নান্দাইলে আলুর বম্পার ফলনের আশায় ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক
নান্দাইলে আলুর বম্পার ফলনের আশায় ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক
তাপস কর,ময়মনসিংহ প্রতিনিধি : ময়মনসিংহের নান্দাইলে আলুর বম্পার ফলনের আশায় ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে কৃষক। শীত আর কুয়াশা উপেক্ষা করে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ময়মনসিংহের নান্দাইলের কৃষকরা। সরেজমিন রবিবার সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকরা আলু ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। আগাছা পরিষ্কার, আলু গাছের সারিতে মাটি তুলে দেয়া ও সরিয়ে দেয়া, রাসায়নিক সার প্রয়োগ করছেন…
View On WordPress
0 notes
ব্যাতিক্রমি মজাদার আলুর তরকারি
নিউজনাউ ডেস্ক: বেশিরভাগ বাঙালি বাড়িতেই রুটি দিয়ে খাওয়ার জন্য আলুর বিভিন্ন রকম তরকারি প্রস্তুত করা হয়। আজকের এই প্রতিবেদনে সেইরকম এক আলুর তরকারির সহজ রেসিপি আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নেবো। সামান্য কিছু জিনিস দিয়ে খুব সহজেই খুব কম সময়ে বানিয়ে ফেলা যাবে এই ‘সাদা আলুর তরকারি’। রুটি বা লুচি দিয়ে খাওয়ার জন্য এই তরকারি একদম আদর্শ। স্বাস্থ্যকর হওয়ার পাশাপাশি এই তরকারি স্বাদেও হবে…
View On WordPress
0 notes
ক্লাসিক আলু ছেচকি, বাংলা স্টাইলে আলুর ঝাল কে বলে আলু ছেচকি রইল রেসিপি
ক্লাসিক আলু ছেচকি, বাংলা স্টাইলে আলুর ঝাল কে বলে আলু ছেচকি রইল রেসিপি
এই আলুর ঝাল / আলু ছেচকি হল ক্লাসিক আলু বাটি চোরচোরি রেসিপির একটি আধুনিক মোড়, যা আজকের প্রজন্মের জীবনের বাস্তবতাকে হারিয়ে যাওয়া বাংলা রেসিপিগুলির মধ্যে একটি। যাইহোক, এই নম্র বাঙালি আলুর তরকারি দ্রুত এবং ন্যূনতম উপাদানগুলির কারণে আমাদের ব্যস্ত জীবনে অবশ্যই ফিরে যেতে পারে। এই আলু বাটিচোরি রেসিপিটি নিরামিষ, গ্লুটেন মুক্ত এবং একেবারে দ্রুততম আলু রেসিপি যা আপনি কখনও দেখতে পাবেন।
রাতের খাবারের…
View On WordPress
0 notes
ডাচ কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রীর বৈঠক, আলুর মাঠ পরিদর্শন
ডাচ কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রীর বৈঠক, আলুর মাঠ পরিদর্শন
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক গতকাল (৪ জুলাই) নেদারল্যান্ডসের কৃষিমন্ত্রী Henk Staghouwer এর সাথে সে দেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ে আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ করেছেন।
বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে কৃষিপ্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ও বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়। ডাচ কৃষিমন্ত্রী ফ্লোরিয়াডে এক্সপোতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, এর ফলে নেদারল্যান্ডসসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ হতে আগত…
View On WordPress
0 notes
বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২
প্রতিদিন বিকালের সময়টাতে হলে সবজি বিক্রেতা মেয়েগুলো আসে। রুমে রুমে নক দেয় আর বলে, "আপু, সবজি নিবেন, আপু, সবজি নিবেন?" উত্তর দেই, না লাগবে না। আমি রান্নাবান্না করি না, তাই এসব কেনার প্রয়োজনও নাই। কিন্ত মেয়েগুলোর জন্য খুব খারাপ লাগে। তারা প্রতিদিন এভাবে হলটাতে চক্কর লাগায়ে আর তাদের হতাশ করে ফিরায়ে দেই। যদিও তাদের কাস্টমার আছে, তাও এই ভাবনাটা আসে।
আমার রুমমেট জয়া, অতি দয়াবতী, দরদী। মেয়েগুলোকে ওষুধ কেনার টাকা, পাঁচটা খাতা, পাঁচটা কলম দিছিলো একবার। ওরা খুব মনে রাখছে জয়াকে আর গণ্যমান্যও করে, খোঁজ নেয় যে তাদের জয়া আপু আছে কিনা, বাসার থেকে আসছে কিনা এসব।
এ সপ্তাহে আমার রুমে দুইজন নতুন অতিথি আসছে। কেয়া দুইটা মাছ কিনছে আর একটা ছোট্ট গোল একুরিয়াম। একজনের নাম খেজুর, নিয়ন রঙের, ও প্রথমে আসছে। আরেকটা গতদিন আনছে, কারণ খেজুর খুব একা ফিল করতেছিল। ওর নাম আমি রাখছি, সুজি, সিলভার ব্লু রঙের। সুজি কেয়ার খুব পছন্দ, ঐটা ভেবে নাম দেয়া। সুজিটা সাইজে খেজুরের থেকে বড়। ও একটুও নড়ে-চড়ে না। একদম শান্ত আর এখনো মানায় নিতে পারতেছে না। খাবার দিলে খেজুর টুব করে তিড়িং-বিড়িং করে খেয়ে ফেলে। আর সুজিটা খাবার খাওয়া জিনিসটাই বুঝে উঠতে পারতেছে না, একদম চুপচাপ। শুরুতে খেজুরও এরকম ছিল। কেয়া একে দেখে বলতেছে, "সুজি সাইজে বড়, কিন্তু কিছু বুঝে না, বড়রা যেরকম গাধা হয়, সেরকম হইছে একদম।"
আমার বারান্দার সামনে যে দুইটা পুকুর আছে, তার মধ্যে বা পাশের টাতে আগে ধান চাষ করতো। পুকুরটা খুব পরিষ্কারই ছিল। চিকচিক করতো। আর এখন ইদানিং খুবই ময়লা হয়ে থাকে। দেখতে ভাল্লাগে না। শাপলা, পদ্ম এগুলোও আর ফুটতেছে না। কে যে এইভাবে ময়লা করতেছে, কে জানে!
সাকিব স্যার সেদিন উনার শেষ ক্লাস নেয় এই সেমিস্টারের। সবাইকে চা-বিস্কুট খাওয়ায়, আড্ডা হয়, ছবি তোলা হয় গ্যারেজের দিকে। স্যারের বিষয়বস্তু হলো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে, কার কার জীবনে মানুষ আছে। সিলেক্টিভভাবে ধরতেছিল। এরপর কেউ একজন স্যারের জীবনে কেউ আছে কিনা জিজ্ঞেস করে।
স্যার তার কাহিনী বলে। তার স্কুল আর ইউনিভার্সিটি লাইফ তেমন একটা মজার ছিল না। কিন্তু কলেজ লাইফটা তিনি আবার ফেরত পেতে চান। কারণ তখনই মেয়েটার সাথে তার পরিচয় হয়। মেয়েটা আরেক ইউনিয়ন থেকে কলেজে আসতো। একদিন হঠাৎ স্যারকে জিজ্ঞেস করে, "তোমার নাম কি?" স্যার তো থতমত, এমন সুন্দর একটা মেয়ে এভাবে জিজ্ঞেস করবে উনি ভাবেন ই নাই। স্যারের ও তাকে ভালো লেগে যায় মনে মনে। আর মেয়েটাও মনে মনে পছন্দ করে। তবে একসময় মেয়েটা হারায় যায়, তার বিয়ে হয়ে যায়। দুইজন দুইজনকে আর বলতে পারে নাই যে ভালোবাসে। স্যার বলে, "ওর মত মেয়ে আমি আর দেখি নাই। ও সবথেকে আলাদা ছিল, অন্যরকম ছিল আমার চোখে, ওর মত কেউ হবেও না, আর ওর মত কাওকে এমনভাবে দেখতেও পারবো না।" মেয়েটার বিয়ে-বাচ্চা সব হয়ে গেছে। তবুও স্যারের মনে মেয়েটা রয়ে গেছে। এই কথাটা আসলেই সলিড যে, ছেলেরা তাদের প্রথম ভালো লাগা/প্রেম এসব কখনোই ভুলতে পারে না।
এসব শুনতে ভালোও লাগছে আবার খুব খারাপও লাগছে। প্রেম-ঘটিত আর কোন কিছুই আমার মন টানে না। কারণ এসব আমার সাথে কখনোই ঘটবে না। আমি কখনোই কারো প্রেমিকা হতে পারবো না, আমার সেই গুণ নাই। হবেও না।
তাসনিম ওইদিন রাতে বড়ি দিয়ে শিং মাছ রান্না করলো। বড়ি আমার খুবই ভালো লাগে। খেতে বেশ মজা হয়েছিল।
এ সপ্তাহে ডাইনিং এ টোকেন সিস্টেম চালু করছে। ২১ টা মেয়ে টাকা ঠিকমত দেয় না আর ১৪-১৫ ব্যাচের কাছ থেকেই ৭৫ হাজার টাকা ডাইনিং মামা পাবেন। তাই তিনি একপ্রকার বাধ্য হয়ে এটা চালু করলেন। আমি আমারটা খাতায় লিখে রাখি, মাস শেষে দিয়ে দেই। ঝামেলাবিহীন।
ঐদিকে নোমান সব কনটেস্টে পার্টিসিপেট করে, রেটিং প্লাসও হয়। তাও কুবরার কাছে মারাটা খায়। মেয়েটা ডিভ ২ কনটেস্ট করে নোমানের থেকে বেশি রেটিং পেয়ে প্রত্যেকবার তাকে টপকায়ে টপ লিস্টে উঠে যায় কেমনে কেমনে জানি। সামনে ওর চুয়েটে কনটেস্ট আছে। এখন নোমান বাসায় গেছে। ও বাসায় গেলে আমি প্রত্যেকবার কিভাবে যেন বুঝে যাই। এটা আমার অলৌকিক ক্ষমতা মনে হয়।
সবার কথাই বললাম। এবার আমার কথা। বাম কানটা নিয়ে খুবই কনফিউশনে আছি। এটার ভিতর আসলেই কিছু ঢুকায়ে ফেলছি কিনা কিছুই বুঝতেছি না। ডিসেম্বর দশের আগেই বাসায় যাওয়া পড়তে পারে, তখন আবার ডাক্তার দেখানো যাবে। আর এমনিতে আরো অলস হচ্ছি দিন দিন। কাপড় ধোঁয়া বাকি, পড়া বাকি, সিপি শেখা বাকি।
সবই বাকি।
এই যা! চড়ুইভাতির কথা লিখতে খেয়ালই ছিল না। জুনিয়ররা খুব সুন্দর আয়োজন করছিলো। আমি অনেকদিন এসব টাইপ খাবার-দাবার খাই না দেখেই যাওয়া। আর চড়ুইভাতির খাবার খুব মজা হয়। যদিও এদেরটা এভারেজ লাগছে। আইটেম ছিল, সাদা ভাত, টমেটোর চাটনি, আলুর ভর্তা, বেগুন ভর্তা, মুরগির ঝাল ফ্রাই, ঘন ডাল মুরগির ঘিলা-কলিজা দিয়ে আর জিরো কোকাকোলা।
শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটা মাঠেই করতে চাচ্ছিলো, কিন্তু পাশে ফুটবল ম্যাচের জন্য মন্দিরের পাশে যাওয়ার পরামর্শ দেন টিচাররা। মাঠে, খোলা আকাশের নিচে বসে বসে মানুষগুলোর কথা শুনতেছিলাম আর তাদের কর্মকাণ্ড দেখতেছিলাম। ভালোই গান-কবিতা-ছবি তোলা হলো। আমার ছবি মোটামোটি সুন্দরই আসছে।
ভাবতেছি, এমন গেট টুগেদার হলে কখনো মিস দিব না। আসলেই অনেক ভালো লাগে যেতে। তখন নিজের অকওয়ার্ডনেস, ইন্ট্রোভার্টনেস কেটে যায় একটু।
আর আপুরা আমাকে বলছে, আমি নাকি অনেক কিছু করতে পারি, অনেক কিছু জানি, টেকনিক্যাল কাজ ভালো পারি আর একটা আপু বলছে, আমি নাকি "ছুপা রুস্ত।"
নাহ, ভালোই লাগছে, একদিনের জন্য এসব প্রশংসা পেয়ে।
2 notes
·
View notes
বাংলা নিরামিশ আলুর দম রেসিপি (পেঁয়াজ রসুন ছাড়া) ধাপে ধাপে
বাংলা নিরামিশ আলুর দম রেসিপি (পেঁয়াজ রসুন ছাড়া) ধাপে ধাপে
ধাপে ধাপে বাঙালি নিরামিশ দম আলু রেসিপি – আলু, শিং, ঘি এবং গরম মসলা গুঁড়া (পেঁয়াজ এবং রসুন ছাড়া) দিয়ে তৈরি একটি মশলাদার বাঙালি আলুর তরকারি। এই জাতীয় রেসিপিগুলি বেশিরভাগই বাঙালি বাড়িতে যে কোনও পূজা উপলক্ষে তৈরি করা হয় যখন পেঁয়াজ এবং রসুন দিয়ে খাবার তৈরি করা এড়িয়ে চলুন। সেই বাঙালি নিরামিশের দিনগুলির জন্য, এই নিরামিশ আলু’র দম হল লুচি, পরাঠা, রাধাবল্লভি, বাঙালি কচোরি, চাপাতি এমনকি সকালের…
View On WordPress
0 notes
ইফতারে আলুর চপ বানানোর সহজ রেসিপি ২০২৪-Aloor Chop Recipe 2024-Iftar Alur...
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা,রমজানুল মুবারকে সবাইকে স্বাগতম আজকে আমি শেয়ার করবো ইফতারে আলুর চপ বানানোর সহজ রেসিপি ২০২৪। ইফতারে আলুর চপ রেসিপিটি একটু ভিন্ন ভাবে তুলে ধরার চেস্টা করেছি। আমার মনে হই আপনাদের ভাল লাগবে। আশা করি আলুর চপ ছোলার সাথে বা মুড়ির সাথে খেতে অনেক ভাল লাগবে। ইফতারে ঝামেলা এড়াতে এইভাবে বানিয়ে ড্রিপ ফ্রিজে সংরক্ষন করতে পারেন। আমি আজকে পরিবারের সবার জন্য ইফতারিতে আলুর চপ বানালাম। আপনারা চাইলে রমজানে দোকান থেকে আলুর চপ না কিনে ঘরে ঝামেলা ছাড়া আলুর চপ বানিয়ে ফেলতে পারেন।
0 notes