং উত্পাদনশীল অবস্থান নিশ্চিত করা যায়। স্পা সময়: বিশ্রাম এবং পুনর্নবীকরণের জন্য একটি সুযোগ স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোর মধ্যে অবস্থিত গ্রীন রিড স্পা-এর শান্ত পরিবেশে বিশ্রাম নিন। এখানে পুরষ্কারপ্রাপ্ত স্পা অনেকগুলি আরামদায়ক থেরাপি প্রদান করে যা সুস্থতার প্রাচীন এবং সমসাময়িক উভয় ধারণা থেকে আকৃষ্ট হয়। একটি প্রশান্তিদায়ক ম্যাসাজ দিয়ে আরাম করুন, একটি ফেসিয়াল দিয়ে আপনার ত্বককে সতেজ করুন, বা স্পা-এর শান্ত লাউঞ্জে কিছু ডাউনটাইম উপভোগ করুন৷ গ্রীন রিড স্পা-এর অভিজ্ঞ থেরাপিস্টরা আপনাকে পুনর্নবীকরণের পথে নিয়ে যাবে যা আপনাকে নবায়ন এবং উদ্দীপ্ত বোধ করবে। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস গেমিং বিকল্পের বিস্তৃত পরিসর জুয়া আসক্তি জন্য সম্ভাব্য বিলাসবহুল এবং ভাল রক্ষণাবেক্ষণ সুবিধা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা স্যান্ডিয়া পর্বতমালায় অবস্থিত সুন্দর অবস্থান ক্যাসিনোতে সেকেন্ড-হ্যান্ড ধোঁয়া চমৎকার ডাইনিং বিকল্প এবং রন্ধনপ্রণালী বিভিন্ন ভিড় এবং কোলাহলপূর্ণ পরিবেশ
নিয়মিত বিনোদন ইভেন্ট এবং লাইভ শো পিক আওয়ারে পার্কিং খুঁজে পেতে অসুবিধা অনুগত গ্রাহকদের জন্য পুরস্কার প্রোগ্রাম সীমিত পাবলিক পরিবহন বিকল্প পেশাদার এবং বন্ধুত্বপূর্ণ কর্মীরা নির্দিষ্ট কার্যকলাপের জন্য বয়স সীমাবদ্ধতা সামাজিকীকরণ এবং নতুন মানুষের সাথে দেখা করার সুযোগ জুয়াবিহীন কার্যকলাপের সীমিত প্রাপ্যতা কাছাকাছি সুযোগ সুবিধা এবং আকর্ষণ সুবিধাজনক অ্যাক্সেস ক্যাসিনোর ভিতরে প্রাকৃতিক আলোর অভাব খেলোয়াড়দের জন্য প্রচার এবং বিশেষ অফার জনপ্রিয় গেমিং টেবিলে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়ের জন্য সম্ভাব্য উপসংহার উপসংহারে, রোমাঞ্চকর ক্যাসিনো খেলা, বিশ্বমানের বিনোদন, গুরমেট রন্ধনপ্রণালী, পাঁচ তারকা থাকার ব্যবস্থা এবং পুনরুদ্ধারকারী স্পা পরিষেবাগুলির আশ্চর্যজনক সমন্বয়ের জন্য স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে ভ্রমণ একটি জীবনে একবারের ইভেন্ট হবে। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো দক্ষিণ-পশ্চিমের অন্যতম সেরা কারণ তার দীর্ঘ ঐতিহ্য এবং চমৎকার পরিষেবার প্রতিশ্রুতি। স্যান্ডিয়া গেমিং নিশ্চিতভাবে আপনাকে এমন একটি অভিজ্ঞতা প্রদান করবে যা আপনি শীঘ্রই ভুলে যাবেন না, আপনি গেমিং ফ্লোরে উত্তেজনা, আকর্ষক লাইভ অ্যাক্টস থেকে বিনোদন, গ্যাস্ট্রোনমিক আনন্দ বা স্পা-এ শিথিলতা খুঁজছেন কিনা। আপনি যদি বিনোদন এবং গেমিং-এ সেরা খুঁজছেন, তাহলে স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো থেকে আর বেশি দূরে তাকান না। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs) স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে বিনোদনের বিকল্পগুলি সপ্তাহের প্রতিদিন, চব্বিশ ঘন্টা পাওয়া যায়। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনো 21 বছরের কম বয়সী কারও জন্য জায়গা নয়। ক্যাসিনো পৃষ্ঠপোষকদের বয়স কমপক্ষে 21 বছর হতে হবে। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে পিক রিওয়ার্ডস লয়্যালটি প্রোগ্রাম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম সেরা। সদস্যরা পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারে এবং ডিসকাউন্ট, বিনামূল্যের খাবার এবং ইভেন্টে তাড়াতাড়ি ভর্তির মতো জিনিসগুলির জন্য সেগুলি ব্যবহার করতে পারে। আপনি যদি ধূমপান-মুক্ত গেমিং অভিজ্ঞতা খুঁজছেন, Sandia Casino আপনাকে কভার করেছে। স্যান্ডিয়া ক্যাসিনোতে প্রচুর পার্কিং পাওয়া যায়, স্ব-পার্কিং এবং ভ্যালেট উভয়ই। [ad_2] Source link
0 notes
aaharebahare · 2 years
Text
সরিষার সাথে পাবদা মাছ, আজ করুন সর্ষে পাবদার ঝাল অতি সহজে
সরিষার সাথে পাবদা মাছ, আজ করুন সর্ষে পাবদার ঝাল অতি সহজে
নদীমাতৃক আসামে বেড়ে ওঠা, শৈশব থেকেই মিষ্টি জলের মাছ খাওয়া আমার কাছে খুবই নিয়মিত। ৯০ এর দশকে, মাছ বিক্রেতারা “দিনের ক্যাচ” সরবরাহ করতে সরাসরি দরজার দরজায় আসতেন। আপনি যথেষ্ট ভাগ্যবান হলে, আপনি ছোট গুচ্ছ সেরা পেতে পারেন। যে মুহুর্তে আমরা স্থানীয় মাছ বিক্রেতা আমাদের গলিতে তার আগমনের ঘোষণা শুনলাম, সবাই তাদের ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য তাদের বাড়ি থেকে লাফিয়ে উঠবে। তারপর রাস্তাঘাটে বকবক হতো দাম…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sattokhoborlive · 2 years
Text
ইনফিনিক্সের নতুন ক্যাম্পেইন শুরু
ইনফিনিক্সের নতুন ক্যাম্পেইন শুরু
থাকছে হ্যান্ডসেট পুরস্কার ও তাসকিনের সাথে নৈশভোজের সুযোগ   মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর ২০২২ সত্যখবর ডেস্ক : টি টুয়েন্টি বিশ্বকাপ ঘিরে উন্মাদনাকে উদযাপনের লক্ষ্যে নতুন ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছে তরুণদের পছন্দের চাইনিজ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স মোবাইল। ক্রিকেটপ্রেমী, ইনফিনিক্সের ক্রেতা, ভক্ত — সবাই এতে অংশগ্রহণ করে নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। ক্যাম্পেইনে বিজয়ীদের জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কারটি হলো…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khutbahs · 3 years
Photo
Tumblr media
জাদুবিদ্যা কুফরি আর তাবিজ ইসলামে হারাম ও শিরক।
যাদু করা হারাম। জ্যেতিষী নিকট ভাগ্য পরীক্ষা ও ভবিষ্যৎদ্বানী করা শিরক ও কুফরী কাজ । তাবিয ঝুলালে সে শিরক করল ।  মহান আল্লাহ তাআলা বলেন- ‘তারা ঐ শাস্ত্রের অনুসরণ করল, যা সুলায়মানের রাজত্ব কালে শয়তানরা আবৃত্তি করত। সুলায়মান কুফর করেনি; শয়তানরাই কুফর করেছিল। তারা মানুষকে জাদুবিদ্যা এবং বাবেল শহরে হারুত ও মারুত দুই ফেরেশতার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছিল, তা শিক্ষা দিত। তারা উভয়ই (হারুত-মারুত) একথা না বলে কাউকে (জাদু) শিক্ষা দিত না যে, আমরা পরীক্ষার জন্য; কাজেই তুমি কাফের হয়ো না। অতঃপর তারা তাদের কাছ থেকে এমন জাদু শিখত, যা দ্বারা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। তারা আল্লাহর আদেশ ছাড়া তা দ্বারা কারও অনিষ্ট করতে পারত না। যা তাদের ক্ষতি করে এবং উপকার না করে, তারা তাই শিখে। তারা ভালরূপে জানে যে, যে কেউ জাদু অবলম্বন করে, তার জন্য পরকালে কোনো অংশ নেই। যার বিনিময়ে তারা নিজেদের বিক্রি করে দিয়েছে। তা খুবই মন্দ; যদি তারা জানত।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১০২)https://www.youtube.com/watch?v=wTdA4y3mdTo
0 notes
boikotir · 4 years
Text
অপরাজিত - লেখক বিভুতিভূষণ বন্ধ্যোপাধ্যায় -বইকুটির
get Book https://boikotir.com/book/aparajito/
নিশ্চিন্দিপুরের সেই ছোট্ট অপু এখানে জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজতে বের হয়ে পড়ে অচেনা অজানা শহরে অস্তিত্বের খোঁজে। হাজারও নিপীড়ন শেষে তার মায়ের জ্যাঠামশাই এর সুবিধাচক্রেই সে আর তার মা চলে আসে এই নতুন গ্রামে, মনসাপোতায়… আগের সেই সম্ভ্রান্ত বাড়ি, বড়বাবুর মার, লীলা আর মেজবৌ এর এর ক্ষণিক ভালোবাসা ছেড়ে। নতুন গ্রামে তারাই ব্রাহ্মণ, তাই যাবতীয় পূজো-আর্চা সব হতে থাকে অপুর আনাড়ি হাতেই। সর্বজয়া এতদিন পর যেন আসল জীবনের অর্থ খুঁজে পান। কিন্তু অপুর স্বপ্নটাতো আরও বড়। হুট করে সে দু-ক্রোশ দূরের একটা স্কুলে পড়তে যাওয়ার গোঁ ধরে। শেষ পর্যন্ত সর্বজয়াকে রাজি হতেই হয়। স্কুলে অপুর ভারি নাম-ডাক। হেডমাস্টার তাকে দিয়ে বোর্ড পরীক্ষা দেওয়ালে সে খুব ভালোভাবেই পাশ করে এবং পাঁচটাকা প্রতি মাস বাবদ বৃত্তি পায়। তার স্বপ্ন বাড়তে থাকে দু’ তিনগুণ করে। সর্বজয়ার তখন আর তাকে আটকানোর ক্ষমতাটুকু নেই, ছেলে যে বড় হয়েছে! অপু পড়তে আসে মহকুমার এক বোর্ডিং স্কুলে। বরাবরের মতই বইপ্রেমী, গল্পপ্রেমী অপু আশপাশের সবাইকে নিয়ে নিজের একান্ত কিন্তু সুখী একটা জগৎ তৈরি করে ফেলে। এক ডেপুটির বাড়িতে তার থাকা-খওয়ার বিনিময়ে দুটো ছেলেকে পড়ানোর দায়িত্ব হয়। এ বাড়ির ই মেয়ে নির্মলা। দু’জনের মধ্যে ভারি ভাব হয়, মান-অভিমান, অভিযোগ-অনুযোগের সে সম্পর্ক। নতুন সেই বাড়ির সবাই যেন অপুর খুব আপন। কিন্তু অপুর সে মহকুমার স্কুলের পাঠও চুকে যায়। সতের বছরের অপু তখন মহকুমার সমস্ত আকাশ-বাতাস ছেড়ে কোলকাতায় পাড়ি জমায় নতুন কলেজে পড়বে বলে, অপু বরাবরের মতোই জ্ঞানপিপাসু কিনা… মায়াতে সে জড়াতে চায় না। শুরু হয় অপুর নতুন জীবন। গ্রামের সহজ সে জীবনের ছিটেফোঁটাও শহরের অলিগলিতে ছিলনা দেখে ভারি অবাক হয় অপু। যেদিকে তাকায় যেন দুঃখের কূল-কিনারা নেই। হঠাৎ করেই যেন প্রচণ্ড দায়িত্ববোধ জেঁকে বসে… মা কে টাকা পাঠানো, শহরে থাকার বন্দোবস্ত করার সংগ্রাম, একবেলা খাওয়া জোটানোও যেন খুব অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায় তার জন্যে। কলেজের ফাইনালের সময় হঠাৎ মমতাময়ী মায়ের মৃত্যুটা অনাকাঙ্ক্ষিত ছেদ ফেলে অপুর সবকিছুতে। যার আজীবনের স্বপ্ন ছিল দেশ-বিদেশের বিচিত্র শখের জায়গাগুলো দেখার, নিজের নিশ্চিন্দিপুরের গ্রামখানির হেমন্তের বিকেলগুলো দেখার, সেই অপুই ব্যস্ত হয়ে পড়ে একবেলা খাবার আর একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই এর জন্যে। এরমধ্যে একটু সুখের ছোঁয়া সে পায় যখন অপর্ণার সাথে তার অনাকাঙ্ক্ষিত বিয়েখানা ঘটে। কিন্তু ভাগ্য কখনও হয়তো অপুর সাথে ছিলনা সেইসময়, মৃত্যুর মিছিলটা বেশ বড়ই ছিল অপুর জীবনে। কি হয়েছিল শেষটায়? অপু কি তার সেই অদম্য ইচ্ছাশক্তির বিশ্বাসে পৌঁছুতে পেরেছিল তার লক্ষ্যে? যে সবসময় বিশ্বাস করতো ‘তার মধ্যে কিছু একটা আছে’ সেটাই বা সত্যি হয়েছিল কিনা? অপু কি নিশ্চিন্দিপুরের স্বপ্নের সে-বিকেলে ফিরেছিল কখনও? অপু কি হয়েছিল ‘অপরাজিত?’ এসব কিছুর উত্তর পাবেন বইটির পাতায় পাতায়।
Bibhutibhushan Bandyopadhyay‘s book seems to me to be something very enchanting. What a wonderful combination of life and nature of ordinary people! After Pather Panchali , Aranyak, ichamati  aparajitois is very popular book of Bibhutibhushan Bandopadhyay. Aparajito is a part of Pather Panchali seris.
In Aparajito That little boy Apu from Nishchindipur goes out here in search of purpose in life in search of existence in an unknown unknown city. After thousands of persecutions, he and his mother moved to this new village, Mansapota, at the behest of his mother’s brother-in-law. In the new village, they are Brahmins, so all the worship is done by the inexperienced hands of Apu. Let Sarvajaya find the meaning of real life after so long. But Apu’s dream is bigger. In a hurry, he insisted on going to a school two crores away. In the end, Sarvajaya has to agree. Apu’s heavy name in school. When the headmaster passed the board exam with him, he passed very well and got a scholarship of five rupees per month. His dreams continue to grow two to three times. Sarvajaya then has no power to stop him, the boy has grown up! Apu comes to study at a boarding school in the subdivision. As always, book-loving, story-loving Apu creates a private but happy world with everyone around her. In the house of a deputy, he was given the responsibility of teaching two boys in exchange for his food. The daughter of this house is Nirmala. There is a heavy feeling between the two of them, that relationship of value-arrogance, complaint-complaint. Everyone in the new house is very close to Apu. But Apur also missed the lessons of that subdivision school. Seventeen-year-old Apu then left all the sky and air of the sub-division and moved to Kolkata to study at a new college. Apu’s new life begins. Apu was very surprised to see that not even a speck of the simple life of the village was in the alleys of the city. Wherever you look, there is no edge of sorrow. Suddenly, a strong sense of responsibility comes over her … sending money to her mother, struggling to make ends meet in the city, even getting a one-time meal seems impossible for her. The sudden death of Mamtamayi’s mother during the college finals put an unexpected cut on everything. Apui, whose lifelong dream was to visit various hobbies in the country and abroad, to see the autumn afternoons in his hometown of Nishchindipur, was busy for a meal and a place to hang out. In the meanwhile he gets a touch of happiness when his unwelcome marriage with Aparna happens. But fate may never have been with Apu at that time, the death march was quite big in Apu’s life. What happened in the end? Did Apu reach the goal of believing in his indomitable will? Is it true that he always believed that ‘there is something in him’? Did Apu ever return in the afternoon of Nishchindipur’s dream? Did Apu become ‘undefeated?’ You will find the answers to all these things in the pages of the book.
Boikotir made the pdf mobi epub version of Aparajito.Download Aparajito pdf, epub, mobi as you want.Or you can read Aparajito with the online reader
2 notes · View notes
faruk-billah-blog · 5 years
Text
অনুতপ্তের নিষ্পাপ অশ্রু।
শান্ত রজনী,হাস্যোজ্জল একফালি চন্দ্রিমা,রজনী গন্ধার সৌরভী,তারকা রাজীর মিট্ মিট্ লোকচুরী,নীল গগনে ছুটে চলা শুভ্র নীহারিকা,জ্যোৎস্নার অপূর্ব আলোয় প্রাকৃতির ঝলমলানি সবে অসহ্য লাগছিল শিফার।শয্যায় তার কোমল মতি দেহ খানা এপাশ ওপাশ করছিল অবিরাম,নিদ্রা দেবী যেন আজ কোথাও হারিয়ে গেছে তাকে ঝরা ফুলের মতো একা ছুটে ফেলে।
বাবার সাথে আজ তার বড্ড অভিমান,কেননা সবে এইচ এস সি সমাপনী পরীক্ষা দিয়েছে শিফা,অনেক বড় স্বপ্ন ছিল তার,এই অত্যাধুনিক যুগে উচ্চ অধ্যায়ন করে অমৃত সুনাম অর্জন করব�� সে।কিন্তু আজ তার  সব আশা আকাঙ্ক্ষা ধূলি কণা হয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে বাতাসে।
কারণ হটাৎ কি হতে না হতে তার বাবা তার বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল।শত আকুতি মিনতির পরও এই বিয়ে প্রত্যাখান করতে পারল না শিফা।
তাও এক মাদ্রাসা শিক্ষিত ছেলের সাথে,যা কখনো স্বপ্নও ভাবনি সে।এটা তার শিক্ষা সাংস্কৃতির সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে বিপরীত।সে একজন আধুনিকা নারী,নিজের ইচ্ছায় কিছু করা যাবে না।এটা তার কাছে জীবনের সবচেয়ে পরাজয় মনে হচ্ছে।দরকার হয় নিজেকে অকালেই শেষ করে দেবে তবুও মাদ্রাসা শিক্ষিত ছেলের সাথে বিয়ে বসবে না।মাঝে মাঝে সে ফুঁপিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ছে, শিফার মা মেয়ের মাথায় হাত বোলায় সান্ত্বনা দেয়,তুই এতো ভেঙ্গে পরিস না,ধৈর্য রাখ্ দেখবি একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।না মা এটা আমি কখনও মেনে নিতে পারব না,কেউ আমাকে চার দেয়ালে বন্ধী করে রাখবে,দুঃখ করিস না তোর বাবা যেটা করছে তোর মঙ্গলের জন্যই করছে।শিফার মা জানে তার বাবা যে সিদ্ধান্ত নেয় সে কখনও বদলানোর মতো নয়।উদ্বিগ্নর পারাপারে সাঁতরাতে সাঁতরাতে ঘুমের ঘুরে স্তব্ধ হয়ে গেলো তার শরীর খানা।
*দুই*
পূর্ব গগনে এখনো ভোরের আলো পরিপূর্ণ ভাবে বিকশিত হয়নি,অথচ ক্ষুধার্ত বিহঙ্গরা এদিক সেদিন ছুটে চলছে আহারের অনুসন্ধানে,আমজাদ সাহেব ফজরের নামাজ আদায় করে বাড়ির আঙ্গিনায় বসে প্রতিদিনের মতো চায়ের প্রতিক্ষা করছিলেন।আমজাদ সাহেব একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য,তার জীবন ছিল নিতান্তই ব্যক্তিগত,বর্তমান অত্যাধুনিক সভ্যতায় আচ্ছন্ন,ঠিক সেই ভাবেই তার পুরো পরিবারকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন।ধর্মীয় অনুসরণ-অনুশাসন তার কাছে গ্রাম্য কালচার বা তুচ্ছ বস্তুর মতো মনে হতো,যা কখনো পালন করার উপযুক্ত মনে করতেন না।অবসরের পর হটাৎ তার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু অনেক কষ্টে তাবলীগ জামাতের সংস্পর্শে নিয়ে যান তাকে, তিনি একজন উচ্চ শিক্ষিত মানুষ ছিলেন তার সে জ্ঞান কে সামনে রেখে কোরআন কে বুঝতে চেষ্টা করলেন,এটাই তার জীবনের সবচেয়ে অসম প্রাপ্তি।বদলে গেল তাঁর জীবনের ধারা,ইসলামের প্রতিটি আদর্শ এখন তার জীবন চলার নিত্য সঙ্গী, তিনি সতত তাঁর অতীত জীবনের পাপের অনুশোচনায় কাঁদেন মহান আল্লাহর কাছে।এখন তিনি ধর্মীয় প্রতিটি আদর্শ অনুসরণ করেন।আলেম-উলামাদের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে,কিন্তু তার দুঃখ একটাই তিনি তাঁর পুরো পরিবারকে এখনো ধর্মীয় অনুসরণের ছায়া তলে আনতে পারেন নাই।তাঁর দু মেয়ে এক ছেলে,শিফা তাঁর বড় মেয়ে।তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মেয়ে কে কোন ইসলামি আদর্শবান ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে তাঁর কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্ত করবেন।যেমন ভেবে ছিলেন ঠিক তেমনই হতে চলেছে তিনি আজ মহা খুশি।
*তিন*
শ্রান্ত দিবামণি অস্তাচলে হারিয়ে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে,সমস্ত নিখিল নীল কেবল ছোট ছোট মেঘের টুকরো গুলো ধীরে ধীরে ভেসে বেড়াচ্ছেন এদিক সেদিন,শুভ্র মেঘের টুকরো গুলো যেন একেকটা চাঁপা ঠোঁটের হাসির টুকরো।পাখিরা কিচির মিচির গুঞ্জনে স্রষ্টার গুণ-গান গাইছে বাঁশ বাগানে।এই শান্ত বিকেলে অশান্ত-উদ্বিগ্নতার স্রোতে ভেসে চলছে রহমান।বেদনার কৃষ্ণ যন্ত্রণা তাঁর কোমল হৃদয়টাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে চলছে।সে কখনও ভাবে নাই তার এই সুন্দর পুষ্পের ন্যায় ফুটফুটে জীবনটা এক বিষাক্ত কালনাগীন এক ছোবলেই নিঃশেষ করে দেবে।তবুও সে প্রভূর কাছে অকৃতজ্ঞ হয়নি,বরঞ্চ আল্লাহর কাছে ক্ষমার প্রার্থনা করেন।রহমান মা-বাবার একমাত্র ছেলে,দাওরায়ে হাদিস (কামিল)পাস করে গ্রামের মাদ্রাসায় সদ্য চাকরি নিয়েছে।তার বাবা শহরে চাকরি করে,মা রহিমা খাতুন বাড়িতে একা,তাই রহিমা খাতুন অনেক বড় আশা করে আদরের ছেলের সূখের জন্য শিফা কে বউ করে ঘরে প্রদীপ জ্বালালেন।
কিন্তু কে জানতো এই প্রদীপ শিখা আলোর পরিবর্তে তার হৃদয়ের টুকরো আদরের দুলাল কে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দগ্ধ করে দেবে।শিফার সাথে রহমানের বিয়ে হয়ে গেলো প্রায় দুই সপ্তাহ,বিয়ের দিন রাতেই শিফা এক কঠিন শর্ত দিয়ে বসে রহমানকে,শিফার বিনা অনুমতিতে যেন রহমান তাকে স্পর্শ না করে।আজ প্রায় দুই সপ্তাহ কেটে গেলো শিফার কোন পরিবর্তন নেই।বার বার ঝগড়াঝাঁটি করার উৎপেতে থাকে সে,
আত্ম সম্মান রক্ষার্থে সব নীরবে সয়ে যাচ্ছে রহমান।
হটাৎ হাতের স্পর্শে চমকে উঠে রহমান,ফিরে তাকায় মায়ের কোমল মতি নিষ্পাপ চাঁদ মুখখানা।পৃথিবীতে কেউ না বুঝলেও মায়ের চোখে সব স্পষ্ট,মায়ের চোখে বিন্দু বিন্দু অশ্রু দেখে মাকে জড়িয়ে ধরে রহমান,সান্ত্বনা দেয়,বিধাতা যেটা করে মানুষের মঙ্গলের জন্যই করেন।হতে পারে এটা আমার জীবনের একটা পরীক্ষা।
পর দিন সকাল হটাৎ রহমানের মা সিদ্ধান্ত নিলেন কিছু দিনের জন্য পিতৃালয়ে যাবেন,মায়ের এমন সিদ্ধান্তে রহমান আরও ভেঙ্গে পড়লেন।শত আকুতির পরও রহিমা খাতুন তার সিদ্ধান্তে অটল।
*চার*
নিশিগন্ধা আজ মলিন,চাঁদমণি উদিত হয়নি,তিমিরাচ্ছন্ন ধরণী,মানব সকল নিদ্রার প্রস্তুতি নিচ্ছে।শিফা শয্যায় শুয়ে আনন্দে আনন্দে গুন গুন করছে,আজ বাড়িতে একা নিশ্চয় রহমান তাঁর প্রাপ্ত অধিকার চাইতে আসবে,এই সযোগে শিফা এমন ঘটনা ঘটাবে যেন সে স্বানন্দে নিজ বাড়িতে প্রস্থান করতে পারে,আর এ বাড়িতে ফিরবে না,আজকেই তার শেষ সুযোগ।শয্যায় উৎপেতে আছে শিফা হটাৎ দরজায় করাঘাত করলো রহমান,সঙ্গে সঙ্গে দ্বার উন্মুক্ত হলো,চার চোখের মিলন ঘটলো,দুটি চোখ দুটি চোখের সম্পূর্ণভাবে বিপরীত,একজনের চোখে ভালোবাসার সিন্ধু অন্য চোখে ঘৃণার বিষ।চোখ ফিরিয়ে নিল রহমান,শান্ত আবেগী কন্ঠে বলল:শিফা আজ বাড়িতে মা নেই,মা আসা পর্যন্ত এই বাড়ির সব দায়িত্ব তোমার,শুয়ে পড়।হ্যাঁ কোন সমস্যা বা কিছুর প্রয়োজন হলে আমায় বলিও।সঙ্কোচ কর না,আমি পাশের কক্ষে আছি,শুভ রাত্রি।এ বলে রহমান চলে গেল পাশের কক্ষে।নির্বাক যেন এক পথরে তৈরি মূর্তি শিফা,এমন একজন সরল মানুষের সাথে নির্মম আচরণ ঠিক হয়নি তার।কঠিন হৃদয় খানা আবেগে আপুলত হয়ে গলে গলে যাচ্ছে শিফার।বিন্দু বিন্দু অশ্রু গড়িয়ে পড়ছিল আর গভীর ভাবনায় ডুবে যাচ্ছিল।সেতো  শুনেছিল ধর্মীয় অনুসারী ব্যক্তিরা নিতান্তই কঠোর হই,ধর্মের অনুশাসনে নারীদের স্বাধীনতা হরণ করে,পরাধীনতার শিখল পরিয়ে দেয়।কিন্তু যা শুনেছে আজ তার কাছে স্পষ্ট সবে মিথ্যা আর গুজব।সে এই কই দিনের মধ্যে যা বুঝতে পেরেছে রহমানের মত আদর্শবান ব্যক্তিকে স্বামী হিসেবে পাওয়া তার পরম ভাগ্য।কিন্তু সে তার সাথে অমানবিক আচরণ করে যাচ্ছে,ভাবতে ভাবতে এক সময় ঘুম এসে যায় তার। রজনী শেষ প্রহর ক্ষীণ কান্নার শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায় শিফার,থর থর কাঁপছিল তার সারা শরীর,অন্ধকারে কেউ যেন তার গলা টিপে ধরেছে, ছটফট করছে বিছানায় সে,অনেক কষ্টে আলো জ্বালালো চারদিক তাকালো নাহ্ কেউতো নেই,ক্ষীণ কান্নার শব্দটা এখনো ভেসে আসছে,কোন বিপদ নইতো?
ধীরে ধীরে দ্বার খোলে বাহিরে আসল শিফা,বিস্ময়-বিস্ফারিত তাঁর দুই চোখ।তার জীবনে এই প্রথম দেখা কোন মানুষ এতো গভীর রাতে দুই হাত তোলে মহান স্রষ্টা আল্লাহর কাছে বুক ভাসা কান্না করছে,তাও শিফার হেদায়ত আর শান্তি কামনা করছে,এমন একজন ফেরেস্তার মতো মানুষের সাথে নির্মম আচরণ তার উচিত হয়নি,সে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারল না আবেগে অনুশোচনায় ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠল,দ্রুত ছুটে গিয়ে স্বামীর পায়ে পড়ল,ক্ষমা চাই কৃত কর্মের জন্য।রহমান তার মাথায় হাতের পরশ দিয়ে সান্ত্বনা দেয়,শিফার আঁখিদয় হতে অঝোর ধারায় গড়িয়ে পড়তে লাগল অনুতপ্তর নিষ্পাপ অশ্রু।
******* ফারুক বিল্লাহ
1 note · View note
ntvbd · 5 years
Link
1 note · View note
shajidahmed · 2 years
Photo
Tumblr media
সবসময় আসলে মানুষকে দোষারোপ করলে হয়না, সবকিছুর পরে আসলে ভাগ্যে নেই বলে একটা কথা আছে😊। কারণ মানুষ চাইলেই ভাগ্য বদলাতে পারে এটা সত্য কিন্তু এই ভাগ্যটাকে বদলানোর জন্য অনেক সময় জীবন দিয়েও পরীক্ষা দেওয়া লাগে😊 একজন নিম্নবিত্ত মানুষ কিন্তু যতই পরিশ্রম করুক না কেনো সে কিন্তু রাতারাতি বা এক মাসের ভেতরে উচ্চবিত্ত হয়ে যেতে পারেনা😊। আবার একটা জিনিস দুজন মানুষের সমানভাবে পরিশ্রম দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু দুজন মানুষের একজন মানুষ গুরুত্বহীন ভাবে চললে সে কাজটা সফলতার মুখ হয়তোবা দেখতে পাবেনা উলটো অপর মানুষটা চুরমার হয়ে যাবে😅 কারণ প্রতিটা মানুষের স্বপ্ন থাকে এবং প্রতিটা মানুষই স্বপ্ন নিয়ে বাঁচে😊 কারো স্বপ্ন অর্থ, বিত্ত বা বৈবাহের আবার কিছু মানুষের স্বপ্ন আপন মানুষের সাথে জীবনের কিছু সময় পার করা😅 জানিনা আমার এই ছবির সাথে এই লেখার কি মানে তবে এই ছবিটা অনেক অর্থ বহন করে😊 অনেকদিন পর আবারও একটু লেখার চেষ্টা😅 শেষটা জেনো হাসিমুখেরই হয়😊 . . . . #shajidahmed #thikana #flower (at ঠিকানা) https://www.instagram.com/p/Cdvw3cDPiO9/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
technewstoday24 · 2 years
Text
সপ্তাহের শুরুতে ছ'টাকার টিকিটে জিততে পারেন ৫০ লক্ষ! দেখুন বঙ্গলক্ষ্মী তিস্তার ফল
সপ্তাহের শুরুতে ছ’টাকার টিকিটে জিততে পারেন ৫০ লক্ষ! দেখুন বঙ্গলক্ষ্মী তিস্তার ফল
#কলকাতা: নতুন সপ্তাহের শুরু হোক ভাগ্য পরীক্ষা করে। ডিয়ার বঙ্গলক্ষ্মী তিস্তা লটারি খেলার প্রকাশিত হয়েছে মে মাসের ৯ তারিখে বেলা চারটের সময়। তার ফলে সোমবারই আপনি জিততে পারেন বিপুল পরিমাণ অর্থ। এই টিকিটের দাম মাত্র ৬ টাকা। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার অনুমোদিত বিভিন্ন লটারির দোকান থেকে এই টিকিট কাটা যেতে পারে। এই লটারি খেলার প্রথম পুরস্কার ৫০ লক্ষ টাকা আর দ্বিতীয় পুরস্কার ৯ হাজার টাকা। ডিয়ার বঙ্গলক্ষ্মী…
View On WordPress
0 notes
dailyresultbd · 2 years
Text
বিসিএসে ভাইভাতে যা যা গুরুত্বপূর্ণ
বিসিএসে ভাইভাতে যা যা গুরুত্বপূর্ণ
বিসিএসে ভাইভাতে যা যা গুরুত্বপূর্ণ।তবে ভাইভায় ফেল বা কম নম্বর পাওয়ার মুখ্য কারণগুলো হলো— বেয়াদবি করা, নার্ভাস থাকা, অস্বাভাবিক আচরণ করা, বেশি জানার ভাব করা, উচ্চারণে আঞ্চলিকতা থাকা, ব্যর্থতা স্বীকার না করে একগুয়ে থাকা, না পারলেও উত্তর দেওয়া, সঠিক উত্তর কম দেওয়া ইত্যাদি।২০০ নম্বরের ওপর বিসিএসের ভাইভা (মৌখিক পরীক্ষা) অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই বলে থাকেন, এই ভাইভা আসলে একটা ভাগ্যের খেলা। ভাগ্য আপনার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
Text
[ad_1] ভূমিকা: ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনোর রোমাঞ্চকর বিশ্ব অন্বেষণ স্বাগতম ওয়াইল্ডহরস ক্যাসিনোযেখানে জুয়ার শ্রেষ্ঠত্বের সর্বোচ্চ মান রোমাঞ্চ, কমনীয়তা এবং বিনোদনের সর্বোচ্চ মান পূরণ করে। আমাদের ক্যাসিনো, সুবিধামত (স্থান) এর মাঝখানে অবস্থিত, দ্রুত স্থানীয় এবং দর্শকদের কাছে একইভাবে প্রিয় হয়ে উঠেছে। এই নির্দেশিকা আপনাকে সাইবারস্পেসে ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনো ভ্রমণে নিয়ে যাবে, যেখানে আপনি নিজের জন্য এর সমস্ত গৌরব অনুভব করতে পারবেন। ক্যাসিনোতে একটি বিস্ময়কর দিন কাটানোর জন্য আপনার যা যা জানা দরকার, তার চটুল ইতিহাস থেকে শুরু করে এর অনেক উত্তেজনাপূর্ণ গেমস, সুস্বাদু রেস্তোরাঁ, প্লাশ রুম এবং উত্তেজনাপূর্ণ শোতে আমরা সবকিছুর মধ্য দিয়ে যাব। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনো: একটি সংক্ষিপ্ত পটভূমি বন্য ঘোড়া ক্যাসিনো Wildhorse's Casino প্রায় (বছর) থেকে আছে, তাই এটি অনেক দেখা গেছে। ক্যাসিনো তার নম্র সূচনা থেকে বড় হয়ে উঠেছে জুয়াড়ি এবং যারা ভালো সময় খুঁজছে তাদের জন্য একটি প্রধান আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনো সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বিকশিত হয়েছে, বাজারের নেতা হিসাবে এর অবস্থানকে দৃঢ় করেছে। ওয়াইল্ডহরস ক্যাসিনো সম্ভাব্য সেরা জুয়া খেলার অভিজ্ঞতা অফার করে। ওয়াইল্ডহরস ক্যাসিনোতে জুয়াড়িদের পছন্দের জন্য নষ্ট করা হবে। আপনি বিভিন্ন স্লট মেশিন, টেবিল গেম এবং জুজু কক্ষে আপনার ভাগ্য এবং দক্ষতা পরীক্ষা করতে পারেন। আপনি একজন পাকা জুয়াড়ি হোন বা সবে শুরু করুন, আমাদের সহায়ক কর্মীরা নিশ্চিত করবে যে আপনার দিনটি দুর্দান্ত কাটবে। ফাইন ডাইনিং প্রতিষ্ঠানে আপনার তালু দয়া করে Wildhorse ক্যাসিনো এ খাবার ব্যতিক্রমী. আমাদের বেছে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের সুস্বাদু খাবার রয়েছে। যেকোন স্বাদের জন্য বিভিন্ন রকমের রেস্তোরাঁ রয়েছে, যারা গুরমেট ভাড়া প্রদান করে থেকে শুরু করে যারা ডাউন-হোম পছন্দের খাবার পরিবেশন করে। খাবার, বায়ুমণ্ডল এবং পরিষেবার সুস্বাদু সুষম সমন্বয়ের স্বাদ নিন যা আপনাকে আরও বেশি চাওয়া ছেড়ে দেবে। [embed]https://www.youtube.com/watch?v=eS029bCeYXU[/embed] আরামে আরাম করার জন্য মার্জিত স্থান রোমাঞ্চকর দিনের গেমিং এবং শো করার পর আমাদের প্লাশ রুমে আরাম করার জন্য কিছু সময় নিন। Wildhorse Casino-এ বিলাসবহুল হোটেল রুম এবং স্যুটগুলি আপনার থাকার ব্যবস্থা আরামদায়ক এবং আরামদায়ক উভয়ই নিশ্চিত করার জন্য সুসজ্জিত করা হয়েছে। প্রতিটি কক্ষ সম্প্রতি সংস্কার করা হয়েছে এবং ক্যাসিনো ফ্লোরের উত্তেজনা থেকে একটি আরামদায়ক পশ্চাদপসরণ প্রদানের জন্য চটকদার গৃহসজ্জার সামগ্রী রয়েছে৷ আপনার আগ্রহ বজায় রাখতে মজাদার এবং উত্তেজনাপূর্ণ ক্রিয়াকলাপ ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনোতে মজা করার জন্য ক্যাসিনো ফ্লোরই একমাত্র জায়গা নয়; ভেন্যুতে লাইভ পারফরম্যান্সের একটি প্রাণবন্ত সময়সূচীও রয়েছে। ওয়াইল্ডহর্সের ক্যাসিনোতে কখনই বিরক্তিকর মুহূর্ত নেই, যেখানে আপনি লাইভ মিউজিক এবং স্ট্যান্ড-আপ কমেডি থেকে শুরু করে উত্তেজনাপূর্ণ ক্রীড়া ইভেন্ট এবং ব্যক্তিগত পার্টিতে যেকোনো কিছু উপভোগ করতে পারেন। আপনি এখানে থাকাকালীন কি ঘটছে তা জানতে চাইলে, আমাদের ইভেন্ট ক্যালেন্ডার দেখুন। ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনো তাদের বিবাহ এবং ইভেন্ট সুবিধা সহ স্মরণীয় অনুষ্ঠানগুলি হোস্ট করে বন্য ঘোড়া ক্যাসিনো আপনার আসন্ন বিবাহ বা অন্যান্য বিশেষ ইভেন্টের জন্য একটি এক-এক ধরনের এবং সত্যিই অসাধারণ অবস্থানের সন্ধানে? Wildhorse ক্যাসিনো যেখানে আপনি হতে হবে. আমাদের সূক্ষ্ম ইভেন্ট রুম এবং পেশাদার ইভেন্ট পরিকল্পনা কর্মীদের জন্য আপনার বিশেষ অনুষ্ঠানটি একটি দুর্দান্ত সাফল্য হবে। আপনার ইভেন্টটি যত বড় বা ছোট হোক না কেন, এটিকে আলাদা করে তোলার জন্য আমাদের কাছে নিখুঁত প্যাকেজ এবং পরিষেবা রয়েছে। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস বিভিন্ন গেমিং বিকল্প জুয়া আসক্তি জন্য সম্ভাব্য উত্তেজনাপূর্ণ বিনোদন আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি সুন্দর পরিবেশ কোলাহল এবং ভিড় ডাইনিং পছন্দ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা জন্য সম্ভাব্য পুরষ্কারের জন্য সম্ভাব্য আবাসিক এলাকা থেকে দূরত্ব সামাজিকীকরণের সুযোগ অক্ষম দর্শকদের জন্য সীমিত অ্যাক্সেসযোগ্যতা চাকরি সৃষ্টির সম্ভাবনা অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য সম্ভাব্য আর্থিক সুবিধা স্থানীয় ব্যবসার উপর নেতিবাচক প্রভাব পর্যটন বুস্টের সম্ভাবনা স্থানীয় পরিবেশের উপর প্রভাব সুবিধাজনক সুবিধা যানজটের জন্য সম্ভাব্য ওয়াইল্ডহরস ক্যাসিনো: একটি অতুলনীয় জুয়ার অভিজ্ঞতার প্রবেশদ্বার জুয়া খেলার অনুরাগীরা এবং যারা শুধুমাত্র একটি ভালো সময় খুঁজছেন তারা দেখতে পাবেন যে Wildhorse Casino উভয়ই স্পেডে সরবরাহ করে। এটি প্রতিটি উপায়ে প্রত্যাশিত চেয়ে ভাল: এটির
একটি আকর্ষণীয় অতীত, বিভিন্ন ধরণের গেমিং সম্ভাবনা, অসামান্য রন্ধনসম্পর্কীয় অভিজ্ঞতা, মার্জিত থাকার জায়গা, আনন্দদায়ক বিনোদন এবং অভিযোজিত অনুষ্ঠানের স্থান রয়েছে৷ ওয়াইল্ডহর্সের ক্যাসিনোতে আপনার একটি স্মরণীয় অভিজ্ঞতার জন্য যা যা প্রয়োজন তা সবই আছে, আপনি সপ্তাহান্তে ছুটি কাটাতে, একটি বিশেষ ইভেন্ট বা শুধুমাত্র একটি দর্শনীয় রাতের জন্য শহরে থাকেন। নাইটলাইফের রোমাঞ্চ, বিশ্বমানের বিনোদনের রোমাঞ্চ এবং সারাজীবনের স্মৃতির অভিজ্ঞতা নিন। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগের উত্তর ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনোতে পৃষ্ঠপোষকদের জন্য (বয়স) একটি কঠোর "বয়স সীমা" রয়েছে। আপনার সাথে আপনার বয়স প্রমাণ করার কিছু উপায় আছে তা নিশ্চিত করুন। অতিথিদের তাদের কাছে সবচেয়ে আরামদায়ক যা কিছু পরতে স্বাগত জানানো হয়, তবে তারা সুন্দর দেখাতে চেষ্টা করলে আমরা তার প্রশংসা করব। বেশিরভাগ ক্যাসিনো স্মার্ট ক্যাজুয়াল পোশাকে অন্বেষণ করা যেতে পারে। যাইহোক, কিছু সূক্ষ্ম ডাইনিং প্রতিষ্ঠান এবং বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য একটি আনুষ্ঠানিক পোষাক কোড কার্যকর হতে পারে। Wildhorse ক্যাসিনো দুঃখজনকভাবে হোটেলের কোনো কক্ষে কুকুরকে অনুমতি দেয় না। এর ফলে কোনো সমস্যা হলে আমরা আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। একেবারেই! ওয়াইল্ডহর্স ক্যাসিনো দ্বারা প্রদত্ত ইভেন্ট স্পেস এবং পরিষেবাগুলি দ্বিতীয় নয়। আমাদের পেশাদার ইভেন্ট পরিকল্পনাকারীরা একটি স্মরণীয় ইভেন্ট ডিজাইন করতে আপনার সাথে সহযোগিতা করবে যা আপনার প্রয়োজনের সাথে অনন্যভাবে উপযুক্ত। আপনি Wildhorse ক্যাসিনোতে তাদের উদার প্রণোদনা এবং আনুগত্য প্রোগ্রামের সুবিধা গ্রহণ করে আপনার সময় উন্নত করতে পারেন। আপনি যদি আমাদের আনুগত্য প্রোগ্রামের জন্য সাইন আপ করেন, আমরা আপনাকে দুর্দান্ত ডিল এবং ডিসকাউন্টগুলিতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করব। বিক্রয় এবং অন্যান্য ঘটনা সম্পর্কে আপ-টু-ডেট তথ্যের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে নজর রাখুন। [ad_2] Source link
0 notes
khutbahs · 3 years
Text
জাদুবিদ্যা কুফরি আর তাবিজ হারাম ও শিরক।
জাদুবিদ্যা কুফরি আর তাবিজ হারাম ও শিরক।
যাদু করা হারাম। জ্যেতিষী নিকট ভাগ্য পরীক্ষা ও ভবিষ্যৎদ্বানী করা শিরক ও কুফরী কাজ । তাবিয ঝুলালে সে শিরক করল ।  মহান আল্লাহ তাআলা বলেন- ‘তারা ঐ শাস্ত্রের অনুসরণ করল, যা সুলায়মানের রাজত্ব কালে শয়তানরা আবৃত্তি করত। সুলায়মান কুফর করেনি; শয়তানরাই কুফর করেছিল। তারা মানুষকে জাদুবিদ্যা এবং বাবেল শহরে হারুত ও মারুত দুই ফেরেশতার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছিল, তা শিক্ষা দিত। তারা উভয়ই (হারুত-মারুত) একথা না বলে কাউকে (জাদু) শিক্ষা দিত না যে, আমরা পরীক্ষার জন্য; কাজেই তুমি কাফের হয়ো না। অতঃপর তারা তাদের কাছ থেকে এমন জাদু শিখত, যা দ্বারা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। তারা আল্লাহর আদেশ ছাড়া তা দ্বারা কারও অনিষ্ট করতে পারত না। যা তাদের ক্ষতি করে এবং উপকার না করে, তারা তাই শিখে। তারা ভালরূপে জানে যে, যে কেউ জাদু অবলম্বন করে, তার জন্য পরকালে কোনো অংশ নেই। যার বিনিময়ে তারা নিজেদের বিক্রি করে দিয়েছে। তা খুবই মন্দ; যদি তারা জানত।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১০২)https://www.youtube.com/watch?v=wTdA4y3mdTo
0 notes
sai-writes · 3 years
Text
মৃন্ময়ী - পর্ব ৬
"পৃথিবীটা কার বশ?"
শ্রীতমা চুপ করে রইলো। বিক্রান্ত আবার বলে উঠলো,
"কি হলো বলো!"
"জানি না। তুমিই বলো মিষ্টার জ্ঞানী।"
"উত্তরটা প্রশ্নেই লুকিয়ে আছে। পৃথিবী টাকার বশ।"
"বাহ! দারুন তো। "
"টাকা। মানি। সত্যিই তো। টাকা থাকলে সব সম্ভব। না থাকলে একাকী জীবন যাপন।"
"এ ব্যাপারে আমি তোমাকে সমর্থন করতে পারলাম না। "
"এটাই বাস্তব। পকেটে টাকা না থাকার যন্ত্রনা তুমি বুঝবে না।"
"কে বলেছে তোমাকে এতো সৎ হতে। "
"বিবেক, সে যে আমাকে অসৎ উপায় উপার্জন করতে বাধা দেয়।"
"বুঝলাম। বাই দ্য ওয়ে, তুমি সত্যিই একা বুঝি?"
"নই?"
কপট রাগের সুরে শ্রীতমা বললো, "নিজেকেই প্রশ্ন করো!"
"আচ্ছা তোমার বাড়ির লোকেরা আমাদের সম্পর্কটা মেনে নেবে।রোজগার পাতি তো আমার তেমন নয়।"
"চিন্তা কোরো না। তুমি যেমনটা, তেমনটাই থেকো।যাই বলো , মৃন্ময়ীর জন্য আমি তোমার জীবনে আসতে পারলাম। মিনু এতোটাও খারাপ নয়।"
"একজন খুনিকে ভালো বলতে পারবোনা বস। এটা আমার এথিক্সের বাইরে।"
"অ্যাজ পার দ্য ল, যতক্ষণ অব্দি প্রমাণ হচ্ছে, ততক্ষণ অব্দি ইউ ক্যান্ট অ্যাকিউস হের।"
"মানছি, কিন্তু খুব শিগগিরই আমি প্রমাণ করে দেব। "
"তুমি দেখছি ছলে বলে কৌশলে অঙ্কটা মেলাবেই। এত বিদ্বষ কেন মিনুর উপর তোমার।"
"আমার ক্ষমতা থাকলে সব অসৎ মানুষদেরই এই পৃথিবীর বুক থেকে সরিয়ে দিতাম।"
****************
মৃন্ময়ী বড্ড একা। প্রাবৃট জুড়ে ওর জীবন সর্বস্ব। আজ প্রাবৃট নেই। ভীষণ ফাঁকা লাগছে। যাকে ছাড়া থাকা যায়না, তাকেই নাকি খুন করার অপবাদ আজ মৃন্ময়ীর উপর। কে এই বিক্রান্ত সিনহা?কেন ওর পিছনে লেগেছে। মামার কাছে যেতে হবে। শ্বশুরালয় বসবাস অযোগ্য হয়ে উঠেছে, তাই বেড়িয়ে এসেছে সেখান থেকে। বিক্রান্ত সবার মনে সন্দেহ ঢুকিয়ে দিয়েছে। বাপের বাড়ি চলে এলেও, মৃন্ময়ীর মন সব সময় পড়ে থাকে নিজের ছোট্ট ঘরটাতে, অগোছালো, কিন্তু নিজেদের। ওর আর প্রাবৃটের। একটা ব্যাপারে কিন্তু সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে মৃন্ময়ীর মনে। প্রাবৃট কি সত্যিই খুন হয়েছে। কে করলো? তাকে ফাঁসানোর উদ্দেশ্য কি?
***************
"একজন নির্দোষকে কি ভাবে অপরাধী সাজানো যায় স্যারের সাথে না থাকলে জানতেই পারতাম না।", কুন্তল সিগারেটে টান দিতে দিতে বললো।
"কার কথা বলছো? "
"বিক্রান্ত স্যার। মৃন্ময়ী ম্যাডামের উপর কেন এতো রাগ কে জানে?"
"হয়তো গত জন্মে উভয়ই শত্রু ছিল!"
"থামো তো। মৃন্ময়ী ম্যাডাম তোমার ও মাথাটা খেলো।"
" জানো, আমাদের অনুকে দেখে ওর মনে হয় ওনার মা ফিরে এসেছে।"
"এবার যেটা আসবে এটাকে নিজের বর না ভেবে বসে।"
"কী যে বলো না। আচ্ছা মিনুদি তোমাকে কিছু কাজ দিয়েছিল, ওই কাজটা করে দিয়েছো।"
"বিলকুল। মৃন্ময়ী ম্যাডাম খুব খারাপ সময় দিয়ে যাচ্ছে। আমাদের হেল্প করতে হবে।"
"সেটা আর বলতে। অনু হওয়ার সময় মিনুদি না থাকলে, আমি হয়তো বাঁচতামই না। সেদিন তোমার ডিউটি, হঠাৎ করেই আমার লেবার প্যেন ওঠে। জানো আসে পাশের কেউ আসে না। একা একা কোনভাবে রাস্তায় নেমে আসি, কিন্তু ব্যাথায় পড়ে যাই রাস্তায়, দিগ্বিদিক শূন্য। তখনই কেউ গাড়ি থামিয়ে, আমায় নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করে, রোজ খবর নিতে আসে। ধীরে ধীরে, আমাদের বন্ধুত্ব হয়। মিনুদি না থাকলে...!"
"উনি সাক্ষাৎ মহামায়া। বিক্রান্ত স্যার সেদিন মৃন্ময়ী ম্যাডাম আর ওনার স্বামীর কিছু ভিডিও দেখাচ্ছিল, ওদের একান্ত মুহূর্তের ভিডিও। মনে হচ্ছিল ফোনটা ছুড়ে ভেঙে দিই।"
"নতুন মোবাইল কিনে মিনুদিকে দিয়ে এলাম। "
"টাকাটা তোমার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিয়েছে। মৃন্ময়ী ম্যাডাম ফোন করে জানিয়েছে। মৃন্ময়ী ম্যাডামের বিরুদ্ধে অনেক প্রমাণ যোগাড় করছে বিক্রান্ত স্যার। তবে সেগুলো কতটা বৈধ আর কতটাই সাজানো তা শুধু মাত্র সময়ই বলবে। সেদিন ম্যাডামের এক বন্ধুকে ডেকে ওর পরিবারের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। বিশেষ করে ওর মামীর, যিনি অনেক বছর আগেই মারা গেছে।"
*********
( এক মাস পর)
"বাবা, খাবে এসো।", মৃন্ময়ী খাবার বেড়ে অরুণকে হাঁক দিলো।
" তুইও কিছু খেয়ে নিবি চল , আমার সাথে। "
" খিদে নেই বাবা, এছাড়া ও কিছুদ���ন বাদে পুলিশ আমায় তুলে নিয়ে যাবে। আমি কোন দোষের শাস্তি পাচ্ছি বাবা।"
" কিছু হবে না, আমি আছি। শোন মা, অপূর্ব তোর কেসটা লড়বে। দেখিস সব বিপদ কেটে যাবে।"
" আচ্ছা, তোমার পাপটা এত অনায়াসে ঢাকলে কিভাবে?"
"মানে?!!"
" আমি ছোট ছিলাম, কিন্তু বুঝেছিলাম মামার ছেলেকে তুমিই শেষ করেছো। কেন বাবা?"
" আমি কাউকে শেষ করিনি। "
" মিথ্যে কথা।"
"শোন মা, কেউ মরেনি, আমি কাউকে মারিনি। নির্মলের ইচ্ছে অনুযায়ী সব হয়েছে।"
"মামার কথায়?"
"আজ তোর সামনে অনেক রহস্য যা এতকাল চাপা পড়েছিল, সব বাইরে আনার সময় হয়েছে। প্রাবৃট জানতো, ওকে বলেছিলাম। শোন তাহলে, সুচেতনাকে আমার যৌবন কালে,আমি বলপূর্বক ওর সতীত্ব হরণ করি। ব্যাপারটা পুলিশ অব্দি গড়াতো, তার আগেই বাবা মানে তোর ঠাকুরদা ওদের সবংশে নির্মূল করার ছক কাটে । আমি ব্যাপারটা বুঝে ফেলি। ততদিনে আমি সুচেতনার গোটা পরিবারের কাছে চক্ষুশূল হয়ে গেছি। মলয়কে ব্যাপারটা বোঝাতে গেলে, ও এটাও আমার কোনো ফন্দি ভেবে বিশ্বাস করবে না। আমার বন্ধু পল্লবকে বলে আমি মলয়ের কান অব্দি খবরটা পৌঁছাই। একদিন কাজের সূত্রে আমি কিছুদিনের জন্য বাইরে যাই। ফিরে এসে দেখি ওরা সবাই কোথায় চলে গেছে। আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করেও ওদের কোনো খবর পাই না। মনের ভিতর ঝড় ওঠে। লোক লাগিয়ে তন্ন তন্ন করে খোঁজ চালাই, কিন্তু কোন খবর পাওয়া আসেনা। এমনই এক অশান্ত মুহূর্তে তোর মা জীবনে আসে। নির্মল ঘরছাড়া হয়, আবার ফিরেও আসে, সঙ্গে নিয়ে এলো আমার অতীতের ক্ষত। "
"মা জানতো? "
" জেনে ফেলেছিল নির্মলের থেকে। সুচেতনাকে কোনদিনই পছন্দ করতো না মানবী। ওর অতীত নিয়ে সন্দিগ্ধমনা মানবী প্রায়ই বলতো, কোনো গভীর চক্রান্ত চরিতার্থের অভিপ্রায় নিয়ে সুচেতনা দাদার জীবনে এসেছে, তবে আমি যতটুকু সুচেতনাকে চিনি, ও ওরম নয়, কিন্তু এ ও ঠিক, সময়ের সাথে মানুষ পাল্টায়। নির্মল আমাকে রোজ ভয় দেখাতো, মানবীর কাছে আমার অতীত উন্মোচন করে দেবে। শুধু মাত্র একটা শর্তে আমার রেহা।!"
"শর্ত? কেমন শর্ত?"
"ওর সন্তানকে পৃথিবীর বুক থেকে সরিয়ে দেওয়া।"
"মামা বলেছে এই কথা!"
"সুচেতনার বৃন্দাবনে বেশ কিছু পুরুষ বন্ধু ছিল, খুব ভালো সম্পর্ক ছিল, কিন্তু ভালোবেসেছিল শুধু নির্মলকে। নির্মল ব্যাপারটা বুঝতে পারলো না। সুচেতনা গর্ভবতী হলে পরে নির্মল মাঝে মাঝেই সুচেতনার বন্ধুদের কাছে ওদের মনোভাব জানতে চাইতো। কখন কখনো, কেউ যদি সুচেতনাকে নিয়ে দু একটা ভালো কথা বলতো, ও ভেবে নিতো অনেক কিছু। সন্দেহের আগুনে জ্বলতে থাকা নির্মল সুচেতনার সন্তানের পিতৃত্ব প্রমাণের পরীক্ষা দিতে বলে, সে জানতে চায় কার বীজ সমূলে বেড়ে চলেছে সুচেতনার গর্ভে। সেই অনুরোধ প্রত্যাখান করে সুচেতনা। সন্দেহ তীব্র হয়। মনে হতে লাগলো নির্মলের , যে জিনিস ওর নিজের নয় তার দায়িত্ব নেয়া ভস্মে ঘৃতাহুতি। ফলে সেই বিষের জ্বালা থেকে মুক্ত হতে হবে, তবে নিজের হাতে নয়।"
"আর তুমি সেই দায়িত্ব পালন করলে। মেরে ফেললে?"
"মারিনি, এক অনাথালয়ে রেখে এসেছিলাম। সেই সময় আমার বন্ধু সুবিমল আমায় সাহায্য করে। ও রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলো। ও আমাকে এক বেয়ারিশ লাশ যোগার করে দেয়। ভাগ্য সহায় ছিল, তাই এমন একটি লাশ পেলাম যে শিশু ট্রেনে কাটা পড়েছে। মুণ্ডুহীন দেহটাতে উজ্জ্বলের (নির্মলের ছেলে) জামা কাপড় পড়িয়ে দিলাম। সবাই জানতে পারে রেল লাইন পারাপার করার সময় দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে উজ্জ্বল। "
"পরে উজ্জ্বলদার সাথে যোগাযোগ হয়েছিল ?"
" না রে মা। একবার খোজ নিতে গেছিলাম। বললো এক পুলিশ অফিসার ওকে দত্তক নিয়েছে। খুব শান্তি পেয়েছিলাম, অন্তত ও মা বাপের ভালোবাসা থেকে ব্রাত্য হবে না। "
" উজ্জ্বলদা বেঁচে আছে আর কেউ জানে?"
"বললামই তো শুধু প্রাবৃট জানতো। "
" এত পাপ করেও এই সংসার ধরে রাখতে পারলে কই বাবা? একজন মাকে নিজের সন্তানের থেকে সরিয়ে রাখলে? সত্যি বলো তো এক ঢিলে দুই পাখি মারতে চেয়েছিলে তাই তো! নিজের সত্যিটা সামনে না আনা, দ্বিতীয়ত এতকালের জমে থাকা আক্রোশ, তার বদলা।"
"বিশ্বাস কর, আমি এমনটা করতেই চাইনি।"
"জানি না বাবা, কি আমাদের ভবিতব্য। তবে প্রাবৃটের খুনের আসামী হিসেবে আমাকে সাজানো কেন হচ্ছে কে জানে?"
"গুরুদেব এর কাছে যাবি?"
"আমাদের কারো সাহায্য দরকার নেই বাবা। উই আর লিভিং ইন এ ফুলস প্যারাডাইস। আমাদের কেউ সাহায্য করবে না। যারা পাশে দাঁড়িয়েছে , তাদের ও কোনো ভাবে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। কেন? কার এত রাগ আছে আমাদের উপর?"
"আমাদের না, আমার। আমার উপর কেউ বদলা নিতে চায়। সুচেতনা কিছু জানতে পেরেছিলো, বলেছিল বলবে। বলার সুযোগ পেলো না।"
মৃন্ময়ীর মনে পড়ে, ওর মামী ওকে চিঠি দিয়েছিলো, বলেছিল যখন সময় হবে ওটা ঠিক সামনে চলে আসবে। "মামী কি কিছু জানিয়ে গেছে আমাকে", মৃন্ময়ী ভাবে, তারপর মনে পড়ে চিঠিটা তো ও নিজের শ্বশুর বাড়িতে ফেলে এসেছে। সেখানে তো নিজেকে নির্দোষ না প্রমাণ করা অব্দি ঢোকা বারণ।
Tumblr media
0 notes