আজ প্রায় পুরোপুরি সুস্থ আমি।। সকাল সকাল উঠে বাড়ির কাজ কর্ম সেরে পড়তে চলে গেলাম।। পড়া শেষ হওয়ার পড়ে দিদির বাড়ি গেলাম দুপুরের খাওয়ার নিমন্তন্ন রক্ষা করতে।। সেখান থেকে বেরিয়ে স্কুটি ঠিক করালাম।। তারপর গেলাম কম্পিউটার ক্লাস করতে।। সেখানে আজ Glow Effect হলো।। আর আমি Double Exposure Effect করে দেখালাম।।
আজ আমার খুবই ভালো এক বন্ধু, শান্তনুর জন্মদিনও বটে।। Happy birthday রে 👀🥰
বাড়ি এসে শুয়ে ছিলাম।। তারপর সন্ধ্যে আরতি করে টিফিন করে নিলাম।। পড়তে বসলাম।। ৯ টা নাগাদ রুটি তড়কা নিয়ে আসলাম।। এরপর খেতে খেতে Sa Re Ga Ma Pa দেখলাম।।
গতকাল জন্মাষ্টমী ছিল।। অসুস্থতার কারণে বাড়িতেই ছিলাম।।
আর আজ একটু সুস্থ বোধ করছি।। কিন্তু তবুও কলেজ যেতে পারিনি।। শরীর আরেকটু সুস্থ হয়ে উঠতে সময় চাইছে।। তথাপি, দেবী মাসিদের বাড়িতে আজ লোকনাথ বাবার ভোগ নিবেদন উপলক্ষে দুপুরে খাওয়ার নিমন্ত্রণ ছিল।। নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে গিয়ে, মাসীর মেয়ে গুনগুন, তুলতুল সমেত আরও সকল ভাইবোনদের নিয়ে একটা কার্ড গেম খেলতে শুরু করেছিলাম।। Fried Rice আর আলুর দম জাস্ট অসাধারণ ছিল খেতে।। এছাড়া পায়েস এর ঘনত্ব - উফফ!!❤️
এরপর রাতে খাওয়ার জন্য কিছু না পাওয়ায়, বিরিয়ানি অর্ডার করে খেয়ে নিলাম।।
আজকের দিনটাও খুবই কষ্টে গেলো।। নাক বন্ধ সর্দিতে।। গলা কেউ ধরে আছে মতো মনে হচ্ছে।। বুকে অনেক কফ জমে আছে।। কাশি হলে বুকে ব্যথা করছে।। তাই তেমন কিছু করতেও পারিনি সারাদিন।।
আজ মানুর জন্মদিন হওয়ায়, তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলাম জন্মদিনের।।
আজ ১৫ই আগস্ট।। আজ স্বাধীন ভারতের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস।। স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ পূর্তির আনন্দ যেমন আছে, ঠিক তেমনি, আমার ছেলেবেলা কেটেছে যে মানুষটাকে খেলতে দেখে, সেই মহেন্দ্র সিং ধোনির আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর ২য় বর্ষপূর্তির কষ্টও রয়েছে মনে মধ্যে।।🥺❤️🇮🇳
কাশি হয়েছে প্রচন্ড।। তাই গলা ব্যথা করছে খুব।। এর সাথে সর্দিও যেনো বলছে, "আমিও আছি তোর পাশে"।। আজ দুপুরে দিদির বাড়িতে গেছিলাম।। নিমন্তন্ন ছিল খাওয়ার।। খেয়ে দেয়ে বেশ অনেকক্ষণ গল্প করে তারপর বাড়ি ফিরলাম।। বাড়ি এসে ১ঘণ্টা মত একটু রেস্ট নিলাম।।
তারপর রেস্ট নিয়ে উঠেই, নিজের স্টুডেন্টদের জন্য কোয়েশ্চন তৈরি করলাম।। আজকে স্বাধীনতা দিবস এর জন্য ছাত্র ছাত্রীরা পড়তে আসতে চাইছিল না।। তবুও ফোন করে করে অনেককে ডাকলাম।। এরপর তাদের পড়িয়ে ছুটি দিলাম।। শরীর খুব খারাপ লাগা সত্ত্বেও পড়ালাম।।
এরপর শুয়েই ছিলাম এক ঘণ্টা মত।। আমাদের ভাড়াটিয়া আণ্টি ডাকলেন আমায়।। রাতের খাবার ওনার বাড়িতে করার জন্য বললেন।। ওনার বাড়িতে খাওয়া দাওয়া শেষ করে, একটু গল্প আর টিভিতে একটু সিনেমা দেখে বাড়ি ফিরলাম।। মাথা ধরেছে খুব।। ঘুমোতে হবে দেখছি।।
রোজকার দিনের কার্যাবলী তো হয়ই।। আজ পড়তে গেছিলাম আমার প্রিয় সুদীপ স্যারের কাছে।। কিন্তু, প্রচুর বকা শুনতে হলো।। নিজের দোষেই।। পড়া করে যাইনি।। Lockdown আর Online exam পড়াশোনার দিক থেকে মন তুলে দিয়েছে।। সেটা উপলব্ধি করানোর অনেক চেষ্টা করলেন তিনি।। এরপর পড়িয়ে উঠে আমাদের অপেক্ষা করতে বললেন।। কিছু নোটস এর Xerox দেবেন তাই।। সেই Xerox সংগ্রহ করে বাড়ি ফিরে এলাম।।
আজ পার্শ্ববর্তী এক মাসীর বাড়িতে খাওয়ার নিমন্তন্ন ছিল আমার।। দুপুরে এবং রাতে।। তাই, বাড়ি এসে তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে, রেডি হয়ে গেলাম ঐ মাসীর বাড়ি।। খাওয়া দাওয়া শেষ করে গল্পগুজব করছিলাম বেশ কিছুক্ষণ।। ওখান থেকেই কম্পিউটার ক্লাস এ যাওয়ার কথা ছিল আমার।। কিন্তু একটানা বৃষ্টিতে আমি বাড়ি থেকে বেরোতেই পারলাম না।। সেকারণে, আমাদের গল্প চলতে থাকলো।। পাড়া, শহর ও দেশ সব বিষয়েই আলোচনা চলতে থাকলো।। এদিকে মাসী বিকেল ৫টা নাগাদ লাল চা করে নিয়ে আসলেন মেসো আর আমার জন্য।। তিনিও এককাপ চা নিয়ে বসলেন গপ্পের আসরে।।
এরপর সন্ধ্যে ঘনিয়ে আসায়, আমি চলে এলাম বাড়িতে।। ঘর ঝাড়ু দিয়ে, সন্ধ্যে বাতি দিয়ে পড়তে বসলাম।। বকা শুনে একটু বোধোদয় হয়েছে বলতে পারেন।।🙂😆 যাইহোক, সেটাও বেশিক্ষণ করতে পারলাম না।। মা, দিদি, জামাইবাবু সবার সাথে ভিডিও কল কিংবা ভয়েস কল করে সময় অনেকটুকু কেটে গেলো।। এর কিছুক্ষণের মধ্যে ঐ মাসী আবার কল করলেন, রাতের খাবার খেতে যাওয়ার জন্য।। খেয়ে দেয়ে আবার গপ্পো শুরু হয়ে গেলো।। শেষ হতে হতে প্রায় ১১:৩০টা।। এরপর বাড়ি এসে আর লেখার ইচ্ছে করছিল না।। শুয়ে পরেছিলাম।।
আজকের দিনটা অন্যদিনের চেয়ে একটু আলাদাভাবে শুরু হলো।। কারণ, সকাল ৭টায় Class 11 এর ব্যাচ পড়ানো ছিল।। তাই, সকাল ৬টায় উঠেই বিছানা গুছিয়ে রেখে, ঘর ঝাড়ু দিয়ে নিলাম।। এরপর পড়ানোর রুমটা গুছিয়ে রাখলাম।। সকালে দুধ খাওয়ার অভ্যেস আছে আমার।। সেকারণে, দুধ গরম করে গোটাকতক বিস্কুটের সাথে খেয়ে নিলাম।।
স্টুডেন্টরা এলে আজকে তাদের William Blake এর লেখা কবিতা "The Sick Rose" পড়ালাম।। যতটা সুন্দরভাবে বোঝানো যায়, সেটাই চেষ্টা করলাম।। ওরা পড়ে চলে যাওয়ার পর পেটে আবার খিদের উদ্রেক হলো।। তাই, ম্যাগি নুডলস তৈরি করে খেয়ে নিলাম।। এরপর স্নান করে পুজো দিয়ে ওঠার পরে হঠাৎ মনে পড়লো, কলেজে তো ID CARD দিচ্ছে।। তাই, যেই ভাবা সেই কাজ।। রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়লাম কলেজের উদ্দেশ্যে।। কলেজে গিয়ে দেখি একদম ফাঁকা রয়েছে Card দেওয়ার জায়গা।। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ID CARD পেয়ে গেলাম।। ২ বছর কলেজ জীবন শেষ করার পরে, আজকে ID CARD টা পেলাম!!🙂👀
কলেজ প্রাঙ্গনে একটু ঘুরে ফিরে বাড়ি ফিরে এলাম।। এসেই ফ্রেশ হয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।। ঘুম থেকে উঠে চোখে মুখে জল দিয়ে, ঘর ঝাড়ু দিয়ে বসে রইলাম।। Class 9-10 এর পড়ানো ছিল সন্ধ্যে ৬:৩০টায়।। Narration শেখানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি তাদের।। আজকে প্রায় ২.৫ ঘণ্টার marathon ক্লাস করালাম।। ৯টা নাগাদ Champadali গেলাম কিছু Xerox এর জন্য।। আসার পথে রুটি আর ডিম তড়কা নিয়ে এলাম।। বাড়ি আসার পথে ফুচকা দেখে অনেকদিন পর লোভ লাগলো।। তাই স্কুটি দাড় করিয়ে রেখে কখন যে ৩০ টাকার ফুচকা খেয়ে নিলাম, সেটা বুঝতেই পারলাম না।। 👀🙂
বাড়ি এসে খেতে খেতে Zee Bangla তে Sa Re Ga Ma Pa দেখছি এখন।। এরপর ঘুমিয়ে পড়বো।।
রাত ১২ টার পরেই যেহেতু নতুন দিন শুরু হয়ে যায়, তাই ১১ই আগস্ট এর রাত ১১:৫৯ ঘটিকার পর কি কি হলো সব বলা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।।👀
খিদে পাচ্ছিলো খুব, তাই ম্যাগি বানালাম ১২:০৫ নাগাদ।। ম্যাগি খেতে খেতে হইচই এ "সম্পূর্ণা" দেখছিলাম।। আর সেই সিরিজ টা এতটাই চিত্তাকর্ষক ছিল যে, একটানা দেখে শেষ না করা অব্দি ঘুম আসছিলো না।। রাত ২:৩০ নাগাদ ঘুমোতে গেলাম অনেক কষ্টে।।
সকাল ৬টায় রীতিমত ঘুম ভেঙে যায়।। বিরক্তিও লাগে।। আজ সকালে পড়ানো না থাকায়, আবার ঘুমিয়ে পড়ি।। সকাল ৮:৩০টায় ঘুম ভেঙে যায় আবার।। এরপর আর শুয়ে না থেকে উঠে পড়ি।। তারপর যথারীতি ঘর ঝাড়ু, মোছা শেষ করি।। এরপর মুড়ি, চানাচুর, বিস্কুট, কলা, দুধ খাই।। খাওয়া শেষ করে যা যা বাসন জমেছিল, সেসব মেজে ফেলি।।
তারপর শরীর ভালো না লাগার কারণে শুয়ে থাকি একটু।। হঠাৎ Amazon Prime Video তে "Suicide Squad" দেখা শুরু করি।। সেটা ভালোও লেগে যায় তাড়াতাড়ি।। সেটা সম্পূর্ণ শেষ করে, স্নানে যাই।। সাথে এক বালতি কাপড়ও নিয়ে গিয়েছিলাম।। কাপড় কেচে, স্নান করে বেরিয়ে পুজো দিতে গেলাম।। গাছের ফুল তোলার আগে কাপড়গুলো মেলে দিলাম।। পুজো সম্পন্ন হওয়ার পরে খাওয়া দাওয়া করে শুয়ে পড়লাম।। বিকেল ২টো থেকে ৫টা অব্দি ঘুমালাম।।
এরপর ভিডিও কল এর মাধ্যমে আমার চারজন মামীর সাথে কথা বললাম।। এদিকে সন্ধ্যা হয়ে আসছে দেখে, ঘর ঝাড়ু দিয়ে, ঘরের দোরে জলের ছিটে দিয়ে সন্ধ্যেবাতি দিলাম।। ততক্ষণে আমার ক্লাস 6,7 এর স্টুডেন্টরা পড়তে চলে এলো।। ঠিক সন্ধ্যে ৬:৩০ টা থেকে প্রায় রাত ৯টা অব্দি পড়িয়ে উঠে রুটি তড়কা আনার জন্য বেরিয়ে পড়লাম।। সেটা আনার পরে মনে পড়লো, জলের জারে জল নেই।। অগত্যা জল আনতে বেরোলাম, সাথে দুটো বইও অর্ডার দেওয়া ছিল, সেগুলোও নিয়ে আসলাম।। সকল কার্য সম্পন্ন করে খেয়ে দেয়ে এখন বসে বসে লিখে রাখলাম আজকের দিনলিপি।।
আজ এক অনন্য দিন।। আজ ভ্রাতৃত্ববোধের দিন।। আজ রাখী বন্ধনের দিন।। আজ সকল ভাই বোনের অটুট বন্ধন এর দিন।। আজ রাখী পূর্ণিমা।।
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই মুখ হাত ধুয়ে ফুল কিনতে গেলাম।। কারণ?? আজ বেশ্পতিবার 🙂🙂 না, না, বিঃশুদবার 🙂🙂 আরে, বৃহস্পতিবার 🙂🙂 Just Kidding 😂😂
ফুল কিনে এনে স্নান করে পুজো দিতে বসে গেলাম।। প্রায় ১.৫ ঘণ্টা লাগলো পুজো শেষ হতে।। ১০:৩০ টা নাগাদ পূর্ণিমার লগ্ন লাগলো।। তখন শঙ্খ, ঘণ্টা, কাসর বাজিয়ে পুজো সম্পন্ন করলাম।। এরপর পড়িমরি করে তৈরি হয়ে নিলাম।। কারণ, প্রথমে আমায় দিদির শ্বশুরবাড়ি যেতে হবে রাখি পড়তে, এরপর English Honours ব্যাচে যাবো পড়তে।। ব্যাপার হয়ে দাঁড়ালো যে, আমি রাখি পড়ে পড়তে যাবো 🙂🙂
দিদির বাড়ি গিয়ে রাখি পড়েই, বেরিয়ে পড়লাম আমি।। স্যারের ব্যাচে গিয়ে দেখলাম, পড়ানো শুরু করেননি স্যার তখনও।। একটা নোটস এর PDF বানাতে দিলেন স্যার এরপর।। সেটা থেকে পঠন পাঠন কার্য সমাপ্ত হলো আমাদের।। এর মাঝে ব্যাচের এক বন্ধুর জন্মদিন পালন হলো।। সবশেষে পূর্বা নামের এক বান্ধবীও আমায় রাখি পড়ালো।। গিফট স্বরূপ Frooti কিনে দিলাম তাকে।।
এরপর বাড়ির পথে ফিরে আসার সময়ে মনে পড়লো, দিদিকে কোনো উপহার দেওয়া হয়নি।। তাই, কাজীপাড়া থেকে একটা Dairy Milk Silk কিনলাম।। সেটা ওকে দিলাম এবং সে অনেক খুশিও হলো।। তারপর, ওর বাড়িতে খাওয়া দাওয়া শেষ করে নিজের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।। বাড়ি এসে ফ্রেশ হয়ে, শুয়ে ছিলাম।। ইতিমধ্যেই আমার আরো দুজন "গুণধর" বোন এলো রাখি পড়াতে।। ওদের কাছ থেকে রাখি পড়ার পরে, আইসক্রিম দিলাম খেতে(উপহার স্বরূপ)।।
এরপর ওরা চলে গেলে, সন্ধ্যেবাতি দিয়ে পড়তে বসলাম।। ৯টা নাগাদ KBC দেখতে শুরু করলাম।। ১০: ৩��টায় KBC শেষ হওয়ার পরে, এখন লিখে রাখছি আজকের দিনের সকল কার্যাবলী।।👀🔥
আজ আমার নাতনির জন্মদিন ছিল।। কি?? অবাক হচ্ছেন??🙂 আরে মশাই, আরাম করে বসুন দেখি আগে।। বলছি, এতো ছোটো বয়সে কিভাবে দাদু বনে গেলাম আমি।।😂
আমার দিদির বিয়ে হয়েছে ৬ই মার্চ, ২০২২ তারিখে।। আর দিদির জ্যাঠা শ্বশুরের মেয়ের মেয়ের মেয়ের জন্মদিন ছিল আজকে।। বুঝলেন না তো!?🙂 আমিও বুঝিনি প্রথমে।। বুঝিয়ে বলছি।। দিদির জ্যাঠা শ্বশুরের মেয়ে, দিদির দিদি সম্পর্ক হয়।। এবার তাঁর নাতনি, দিদির নাতনি, সেই হিসেবে আমারও নাতনি।। এই হলো ব্যাপার।।
আজ সকাল থেকে প্রচুর কাজ করতে হয়েছে; এই যেমন ধরুন:- ঘর ঝাড়ু দেওয়া, মোছা, স্নান করে পুজো দেওয়া, বাসন মাজা ইত্যাদি।। তারপর দুধ-বিস্কুট খেয়ে পড়তে বসলাম।। তারপর হঠাৎ নাতনির জন্মদিনের কথা মনে পড়ায়, Instagram আর Facebook এ ওর আর আমার কিছু ছবি দিয়ে দিলাম।। দুপুর ২:৩০ টের পর থেকে যা বৃষ্টি শুরু হলো, তাতে নাতনির জন্মদিনের কেক কাটতে যাওয়া হবে কিনা সেই সন্দেহ ছিল।। তবুও ৬:৩০ টা নাগাদ বুকে সাহস সঞ্চার করে হালকা বৃষ্টি মাথায় করে পৌঁছে গেলাম নাতনির বাড়ি।। তারপর বেশকিছু ছবি তুললাম।। সাথে ভাগ্নীও ছিল।। বেশ দারুন কাটলো সন্ধ্যে।।
কিন্তু একটানা বৃষ্টিতে অনেকেরই আসতে অসুবিধে হচ্ছিলো।। প্রথম পর্বে দিদি, জামাইবাবু আর আমি খেয়ে নিলাম।। খাওয়ার সময় রোমাঞ্চ হচ্ছিল বেশ।। মাথার ওপর ত্রিপল টা যদি ফেটে যায়, তবে "খেলা" হয়ে যেত।।🙂🙂 যাইহোক, ডিম বিরিয়ানি, চিকেন কষা, আমের চাটনি, পাঁ��ড় আর দুটো রসগোল্লা খেয়ে পেট এবং মন উভয়েই খুবই তৃপ্ত হয়ে গেলো।। এরপর কিছুক্ষণ খাটে বসে গল্পগুজব করলাম আর বৃষ্টি একটু কমে আসার অপেক্ষা করতে থাকলাম।। শেষ পর্যন্ত, বৃষ্টি কমে আসলো।। আর হালকা ঝিরঝিরে বৃষ্টি মাথায় আমি জামাইবাবুকে স্কুটির পেছনে চাপিয়ে বেরিয়ে পড়লাম।। জামাইবাবুকে তাঁর বাড়ীর সামনে নামিয়ে দিয়ে, আমি আমার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।। এরপর এসে মাথায় শ্যাম্পু করে স্নান করে নিয়ে, শুয়ে শুয়ে আজকের কার্যক্রম লিপিবদ্ধ করে রাখলাম।।
It's a great pleasure to be here.. It will be the daily routine of mine to write a blog everyday ❤️😊
অনেকদিনের ইচ্ছে ছিল এটা আমার।। আজ পূর্ণ হলো।। সারাদিনের কর্মকাণ্ড জানানোর একটা জায়গার দরকার ছিল।। সেটা হওয়ায় খুবই আনন্দিত বোধ করছি।।🥰🌻
..
আজ সারাদিন তেমন বিশেষ কিছু করিনি।। কিন্তু একটা বই পড়া শুরু করেছি।। বইটি হলো, বিখ্যাত লেখিকা Preeti Shenoy এর "Life is What You Make it"।। Prologue টুকু পড়েছি।। ট্রেইলার দেখে যেমন সিনেমার ব্যাপারে অনেকটুকু ধারণা হয়ে যায়, ঠিক তেমনই বইটি সম্পর্কে ধারণা কিছুটা পরিষ্কার হয়ে গেলো আমার।। একটা দারুন পড়ার সফরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম, দেখা যাক কি হয়👀😇 এছাড়া Emily Dickinson এর লেখা "I Cannot Live With You" কবিতাটা আবৃত্তিও করেছি।। ঘুমোতে যাওয়ার আগে এটুকুই বিশেষ কার্য করেছি আজ।। Good Night 🌃