Scientists have found a 4500 year old modern city The secret of the seventh wonder of the closed room of the Taj Mahal!
All kinds of diversity in the world can be found in the continent of Asia! Foreigners find an undying tranquility in this Asian continent full of ancient traditions and different cultures. As people from all over the world are fascinated by visiting the Taj Mahal in Agra, they are surprised to hear about the special rooms hidden under it! In today's video, we are going to highlight some of the stories of discoveries found in Asia, which will completely change your understanding of the history of Asia!
1 note
·
View note
তাজমহল পরিদর্শন করলো বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন
তাজমহল পরিদর্শন করলো বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন
ভারতে সফররত বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন টিম সফরের দ্বিতীয় দিন বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য তাজমহল পরিদর্শন করেছে। বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) বেলা ১২টার দিকে তাজমহলে পৌঁছে ডেলিগেশন টিম।
তাজমহলে পৌঁছালে সেখানে ভারতের ন্যাশানাল সার্ভিস স্কিম (এনএসএস) এর সদস্যরা ডেলিগেশন টিমকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান এবং উত্তরীয় পরিয়ে দেন।
এরপর তাজমহল নিয়ে ডেলিগেটসদেরকে বিস্তারিত তুলে ধরেন গাইড রাকেশ। তিনি তাজমহল তৈরির ইতিহাস, তৈরি…
View On WordPress
0 notes
আড্ডাঃ প্রিয়তমা স্ত্রীর সাথে সকালের নাস্তা! (২৫শে ডিসেম্বর ২০২২)
আড্ডাঃ প্রিয়তমা স্ত্রীর সাথে সকালের নাস্তা! (২৫শে ডিসেম্বর ২০২২)
View On WordPress
0 notes
লালবাগ কেল্লার:
লালবাগ কেল্লার ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, তাজমহল নির্মাণে বিশ্ব মহলে ব্যাপক সমাদৃত তৎকালীন মুঘল সম্রাট শাহজাহানের দৌহিত্র ও সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় শাহজাদা সম্রাট আজম শাহ ১৬৭৮ সালে দুর্গের উদ্যোগ ও নির্মাণকাজ শুরু করেন। উল্লেখ্য, খুব স্বল্প সময়, অর্থাৎ পনেরো মাস আজম শাহ তখনকার বাংলার মুঘল সম্রাট ছিলেন। দুর্গের একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পরই আজম শাহ তার বাবার ডাকে দিল্লিতে চলে যান তখনকার মারাঠা বিদ্রোহ দমন করার জন্য।
তিনি চলে যাবার পর দুর্গ নির্মাণের কাজ যদিও সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তবে তার এক বছর পর তৎকালীন সুবেদার নবাব শায়েস্তা খাঁ’র উদ্যোগে সেই নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু হয়। কাজ শুরু হওয়ার প্রায় চার বছর পর, ১৬৮৪ সালে নবাব শায়েস্তা খাঁ’র কন্যার মৃত্যুতে দুর্গের নির্মাণকাজ আবারও বন্ধ হয়ে যায়। অতঃপর নির্মাণকাজ আর সামনে এগোয়নি। দুর্গ নিয়ে সবার মাঝে বিরূপ ধারণার সৃষ্টি হয় এবং একে সবাই দুর্ভাগ্যের কারণ ভাবতে শুরু করে। পরীবিবির মৃত্যুর পর তাকে দুর্গে নির্মাণাধীন মসজিদ ও দরবার হলের মাঝখানে চিরনিদ্রায় সমাহিত করা হয়।
ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে রাজধানী স্থানান্তর করার কারণে নবাব শায়েস্তা খাঁ ঢাকা ত্যাগ করেন। রাজকীয় এই মুঘল আমল সমাপ্ত হওয়ার পর দুর্গটি পড়ে থাকে। ১৮৪৪ সালে এলাকাটির প্রাচীন নাম ‘আওরঙ্গবাদ’ পরিবর্তিত হয়ে ‘লালবাগ’ হয়। এক্ষেত্রে অনেকের মতে, এলাকার নাম লালবাগ হওয়াতে দুর্গটি লালবাগ দুর্গ হিসেবে বেশ পরিচিতি পায়। অতঃপর দুর্গের প্রাচীর ১৯১০ সালে সংরক্ষিত স্থাপত্য নিদর্শন হিসেবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের আওতায় এনে সংস্কারের মাধ্যমে এর পূর্বের রূপ ফিরিয়ে আনা হয়।
#moriom_rahman
#MoriomRahmanDM
2 notes
·
View notes
বই মেলায় একা একদিন
২১/০২/২০২৪
শহিদ দিবসের ছুটিটাকে নষ্ট করতে চাই নাই দেখেই গত সপ্তাহে বন্ধুদের বলছিলাম যে, "চল পরের বুধবার বই মেলা ঘুরে আসি।" গ্রুপে সবাই পাগলের মতো "ভাই ইন" লিখলেও আজকে কারো খোঁজ নাই। কি সুন্দর। একটার "কারেন্ট" নাই, আরেকটা তো দাদা বাড়ি পালায় গেল, আরেকজনের নাকি ৩ টায় বই মেলা গিয়ে ৪ টায় ফেরত আসার একান্ত প্রয়োজন। তো বিকাল বেলার সিন্ডারেলাকে ছাড়াই রওয়ানা দিলাম।
বিজয় সরণির স্টেশন এ জীবনের প্রথম যাব বলে ঠিক করলাম। আমি ঠিক করি নাই অবশ্য, আব্বুই পথ ঠিক করে দিল। আব্বু হাতে ১ হাজার টাকা ধরায় দেয়ার পর আব্বুর প্রতি যে ভালোবাসা দেখালাম, তা দেখে নিজেরই কষ্ট লাগল । আমার বাচ্চাকাচ্চাও মনে হয় টাকা না দিলে কোনো আবেগ দেখাবে না আমার প্রতি। সে যাই হোক। নিজের হাওয়াই শার্ট আর ভাইয়ার ব্যাগ কাঁধে নিয়ে বের হয়ে পড়লাম। রোদেলা দুপুর পৌনে ২ টায়। রিক্সায় করে রেসিডেন্সিয়াল এর পিছনে গেলাম। বুড়ো রিক্সাওয়ালা ৪০ টাকায় রাজি হয়ে গেল। তাজমহল রোড এর রিকশা আর গাড়ি দেখে দেখেই গন্তব্যে পউছে গেলাম।
একা একা কোনোদিন বইমেলা যাব এইটা কখনো ভাবি নি। ভাবনার বাহিরের এই সত্যকে জীবনে বাস্তবায়িত করতেই হেটে গেলাম চন্দ্রিমা উদ্যান দিয়ে। এই লম্বা রাস্তাটা ভালোই লাগে। মানুষ কম তাই একটু ভয় লাগলেও চারিদিকের যে অসাধারণ দৃশ্য, যে দৃশ্য 'ইট-পাথরের' শহর কথাটাকেও এক কোমল ভাব দিতে পারে, সেই দৃশ্যই হয়তো আমার মোহাম্মদপুরবাসী হিসেবে চেপে থাকা ভয়টাকে একটু ঠাণ্ডা করে। আব্বু বলেছিল যে, "বিজয় সরণি গিয়ে হাঁটবা। ঐ রাস্তায় হেটে ভালো লাগবে।" আব্বু ভুল বলেনি। গরম লাগলেও একা একা ফাকা পথে হেটে যাওয়ার আনন্দ পেয়ে ভালোই লাগল। আশেপাশে দেখলেই বুঝা যায় যে আজকে একুশে ফেব্রুয়ারি।
মেট্রোরেল যতই ব্যস্ত থাকুক না কেন, এই বিজয় সরণি কখনোই ব্যস্ত দেখলাম না। আজকেও একি কাহিনি। এই স্টেশনটিকে অপদার্থ বলে সম্বোধন করা মানুষদেরও হয়তো একদিন না একদিন এই স্টেশনের দরকার পড়বে। যেমনটা আজকে আমার পড়ল। ২ টা ১৯ এর ট্রেন এ উঠার জন্য ২ টা ১৮ তে দেয়া দৌড় এর সাথে এখন অনেক মানুষই সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। কিছু মিনিটের ব্যবধানে পউছে গেলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনের বই মেলায়।
মেলায় যতটা ভিড় হবে ভেবেছিলাম তার কিছুটাই চোখে পড়ল না। দুপুরের খাবার খাওয়াতে মানুষ ব্যস্ত দেখে হয়তো এত শান্তি। কিন্তু মেট্রোরেলে যে ভিড় সেটাতে হারায় যাওয়া অস্বাভাবিক মনে হয় না।
২০১৯ এ শেষ বইমেলায় গিয়েছিলাম। আব্বু-আম্মু আর ভাইয়ার সাথে। তখন আম্মু আব্বুর ছবি তুলা দেখে বিরক্ত হয়ে বলছিলাম যে, "তোমরা কি এইখানে বই কিনতে আসছ নাকি ছবি তুলতে?" যাওয়ার আগে আম্মু এইটা মনে করায় দিল। আজকে তো তাহলে আনন্দ হওয়ার কথা। আম্মু-আব্বু সাথে নেই, একা একা বই কিনব। কি মজা। তাই না? মনটা খারাপ হয়ে গেল। বাসায় গিয়ে আম্মু আব্বুকে সব বলব বলে ঠিক করলাম।
মন খারাপটা বেশিক্ষণ টিকলো না অবশ্য। বই এর সন্ধানে বেরিয়ে পড়লাম। বন্ধুর অনুরোধ রক্ষার্থে আগেই খুজলাম কিংবদন্তি পাবলিকেশন্স। 'চলেন খিচুড়ি খাই' নাকি বই এর নাম। স্টল এ ভিড় দেখে পালায় গেলাম। লেখক এসেছে, ছবি তুলতে হবে এমন উৎসাহী জনগণের ভিড়। অন্য প্রকাশ এর সামনে হুমায়ূন আহমেদ পাঠকদের মাতামাতি। আমিও হয়তো কিনতাম যদি পিডিএফ পড়ে তাঁর বইগুলোর মজা নষ্ট না করতাম।
একটা বই কিনতে গেলাম। বইটা সম্পর্কে ভালো কথা শুনেছিলাম দেখেই রাত্রি প্রকাশনীর সামনে গেলাম। বই কিনার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর দেখি এক আপু আমাকে বলতেছে যে, "ভাইয়া লেখিকা সাথে আছেন। একটা ছবি তুলা যাবে কি?"
আমি তো অবাক। লেখিকা নাকি আমার সাথে ছবি তুলবে। সেই তো। বুঝলাম মার্কেটিং এর একটু অভাব। তারপর লেখিকা আমার বইটিতে উক্তি লিখে একটা ফেসবুক পোস্ট তুলে নিলেন। আমিও চলে এলাম।
বাতিঘর আমাকে হতাশ করল। কত সুন্দর সুন্দর বই বাতিঘর প্রকাশনীর আছে বলে দেখে গেলাম। স্টল এর সামনে গিয়ে হাজির হয়েই এক ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা করলাম,
"ভাই আপনাদের কাছে বানিয়ালুলু বইটা আছে?"
"অ্যাঁ? কি লুলু?"
শেষ। আর বের হবো না একা। সঞ্চিত সাহস জুগায় শেষমেশ আরো কয়েকটা বই-এর কথা জানতে চাইলাম। সব প্রশ্নের জবাবও একি, "আমাদের কাছে এই নামের কোনো বই নেই।" হতাশ হয়ে চলে এলাম। আসার আগে কি একটা ভাতের হোটেল কিনে নিয়ে এলাম। কাভারটা ভালো লেগেছিল।
ফেসবুক পোস্ট এ বাংলা কুওট দেখলেই যেন নিচে "কাইকর" নামটা চোখে পড়ে। সেই লেখক কাইকর এর একটি বই সংগ্রহ করলাম। কেন যেন এইবার সব নতুন লেখক-লেখিকাদের বই কিনতে আগ্রহী হলাম। বাংলা লেখন চিনি না দেখে যে আঙ্গুর ফল টক করে জীবন কাটায় দিব সেটা তো হয় না।
"শেফালি কি জানে" বইটা কিনতে যাওয়াটা সবচেয়ে সার্থক ছিল হয়তো। বইটা যখন চন্দ্রবিন্দু স্টল এর সামনে গিয়ে উঠালাম তখন ঐখানের আপুটি সুন্দর করে পুরা বইটা কেমন, তার কি ভালো লেগেছে এবং কেন এইটা কিনা উচিৎ পুরোটা আমাকে বুঝিয়ে দিল। ভিড় আর ব্যস্ততাও ছিল না। খুশি ক্রেতা হিসেবে চলে গেলাম।
কিংবদন্তির সামনে আবার এলাম। এইবার ভিড় ঠেলে ঢুকবই। ঢুকে গিয়েই ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা করলাম,
"ভাইয়া খিচুড়ি বইটা আছে আপনাদের কাছে?"
" হ্যাঁ ভাইয়া। ঐ একটা খিচুড়ি দে তো।"
বইটা আমাকে দিয়ে ভাইয়া আবার বলল যে, "রাইটার এর সাথে ছবি তুলবেন না ভাই?"
আমি বললাম, "না ভাইয়া।"
"ছবি তুলবেন না?!"
আমি হকচকিয়ে যাওয়া একটা হাসি দিলাম। ভাইয়া বলল,
"যাক। এই প্রথম দেখলাম বই কিনতে আসছে কেউ।"
"Never meet your idols" কে হয়তো আমি "never meet writers" বানিয়ে ফেলেছি। ২ ঘণ্টা শেষে বন্ধু কল দিয়ে জানালো যে সে বেসিক আলি কিনতে বই মেলায় আসছে। ৩৫৪ নাম্বার স্টল এর সামনে আসতে। যাওয়ার পর ওকে ভিড়ের মাঝে খুজতেছি যখন তখন দেখি সে টিপু সুলতান এর স্টল এর সামনে থেকে "THE GOAT THE GOAT" বলে আগায় আসতেছে। একা থাকার নির্জনতা থেকে মুক্তি পাইলাম নাকি আনন্দ থেকে, বুঝে উঠতে উঠতে আমার বই মেলায় একা একদিন শেষ হয়ে গেল।
2 notes
·
View notes
Peridot Stone & Aquamarine Pathorer Upokarita - পেরিডট ও একুয়ামেরীন পাথরের গুনাগুন
Peridot Stone & Aquamarine Pathorer Upokarita - পেরিডট ও একুয়ামেরীন পাথরের গুনাগুন। বাংলাদেশের মধ্যে সর্ববৃহৎ রত্ন পাথরের ব্র্যান্ড সব চাইতে নির্ভরশীল ও একমাত্র বিশ্বত্ব রত্ন পাথরের প্রতিষ্ঠান ❝তাজমহল জেমস্ ওয়ার্ল্ড❞ এখানে পাচ্ছেন দেশের সর্ববৃহৎরত্ন পাথরের কালেকশন। Watch Video
0 notes
প্রেমের ইতিহাসে মেয়েদের অবস্থান
শফিউল বারী রাসেল
ভালোবাসার জন্য শুধু যুগে যুগে ছেলেরাই
কত কী-না করেছে ইতিহাসে তার প্রমাণ পাই।
মমতাজকে ভালোবেসে আগ্রায় তাজমহল গড়ে
সম্রাট শাহজাহান আজো অমর প্রেমিকের অন্তরে।
ভালোবেসে রজকীনিরে ওই প্রেমিক চন্ডিদাস
বারো বছর বড়শি বাওয়ার গড়েছিল ইতিহাস।
লাইলীরে ভালোবেসে মজনু হইছিলো দিওয়ানা
রাধার প্রেমে ডুবে কৃষ্ণ হয়েছিলো দিনকানা।
পাহাড় কেটে সাগর বানায় শিরির প্রেমেতে ফরহাদ
পারুলকে ভালবেসে ঘর ছেড়েছিলো যে দেবদাস।
অঞ্জনাকে ভালবেসে শিল্পী হইছে মনির খান
আর আমি যে তোমার জন্য আজ হয়ে গেছি নিঃপ্রাণ।
আজ অবধি ছেলেরাই শুধু সত্যি প্রেম করেছে
প্রেম ও ভালবাসার শত ইতিহাস যে গড়েছে।
এই তালিকায় আজো কোনো মেয়েদের নাম দেখি নাই
মেয়েরা যে খুব স্বার্থপর এখান থেকেই প্রমাণ পাই।
শুনেছে কেউ আজ অবধি কোনো মেয়ে ভালোবেসে
ইতিহাস হয়ে আছে খুঁজে পাবে ইতিহাসে!
খুজলে কেবল পাবে শুধু নিদারুণ নিষ্ঠুরতা
খুব ঘেন্না হয় এদের সাথে আজ বলতে গেলেও কথা।
ভালবাসতে জানে না ওরা জানে শুধু অভিনয়
এদের কাছে পান্তা ভাত যে প্রেম-ভালোবাসা-প্রনয়।
তাই কোনো মেয়ের প্রেমেতে ডুবতে কভু যাবে না
মুলা ঝুলিয়ে ঘুড়াবে কিছুই কিন্তু পাবে না।
কুকুরের চেয়েও অধম মেয়ে নামের এই মেয়েরা
উপর ওদের চকচক করলেও ভিতরটা কালোয় ঘেরা।
মন দিয়ে কোনো মেয়েরে খুব ভালবাসার চেয়ে
রাস্তার কুকুর ভালোবাসো ফিরবে না ব্যথা পেয়ে।
1 note
·
View note
MINI TAJMAHAL- | মিনী তাজমহল at Sijubari, Guwhati
http://dlvr.it/SzN3RP
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes
TajMahal and Red Fort Tour | তাজমহল ও লাল দুর্গ ভ্রমন
0 notes