wasim-iftekharulhaque
wasim-iftekharulhaque
Wasim Iftekharul Haque
227 posts
ডরাইলে ভয়, হান্দায় দিলেই হয়
Don't wanna be here? Send us removal request.
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
কোটা সংস্কার
মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি মানুষের ক্ষোভ নেই; ভালবাসা আছে। ক্ষোভ জমা করেছেন আপনারা। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আপনাদের যে কুৎসিত রাজনৈতিক বানিজ্য চলছে, ক্ষোভ সেই অপরাজনৈতিক দলীয়করণের বিরুদ্ধে। এই ক্ষোভ আপনাদের বিচিত্র মানসিকতার বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের সাথে জনতাকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিলে ৭১ নিয়ে রাজনৈতিক বানিজ্যিক ব্যবহার বেশ জমজমাট করা যায়। সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যাবার পথে বিধায়; কোটা সংস্কার নিয়ে আপনাদের এতটা ক্ষোভ। সাম্য আদায় ছিল মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম নিয়ামক। ৫৬% কোটা তাই মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচরণ করা।
#কোটা
#wasimiftekhar
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
কোটা সংস্কার (ছাত্রদলের শহীদ)
ছেলেটি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকতে চেয়েছিল। ছেলেটি ছাত্রদলের পতাকা সমুন্নত রাখতে চেয়েছিল। ছেলেটি রাজপথে শহীদ হতে চেয়েছিল। ছেলেটির শহীদী মৃত্যু হয়েছিল। কোটা সংস্কার আন্দোলনে শহীদদের তালিকায় তার নামটি যুক্ত হয়েছিলো।
#কোটা #ছাত্রদল #আন্দোলন
#wasimiftekhar
#DhakaUniversityUnderAttack #QuotaReformMovement
#কোটা_সংস্কার_চাই
#বাংলাদেশ_কোটা_আন্দোলন
#কোটা_আন্দোলন_২০২৪
#no_more_quotha
#save_students #bangladesh_quotha_movement #focus_on_bangladesh #quotamovement2024
#SaveBangladeshiStudents
Tumblr media
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
কোটা সংস্কার (বয়কট আওয়ামী বুদ্ধিজীবী)
যে সব বুকশপ মির্জাফরের বই সরিয়ে নিয়েছেন; সেসব বুক শপ থেকে আজই আমার সাধ্যমতো কিছু বই এর অর্ডার দিচ্ছি।
২৪ এর রাজাকার মির্জাফরের বই নিষিদ্ধকারী বুকশপে আপনিও বই আর্ডার দিন। তাদের দায়িত্বজ্ঞানকে এপ্রিসিয়েট করুন।
#wasimiftekhar
#QuotaReformProtest
#QuotaReformMovement
#কোটা #ছাত্রদল #আন্দোলন
#wasimiftekhar
#DhakaUniversityUnderAttack #কোটা_সংস্কার_চাই
#বাংলাদেশ_কোটা_আন্দোলন
#কোটা_আন্দোলন_২০২৪
#no_more_quotha
#save_students #bangladesh_quotha_movement #focus_on_bangladesh #quotamovement2024
#SaveBangladeshiStudents
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
কোটা সংস্কার
ধান ভানতে শিবের গীতঃ
পলক বলসে 'ফেসবুককে এমন ফ্যাক্ট চেকার নিয়োগ দিতে বলা হয়েছে, যাদের দেশের ইতিহাস, মূল্যবোধ ও আইন সম্পর্কে ধারণা রয়েছে'।
আচ্ছা ফ্যাক্ট তো ফ্যাক্ট ব্যাতিত কিছুনা। ফ্যাক্টের নিজস্বতা নাই, নীতি নৈতিকতা বা ন্যায় অন্যায় নাই। যেমন পলক হয় কোম্পানি করে অথবা করেনা। হয় সে মানুষের পক্ষে না হয় বিপক্ষে। হ্যা অথবা না।
ফ্যাক্ট চেকিং করতে এখানে ইতিহাস, মূল্যবোধ ও আইন দিয়ে ঠিক কি করতে চাইতেছে আইটি সেক্টরের পালের গোদা (নেতা) পলক?
#wasimiftekhar
সুত্র সংবাদ
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
নির্যাতনের বিভৎস ছবি দেখে শিশুমনে প্রভাব
ইদানীং বাচ্চাদের ডিভাইস নির্ভরতা কমাতে চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু লেখাপড়ার পর রাতে বোনাস হিসেবে এক ঘণ্টা আমার ডিভাইস হাতে দিই। ওরা আমার মতো ফেসবুক পছন্দ করে না। ইউটিউব আর গেমস নিয়ে ব্যস্ত হয়। নেট আসার পর দেখছি ছেলেটা সুযোগ পেলেই আমার টুইটারে যাচ্ছে নিউজ আর ভিডিও দেখতে। কিছু নিয়ে গুটুরগুটুর করে বোনের সঙ্গে আলাপসালাপ করছে। বোন চোখ পাকিয়ে তাল মিলাচ্ছে সিরিয়াস ভঙ্গিতে।
কিছুক্ষণ আগে প্রতিরাতের মতো আইসক্রিম নিয়ে রুমে এলাম। ওদের দিলাম। কিন্তু তারা কেউই খেতে পারছে না। শব্দহীন কান্না শুরু করেছে। ফুপিয়ে কান্না যেটাকে বলে। কারণ জিজ্ঞাসা করি কিন্তু উত্তর দেয় না। ছেলেটা বেশ চাপা স্বভাবের, তাই ওর বোনকে টার্গেট করলাম ঘটনা জানতে। সে কাঁদতে কাঁদতে বলছে, বাবা তোমার টুইটারে দেখাচ্ছে উইচ লেডের স্টুডেন্টরা অন্য কিডসদের, অন্য স্টুডেন্টদের টর্চার করছে। পুলিশ আঙ্কেলরাও ওদের কষ্ট দিচ্ছে।
মেয়ে আমার কথা শেষ করতে পারল না। বলতে বলতে কাঁদতে কাঁদতে আমার বুকে এসে ঝাঁপিয়ে পড়ল। বাবা, তোমরা কেন ওদের রেস্কিউ করছ না? - জিজ্ঞাসা তার।
আমি আজ ওদের কী উত্তর দেব! ওদের কাছে ওদের একমাত্র হিরো ওদের বাবা। বাবার অক্ষমতার কথা সন্তানদের জানানোর উপায় খুঁজে পাচ্ছি না।
Tumblr media
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
কোটা বিরোধী আন্দোলনে ইন্ডিয়ান ছাত্ররা
ইন্ডিয়ার অসংখ্য সাধারণ ছাত্র ও এ্যক্টিভিষ্টরা এবার দারুণভাবে আমাদের পালস ধরে ফেলেছেন। ফলে পিপল টু পিপল একটা মৌলিক মেলবন্ধনের সম্ভাবনা প্রবলভাবে দৃশ্যমান। সাধারণ মানুষের এ ধরনের বোঝাপড়া এগিয়ে নিতে পারলে আদতে লাভবান হবে দুই দেশের মানুষ। অন্যদিকে এসব মানবিক সহমর্মিতা, এতদিনের শেখানো বুড়ো ইতিহাসের বয়ানকে ধূলিসাৎ করে দিতে পারবে ভবিষ্যতে। দুই রাষ্ট্রযন্ত্রের মাঝে প্রভুভৃত্যের যে অসম সম্পর্ক কেউ কেউ স্থাপন করেছেন; ইন্ডিয়ান তরুণদের স্লোগান সরাসরি সেই বোঝাপড়াকে চ্যালেঞ্জ করেছে। নির্দিষ্ট স্লোগানটাতে সারবস্তু যথেষ্ট।
Tumblr media
এই বোঝাপড়া এখন খুবই প্রাথমিক পর্যায়ে। সূচনা মাত্র। এটাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া যায় কিনা; ভাবার আছে। অনানুষ্ঠানিক হলেও এই মৌলিক বোধের ঐক্য ধরে রাখতে হবে। রাজনৈতিক ফন্দিফিকিরের বন্ধুত্বের বিপরীতে মানুষের সাথে মানুষের বন্ধুত্ব উপমহাদেশের সহজ মানুষের ভাতৃত্ববোধ বিশ্বাসকে চাঙ্গা করুক। এতদিনের পানির হিস্যা, সীমান্তে ফালানির নিথর দেহ পেড়িয়ে এগিয়ে যাওয়া মোটেও সহজকাজ নয়। তবে শেষ পর্যন্ত মানুষের বোঝাপড়া হলে মানুষই অনেকটা বাঁঁচবে। তারুন্যের বোঝাপড়া চাঙ্গা করতে আপনার আমার সবার কিছুনা কিছু করার আছে।
Tumblr media
🇧🇩🇮🇳
3 notes · View notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
Tumblr media
একদিন ঝড় থেমে যাবে পৃথিবী আবার শান্ত হবে। বসতি আবার উঠবে গড়ে, আকাশ আলোয় উঠবে ভরে। জীর্ন মতবাদ সব, ইতিহাস হবে।
আজ এ অশান্ত দিন, বেঁচে থাকা আশা ক্ষীণ। তবু পথ চাওয়া অবিরাম। ধুসর আকাস আজ, কাল নেবে বধু সাজ। এই বিশ্বাসেই সংগ্রাম। একঘেয়ে একটানা অভ্যেসে দায়ী, গান গেয়ে স্বপ্ন বেচে যাই। প্রশ্নেরা তবু সুধোয়, কবে? পৃথিবী আবার শান্ত হবে...
দুচোখ আষাঢ় হায়, খরা আজ চেতনায়। প্রত্যাশা ফানুসে বদলায়। ভাষা আর সেতু নয়, ভাষা আজ অন্তরায়। কাব্যেরা কাঁদে যন্ত্রণায়। এই শরশয্যায় আজ অর্জুন, নেভাতে এসে তৃষার আগুন। বহু প্রাণে যদি মিশে যায়। তবে পৃথিবী আবার শান্ত হবে।
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপকভাবে চোখওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় চোখ ওঠাকে ‘জয় বাংলা’ রোগ ডাকা প্রচলন হয়।
২০২৪ এ চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস রোগের প্রাদুর্ভাবের কোন সংবাদ পাওয়া যায়নি। তবে চোখে আঘাতজনিত কারনে অসংখ্য মানুষ হাসপাতালে যাচ্ছেন। রাস্তায় কাজে বের হওয়া মানুষরাও কেউ কেউ যাচ্ছেন।
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
Tumblr media
দেয়ালে দেয়ালে লাল চিকা, পূর্ব দীগন্তের লাল সূর্য অথবা আমার শহীদ ভাইয়ের লাল রক্ত- এসব লাল আমার। আমাদের আগুন লাল তোমার লোভার্ত লাল বাহিনীর লাল ফিতা বের করে দেবে একদিন।
1 note · View note
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
মেট্রোরেলের লাইনের কোন ক্ষতি কি হয়েছে? বা ট্রেনের কোন ক্ষতি?
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোলবুথ নষ্ট হয়েছে যা বাইরে থেকে দৃশ্যমান। এমন না যে পোলাপান এক্সপ্রেসে উঠে পিচ গলায়ে দিসে।
যে একটা মেট্রো ষ্টেশান পুড়সে সেটাতে না থামিয়ে ট্রেন চালাতে অসুবিধা কি? ম্যানুয়ালি টোল নিয়ে এক্সপ্রেস খুলতে অসুবিধা কি?
কে জানি একবার বলসিলো বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেবেন অতীতের লোডশেডিং স্মরন করিয়ে দিতে।
পুরো বিষয়টা হচ্ছে প্রতিশোধ পরায়নতা। তোরা মা'রে সাপোর্ট দেস না। যা মারা খা - টাইপ আর কি।
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
কিছু প্রাপ্তবয়স্ক নাবালক কদিন ধরে বিএনপিকে পোক করে পোষ্ট দিয়ে চলেছেন। পোষ্ট দিয়ে বিরাট কেশাগ্র ছিড়েখুঁড়ে ফেলেছি ভাব করছেন। মনে হয়না তারা আন্দোলনে স্বশরীরে হাজির এমন গুরুত্বপূর্ণ কেউ। বা আন্দোলন সংগ্রাম কিছুটা বুঝেন তাও নয়। ফর শিওর তারা আমাদের মত পরিস্থিতিতে পরলে আন্ডু ভিজিয়ে ফেলে ডাইপার খুঁজবেন। কারো হয়তো পিরিয়ডের সিগনাল শুরু হয়ে যাবে।
কেন বলছি, কারন রাস্তার আন্দোলনে যে পরিমান মেরিট, শ্রম, এফোর্ট দিতে হয়, তারপর এসব জী-বাংলা টাইপ পাকনামোর সময় সুযোগ থাকেনা। যারা যেকোনো ভাবে কোনো আন্দোলনে কখনো সরাসরি জড়িয়ে ছিলেন; বিষয়টা অনুধাবন করবেন।
এই জীবাঙলা আসলে কারা! কি চাই তারা?
হতে পারে এরা চরিত্রগত আওয়ামিলীগ। আওয়ামিলীগের নীতির মতো চলমান গণঐক্যের আন্দোলনে বিভক্তির রাজনীতি করে যাচ্ছে। নতুবা নিতান্তই বোতাতোতা। সুইট ইন্নোসেন্ট বোতাতোতা। 'বুঝে না তো কিছু, বিচি ধরে কয় লিচু' - ঐ টাইপ মর্দে মুমিন, মার্দি মুমিনা আর কি।
#Politics
#wasimiftekhar
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 1 year ago
Text
জাদু মিয়া vs শাহ আজিজুর রহমান এবং আজকের প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন 'কাকে ক্ষমতায় বসাবে'।।
#wasimiftekhar
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 2 years ago
Text
আমি ভালবাসি মেঘ, চলিষ্ণু মেঘ…উঁচুতে…ঐ উঁচুতে…
আমি ভালবাসি আশ্চর্য মেঘদল।
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 2 years ago
Text
ওস্কারডি লা রেন্তা ছিলেন ৬০ দশকের দূর্দান্ত ফ্যাশান ডিজাইনার। তাঁর হাত ধরে মার্কেটে প্রথম ম্যাক্সি আসে। লম্বা একটুকরো কাপড়ে হাতাকাটা পোশাকগুলো লুফে নেন সেসময়ের এলিট ও ফ্যাশান সচেতন নারীরা। বিশেষত লম্বা চেইন/ফিতাওয়ালা বেল্টের সাথে নারীর কাঁধে ঝুলন্ত ব্যাগগুলো এক ধরনের চোখধাঁধানো শালীন আনন্দধারা বইয়ে দিতো। ভিক্টোরিয়ান প্যটার্ণের আটোঁসাটো ও অপচয় প্রবণ ডিজাইনের কাপড়গুলো ম্যানেজ করতে যেখানে হিমশিম খেতে হতো সেখানে ম্যাক্সি এলো ��ীতিমত টনিক হয়ে। নারীর কম্ফোর্ট ও ফ্যাশানের এক অপূর্ব মিলন। অনেকে বলেন এই পোষাকের ফলে নারী হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে৷ বিশেষত মধ্যবিত্ত নারীদের জন্য ম্যক্সি এসেছিল বোঝা নেমে যাবার ফর্মূলা হয়ে।
সময়ের সাথে সাথে ম্যাক্সিতে অনেক চেঞ্জ আসে। হাতে গলায় ঘটির মত ডিজাইন করে পাতলা নরম কাপড়ের ম্যক্সি বাহির ছেড়ে জাগা করে নেয় বেডরুমে। সেই ম্যক্সি লুফে নেন গর্ভবতী মহিলারা। গর্ভকালীন সময়ে সুবিধা ও নিরাপত্তা ইস্যু মাথায় রেখে এখন যেসব আধুনিক গর্ভকালীন পোষাক তৈরি হচ্ছে তার মূলনকশা ম্যাক্সি।
ব্যাবহারের আরামদায়ক ফলে দেখা গেলো নারী গর্ভের পরেও ম্যাক্সি ছাড়ছেন না। বরং ম্যাক্সি মডিফাই করে ব্রেষ্টফিডিং ড্রেস বাজারে এলো।
চূড়ান্তভাবে নারীদের আর ম্যাক্সি ছাড়া হয়ে ওঠেনি। বাইরে আধুনিক যান্ত্রিক জীবনের জন্য কিছু ছকে বাঁধা ম্যাক্সি মার্কেটে রইল ঠিক। আল্টিমেটলি ম্যাক্সি হয়ে গেলো ঘরের পোশাক, রাতের পোষাক, আরামের পোষাক।
আউটডোর ম্যাক্সি ও ঘরের ম্যক্সির মাঝে মিল তেমন খুঁজে পাবেন না এখন। বলতে গেলে দুটো আলাদা জর্না'র পোষাক।
দুনিয়ার অনেক জাগাতে ঘরের সেই ম্যক্সিকে নাইটি নামেও ডাকা হয়। (নাইটি মানেই ম্যাক্সি নয়) নাইটির ডার্ভার্সিটি নিয়ে আমার বলা লাগবেনা। আপনি অনেক বেশি অভিজ্ঞ আমি নিশ্চিত।
এখন লাখটাকা দামের ম্যাক্সি বাজারে পাবেন। ঢাকাতেও পাবেন। সুইট ড্রিমস নামে যে শপ আছে ওখানে পুরুষ হিসাবে আপনার যাত্রা রেষ্ট্রিক্টেড হতে পারে। মূলত স্পেসাল মোমেন্টেসে নাইটি ওরফে স্লিপিং ড্রেস ওরফে ম্যাক্সিগুলো পাবলিকলি পুরুষের সাথে নেড়েচেড়ে দেখা কিছুটা বিব্রতকর বটে। বিব্রত শুধু ঢাকাতে এমন নয়। বোম্বে ওরফে পাতায়া ওরফে বালি ওরফে লাসভেগাস ওরফে আটলান্টা ওরফে কাবুকিকো, ওরফে ড্যা ওয়েলেন বা Soi ইলেভেন সুকুম্বিত গেলেও দেখবেন ম্যাক্সি কিনতে নারীরা কিছুটা প্রাইভেসি চান। তাঁদের সেই প্রাইভেসিটুকু নিশ্চিত করা প্রতিটি মানুষের কর্তব্য। সেসব ম্যক্সি পিন্দে কোন কান্ডজ্ঞান সম্পন্ন মানুষকে দেখবেন না বাজারে, শপিংমলে, ৭ তারার প্রেসিডেনসিয়াল ডাইনিং এ খাস গপ্পো জুড়ে দিয়েছেন। (আমরা যে বউ বোন মা খালাদের রাস্তায় দেখি এটা পুরোপুরি অজ্ঞতা বসত)
তবে চরম উন্নত, চরম গণতান্ত্রিক, চরমে চরম, গরম গরম এ-ই চা গ্রম সমাজ হলে ভিন্ন কথা। সেখানে প্রয়োজনে রাতের কাজ দিনে করা যায়, দিনের কাজ রাতে। সময়ের অসুবিধা হলে দিনের ভোট রাতে দেয়া যায়। মৃত্যুর পর মামলার আসামী হওয়া যায়। তেমন রোলমডেল মানবিক দেশ হলে ম্যাক্সি পিন্দে ক্ষমতার দাঁড়িপাল্লার বাটখারাও ইঞ্জিনিয়ারিং করা যায়। 'কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা'।
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ভাবতে ভালোই লাগে। আর কি চান আপনারা!
#casualwear #nightwear
#dresscode #Brestfeed #Dress #pregnancydress
#wasimiftekhar
Tumblr media
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 2 years ago
Text
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 2 years ago
Text
লাস ভেগাস বা আটলান্টার ক্যথলিক চার্চ অধ্যুষিত রেসিডেন্সে জরিপ চালান; তারা প্রাক বিবাহ যৌনতা সমর্থন করে কিনা! দেখবেন ৯৯% প্রাক বিবাহ যৌনতার বিরোধিতা করছে। এখন জরিপের ফলাফলে বলতেই পারেন ম্যরিকানদের সমাজ নিয়ে আমাদের ধারণা ভুল। ওরা আসলে যথেষ্ট কঞ্জারভেটিভ।
তো এমন টার্গেট এরিয়া ট্রিগার করে জরিপ চালালে ৭০% কেন, ৯৯% জনপ্রিয় ভোট আপনার হতে পারে। তাতে আপনার বিরুদ্ধে গণসম্মতি বাতিল হয়ে যায় না। হিম্মত থাকলে কেয়ারটেকারের অধিনে সুষ্ঠ নির্বাচন করে ১০% সিট অর্জন করে গণসম্মতির প্রমাণ দিন।।
It’s Clear & Loud
#statistics #জরিপ #BDPolitics #popularity
#wasimiftekhar
0 notes
wasim-iftekharulhaque · 2 years ago
Text
S alom গ্রুপ দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার করে সিঙ্গাপুরে দুটি হোটেল ও একটি বাণিজ্যিক স্পেস কেনা বাবদ বিনিয়োগ করেছে ৪১১.০৮ মিলিয়ন ডলার! ঐদেশে আরও ১ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা আছে তার।
-ওরা অফশোরে সাইপ্রাস এবং ভার্জিন আইল্যান্ডেও টাকা পাচার করেছেন, কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিছুই জানে না। যার মানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাচার করতে সুযোগ করে দেয়া হয়েছিল। 
- তাদের ৩১৭০ কোটি টাকা স্টাম্প ডিউটি মাফ করে দেয়া হয়েছিল বিশেষ অনুকম্পায়।
বর্তমানে তিনি ৮টি ব্যাংকের মালিক। এগুলো হচ্ছেঃ 
ইসলামী ব্যাংক
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক
ইউনিয়ন ব্যাংক
এনআরি গ্লোবাল ব্যাংক
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক 
পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। 
এরমধ্যে কেবল ইসলামী ব্যাংক থেকেই বিভিন্ন নামে তিনি ঋণ নিয়েছেন ৪০ হাজার কোটি টাকা। অন্যান্য ব্যাংক থেকে সব মিলিয়ে মোট দেড় লাখ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে এই ব্যাংকগুলিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। এই চেরাগ আলীর নাম সাইফুল আলম, তিনি বাংলাদেশের বিখ্যাত এস আলম গ্রুপের কর্ণধার। সাইফুল আলম দেউলিয়া হলে সাথে সাথে এই ব্যাংকগুলিও কলাপ্স করবে। এসব কারণেই সিপিডির ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মন্তব্য করেছেনঃ
এস আলম যখন কবরে যাবে, সাথে বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরটাও কবরে নিয়ে যাবে!
#তো এই যে পাওয়ারফুল ব্যক্তি যাকে আমরা চেরাগ আলী হিসাবে খুঁজে পেলাম, তার মালিকটা আসলে কে? এই মালিক খুঁজতে আমরা একটি ঘটনার কথা উল���লেখ করবো:
৫ জানুয়ারি ২০১৭
বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই ঐদিন সকালে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্��ান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং এমডিকে ফোন করে পদত্যগ করতে বলে। প্রথমে তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে ডিজিএফআই সদর দপ্তর ঢাকা ক্যান্টমেন্টে নিয়ে আসা হয়। সেখানে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা তাদের সামনে পদত্যাগপত্র এগিয়ে দিয়ে তাতে স্বাক্ষর করতে বলেন। বাধ্য হয়ে তারা পত্রে স্বাক্ষর করে চলে আসেন। এরপর গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতেই সেনাবাহিনী পরিচালিত একটি হোটেলে (হোটেল রেডিসন ব্লু ) সভা ডেকে ইসলামী ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পরিষদ গঠন করা হয়। সেনাবাহিনীকে দিয়ে বন্দুকের নলের মুখে ব্যাংক দখল করার খবর দেশের কোনো গণমাধ্যম আমাদের জানাতে পারেনি। অর্থাৎ তারা জানাতে পারেনি নিরাপত্তার ভয়ে। এটি আমরা জানতে পারি লন্ডন ভিত্তিক বিখ্যাত সাপ্তাহিকী দ্য ইকনোমিষ্ট থেকে। তারা ২০১৭ সালের ৬ এপ্রিল ইসলামী ব্যাংকের ক্যু নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। শিরোনাম ছিলঃ
‘The government initiates a coup at Bangladesh’s biggest bank’
এরপরে কি আর বুঝতে বাকী আছে ঐ চেরাগের মালিক কে? হ্যা ঠিকই ধরেছেন, এর মালিকানা স্বয়ং শেখ হাসিনা। দেশে বিদেশে যার ক্যাশিয়ার হিসাবে চেনে সাইফুল আলমকে। তিনি আবার নামাজ পড়ে পড়ে কপালে দাগ ফেলেছে। এটাই হলো প্রতারণার সহজ তরিকা।
বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে লাভজনক সফল প্রাইভেট ব্যাংক হিসাবে স্বীকৃত ছিল ইসলামী ব্যাংক। তখন ব্যাংকটির গ্রাহক সংখ্যা ১ কোটি ৭ লাখ ছাড়িয়ে যায়। বৈদেশিক রেমিটেন্সের ২৭ শতাংশ এবং দেশের এসএমই খাতের ২৩ শতাংশ এককভাবে পরিচালনা করত ইসলামী ব্যাংক। আইডিবি সহ বিদেশী বিনিয়োগ ছিল ৬৩.০৯%। তখন ব্যাংকটির সম্পদের পরিমান ছিল ৯.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ অবস্থায় ব্যাংকটির উপর চোখ পড়ে বিনাভোটের আ’লীগ সরকারের। জামাত-শিবিরের ব্যাংক অযুহাত দেখিয়ে ব্যাংকটি দখল করে হাসিনার নির্দেশে মাল মুহিত সালমান রহমান গং। ব্যাংকের চেয়ারম্যান এমডি ও পরিচালকদের ডিজিএফআইতে ডেকে নিয়ে হুমকি দিয়ে রিজাইন করানো হয়। এক রিটায়ার্ড অতিরিক্ত সচিব আরাস্তু খানকে বানানা হয় চেয়ারম্যান, পরিচালক করা হয় মেয়েদের বলডান্স খ্যাত ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি সামীম আফজালকে! ব্যাংকটির মালিকানা থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয় আইডিবিকে। ঐসব শেয়ার দখল করে এস আলম গ্রুপ সহ আরও অনেককে। লুটপাটের বর্তমানে দেউলিয়ার পথে হাঁটছে ইসলামী ব্যাংক!
তবে মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ অনুযায়ী কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাড়পত্র ছাড়া বিদেশে বিনিয়োগ নিষিদ্ধ। এই অপরাধের শাস্তি সর্বোচ্চ ১২ বছর কারাদণ্ড এবং যে পরিমাণ অর্থ পাচার করা হয়েছে তার দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থদণ্ড।
শামসুল আলমের লেখা
1 note · View note