ঝিনুক
শরীর চলে না আর....অচিন স্বপ্নিল সেই বালুকাবেলায় ,নকশাকাটা ঝিনুকের খোঁজে আমার হাত ছাড়িয়ে যখন তুমি রোদ ঝিলমিল সাদা বালির মোহনায় ..তোমার একপাটি জুতো তখন চুরি করে নিচ্ছিল এক বেয়াদব ঢেউ । সেই ঢেউ আর নোনাজল ভেঙে ফিরে এসে ঝাউবনের মর্মর ,রূপোলি মাছ আর বিষণ্ণ নিঃসীম নীলিমার অন্তরালে তোমার পায়ের জলছাপ ধরে ধরে চলে এসেছি এই এতদূর । হাঁটতে হাঁটতে যখন সূর্যের শেষ রঙ নোনা বাতাসে মিশে গোধূলি হবার জোগাড় , আমার তখন বুকফাটা তৃষ্ণা। সিক্ত আঙুলের শিরা যেন বিষবেষ্টনীর মত ঘন নীল ,যেন শত শ্রাবণের মেঘ শোক হয়ে রক্তে গিয়ে মিশেছে , আমার অন্তরে আসন্ন ঝড়ের নৈঃশব্দ টের পাই । একখানি কুটির দেখতে পেলাম , আর পেলাম মায়ের মত শীতল এক জলচৌকি। জানলার বাইরে মুমূর্ষু চন্দ্রিমার মত এক কাঞ্চনগাছ, তাতে দুটি রুগ্ন মলিন তারার মত সাদা কুঁড়ি যেন জোনাকি হতে চেয়েছিল কোন পুরাণজন্মে । কখন ঘুমিয়েছি খেয়াল হয়না , জেগেই বা উঠেছি কি ? যার ডাকে উঠেছি তার খোঁজে উঠোনে এসে দাঁড়ালাম..শাদা একটি বকের পালক হাওয়ায় ভেসে আসছে তাকে ধরতে গেলাম হাতের মুঠোয় , পায়ে কি ফুটলো যেন ...একটি ঝিনুক ...তার কাফনের মত শুভ্র শরীরে অস্পষ্ট রক্তিম নকশা , ঠিক বোঝা যায় না ...দুটি ভাঙা টুকরো পাশাপাশি রেখে দেখলাম ফের .....
ঠিক যেন একটি হৃদয় ...কেবল মধ্যিখানে একটি ভেঙে যাওয়ার দাগ ।
5 notes
·
View notes
মাংস আপনার হাড্ডি আমার বলা মা বাবার শাসনের জন্য আমরা মানুষ হয়েছি । আমার ছেলেকে ধমকানোর আপনি কে ? বলা অভিভাবকের কারণে একটা বেয়াদব জেনারেশন গড়ে উঠছে কথাটা অতিমাত্রায় সঠিক
বাবা মায়ের পরে শিক্ষকের স্থান তাদেরকে সম্মান করুন তাদেরকে অসম্মান করবেন না
0 notes
বৌয়ের বয়স বারো বছর। আগেই জানতাম বাচ্চা মেয়ে নিয়ে আমি বিভ্রান্তিতে পড়বো।ভালোবাসার গল্প
https://mojarvalobasha.blogspot.com/ভালোবাসার গল্প
বৌয়ের বয়স বারো বছর। আগেই জানতাম বাচ্চা মেয়ে
নিয়ে আমি বিভ্রান্তিতে পড়বো। ভুগতে হবে এক জীবন ।
কিন্তু পিতা মহাশয়ের সামনে দাঁড়িয়ে না বলার সাহস
আমার কোনো কালেই ছিল না।
অগত্যা বোকারামের
মতো আমি রাজি হয়ে গেলাম।কাজী সাহেব ডেকে
বিয়েও পড়িয়ে দিলেন মুরুব্বিরা।
বিয়েতে আমি বললাম
কবুল।এই এক কবুলেই আমার জীবন অতিষ্ঠ করে ছাড়লো।
বাসর রাতে বউ সাজুগুজু করে বসে আছে খাটে।তার পাশে
গিয়ে আমি বসতেই সে বললো,'এতোক্ষণে আসছেন
আপনি, আমার তো ঘুম ই পেয়ে গিয়েছিলো।
একা আ��ার
কী যে ভয় লাগতেছিলো। আসুন আমরা ঘুমাই।'
কী সর্বনাশ!বউ কী বলে?বাসর রাতে ঘুমাবো। হুমায়ূন
আহমেদের উপন্যাস পড়ে জেনেছি বাসর রাতে কোন
বাঙালি বর-বধুই ঘুমায় না,আর আমরা ঘুমিয়ে যাবো! রাগে
আমার শরীর জ্বলে উঠলো।
আমাকে মুখ শক্ত করে
দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সে বললো,'কী হলো, ঘুমাবেন না?
আচ্ছা না ঘুমালেও সমস্যা নাই। আপনি আমারে পাহাড়া
দেন আমি ঘুমাই।'
বলে সে সাজুগুজু নিয়েই ঘুমাতে গেল।
আমি কাঠ হয়ে
গাধার মতো দাঁড়িয়েই রইলাম।ঘন্টা দুয়েক ঘুমিয়ে সে
আবার জেগে উঠলো। উঠে বললো,'আমার সাথে একটু
আসেন।'
বললাম,'কোথায়?'
বললো,'বাথরুমে যাবো।'
'তো আমি কেন?'
'আমার ভয় করে। আপনাদের বাড়িতে ভূত আছে। কেমন
মরার মতন বাড়ি।'
নির্বিকার আমি তার পিছু পিছু বাথরুম অব্দি যাই। গিয়ে
দাঁড়িয়ে থাকি।সে বাথরুমের খিল লাগায় না ভেতর
থেকে। ওখান থেকে আবার একটু পর পর জিজ্ঞেস
করে,'আপনি কী চলে গেছেন?"
আমি বাহির থেকে গলা খাঁকারি দেই।
মনে মনে গাল
বকি। অভিশাপ দেই বাবাকে। শালার ঘটকের বাচ্চাকে
এক হাত দেখে নেওয়ারও প্রতিজ্ঞা করি।
বাথরুম থেকে বের হয়ে বউ আমায় বলে ,'ক্ষুধা লাগছে।
আইসক্রিম খাবো।'
বেকুবের বাচ্চারে কী করার মন চায়। ক্ষুধা লাগছে তাই
সে আইসক্রিম খাবে! ইচ্ছে করে বউকে জুরে সুরেই
বেকুবের বাচ্চা ডেকে উঠি। কিন্তু ভয়ে শব্দটা উচ্চারণ
করি না।পরে যদি শব্দ করে কান্নাকাটি শুরু করে। তখন
তো আরো বিপদ হবে। আব্বা এসে আমার ঘাড় মটকে
দেবেন নিশ্চিত!
আমি বললাম,'বউ, আইসক্রিম না খাইয়া পানি খাইলে
চলবে না? নাইলে শরবত করে দেই?'
শুনে বউ আমার নাক কান্না শুরু করে।
বলে ,'না আমি
আইসক্রিম- ই খাবো। আমারে আইসক্রিম আয়না দেন।
আমি তাকে বোঝাতে চেষ্টা করলাম। বললাম,'মনা, এখন
যে দোকান খোলা পাওয়া যাবে না। সকালে এনে দেই।'
'না না সকালে না, এখন দেন। এক্ষুনি গিয়ে দোকান
থেকে নিয়া আসেন।'
বলে গলা ছেড়ে কেঁদে উঠে বউ। আমি দ্রুত তার মুখ চেপে
ধরে বলি,'লক্ষ্মী চুপ করো প্লিজ!'
সে হাত পা ছড়িয়ে ছিটিয়ে কান্না শুরু করে। আমার
হাতে কামড় দিয়ে মুখ ছুটিয়ে গলা ছাড়ে। আমি ফের
বালিশ দিয়ে চেপে ধরি ওর মুখ ।
বলি,'এই এক্ষণ গিয়েই
নিয়ে আসছি আইসক্রিম, তুমি চুপ করো এখন প্লিজ!'
আমার আশ্বাস পেয়ে বাচ্চা বউ আমার চুপ করে চোখ
মুছে। আমি চুপিচুপি ঘর থেকে দোকানের দিকে বের হয়ে
যাই। গিয়ে দেখি দোকান সব বন্ধ।
রিচিত এক
দোকানের ঝাপে গিয়ে ঠোকা দেই। অনেক্ষণ
ঠোকাঠুকির পর মধ্য বয়স্ক দোকানী ঝাঁপ খুলে বলে,'হারুণ
ভাই যে,আফনে বাসর রাইত থুইয়া এইহানে কী করেন?ও
বুঝছি কের লিগা আইছেন।হেই জিনিস তো আমার
দোহানে নাই।ফার্মেসিত যাইন।'
বলে হারামজাদা দোকানি খ্যাক খ্যাক করে হাসতে
থাকে। ইচ্ছে করে ওর মুখে এক মুঠ ছাই এনে ছেড়ে দিতে।
দোকানিকে এক ধমক দিয়ে বলি,'আইসক্রিম দেও এক
ডজন।'
দোকানি রেফ্রিজারেটর থেকে আইসক্রিম নামিয়ে
আমার হাতে দিতে দিতে বলে,'ভাবীর বুঝি বিরাট গরম
লাগছে! আইসক্রিম দিয়া ডইল্যা গোছল দিবাইন নি?'
আমি হারামজাদার প্রশ্নের পাল্টা উত্তর দেই না।টাকা
বুঝিয়ে দিয়ে বাড়ি ফিরি।
বাড়ি ফিরে দেখি আরেক
কান্ড।বউ একা একা ভয় পেয়ে চিৎকার চেঁচামেচি করে
সমস্ত বাড়ি এক করে ফেলেছে।বাসর ঘরে দেখি আম
জনতার ভিড়।ভিড় ঠেলে যেই ভেতরে যাবো ঠিক তখন
আমাকে দেখে আব্বা নিজের পা থেকে জুতো খুলে
আমার দিকে ছুঁড়ে মারেন।
ভালোবাসার গল্প
তারপর বজ্র কন্ঠে রাজপথের
লড়াকু সৈনিকের মতো বলেন ,'হারামজাদা কমজাত,
নিজের ঘরে বউ থুইয়া মাইনষের বাড়ির চিপায় চাপায়
গিয়া ঘোরস,আইজ তোর একদিন কী আমার একদিন!'
আমার প্রতি আব্বার এমন ভিত্তিহীন অভিযোগ আনয়ন
দেখে বেয়াদব বাচ্চা বউ আমার হি হি করে হেসে উঠে,
আর আমি রাগে দুঃখে অপমানে কাঁদার ভাষাও হারিয়ে
ফেলি।
mojarvalobasha.blogspot.com
1 note
·
View note
শেখ হাসিনার ক্যাবিনেটকে মুরাদের মতো ফুটপাতে থাকতে হবে : রিজভী
শেখ হাসিনার ক্যাবিনেটকে মুরাদের মতো ফুটপাতে থাকতে হবে : রিজভী
শেখ হাসিনার ক্যাবিনেটকে মিথ্যাবাদী, বেয়াদব ও দুর্নীতিবাজের ক্যাবিনেট বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, চারদিকে যে অনাচার-অবিচার, রক্ত- তার কারণে একদিন হাসিনার ক্যাবিনেটকে ফুটপাতে, রাস্তায় শুয়ে থাকতে হবে।
তিনি বলেন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মুরাদ যখন কানাডায় ঢুকতে পারলেন না তখন দুবাইতে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। সেখানকার একটা ছবি ভাইরাল হয়েছে, যাতে দেখা…
View On WordPress
0 notes
এ সমাজে দুই ধরনের বেয়াদব আছে, ১ সঙ্গদোষে বেয়াদব ২ জন্মগত বেয়াদব। সঙ্গদোষে বেয়াদব গুলো কে ভালো করা যায়, কিন্তু জন্মগত বেয়াদব গুলোকে ভালো করা যায় না। There are two kinds of rudeness in this society. The rudeness can be made good by association, but the innate rudeness cannot be made good.
0 notes
- আমার নাম অর্নব।
: বাহ বেশ আধুনিক সুন্দর নামতো। বলুন, আপনার কি সমস্যা।
- আমি স্কুলে পড়ার সময় পাশের বাসার মলির সাথে প্রেম করতাম, পরে কলেজের পলিকে ভালো লেগে গেল।
: এই বয়সটা নিজেকে আবিষ্কারের সময়। এসময় এরকম হতেই পারে।
- পরে ইউনিভার্সিটিতে উঠে সহপাঠী কলি, ফেবুবন্ধু তুলি আর কাজিন শৈলীর সাথে প্রেম করা শুরু করলাম।
: আহা, বয়সের দোষ, এটা এখন কিন্তু একটা সাধারণ ঘটনা।
- এরপর বাবা মা জোর করে ডলির সাথে বিয়ে দিয়ে দিল। আমি অফিসের জলির প্রেমে পড়ে গেলাম।
: আসলে মনোগামি একটা পুরাতন ধারনা। প্রকৃতিকে দেখুন, এরা কি একজন পার্টনারে খুশী থাকে?
- এখন ডলি আর জলি একসাথে প্রেগনেন্ট, তুলি বিভিন্ন স্ক্রিনশট নিয়ে ব্ল্যাকমেইল করছে, আর কাজিন শৈলী বিবাহিতা হওয়া সত্ত্বেও প্রেম করার জন্য উসকানি দিচ্ছে, আর আমার কলি, মলি আর পলিকে প্রায়ই মনে পড়ে।
: এসব নিয়ে কেন এই বয়সে দ্বিধায় ভুগছেন? জীবন একটাই আপনার যা ভালো লাগে আপনি করুন, আপনার মনের শান্তিই সবচেয়ে বড় কথা আর তার জন্য আপনি মনকে স্বাধিন করুন। এজন্যই কি আমরা পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হইনি?
> আপা, আমার নাম আব্দুস সালাম। আমিও একটি সমস্যা নিয়ে এসেছি। মাদ্রাসায় পড়েছি, সারাজীবন প্রেম টেমের সুযোগ পাইনি। বাবা-মা খুব অল্প বয়সে গ্রামের আলেয়ার সাথে বিয়ে দিয়েছেন। এখন বিয়ের ১৫ বছর পর, আরেকটি বিয়ের প্রয়োজন অনুভব করছি। কিন্তু আমি উভয় স্ত্রীকেই ইসলামী শরীয়াহ মতে সমান অধিকার দিতে চাই কিন্তু সমাজ ..
: তবে রে শয়তান। যেমন নাম, তেমন ব্যাকওয়ার্ড চিন্তা ভাবনা। বর্বর কোথাকার। এই ইসলামী শরীয়াহর জন্য আমরা দেশ স্বাধীন করেছিরে বলদ? দুই বিয়ে? চিন্তাই করতে পারছি না। ওমেন চ্যাপ্টারে তোকে পেলে চ্যাপ্টা করে ফেলব বেয়াদব! দুর হ সামনে থেকে।
chintito chintafa
0 notes
The depreciation of modern city
সময়ের সাথে সাথে প্রতিটা মানুষের মাইন্ড মেন্টালিটি পরিবর্তন হতে থাকে ঠিক তেমনি ছোট বাচ্চাদের বড় হওয়ার সাথে সাথে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়,আস্তে আস্তে বড় হওয়ার সাথে সাথে দেখা যায় এরা কেউ কেউ বেয়াদব কারো চাহিদা থাকে আকাশচুম্বী কেউ কাজে-কর্মে লিমিট ক্রস করে ফেলে কিন্তু একবার ভেবে দেখুন তো এই সব নেগেটিভিটি হওয়ার পেছনে এসব ছেলেমেয়েরাই কি প্রত্যক্ষভাবে দায়ী? না এরা দায়ী নয় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তাদের পিতামাতা পরিবার এবং চারপাশের মানুষ দায়ী..
শিশুরা হচ্ছে কাদামাটি, কাদামাটি আপনি ঠিক যেভাবে যেই আকার দিবেন জিনিসটা ঠিক ওই ভাবেই তৈরি হবে। শিশুরাও ঠিক তেমন ছোটবেলা থেকে ঠিক যেভাবে মানুষ করবেন ওই ভাবেই তারা মানুষ হবে তবে হ্যাঁ এর ব্যতিক্রমও আছে। ছোটবেলায় বিটিভিতে একটা বিজ্ঞাপন দেখতাম "শিশুদেরকে হ্যাঁ বলুন" আপনাদের কাছে কি মনে হয় এই বিজ্ঞাপনের যৌক্তিকতা কথায়? বড় হওয়ার পর এখন বুঝতে পারি শিশুদের প্রতিটা কথায় হ্যাঁ বলার কারণে আজকে আমরা সমাজে নানা রকম চিত্র-বিচিত্র দেখতে পাচ্ছি ছোটবেলায় শিশুদের যদি তাদের বাবা-মা এবং পরিবার না বলতে শিখত, দামি জিনিস চাওয়ার সাথে সাথে না করত, কার সাথে কিভাবে কথা বলতে হয় শিক্ষা দিত তাহলে সমাজের কিছুটা হলেও পরিবর্তন হয়ত আসত।
আমার মা ছোটবেলায় কারো বাসায় গেলে শিখায় পড়ায় নিয়ে যেতো কিছু ধরবা না, আমি না বলা পর্যন্ত খাবারে হাত দিবা না, সবাই একসাথে বড়রা গল্প করলে আম্মুর চোখের ইশারায় উঠে যেতে হতো, বান্ধবীদের বাসায় পর্যন্ত যেতে দিত না, স্কুলে নিয়ে যেত নিয়ে আসতো তখন খুব বিরক্ত লাগত। কিন্তু আজ অন্যের ছেলেমেয়েদের চলাফেরা আর নিজের চলাফেরা দেখে গর্ববোধ হয় যে আমি এমন একজন মা পেয়েছি আমার মার সাথে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল আলহামদুলিল্লাহ।
এই সমাজের সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলার মতো মানুষ আমি হতে পারিনি সবাই আনস্মার্ট, অসামাজিক বলতো তারপরও আমি খুশি ওদের মতো উচ্ছৃঙ্খল বেয়াদব হয়নি। আমার মত এমন অনেকেই আছেন যাদের অনেক কথা শুনতে হয়েছে সমাজে চলার যোগ্যতা নিয়ে কিন্তু একবার ভাবুনতো রং ঢং করে চলার নামই কি আধুনিকতার ছোঁয়া আর আধুনিক সমাজ? যেখানে রেপ, ছিনতাই, খুন হচ্ছে এসব কারা করে যারা পরিবারের প্রশ্রয় আধুনিকতার ছোঁয়ায় আধুনিক সমাজে চলার যোগ্য তাহলে বলবো আমি ধন্য আধুনিকতা আমাকে ছুঁতে পারেনি।
0 notes
কৌতুক নকশা
প্রবীর কুমার রায়।
১) আগে আমাদের গ্রামে যাত্রা বা নাটকের একটা দল ছিল। তখন গ্রামে বেশিরভাগই ঐতিহাসিক যাত্রাপালা হত। সামাজিক যাত্রাপালাও হত, তবে খুব কম সংখ্যক। তাদের একজনের সঙ্গে সেদিন দেখা, তিনি নিজেকে নবাব সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে তুলনা করতে ভালোবাসেন, তাই আমরা সিরাজ চাচা বলে ডাকতাম।
সিরাজ চাচা: "বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মহাধিপতি নবাব সিরাজউদ্দৌলা-" "কেমন আছো? সব কুশল-মঙ্গল তো ?"
আমি: 'হ্যাঁ, ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?'
সিরাজ চাচা: "বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মহাধিপতি- ভালো নেই। যাই যাই অবস্থা।"
আ��ি: 'কেন, কি হয়েছে?'
সিরাজ চাচা: "বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মহাধিপতিকে- ধনুষ্টংকার দিল নিয়তি আমার-"
আমি: 'আপনার ছেলে কি যেন নাম?'
সিরাজ চাচা:"নাহি লবে নাম, ঘৃণা মোর পুত্র পরিচয়ে, পাষন্ডঃ নীচঃ নবাবশত্রু। নাহি দিব, নাহি দিব,বিনা যুদ্ধে সূচাগ্র মেদিনী।"
তখন মনে পড়ল, সিরাজ চাচা তার ছেলের নাম রেখেছেন মীরজাফর। তার পিছনে নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে। যখন সিরাজ চাচাকে জিজ্ঞেস করলাম-
আমি:'ছেলের নাম মীরজাফর রাখলেন কেন?'
চাচা রাগে ফেটে পড়লেন।
সিরাজ চাচা:"বেইমান, বেয়াদব! দোজখের কীট। বিশ্বাসঘাতকতা আলমপনার সাথে, বাংলা-বিহার- উড়িষ্যার মহাধিপতি নবাব সিরাজউদ্দৌলা,শত সহস্র সেনা যার এক অঙ্গুলি হেলনে পদাতিক, অশ্বারোহী,গজ, ভেড়া ছাগল সহ তুরি-ভেড়ি-দামামা, তবলা,খোল বাজাতে বাজাতে তীর-ধনু,বর্শা, পিস্তল,কামান, জল-কামান, গ্রেনেড দিয়া মহারণে শত্রুপক্ষের সমস্ত সেনাকে খ্যাঁচ-খ্যাঁচ-খ্যাঁচ, তখন রণেভঙ্গ দিয়া পলাইবে মীরজাফর। হাঃ হাঃ হাঃ।"
আমি:'কিন্তু কি করেছে সে?'
সিরাজ চাচা: "আজও মনে পড়ে,
মাঘ মাসে শুক্লা-অ্যামাবস্যার রাতে-
মোর প্রাণপ্রিয় বেগমের সাথে প্রেম নিবেদন,
একটি বসন্তও পার নাহি হতে দিলো
হতচ্ছাড়া প্রবেশিল
বেগম উদরে।
মোর যত স্বপ্ন-কামনা-বাসনা, খান-খান-খান
যুদ্ধ চাই, যুদ্ধ চাই
আজ সম্মুখে সমরে
হানিব মোর কুলাঙ্গার, মীরজাফরে।"
এই বলে শূন্যে একটি লাঠিকে তরবারির মত ঘুড়াতে ঘুড়াতে ছুটলেন।
২) একটু এগিয়ে যেতেই কমলের সাথে দেখা, কমল আমার বন্ধুর মত। সামাজিক যাত্রাপালায় কমল স্ত্রী চরিত্রে (ফিমেলের রোল) অভিনয় করত।
কমল:"অ্যাই শোন, তোর সাথে আমি খেলব না, খেলব না, খেলব না।"
আমি: 'কেন, আমি কি করলাম?'
কমল:" তুই ফরেন ট্রিপে গেলি, আমায় একবারেও বললি না! দুষ্টু! একটা তো কল করতে পারতিস! ধরতাম না, মিসড্ করতাম! খেলব না যা!" এই বলে চলে গেল।
এই কমল স্কুল মাস্টারের চাকরি করে- চাকরির প্রথম দিন ক্লাসে ঢুকে- "সবাই পড়া করেছ?"
কিছু ছাত্র হ্যাঁ স্যার, কিছু ছাত্র হ্যাঁ ম্যাম।
কমল:" অ্যাই শোনো, তোমরা এবার থেকে নো স্যার, নো ম্যাম, আমায় স্যাম বলবে।"
৩) আমার বন্ধু অমর, শ্বশুর বাড়ি গিয়েছে।
শ্বশুর: বাবা, ভালো আছো ?
অমর: না মানে, এখনকার লাইফস্টাইল তো টোয়েন্টি টোয়েন্টি ফরম্যাট এ চলছে, কখনও ভালো তো কখনও খারাপ।
0 notes
#বেয়াদব লােকদের মাহফিল থেকে বেঁচে থাক, অন্যথায় আক্বীদা বিকৃত হয়ে যাবে এবং সব কিছু বিনষ্ট হয়ে যাবে।
0 notes
bangladeshi singer noble: শেষের শুরু? মৌলিক গান মুখ থুবড়ে পড়ল, বেয়াদব নোবেলের দর্পচূর্ণ! – bangladeshi singer noble’s tamasha song gained more dislikes than likes in youtube হাইলাইটস স্ত্রী সালসাবিলের সঙ্গেই নিজের বাড়িতে গানের ভিডিয়ো শুট করেছিলেন তিনি। ইউটিউবে নোবেলের এই গানে লাইক ১৭ হাজার আর ডিসলাইক ৯৩ হাজারও ছাপিয়ে গিয়েছে। …
0 notes
New Post on BDTodays.com
হাসির কৌতূক: গরুকে মানুষ বানানোর শিক্ষা
বিডিটুডেস ডেস্ক: (১) ছাত্র: স্যার, আমাগো গরুটারে মানুষ বানাইয়া দেন। এইটায় খাইতে চায় না। হালচাষে যাইতে চায় না। কামে নিতে গেলেই ল্যাডাইয়া পড়ে। এইটারে একটু মানুষ বানাইয়া দেন, স্যার। শিক্ষক: বেটা বেয়াদব। আমি কি গরুর ডাক্তার, না গরুর শিক্ষক? ফাজলামির আর জায়গা পাস না। বেয়াদব কোথাকার। ছাত্র: ...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%8c%e0%a6%a4%e0%a7%82%e0%a6%95-%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%81%e0%a6%b7-%e0%a6%ac/
0 notes
এই বেয়াদব ছেলেটা কে আবারও দলে দেখতে চাই ❤💔💔❤❤❤💓 https://www.instagram.com/p/B4PEhuuhrRj/?igshid=16ed4e7m0l9ri
0 notes
যার আচার-ব্যবহার আর নোংরা ভাষায় কথা বলে,
যার চলাফেরা নোংরা মেন্টালিটি মানুষের সাথে,
সে অসভ্য বেয়াদব এর সাথে,
যে কোন মানুষের দেখা করার ইচ্ছাটা মরে যাবে।
এটাই সত্য, এটাই বাস্তব,
___________
Whose manners @ filthy language,
Whose movements are with dirty mentality people,
With that rude rudeness,
Any human desire to meet will die.
This is true, this is real,
0 notes
৪৬ বছরে ডাইরির পাতা গুলো প্রায় ম্রিয়মাণ – বাসী ভাটের মত পুঁতিয়ে গেছে । কঠিন হাতের লেখা এক ধরনের ইউনিক এক হাতের লেখা থেকে সারাংশ বের করে লেখা বেশ কষ্টকর ।
আখালিয়া থেকে তিন থ্রি টন ভর্তি সৈনিক আর এক থ্রি টন ভর্তি সৈনিক ও শেভ্রলে পিক আপ চার জন আর সামনে ড্রাইভার রফিক ও চৌধুরী । জমাদার স্পিং গুল প্যারেড বুঝিয়ে দিল সর্ব ৯১ জনের কাফেলা নিয়ে ধীর গতিতে বের হয়ে গেলো – কোতে নায়েক ঝুম্মা খান একটু অস্ত্র শস্ত্র দিতে গড়িমসি করছিল – কোম্পানি কমান্ডারের ধমকে ঘাবড়ে যেয়ে সব দিয়ে দিল । রেশন উঠানো হল প্রায় ১৮ দিনের বাকি টা জুরি অথবা তেলিয়াপারার কোম্পানি থেকে নিয়ে আসতে পারবে – ২০ দিনের ফ্রেস এর পয়সা নগদ দিল উইং কোয়ার্টার মাসটার হাভিলদার তাজ মোহাম্মাদ ভাট – একটা বেয়াদব কিসিমের মানুষ সে একটা – । ঠিক সকাল ৮ – ১৫ তে ও কে রিপোর্ট দিয়ে বের হয়ে গেলো ৩ উইং ই পি আর এর চার্লি কোম্পানি ৯১ জন কে নিয়ে থেকে গেলো ২১-২২ জন আর ছুটিতে ছিল পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে মলিয়ে আরও ১০ জনের মত – ১৬ এবং ১৭ উইং নতুন দুটো ইউনিট দাঁড় করার সময় অনেক সৈনিক ঐ দুটো উইং চলে যাওয়াতে কোম্পানির লোকবল কম। সামনের পিক আপ এ চৌধুরী আর শবে শেষ থ্রি টনে জমাদার গুল ।
শহর একদম ঠাণ্ডা – গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে – পুরাতন মেডিকেল কলেজ – চৌহাটটা মোড় ঘুরে জিন্দা বাজার – কোর্ট কাচারি এর পড় সরীসৃপের মত উঠে গেলো দেশ বিখ্যাত কিন ব্রিজে । রাস্তা খালি – পিচ ঢালা পথ শেষ ফেঞ্ছুগঞ্জের রাস্তায় হেরিংবোন খান্দা কন্দর পাড় হয়ে আস্তে আস্তে সহসা এগুতে থাকলো ফেঞ্ছুগঞ্জের উদ্দেশ্যে – ইচ্ছা করেই প্রধান সড়ক না নিয়ে এই পথে আসলো – রাস্তায় রোড ব্লক , গাছ ফেলে রেখে অনেক রাস্তাই তখন বন্ধ ছিল । অল্প রাস্তা তথাপিও মংলা বাজার স্টেশন পর্যন্ত আসতে লেগে গেলো প্রায় এক ঘণ্টা – সব গাড়ি থামিয়ে বিশ্রাম দিয়ে চা টা পান করে নিলো – আসে পাশের রাস্তার খোঁজ খবর ও সব জেনে নিলো। থমথমে পরিস্থিথি – সবার চোখেই কেমন যেন একটা আতঙ্ক আতঙ্ক ভাব । স্টেশন মাসটার এসে বললেন আখাউরা থেকে সায়েস্তাগঞ্জ পর্যন্ত ট্রেন লাইন অনেক জায়গায় উঠিয়ে ফেলেছে । উত্তাল সময় বংগে । ফরহাদ মেজর জি ডেকে ক্যানে ক্যানে জিগ্যেস করলো ওরা কয়জন – হাঁতে গুনে বলল স্যার ১ জেসিও , তিন এন সি ও আর ছয় সেপাই পাঞ্জাবি, পাঠান, বালুচ আর বিহারি মিলিয়ে । ফিলিপ্স ছয় ব্যান্ডের রেডিও টা অনেক কসটে অন করে সকাল ১০-৩০ বিবিসি মার্ক টালির সকালের খবর টা শুনার চেষ্টা করেও পারল না । ১১ টার সময় আবার যাত্রা শুরু করলো – দুই ঘণ্টায় আট নয় টা ব্যারিকেড সরিয়ে ফেঞ্চুগঞ্জ আসল । গাড়ি গুলো দেখলেই হুর হুর করে লোকএকত্র হয় আর স্লোগানে স্লোগানে এলাকাটাকে মুখরিত করে তুলছিল – সবাই মিলে কৃষক, বৃদ্ধ , আবাল বনিতা সবাই । অত্যন্ত বিশাল বাজার এবং নদীর পাড় ঘেরে গড়ে উঠেছে এক নতুন শহর । টিনের দোতলা – তিনতলা আরত, গদি ঘর, দোকান – নদীর ঘাটে অনেক নৌক, লঞ্চ, বার্য আর কারগো জাহাজে জনাকীর্ণ । একটা রেস্তরাতে অফিসার রা মধ্যাহ্ ভোজন শেরে নিলো – সৈনিক আর সাথে প্যাক লাঞ্চ জাতীয় কিছু ছিল – কোম্পানি কোয়ার্টার মাসটার হাভিলদার গনি – অনেক বছর যাবত এই কোম্পানিতে – পুরানা ই পি আর এর প্রায় আনপর জাতীয় । ফেঞ্চুগঞ্জ থেকে রওনা হয়ে রাজনাগর ফেলে দুপুর সাড়ে টিন টায় শমশের নগর এয়ার পোর্ট এ । গেট খুলে দিল এম ও ডী সৈনিক দেখে মনে হল মণিপুরি বা ত্রিপুরা জাতীয় ।
ম্যানেজার গোছের একটা লোক এসে অতিথিদের অভ্যর্থনা জানাল – সবার বেবস্থা দেখিয়ে দিল – হাভিলদার মেজর ফরহাদ আর কিউ এম গনি লেগে গেলো থাকা, শোয়া, লঙ্গর ইত্যাদির জোগাড়ে।
জানতে শহরের ডাক বাংলো তে আরই বেঙ্গল রেজিমেন্ট এসেছে – আই দিক এ এসে নাই এখনো ।
১৯৭১ এর না বলা কথা গুচ্ছ ৪৬ বছরে ডাইরির পাতা গুলো প্রায় ম্রিয়মাণ - বাসী ভাটের মত পুঁতিয়ে গেছে । কঠিন হাতের লেখা এক ধরনের ইউনিক এক হাতের লেখা থেকে সারাংশ বের করে লেখা বেশ কষ্টকর ।
0 notes
(via https://www.youtube.com/watch?v=cNWox_kKXKA)
0 notes
♦ সম্পূর্ণ পোস্ট না পড়ে কমেন্ট করবেন না.......... 🎾বেয়াদব লামাযাবী/ওহাবীরার দোষ/গুন গুলো কি কি।🔴 ------------------------------------------------------------------------- ☑ওরা আল্লাহ ও নাবী(স:)কে মানে, ☑ওরা কুরআন ও সহি হাদিস মানে, ☑ওরা সহিহ আকিদার, ☑ওরা বলে আমরা মুসলিম, ☑ওরা আমিন জোড়ে বলে, ☑ওরা সুরা ফাতেহা পড়ে, ☑ওরা রাফল ঈয়াদাইন করে, ☑ওরা বুকে হাত বাধে, ☑ওরা সালাত যত্নসহ পড়ে, ☑ওরা আট রাকাত তারাবী পড়ে, ☑ওরা এক/তিন রাকাত বিতর পড়ে, ☑ওরা বুঝে ইসলাম পালন করে, ☑ওরা হক ও সত্য কথা বলে, ☑ওরা অমুসলিমকে দাওয়াত দেয়, ☑ওরা মাইর খায় জাহেলের কাছে। ------------------------------------------------- ❌ওরা কবরপুজা করে না, ❌ওরা মাযারপুজা করে না, ❌ওরা পীরপুজা করে না , ❌ওরা পীর ধড়ে না,মানে না, ❌ওরা শিরক করে না, ❌ওরা মিলাদ পড়ে না, ❌ওরা তাকলিদ করে না, ❌ওরা সবে-বরাতপালন করে না, ❌ওরা সম্মিলিত মুনাজাত করে না, ❌ওরা কবরে ফুল দেয় না, ❌ওরা মুত্রি পুজা করে না, ❌ওরা মিলাদুন্নবী করে না, ❌ওরা ভোট দেয় না, ❌ওরা গনতন্ত্র মানে না, ❌ওরা অন্ধ অনুসবরন করে না, ❌ওরা শহিদ মিনারে ফুল দেয় না, ❌ওরা গনকের কাছে যায় না, ❌ওরা কুরআন ও সহি হাদিস মানে, ❌ওরা দলিল না পেলে ইবাদত করে না, ❌ওরা বাপ-দাদার ধম্র পালন করে না, ❌ওরা জাহেলের মত কথা বলে না, ❌ওরা কোন দেশ/জাতির ধম্র মানে না, ❌ওরা কুর আন পড়ে টাকা খায় না। ❌ওরা চল্লিশা করে না। ❌ওরা শিরক/বিদাত করে না। ------------------------------------------------- ------------------------------------------------ ওরা অমুসলিম কি❓ ওরা ইসলামের শত্রু কি❓ ওরা কাফের কি❓ ওরা কি বলে কার কথা বলে❓ ওরা বাইবেল গিতা রামায়ন পড়ে কথা বলে কি❓ ওরা সুদ,ঘুষ,গিবত,মিথ্যা, অহংকার,জেনা করে কি❓ ওরা নবী রাসুল মানে কি❓ ওরা কুরআন হাদিস মানে কি❓ ওরা কি ভিক্ষা করে ❓ ওরা শয়তানের শত্রু কি❓ ওরা জালিম কি❓ ওরা অন্য ধ্রমের কথা বলে কি❓ ওরা মরলে জান্নাতে যাবে কি❓ ------------------------------------------------ 🌑 জ্ঞানের মালিক আল্লাহ 🌑বিচারের মালিক আল্লাহ 🌑 হিসাবের মালিক আল্লাহ 🌑জান্নাতের মালিক আল্লাহ 🌑জাহান্নামের মালিক আল্লাহ 🌑 ইবাদতের মালিক আল্লাহ 🌑 বিপদে রক্ষাকারী আল্লাহু 🌑সন্মান দানকারী আল্লাহ 🌑ক্ষমতার মালিক আল্লাহ ----------------------------------------------- 👤আমি কি মানুষ 📖আমি কি ছাত্র ⚙আমি কি জাহেল ⚔আমি কি অন্ধ 🗡আমি কি বোকা 🔪আমি কি গোলাম 💉আমি কি পাগল 🗝আমি কি বেয়াদব ⚒আমি কি ফাসেক 📌আমি কি জালিম ✂আমি কি মুনাফেক 🔩আমি কি মুরতাদ 🔨আমি কি নাস্তিক 🔧আমি কি অশিক্ষিত ⚒আমি কি হতভাগা --------------------------------------------- 🎾আমি তওবাকারী হতে চাই। 🎾আমি ইবাদতকারী হতে চাই। 🎾আমি মুসলিম হয়ে মরতে চাই। ------------------------------------------------ 🌕আল্লাহ জ্ঞান দাও 🌕আল্লাহ ঈমান দাও 🌕আল্লাহ ক্ষমা দাও 🌕আল্লাহ জান্নাত দাও 🌕আল্লাহ হেদায়েত দাও 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴 সঠিক উত্তর জানাবেন।
1 note
·
View note