Tumgik
#ভারতে পেঁয়াজের দাম
janakanthaemm · 10 months
Text
ক্রেতা নেই, পেঁয়াজে পচন: আড়তদারদের মাথায় হাত
Tumblr media
ভারতে রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার সাথে সাথেই দেশের বাজারে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম।  ক্রেতা, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে প্রশাসনের মধ্যেও বিষয়টি নিয়ে তৈরি হয়েছে অস্বস্তি। শুক্রবার থেকে হু হু করে বাড়তে থাকে পেঁয়াজের দাম। 
0 notes
wing-news · 3 years
Text
পেঁয়াজের দাম: এই উৎসবের মরসুমে পেঁয়াজের দাম বেশি থাকতে পারে- রিপোর্ট
পেঁয়াজের দাম: এই উৎসবের মরসুমে পেঁয়াজের দাম বেশি থাকতে পারে- রিপোর্ট
উৎসবের মরসুমে পেঁয়াজের দাম: অনিশ্চিত বর্ষার কারণে এই ফসলের আগমন বিলম্বিত হতে পারে বলে অক্টোবর-নভেম্বর মাসে পেঁয়াজের দাম বেশি থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। হয়। ক্রিসিল রিসার্চের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে যে, খরিফ ফসলের আগমনে বিলম্ব এবং ঘূর্ণিঝড় তকতের কারণে বাফার স্টকে রাখা পণ্যের স্বল্প জীবনকালের কারণে দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “2018 সালের তুলনায় এ বছর…
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/141582
পেঁয়াজ আমদানির শুল্ক প্রত্যাহারের অনুরোধ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের
.
পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার, অপরিশোধিত সয়াবিন তেল, পাম তেল ও চিনি আমদানিতে শুল্ক কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) অনুরোধ জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
সোমবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের সভাক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুদ, সরবরাহ, আমদানি, মূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে আয়োজিত সভার শুরুতে এ কথা জানানো হয়।
সভা শুরুতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান বলেন, সম্প্রতি অত্যাবশ্যকীয় কয়েকটি পণ্য (ভোজ্যতেল, চিনি, পেঁয়াজ ও মশুর ডাল) এর আন্তর্জাতিক মূল্যের প্রভাবে স্থানীয় বাজারে ঊর্ধ্বমূল্য পরিলক্ষিত হওয়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় এ সব পণ্যের মজুদ, সরবরাহ, আমদানি, মূল্য পরস্থিতি স্বাভাবিক এবং স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি জানান, বর্তমানে জনস্বার্থে পেঁয়াজের শুল্ক প্রত্যাহার এবং অপরিশোধিত সয়াবিন, অপরিশোধিত পাম ও অপরিশোধিত চিনির শুল্ক হ্রাসের জন্য এনবিআরকে অনুরোধ করা হয়েছে। আমদানিকৃত পেঁয়াজের কোয়ারেন্টাইন পরীক্ষা দ্রুত সম্পন্ন করে আইপি ইস্যুকরণের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে।
জানা গেছে, খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা। আর পাইকারিতে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৭-৭০ টাকা।
অথচ একসপ্তাহ আগে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম ছিলো ৪৫ টাকা। আর পাইকারিতে কেজি ছিল ৪০ টাকা। এ হিসাবে চারদিনের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম ৩৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলেছেন, ভারতে বৃষ্টি ও পূজার ছুটির অজুহাতে পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় ভারতেও দাম বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির। সে সুযোগ কাজে লাগিয়ে অতি মুনাফার আশায় দেশের বাজারেও পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। এছাড়া ব্যবসায়ীরা গত বছর পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসান দেওয়ায় এ বছর আমদানিও কমিয়ে দিয়েছেন তারা। এরও প্রভাব পড়েছে পেঁয়াজের বাজারে।
তবে ব্যবসায়ীদের পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর এই অজুহাত মানতে নারাজ সংশ্লিষ্টরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলেছে, প্রতি বছর দেশে পেঁয়াজের চাহিদা ২৮ লাখ টন। এরমধ্যে দেশে উৎপাদন হচ্ছে ৩৩ লাখ টন। সংরক্ষণের অভাবসহ বিভিন্ন কারণে ৩০ শতাংশ পেঁয়াজ নষ্ট হলেও বাকি থাকে ২৩ লাখ টন। আর প্রতি বছর ৮ থেকে ১০ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। ফলে চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণে পেঁয়াজ সবসময় উদ্বৃত্ত থাকে। বর্তমানে কৃষকের কাছে ৬ লাখ টন পেঁয়াজ মজুদ রয়েছে, যা দিয়ে আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চলা যাবে। কিন্তু ভারতে বৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। কিন্তু এটা কেন বাড়বে। এবছর পেঁয়াজের উৎপাদন ভালো হয়েছে। দাম বাড়লে ভারতের পেঁয়াজের দাম বাড়বে। দেশি পেঁয়াজের দাম বাড়ার কথা নয়। মূলত অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের জন্য আজকে পেঁয়াজের বাজারে এই অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে দেশে উত্পাদন বাড়িয়ে পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে জোর দিয়েছে সরকার। গত ৬ বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে দেশে পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়ছে। গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২১ দশমিক ৩০ লাখ টন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ২১ দশমিক ৫৩ লাখ টন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৩ দশমিক ৩০ লাখ টন, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ২৩ দশমিক ৩০ লাখ টন, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ২৫ দশমিক ৬০ লাখ টন ও ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৩ দশমিক ৬২ লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে।
0 notes
thebbnctgbd · 4 years
Text
৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করবেন: এস আলম গ্রুপ
৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করবেন: এস আলম গ্রুপ
দেশে বড় পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপ। প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টন আমদানির পরিকল্পনা করেছেন প্রতিষ্ঠানটি। খোলা হয়েছে এলসি্ও। আগামী মাস থেকে দেশের বাজারে ঢুকবে এসব পেঁয়াজ। বিক্রি হবে টিভিসি’র মাধ্যমে।
Tumblr media
ছবি: সংগৃহীত
ভারতে পেঁয়াজের রফতানি বন্ধের পর বাড়তে থাকে পেঁয়াজের দাম। রাতারাতি পেঁয়াজের দাম বেড়ে হয়েছে দ্বিগ���ণ। এর…
View On WordPress
0 notes
sangbadprotidinbd · 4 years
Quote
সংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক:গত সোমবার ভারত বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়ায় রাতারাতি এ পণ্যটির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যায়। আতঙ্কে মঙ্গলবার ও বুধবার এক শ্রেণির ক্রেতারা বাড়তি পেঁয়াজ কিনে মজুত করেন। এতে রাজধানীর বাজারগুলোতে কেনার এক ধরনের হিড়িক পড়ে যায়। দু’দিন বাড়তি কেনার পর বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পেঁয়াজ কেনার পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ফলে খুচরা বাজারে কমেছে পেঁয়াজ বিক্রি। তবে হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া পেঁয়াজের দাম কমেনি।খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, গতবছর ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের কেজি ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা হয়েছিল। এ কারণে এবার ভারতের রফতানি বন্ধ এবং পেঁয়াজের দাম বাড়ার সংবাদে মঙ্গলবার পেঁয়াজ কেনার এক ধরনের হিড়িক পড়ে যায়। বুধবারও বাড়তি পেঁয়াজ কেনেন ক্রেতারা। মূলত গত দু’দিনেই ভোক্তাদের বড় অংশ পেঁয়াজ কিনে মজুত করে ফেলেছেন। এ কারণে পেঁয়াজের বিক্রি কমেছে।তারা বলছেন, পেঁয়াজের বিক্রি কমলেও পাইকারি বাজারে দাম কমেনি। যে কারণে খুচরা বাজারেও পেঁয়াজের দাম কমেনি। সহসা পেঁয়াজের দাম কমার সম্ভাবনাও কম। তবে ভারত যদি বাংলাদেশকে পেঁয়াজ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে দাম কিছুটা কমতে পারে। আর ভারত পেঁয়াজ না দেয়ার সিদ্ধান্তে অনড় থাকলে দাম আরও বেড়ে যেতে পারে।বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১১০ টাকা। আমদানি করা ভারতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। অপরদিকে পাইকারিতে দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা। আমদানি করা ভারতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা।মালিবাগ হাজীপাড়ার ব্যবসায়ী মো. সেলিম বলেন, দাম বাড়ার সংবাদে মঙ্গলবার ২০ বস্তা পেঁয়াজ কিনেছিলাম। গত দুই দিনে ১২ বস্তা পেঁয়াজ বিক্রি হয়ে গেছে। ক্রেতাদের বেশিরভাগ পাঁচ কেজি করে পেঁয়াজ কিনেছেন। তবে আজ পেঁয়াজের ক্রেতা নেই।’তিনি বলেন, ‘বেশিরভাগ মানুষ গত দুই দিনে বাড়তি পেঁয়াজ কিনে মজুত করে ফেলেছেন। যে কারণে আজ বিক্রি খুব কম। তবে ৮-১০ দিন পরে আবার পেঁয়াজের চাহিদা বাড়বে। তখন পেঁয়াজের দাম আরও বেড়ে যেতে পারে। অবশ্য শুনছি পেঁয়াজ দেয়ার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। ভারত যদি অনুরোধ রেখে বাংলাদেশকে পেঁয়াজ দেয় তাহলে দাম কিছুটা কমতে পারে।’প্রায় একই ধরনের কথা বলেন হাজীপাড়া বৌ-বাজারের ব্যবসায়ী মো. জাহাঙ্গীর। তিনি বলেন, ‘শ্যামবাজারে গিয়ে শুনছি ভারতে পেঁয়াজ বোঝাই অনেক ট্রাক আটকে আছে। টেলিভিশনেও এমন খবর শুনছি। এসব পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নাকি অনুরোধ করা হয়েছে। আটকে থাকা পেঁয়াজের ট্রাক বাংলাদেশে আসলে দাম কমবে বলে শ্যামবাজারের ব্যবসায়ীদের বলাবলি করছেন।’তবে ভিন্ন কথা বললেন রামপুরার ব্যবসায়ী আরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম আগামী ২-৩ মাস কমার সম্ভাবনা কম। ভারত পেঁয়াজ দিলে দাম কিছুটা স্থির থাকতে পারে, কিন্তু দাম কমবে বলে মনে হয় না। আর ভারত পেঁয়াজ না দিলে দাম আরও বেড়ে যাবে। তবে এবার হয়তো গত বছরের মতো হবে না। কারণ পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে এবার আগেভাগেই অভিযান শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন বাজারে চালানো হয়েছে। এই অভিযান না চালালে পেঁয়াজের কেজি দেড়শ টাকা হয়ে যেত।’কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান মোস্তফা বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম নতুন করে আরও বাড়ার সম্ভাবনা কম। কারণ পেঁয়াজের বিক্রি অনেক কমে গেছে। আতঙ্কে দুইদিনে সাধারণ মানুষ অনেক পেঁয়াজ কিনেছেন। আজ বিক্রি নেই বললেই চলে।’তিনি বলেন, ‘এবার পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বাড়ার সম্ভাবনা যেমন কম, তেমনি দাম কমার সম্ভাবনাও কম। গতকাল আমরা দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। আজও ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। নতুন পেঁয়াজ না ওঠা পর্যন্ত পেঁয়াজের এই দাম স্থির থাকবে বলে মনে হচ্ছে। আমাদের ধারণা, পেঁয়াজের দাম খুব বেশি ওঠা-নামা করবে না। হয়তো কেজিতে ৫-১০ টাকা কম-বেশি হতে পারে।’কারওয়ান বাজারের আরেক ব্যবসায়ী গৌতম বাবু বলেন, ‘কারওয়ান বাজার ও শ্যামবাজারে আজ দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। আমদানি করা ভারতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা। আজ নতুন করে পেঁয়াজের দাম বাড়া বা কমা কোনোটিই হয়নি। পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, পেঁয়াজের এই দাম কয়েকদিন স্থির হবে।’
http://www.sangbadprotidin.ml/2020/09/blog-post_171.html
0 notes
bangladaily · 5 years
Text
আমদানিকৃত পেয়াজ কিনতে বাংলাদেশকে ভারতের অনুরোধ
Tumblr media
অনলাইনঃ নিজ দেশের জন্য পেঁয়াজ আমদানি করে সেই পেঁয়াজ এখন বাংলাদেশকে কেনার অনুরোধও করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন সরকার। সোমবার ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাই কমিশনার রকিবুল হকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে এসব পেঁয়াজ কেনার জন্য বাংলাদেশকে প্রস্তাব দেন ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী। বৈঠক সংশ্লিষ্ট ভারতের এক জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির ইংরেজি দৈনিক দ্য প্রিন্ট। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারত বিদেশ থেকে মোট ৩৬ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির চুক্তি করেছে। ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশটিতে ১৮ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ পৌঁছেছে।’ তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন প্রদেশের সরকার আমদানিকৃত পেঁয়াজের মাত্র ৩ হাজার মেট্রিক টন নিয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ মুম্বাইয়ের জওহরলাল নেহরু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।’ চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের ভোক্তা কল্যাণবিষয়ক মন্ত্রী রাম বিলাস পাসওয়ান জানান, আমদানিকৃত পেঁয়াজের মহারাষ্ট্র সরকার ১০ হাজার মেট্রিক টন, আসাম ৩ হাজার মেট্রিক টন, হরিয়ানা ৩ হাজার ৪৮০ মেট্রিক টন, কর্ণাটক ২৫০ মেট্রিক টন ও ওড়িশ্যা প্রদেশ সরকার ১০০ মেট্রিক টন চাহিদা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। গত নভেম্বর এবং ডিসেম্বরে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজি ১০০ রুপি পেরিয়ে যাওয়ার পর এসব রাজ্য এই নিত্যপণ্যটি আমদানি করতে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল। এখন তারা আমদানিকৃত পেঁয়াজের উচ্চমূল্য এবং স্বাদের ভিন্নতার অজুহাত দেখিয়ে সেগুলো নিতে রাজি হচ্ছে না। রাজ্যগুলো কেন্দ্রীয় সরকারের আমদানিকৃত পেঁয়াজ নিতে রাজি না হওয়ায় সেগুলো পচে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ভারত এসব পেঁয়াজ প্রতি মেট্রিক টন ৫০ হাজার থেকে ৫৯ হাজার (৬০০ থেকে ৭০০ ডলারে) টাকায় আমদানি করেছে। এখন বাংলাদেশকে এসব পেঁয়াজ প্রতি মেট্রিক টন ৫৫০ থেকে ৫৮০ ডলারে কিনে নেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে মোদি সরকার। তবে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাই কমিশনার রকিবুল হক বলেছেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে চীন থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেছে এবং নেপাল হয়ে আরো পেঁয়াজ দেশের বাজারে ঢোকার অপেক্ষায় আছে। সুতরাং বিনামূল্যে পরিবহনসহ ভারতের কিছু প্রণোদনা দেয়া উচিত। প্রায় তিন মাস আগে ভারত সফরে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়াদিল্লিতে প্রকাশ্যে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সমালোচনা করেছিলেন। ওই সময় বাংলাদেশকে না জানিয়ে হঠাৎ পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় ভারত। যে কারণে বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়ে যায়। -ডিকে Read the full article
0 notes
janashokti-blog · 5 years
Text
মূল্যবৃদ্ধির গুজবে মানুষগুলো তো মুখ পোড়াবেই
মানুষ যখন দেখে, দুই মাস পেরিয়ে গেলেও পেঁয়াজের দাম কমাতে পারে না প্রবল ক্ষমতাধর মহাকাশ জয়ী একটা সরকার! যেখানে দেড় মাস আগে খোদ প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ভারতে গিয়ে হিন্দি ভাষায় পেঁয়াজের জন্য এতো আঁকুতি জানানোর পরও, বন্ধুপ্রতীম দেশ থেকে পেঁয়াজের একটি কোয়াও পাওয়া যায় না! যখন রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতাশালী ব্যাক্তিটি হতাশ হয়ে বলেন, ‘গণভবনে পেঁয়াজ দিয়ে রান্না হয় না’! তিনিই যখন হাল ছেড়ে দিয়ে বলেন, ‘আমি…
View On WordPress
0 notes
sentoornetwork · 5 years
Text
পেঁয়াজ কেন আক্রা? কবে হেঁশেলে হাসি ফেরাবে?
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/why-onion-price-gone-up/
পেঁয়াজ কেন আক্রা? কবে হেঁশেলে হাসি ফেরাবে?
বিশেষ সংবাদদাতা : বাজারে পেঁয়াজে লেগেছে আগুন। শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, ভারতের সব বাজারেই পেঁয়াজে হাত দিতে গেলেই হাতে ছ্যাঁকা লাগবে। ৮০ থেকে ৯০ টাকা ছুঁয়েছে প্রতি কেজি। সেঞ্চুরি করার অপেক্ষায়। ভারত থেকে বিশ্বের বাজারে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ রফতানি হয় প্রতি বছর। এর জন্য সরকার থেকে ভরতুকিও দেওয়া হয় রফতানিকারকদের। সেখানে পেঁয়াজের দাম কেন ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গেল? অবশ্য পেঁয়াজ ৬ মাস আগে থেকেই নাগালের বাইরে যেত শুরু করে। তার আগে দেখা যাক ভারতে কোথায় বেশি পেঁয়াজ উৎপাদন হয়। মহারাষ্ট্র, কর্নাটক ও মধ্যপ্রদেশে প্রচুর পেঁয়াজ চাষ হয়। মহারাষ্ট্রের নাসিক ও আহমেদনগর এলাকায় তিন দফায় পেঁয়াজ চাষ হয়। রবি, খরিফ ও বিলম্ব খরিফ। লোকসভা ভোটের আগে এপ্রিল পর্যন্ত পেঁয়াজের দাম ২৫ টাকার মধ্যেই ছিল। কুইন্টন প্রতি নাসিকের পাইকারি বাজারে দাম ছিল ৫০০ টাকার ওপরে। মে মাসে সেটা বেড়ে হয় ১০০০। এখন কুইন্টল প্রতি ৪৫০০টাকা। ২০১৮তে খরার জন্য চাষ মার খায়। এর পর বর্ষা দেরিতে আসায় চাষ শুরু হয় দেরিতে। কোথাও আবার পেঁয়াজ ফলনের মুখে ব্যাপক বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে। পেঁয়াজ মজুত করে রাখা হয় কম আর্দ্রতা জনিত পরিবেশে। জলো হাওয়ার সংস্পর্শে এলে ও পরিবেশের এদিক ওদিক হলেই পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে যায় বা কলি গজিয়ে ওঠে। মহারাষ্ট্রে এবার টন টন পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে বহু জায়গায়। মার খেয়েছে চাষিরা। বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়তে দেখেই নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার শুরু থেকেই নজরদারি চালায়। প্রথমে রফতানির ওপর ভরতুকি কমিয়ে দেয়। পরে রফতানির পরিমাণ কমায়। শেষে পুরোপুরি রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পেঁয়াজ নিয়ে কালোবাজারি বন্ধ করতে মজুতদারদের গুদামে হানা দিতে শুরু করে। ভারত থেকে বছরে প্রায় ২৩ লাখ টন পেঁয়াজ রফতানি হয়। কেন্দ্রীয় খাদ্য ও সরবরাহমন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান অক্টোবরে প্রথমে ২০০০ টন পেঁয়াজ আমদানির নির্দেশ দেয় এমএমটিসিকে। কিন্তু সরকারি উদ্যোগ নিতে দেরি হওয়ায় বেসরকারি সংস্থা ইতিমধ্যে ৪ হাজার টন আমদানি করেছে বিদেশ থেকে। মূলত আফগানিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে আমদানি করেছে। সরকার এখন সিদ্ধান্ত নিয়েছে দাম কমাতে আরও ১ লক্ষ টন পেঁয়াজ আমদানি করবে। এখন বাজারের চাহিদা মেটাচ্ছে মধ্যপ্রদেশ, গুজরাত ও রাজস্থানের পেঁয়াজ। সরকারের আমদানিকৃত পেঁয়াজ যখন মুম্বই বন্দর থেকে বাজারে যেতে শুরু করবে তখন আবার মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ বাজারজাত হওয়ার সময় এসে যাবে। ফলে মার খেতে পারে ভারতের চাষিরা। রাজ্যে শীত পড়লেই পেঁয়াজও ঠান্ডা হবে বলেই আশা করা হচ্ছে।
0 notes
bdtodays · 7 years
Text
New Post on BDTodays.com
পেঁয়াজের ঝাঁজে জ্বলছে বাজার
বিডিটুডেস ডেস্ক: দেশি কি আমদানি পেঁয়াজের দাম এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। রাজধানীর শুক্রবার কারওয়ানবাজার, রামপুরা, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া এবং খিলগাঁও অঞ্চলের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে। আর আমদানি করা পেঁয়াজে...
বিস্তারিত এখানেঃ http://bdtodays.com/news/117732
0 notes