Tumgik
#যাদু করা
adarshanari · 2 years
Text
কুফরী কথা নির্ভর তাবিজ ব্যবহারের হুকুম কী?
প্রশ্ন আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর, আমি খুব শক্ত এবং খারাপ যাদু দ্বারা আক্রান্ত। অনেক তদবির করিয়েছি, কিন্তু কমছে না।  কেউ-কেউ বলছেন কুফুরি যাদু কুফুরি কালাম ছাড়া সারবে না। কখনো-কখনো অবস্থা এমন হয় যে, আমি বিছানা থেকে উঠতে পারি না, এমনকি নামাজও পড়তে পারি না। এই অবস্থায় আমার কী কর্তব্য? শরীয়তের আলোকে জানতে চাই। এক জায়গায় পড়েছি, যারা তাবিজ-কবজ ব্যবহার করবে না তাদেরকে দেখে কিয়ামতের মাঠে নবীগণ ইর্ষা করবেন?…
View On WordPress
0 notes
nomanul-ahasan · 3 months
Text
Tumblr media
❀๑▬▬▬๑﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
اُنْظُرۡ كَيۡفَ ضَرَبُوۡا لَكَ الۡاَمۡثَالَ فَضَلُّوۡا فَلَا يَسۡتَطِيۡعُوۡنَ سَبِيۡلاً
৯.) দেখো, কেমন সব উদ্ভট ধরনের যুক্তি তারা তোমার সামনে খাড়া করেছে, তারা এমন বিভ্রান্ত হয়েছে যে, কোন কাজের কথাই তাদের মাথায় আসছে না।১৮
(সূরা আল ফুরকানঃ ০৯)
ব্যাখ্যঃ
১৮) এ আপত্তি ও অভিযোগগুলোও এখানে মূলত জবাব দেবার জন্য নয় বরং অভিযোগকারীরা হিংসা ও বিদ্বেষে কি পরিমাণ অন্ধ হয়ে গেছে তা বুঝবার জন্য উদ্ধৃত করা হয়েছে। উপরে তাদের যেসব কথা উদ্ধৃত করা হয়েছে তার মধ্যে কোন একটিও গুরুত্বসহকারে আলোচনা করার মতো নয়। তাদের শুধুমাত্র উল্লেখ করাই একথা বলার জন্য যথেষ্ট যে, বিরোধীদের কাছে ন্যায়সঙ্গত যুক্তির অভাব অত্যন্ত প্রকট এবং নেহাতই বাজে ও বস্তাপঁচা কথার সাহায্যে তার একটি যুক্তি সিদ্ধ ও নীতিগত দাওয়াতের মোকাবিলা করছে। এক ব্যক্তি বলছেন, হে লোকেরা! এই যে শিরকের ওপর তোমরা নিজেদের ধর্ম ও সংস্কৃতি-সভ্যতার বুনিয়াদ কায়েম করে রেখেছো এ তো একটি মিথ্যা ও ভ্রান্ত বিশ্বাস এবং এর মিথ্যা ও ভ্রান্ত হবার পেছনে এ যুক্তি কাজ করছে। জবাবে শিরকের সত্যতার সপক্ষে কোন যুক্তি পেশ করা হয় না বরং শুধুমাত্র এভাবে একটি বিরূপ ধ্বনি উঠানো হয় যে, আরে এ লোকের ওপর তো যাদু করা হয়েছে। তিনি বলছেন, বিশ্ব-জাহানের সমগ্র ব্যবস্থা চলতে তাওহীদের ভিত্তিতে এবং এইসব বিভিন্ন সত্য এর সাক্ষ্য দিচ্ছে। জবাবে বড় গলায় ধ্বনিত হচ্ছে---এ ব্যক্তি যাদুকর। তিনি বলছেন, দুনিয়ায় তোমাদের লাগামহীন উটের মতো ছেড়ে দেয়া হয়নি বরং তোমাদের রবের কাছে তোমাদের ফিরে যেতে হবে এবং এসব বিবিধ নৈতিক, ঐতিহাসিক এবং যুক্তি ও তথ্যগত বিষয় এ সত্যটি প্রমাণ করছে। জবাবে বলা হচ্ছে, আরে এতো একজন কবি। তিনি বলছেন, আমি আল্লাহর পক্ষ থেকে তোমাদের কাছে এসেছি সত্যের শিক্ষা নিয়ে এবং সে শিক্ষাটি হচ্ছে এই। জবাবে এ শিক্ষার ওপর কোন আলোচনা সমালোচনা করা হয় না বরং প্রমাণ ছাড়াই একটি দোষারোপ করা হয় এই মর্মে যে, এসব কিছুই কোথাও থেকে নকল করা হয়েছে। নিজের জীবন ও নিজের চরিত্র ও কার্যাবলী পেশ করছেন এবং তার প্রভাবে তার অনুসারীদের জীবনে যে নৈতিক বিপ্লবের সূচনা হচ্ছিল তাও পেশ করছেন। কিন্তু বিরোধিতাকারীরা এর কোনটিও দেখে না। তারা কেবল জিজ্ঞেস করছে, তুমি খাও কেন? বাজারে চলাফেরা করো কেন? কোন ফেরেশতাকে তোমার আরদালী হিসেবে দেয়া হয়নি কেন? তোমার কাছে কোন অর্থভাণ্ডার বা বাগান নেই কেন? এ পক্ষদ্বয়ের মধ্যে কে সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত এবং কে এর মোকাবিলায় অক্ষম হয়ে আজেবাজে ও উদ্ভট কথা বলে চলছে এসব কথা আপনা-আপনিই তা প্রমাণ করে দিচ্ছিল।
#SuraAlFurqan09 #QuranMajeed #DailyQuran #Quran25ঃ09
আফিয়া মোর্শেদা মোঃ নোমানুল আহসান Md Nomanul Ahasan Instagram Facebook @highlight
0 notes
tajmahalgemsworld · 8 months
Text
Raj Mohini Jadi Price (রাজমোহনী তাবিজ কি)
রাজমোহনী তাবিজের কাজ কি?
Raj Mohini Jadi Price : ইসলামী শক্তিশালি রাজমোহিনী তাবিজ। হাজার কাজের সমাধান একটি তাবিজ। রাজ মোহিনী কবচ রাজ মোহনী বশিকরন তাবিজ। যেকোনো মানুষ কে নিজের বসে আনার তদবির। রাজ মোহনী তাবিজ তদবির তন্ত্র – মন্ত্র বশীকরণ জীনপরির আছর থেকে মুক্তি, যাদু বানটোনা কাটানো, বিবাহ বাধা, শত্রু মিত্র, সংসারের অশান্তি, স্বামী স্ত্রীর অমিল বশীকরণ, পরস্ত্রী বশীকরণ মন্ত্র, প্রেমের ব্যর্থতা, অবাধ্য কে বাধ্য করা, (Raj Mohini Taweez) রাজমোহনী তাবিজ সহ ইত্যাদি সমস্যার সঠিকভাবে সমাধান। আরো পড়ুন
Tumblr media
0 notes
[ad_1] ভূমিকা: ক্যাসেল ক্যাসিনোর জাঁকজমক উন্মোচন স্বাগতম ক্যাসেল ক্যাসিনোএকটি সূক্ষ্ম জুয়া প্রতিষ্ঠান যেখানে মজা এবং উত্তেজনা বিরামহীনভাবে বিনোদনের সেরাদের সাথে জড়িত। এই অসাধারণ ক্যাসিনোটি একটি দুর্দান্ত দুর্গের দেয়ালের পিছনে পাওয়া যায় এবং অতিথিদের এমন একটি অভিজ্ঞতা প্রদান করে যা অন্য কোথাও মেলে না। এর আকর্ষণীয় ইতিহাস থেকে শুরু করে এর বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধা পর্যন্ত, এই নিবন্ধটি আপনাকে ক্যাসেল ক্যাসিনো ভ্রমণে নিয়ে যাবে, এমন একটি জায়গা যা প্রতিটি জুয়াড়ির তাদের জীবনে অন্তত একবার দেখা উচিত। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. ক্যাসেল ক্যাসিনোর অসাধারণ অতীত ক্যাশে ক্রিক ক্যাসিনো ক্যাসেল ক্যাসিনোর আকর্ষণীয় ইতিহাস বহু শতাব্দী ধরে বিস্তৃত। প্রাসাদটি মূলত মধ্যযুগীয় যুগে একটি দুর্গ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু ব্যাপক সংস্কারের পর, এটি এখন একটি শীর্ষস্থানীয় পর্যটন আকর্ষণ। ঐতিহাসিক বৈশিষ্ট্য এবং সমসাময়িক সুযোগ-সুবিধার সমন্বয়ে দুর্গটি একটি জাদুকরী সেটিং অফার করে যা আজকের সমস্ত আরাম প্রদান করার সময় অতিথিদের সময়মতো ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ক্যাসেল ক্যাসিনোতে রাজকীয় চিকিত্সা একটি পরিশীলিত এবং রোমাঞ্চকর পরিবেশ আপনার জন্য ক্যাসেল ক্যাসিনোর গেমিং হলগুলিতে অপেক্ষা করছে। ক্যাসিনো মেঝে স্ফটিক আলো এবং বিস্তৃত সজ্জা সঙ্গে চকচকে চকচকে. ক্যাসেল ক্যাসিনোতে, পাকা জুয়াড়ি এবং নবাগত উভয়ই খেলার জন্য একটি দুর্দান্ত পরিসরের গেম পাবেন, যার মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট, পোকার এবং স্লট মেশিনের আধিক্য। [embed]https://www.youtube.com/watch?v=h7EfgdPzDJw[/embed]ক্যাসেল ক্যাসিনোতে ভোগের কোন সীমা নেই। এই অবস্থানে দর্শনার্থীদের উপভোগের জন্য বিলাসবহুল পরিষেবা এবং সুবিধা উপলব্ধ। ক্যাসেল ক্যাসিনো তার অতিথিদের সর্বোচ্চ মানের স্বাচ্ছন্দ্য প্রদানের জন্য কোন খরচ ছাড়ে না, দুর্গের মাঠের সুস্পষ্ট দৃশ্য সহ প্রশস্ত কক্ষ থেকে শুরু করে স্পা সুবিধা যা বিশ্রামের আশ্রয়স্থল। বিলাসবহুল রন্ধনপ্রণালী এবং সুস্বাদু আচরণ ক্যাসেল ক্যাসিনো গুরমেট রন্ধনপ্রণালী অফার করতে গর্বিত যা এমনকি সবচেয়ে বিচক্ষণ অতিথিদেরও খুশি করবে। বিখ্যাত শেফরা দুর্গের রান্নাঘরের কর্মীদের তত্ত্বাবধান করেন, যারা ক্লাসিক এবং উদ্ভাবনী উভয় রেসিপি থেকে আকৃষ্ট মজাদার খাবার পরিবেশন করেন। ক্যাসলের ক্যাসিনোর মধ্যে বিস্তৃত রেস্তোরাঁগুলি একটি ব্যতিক্রমী খাবারের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে, আপনি একটি রসালো স্টেক, রসালো সামুদ্রিক খাবার বা সারা বিশ্ব থেকে বিদেশী খাবারের মেজাজে থাকুন না কেন। রাজকীয়ভাবে উপযুক্ত বিনোদন দুর্গ ক্যাসিনো এর উচ্চ-মানের গেমিং এবং প্লাশ সুবিধার পাশাপাশি, ক্যাসেল ক্যাসিনোতে বিভিন্ন ধরণের উত্তেজনাপূর্ণ বিনোদনের বিকল্পও রয়েছে। ক্যাসিনোর বিশাল থিয়েটারটি নিয়মিতভাবে বিশ্ব-বিখ্যাত শিল্পীদের দ্বারা দর্শনীয় লাইভ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আশ্চর্যজনক যাদু কাজ এবং আকর্ষণীয় নাট্য প্রযোজনার আয়োজন করে। ক্যাসলের ক্যাসিনোতে প্রতিটি শো যত্ন সহকারে তৈরি করা হয়েছে এর দর্শকদের বিমোহিত এবং বিস্মিত করার জন্য। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস 1. ক্যাসিনো গেমের বিভিন্নতা: ক্যাসলের ক্যাসিনো বিভিন্ন ক্যাসিনো গেমের অফার করে, যার মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট, পোকার, স্লট এবং আরও অনেক কিছু। 1. আসক্তির সম্ভাবনা: যেকোনো ক্যাসিনোর মতো, ক্যাসেল ক্যাসিনো খেলোয়াড়দের জুয়া খেলার আসক্তির ঝুঁকি বহন করে। দায়িত্বের সাথে জুয়া খেলা গুরুত্বপূর্ণ। 2. বিলাসবহুল এবং আকর্ষণীয় পরিবেশ: ক্যাসিনো একটি পরিশীলিত এবং উচ্চতর পরিবেশ প্রদান করে, খেলোয়াড়দের জন্য একটি উপভোগ্য পরিবেশ তৈরি করে। 2. আর্থিক ঝুঁকি: জুয়া সহজাতভাবে আর্থিক ঝুঁকির সাথে জড়িত, এবং খেলোয়াড়রা তাদের বাজির ব্যাপারে সতর্ক বা দায়ী না হলে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। 3. পেশাদার এবং বন্ধুত্বপূর্ণ কর্মীরা: ক্যাসেল ক্যাসিনো তার সু-প্রশিক্ষিত এবং বিনয়ী কর্মীদের জন্য পরিচিত যারা চমৎকার গ্রাহক পরিষেবা প্রদান করে। 3. হাই-স্টেকের পরিবেশ: ক্যাসিনো উচ্চ রোলারগুলিকে আকর্ষণ করতে পারে, আরও তীব্র এবং প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করে, যা নৈমিত্তিক খেলোয়াড়দের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে। 4. উত্তেজনাপূর্ণ প্রচার এবং বোনাস: ক্যাসিনো প্রায়ই লোভনীয় প্রচার এবং বোনাস অফার করে, যেমন ফ্রি স্পিন, ক্যাশব্যাক, বা লয়্যালটি পুরষ্কার, গেমিং অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে৷ 4. সীমিত অ্যাক্সেসযোগ্যতা: ক্যাসেল ক্যাসিনো একটি নির্দিষ্ট এলাকায় অবস্থিত হতে পারে, এটি এমন ব্যক্তিদের জন্য কম অ্যাক্সেসযোগ্য করে যারা দূরে থাকেন বা সহজে ভ্রমণ করতে পারেন না। 5. লাইভ বিনোদন এবং ইভেন্ট: ক্যাসেল ক্যাসিনো প্রায়শই লাইভ বিনোদন শো এবং ইভেন্টগুলি হোস্ট করে, ক্যাসিনো অভিজ্ঞতায় অতিরিক্ত বিনোদন মান যোগ করে।
5. কোলাহল এবং জনসমাগম: ক্যাসিনোর প্রাণবন্ত পরিবেশ পিক আওয়ারে কোলাহলপূর্ণ এবং জনাকীর্ণ হয়ে উঠতে পারে, যা কিছু খেলোয়াড়দের জন্য আরও শান্ত পরিবেশের জন্য পছন্দনীয় নাও হতে পারে। 6. এক্সক্লুসিভ ভিআইপি প্রোগ্রাম: ক্যাসিনো উচ্চ-ব্যয়কারী গ্রাহকদের জন্য একটি ভিআইপি প্রোগ্রাম অফার করে, একচেটিয়া সুবিধা, ব্যক্তিগতকৃত পরিষেবা এবং বিশেষ সুবিধা প্রদান করে। 6. আবেগ ব্যয়ের সম্ভাব্যতা: ক্যাসিনো পরিবেশের উত্তেজনায়, কিছু খেলোয়াড় তাদের সামর্থ্যের বাইরে ব্যয় করতে প্রলুব্ধ হতে পারে, যার ফলে আর্থিক অসুবিধা হয়। 7. সুবিধাজনক সুযোগ-সুবিধা: ক্যাসেল ক্যাসিনোতে প্রায়ই সুবিধাজনক সুযোগ-সুবিধা থাকে যেমন বার, রেস্তোরাঁ এবং থাকার ব্যবস্থা, যা খেলোয়াড়দের একটি জায়গায় সম্পূর্ণ বিনোদনের অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে দেয়। 7. নিয়ন্ত্রক বিধিনিষেধ: অবস্থান এবং প্রবিধানের উপর নির্ভর করে, বাজির পরিমাণ বা অপারেটিং ঘন্টার উপর কিছু সীমাবদ্ধতা প্রযোজ্য হতে পারে, যা সামগ্রিক ক্যাসিনো অভিজ্ঞতাকে প্রভাবিত করে৷ 8. নিরাপদ এবং ন্যায্য গেমিং: ক্যাসেল ক্যাসিনো অত্যাধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিযুক্ত করে এবং তাদের গেমগুলির জন্য প্রত্যয়িত র্যান্ডম নম্বর জেনারেটর ব্যবহার করে একটি নিরাপদ এবং ন্যায্য গেমিং পরিবেশ নিশ্চিত করে৷ 8. সামাজিক বিচ্ছিন্নতা: যদিও ক্যাসিনো একটি সামাজিক পরিবেশ হতে পারে, অত্যধিক জুয়া খেলা বন্ধু, পরিবার এবং অন্যান্য সামাজিক কার্যকলাপ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারে। বাড়াবাড়ি এবং মজার শিখর উপসংহারে, ক্যাসেল ক্যাসিনো হল সেই স্ট্যান্ডার্ড যার দ্বারা অন্যান্য সমস্ত জুয়া প্রতিষ্ঠান পরিমাপ করা হয়। দর্শনার্থীরা রাজকীয় স্থাপনার ঐতিহাসিক মুগ্ধতা এবং বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধা দেখে বিস্মিত হয়। আপনি একটি উত্তেজনাপূর্ণ জুয়া খেলার অ্যাডভেঞ্চার, চমৎকার খাবারের স্বাদ, বা মন্ত্রমুগ্ধ লাইভ বিনোদন খুঁজছেন না কেন, ক্যাসলের ক্যাসিনো বিলাসবহুলতার কোলে জীবনে একবারের অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য উপরে এবং তার বাইরে চলে যায়। আপনি যখন ক্যাসেলের ক্যাসিনোতে প্রবেশ করবেন, আপনি একজন রাজা বা রাণীর যোগ্য একটি জাদুকরী যাত্রা শুরু করবেন। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. প্রশ্ন এবং উত্তর ক্যাসল ক্যাসিনোর একটি কঠোর 18-এবং-আপ বয়স নীতি রয়েছে। আপনার বয়স নিশ্চিত করতে, আমরা আপনাকে সঠিক শনাক্তকরণ উপস্থাপন করতে বলি। ক্যাসেল ক্যাসিনোতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপার্টমেন্ট এবং রুম পাওয়া যায়, যার মধ্যে কিছু প্রকৃত দুর্গের শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য দেখায়। আপনার পছন্দের হোটেলে থাকার জন্য প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার জন্য আগে থেকে পরিকল্পনা প্রয়োজন। ক্যাসেল ক্যাসিনোর ড্রেস কোড হল "স্মার্ট ক্যাজুয়াল।" যদিও একটি টাই প্রয়োজন হয় না, দর্শকদের ইভেন্টের পরিশীলিত পরিবেশ রাখতে সাহায্য করার জন্য একটি পরতে বলা হয়। ক্যাসেল ক্যাসিনোতে মজা এবং গেমগুলি কখনই থামে না কারণ আমরা সপ্তাহের প্রতিটি দিন ননস্টপ খোলা থাকি। একেবারেই! ক্যাসেল ক্যাসিনোতে ইভেন্ট হলগুলি বিবাহ, ব্যবসায়িক ফাংশন এবং অন্যান্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য যথেষ্ট নমনীয়। আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ইভেন্ট কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করুন। [ad_2] Source link
0 notes
crimerepot · 1 year
Text
ইহুদীরা দাজ্জালের জাদুর বইটি খুঁজে পেয়েছে
Tumblr media
হযরত সুলাইমান আঃ জীবিত থাকা কালীন
হযরত সুলাইমান আঃ এর যুগে শয়তানের লেখা একটি কিতাব ইহুদীদের কাছে ছিল , এবং এই কিতাব টি এখনো আছে । এবং ইলুমিনাতি সংগঠনের মাধ্যমে এই কিতাবে তারা যাদু শিখা যায় , আমি বানিয়ে বলছি না আমি পবিত্র কোরআন থেকেই প্রমাণ দেবো । (সূরা বাকারা ১০২ নম্বর ) আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন , আত্মারা অনুসরণ করছে যা শয়তানরা সুলাইমানের রাজত্বের পাঠ করতো ।
আর সুলাইমান কুফরি নি বরং শয়তানেরা কুফরি করেছে , মানুষকে জাদু শেখানোর মাধ্যমে । যা নাযিল করা হয়েছিল ব্যাবিলনের দুই ফেরেশতা হারুত ও মারুতের উপরে ।  আর তারা কাউকে শেখাতো না , যে পর্যন্ত না বলতো যে , আমরা তো পরীক্ষা । সুতরাং জাদুকরী কুফরি করো না  , এরপরও তারা এদের কাছ থেকে শিখতো যার মাধ্যমে তারা পুরুষ ও স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটাতো । অথচ তারা এই জাদুর মাধ্যমে কারো ক্ষতি করতে পারতো না , আল্লাহর অনুমতি ছাড়া , আর তা শিখতো যা তাদের ক্ষতি করতো , তাদের কোনো উপকার করতে পারতো না।
মানুষ কাব্বালা ম্যাজিক কেন শিখে
আপনি কি জানেন ? লোকেরা কাব্বালা ম্যাজিক বা কালো জাদু কেন করে । কাব্বালা ব্লাকমেজিক পশ্চিমের সবচেয়ে শক্তিশালী যাদু , বর্তমানে পশ্চিমের ক্ষমতাধর লোকেরা এই কাব্বালা জাদুর দিয়েই বিশ্বকে শাসন করে থাকে । কালা জাদু এখন পশ্চিমে ব্যাপক জনপ্রিয় এবং যারা এটি অনুশীলন করে তারা এর ক্ষমতা সম্পর্কে অবগত নয় ।
অনুশীলনকারী দাজ্জালের আনুগত্য করে , এই লুমিনা সম্প্রদায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে , যার মাধ্যমে তারা অন্যান্য লোকেদেরকে তাদের কমিউনিটিতে জড়িয়ে রাখে ,
১ – নং ) তারা প্রথমে ওই লোকদেরকে খুঁজে বের করে যারা নিজের পছন্দমত ক্ষেত্রগুলোতে চাকরির জন্য সংগ্রাম করছে ।
২ – নং ) তারা প্রত্যেকে এই ব্ল্যাক ম্যাজিক কে চর্চা করার প্রস্তাব প্রদান করে এবং তাদের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে বলে ।
৩ – নং ) তারপর লোকদের সাথে কাব্বালা জাদু চর্চা করতে বলা হয় ।
৪ – নং ) কাব্বালা জাদু চর্চা করার পর , তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত ক্ষেত্র কাজ পায় , কালা জাদু করে শয়তানকে খুশি করার জন্য , তাদের জাদু চলাকালীন সময় প্রতিটি খারাপ পাপ কাজ করে থাকে । এরপর যখন তারা বিখ্যাত হয়ে ওঠে এবং অনেক মানুষকে প্রভাবিত করে ।
তখন তাদেরকে সমকামিতা এবং অন্যান্য অনেক কিছুর প্রচার করতে হয় , তাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে এসব পাপ কাজের প্রবণতা সৃষ্টি হয় । লোকেরা তাদেরকে দেখে আনন্দ পায় এবং তাদের মত সফল হতে চায় , তখন কাব্বালা জাদুকরের এদেরকে তাদের সম্প্রদায় যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানায় ।
পশ্চিমের ম্যাজিকের মাধ্যমে ইলুমিনাতির আগমন
প্রিয় ভাই ও বোনেরা , পশ্চিমের কিছু মানুষ কাব্বালা ম্যাজিকের মাধ্যমে ইলুমিনাতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় , এই লোকেরা শয়তানকে খুশি করার জন্য কাব্বালা ম্যাজিকের প্রতিটি আচার পালন করতো , আপনি সহজেই এই সম্প্রদায়ের লোকজনকে সহজেই চিনতে পারবেন ,
যাই হোক ঐ সম্প্রদায়ের কিছু চিহ্ন নিদর্শন রয়েছে , যার মাধ্যমে তারা তাদের লোকজনকে খুব সহজেই চিনতে পারে , এই চিহ্ন গুলোর মধ্যে কিছু হচ্ছে , তাদের ডান হাতে একটি লাল সুতো পড়া থাকে এবং তাদের শরিলে চোখের ট্যাটু আঁকা রয়েছে , এর সাথে জড়িতরা বলেছেন এই জাদু করার সময় তারা সরাসরি শয়তানের সাথে কথা বলতে পারে , শয়তান তাদের সব কিছু শেখায় যার মাধ্যমে তারা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে , এবং যখন তারা নিজেদেরকে জনসাধারণের সামনে জনপ্রিয় করে তোলে ভক্তরা এই লোকদের মতো সাফল্য অর্জনের জন্য আরও বেশি লোক তাদের সম্প্রদায় যোগ দেয় ।
কাব্বালা প্রথমদিকে কাজগুলি মেরকাভা রহস্য গল্পের অনুসারে করা হয় । যারা শয়তানের পূজা অন্তর্গত যার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন জাদুর অনুশীলন এবং সম্মোহন দ্বারা মানুষের মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে মাইকেল জ্যাকসনের কনসার্টে যাওয়ার অভিজ্ঞতা যাদের হয়েছে , তারা বলেছেন আমরা অনুভব করেছি যে আমরা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই ।
যারা মুসলিমরা অনিচ্ছাকৃতভাবে তাদের কৌশলে নিজেদেরকে জড়িয়ে ফেলেছে এখন আমাদের দিন কে বাঁচানোর এবং এসব শিক্ষা থেকে নিজেকে রক্ষা ও চেষ্টার সময় এসেছে , তাই নিজেকে এসব কর্মকান্ড থেকে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে , এবং কোন মতেই এগুলোর ধারেকাছে দেওয়া যাবে না ।
0 notes
muftialamin · 1 year
Text
পেটের যাদু নষ্টের আয়াত
প্রসঙ্গঃ পেটের যাদু শিরোনামে পূর্বে প্রকাশিত একটি লেখায় “পেটের যাদু” এর এর ভয়াবহতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।  আজকের লেখায় শুধুমাত্র পেটের যাদু নষ্টের সহায়ক আয়াত নিয়ে আলোচনা করব—ইনশআল্লাহ্। ১) সূরা ফাতিহা ২) আয়াতুল কুরসি ৩) সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস ৪) যাদু নষ্টের কমন আয়াত ১ । সূরা আ’রাফ ১১৭ থেকে ১২২নং আয়াত ২ । সূরা ইউনুস ৮১ ও ৮২নং আয়াত ৩ । সূরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত ৫) পেটের যাদু নষ্টের…
View On WordPress
0 notes
24x7newsbengal · 1 year
Link
0 notes
nationalmemorial · 2 years
Text
বি, এন, পি ইতিহাস। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এগিয়ে আসলে জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠন করেন। জাগদলকে বিএনপির সাথে একীভূত করা হয়। রাষ্ট্রপতি জিয়া এই দলের সমন্বয়ক ছিলেন এবং এই দলের প্রথম চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এর প্রথম মহাসচিব ছিলেন। জিয়ার এই দলে বাম, ডান, মধ্যপন্থি সকল প্রকার লোক ছিলেন। বিএনপির সবচেয়ে প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল এর নিয়োগ পদ্ধতি। প্রায় ৪৫ শতাংশ সদস্য শুধুমাত্র রাজনীতিতে যে নতুন ছিলেন তাই নয়, তারা ছিলেন তরুণ। [১] ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় রমনা রেস্তোরাঁয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যাত্রা শুরু করেন। জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি ঘোষণাপত্র পাঠ ছাড়াও প্রায় দুই ঘণ্টা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। সংবাদ সম্মেলনে নতুন দলের আহ্বায়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি প্রথমে ১৮ জন সদস্যের নাম এবং ১৯ সেপ্টেম্বর ওই ১৮ জনসহ ৭৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেন। এখানে উল্লেখ্য, বিএনপি গঠন করার আগে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) নামে আরেকটি দল তৎকালীন উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে সভাপতি করে গঠিত হয়েছিল। ২৮ আগস্ট ১৯৭৮ সালে নতুন দল গঠন করার লক্ষ্যে জাগদলের বর্ধিত সভায় ওই দলটি বিলুপ্ত ঘোষণার মাধ্যমে দলের এবং এর অঙ্গ সংগঠনের সকল সদস্য জিয়াউর রহমান ঘোষিত নতুন দলে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নিচে দলের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেয়া হলো : আহ্বায়ক : জিয়াউর রহমান।
সদস্য : ১. বিচারপতি আবদুস সাত্তার
২. মশিউর রহমান যাদু মিয়া
৩. মোহাম্মদউল্লাহ
৪. শাহ আজিজুর রহমান
৫. ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল হালিম চৌধুরী
৬. রসরাজ মন্ডল
৭. আবদুল মোনেম খান
৮. জামাল উদ্দিন আহমেদ
৯. ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী
১০. মির্জা গোলাম হাফিজ
১১. ক্যাপ্টেন (অব.) নুরুল হক
১২. সাইফুর রহমান
১৩. কে এম ওবায়দুর রহমান
১৪. মওদুদ আহমেদ
��৫. শামসুল হুদা চৌধুরী
১৬. এনায়েতুল্লাহ্‌ খান
১৭. এসএ বারী এটি
১৮. ড. আমিনা রহমান
১৯. আবদুর রহমান
২০. ডা. এম এ মতিন
২১. আবদুল আলিম
২২. ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত
২৩. আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
২৪. নুর মোহাম্মদ খান
২৫. আবদুল করিম
২৬. শামসুল বারী
২৭. মুজিবুর রহমান
২৮. ডা. ফরিদুল হুদা
২৯. শেখ আলী আশরাফ
৩০. আবদুর রহমান বিশ্বাস
৩১. ব্যারিস্টার আবদুল হক
৩২. ইমরান আলী সরকার
৩৩. দেওয়ান সিরাজুল হক
৩৪. এমদাদুর রহমান
৩৫. এডভোকেট আফসার উদ্দিন
৩৬. কবীর চৌধুরী
৩৭. ড. এম আর খান
৩৮. ক্যাপ্টেন (অব.) সুজাত আলী
৩৯. তুষার কান্তি বারবি
৪০. সুনীল গুপ্ত
৪১. রেজাউল বারী ডিনা
৪২. আনিসুর রহমান
৪৩. আবুল কাশেম
৪৪. মনসুর আলী সরকার
৪৫. আবদুল হামিদ চৌধুরী
৪৬. মনসুর আলী
৪৭. শামসুল হক
৪৮. খন্দকার আবদুল হামিদ ৪৯. জুলমত আলী খান
৫০. এডভোকেট নাজমুল হুদা
৫১. মাহবুব আহমেদ
৫২. আবু সাঈদ খান
৫৩. মোহাম্মদ ইসমাইল
৫৪. সিরাজুল হক মন্টু
৫৫. শাহ বদরুল হক
৫৬. আবদুর রউফ
৫৭. মোরাদুজ্জামান
৫৮. জহিরুদ্দিন খান
৫৯. সুলতান আহমেদ চৌধুরী
৬০. শামসুল হুদা
৬১. সালেহ আহমেদ চৌধুরী
৬২. আফসার আহমেদ সিদ্দিকী
৬৩. তরিকুল ইসলাম
৬৪. আনোয়ারুল হক চৌধুরী
৬৫. মাইনুদ্দিন আহমেদ
৬৬. এমএ সাত্তার
৬৭. হাজী জালাল
৬৮. আহমদ আলী মন্ডল
৬৯. শাহেদ আলী
৭০. আবদুল ওয়াদুদ
৭১. শাহ আবদুল হালিম
Tumblr media
৭২. ব্যারিস্টার মুহাম্মদ জমিরুদ্দিন সরকার
৭৩. আতাউদ্দিন খান
৭৪. আবদুর রাজ্জাক চৌধুরী
৭৫. আহমদ আলী
1 note · View note
Text
কিশোর বয়সে যে সামাজিক স্কিল গুলো অর্জন করা যেতে পারে Bangla Story Read Online
কিশোর বয়সে যে সামাজিক স্কিল গুলো অর্জন করা যেতে পারে। সেগুলো হলোঃ
সময়ের সাথে বেড়ে উঠা। কিশোর বয়সেই যোগাযোগ স্কিলে দক্ষ হয়ে উঠা যায়। আমরা প্রায়ই আম��দের বাড়িতে কিশোর বয়সের ছেলেমেয়েদের দিকে তাকালে সামাজিক যোগাযোগের ঘাটতি দেখতে পাই। পিতামাতা চাইলেই এই বয়সেই তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে তাদের সন্তানদের বেশ কিছু স্কিল অর্জনে সাহায্য করতে পারে।
চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলাঃ
কিশোরদের কারো সাথে পরিচিত করে দেয়ার পর লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে তারা সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে সঙ্কোচ বোধ করছে। তাদের সুযোগ দিতে হবে, বুঝাতে হবে তাদেরও কিছু বলার থাকতে পারে। কিশোরাও স্মার্টলী নিজেকে প্রকাশ করতে পারে।
শোনাঃ
শোনা অনেকের কাছেই বিরক্তিকর। অনেকেই শোনার থেকে বলতে বেশি পচ্ছন্দ করে। কিন্তু মনোযোগ দিয়ে অন্যের কথা শুনলে অনেক কিছু জানা যায়, শিখা যায়।
নম্র হওয়াঃ
কিশোর মাঝে এখন একটা ট্রেড এসে পড়েছে। তারা মনে করে, গম্ভীর হয়ে থাকা তাদের গুরুত্বপূর্ণ করে তুলে। কিন্তু তাদের এই চিন্তা ভাবনা ভ্রান্ত।
হাসিঃ
কাউকে স্বাগতম করতে হাসির থেকে যাদুকরী কিছু হতেই পারেনা। তেমনি বানানো হাসির মতও ভয়ংকর কিছু হতে পারেনা। হাসি মুখে অনায়াসে অনেক কঠিন সমস্যাও অনায়াসে এড়ানো যায়। একবার হাস্যোজ্জ্বল থাকার অভ্যাস হয়ে গেলে দেখা যাবে হাসি খুশি থাকার যাদু।
1 note · View note
ranjumiahlove · 2 years
Text
100 কবিরা গুনাহ
● আল্লাহর সাথে শিরক করা, ● নামায পরিত্যাগ কর, ● পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া, ● অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করা, ● পিতা-মাতাকে অভিসম্পাত করা, ● যাদু-টোনা করা, ● এতীমের সম্পদ আত্মসাৎ করা, ● জিহাদের ময়দান থেকে থেকে পলায়ন করা, ● সতী-সাধ্বী মু‘মিন নারীর প্রতি অপবাদ দেয়া, ● রোযা না রাখা, ● যাকাত আদায় না করা, ● ক্ষমতা থাকা সত্যেও হজ্জ আদায় না করা, ● যাদুর বৈধতায় বিশ্বাস করা, ● প্রতিবেশীকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
alorpath · 2 years
Link
দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া গুনাহের তালিকা।
0 notes
khutbahs · 3 years
Text
জাদুবিদ্যা কুফরি আর তাবিজ হারাম ও শিরক।
জাদুবিদ্যা কুফরি আর তাবিজ হারাম ও শিরক।
যাদু করা হারাম। জ্যেতিষী নিকট ভাগ্য পরীক্ষা ও ভবিষ্যৎদ্বানী করা শিরক ও কুফরী কাজ । তাবিয ঝুলালে সে শিরক করল ।  মহান আল্লাহ তাআলা বলেন- ‘তারা ঐ শাস্ত্রের অনুসরণ করল, যা সুলায়মানের রাজত্ব কালে শয়তানরা আবৃত্তি করত। সুলায়মান কুফর করেনি; শয়তানরাই কুফর করেছিল। তারা মানুষকে জাদুবিদ্যা এবং বাবেল শহরে হারুত ও মারুত দুই ফেরেশতার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছিল, তা শিক্ষা দিত। তারা উভয়ই (হারুত-মারুত) একথা না বলে কাউকে (জাদু) শিক্ষা দিত না যে, আমরা পরীক্ষার জন্য; কাজেই তুমি কাফের হয়ো না। অতঃপর তারা তাদের কাছ থেকে এমন জাদু শিখত, যা দ্বারা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। তারা আল্লাহর আদেশ ছাড়া তা দ্বারা কারও অনিষ্ট করতে পারত না। যা তাদের ক্ষতি করে এবং উপকার না করে, তারা তাই শিখে। তারা ভালরূপে জানে যে, যে কেউ জাদু অবলম্বন করে, তার জন্য পরকালে কোনো অংশ নেই। যার বিনিময়ে তারা নিজেদের বিক্রি করে দিয়েছে। তা খুবই মন্দ; যদি তারা জানত।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১০২)https://www.youtube.com/watch?v=wTdA4y3mdTo
0 notes
shahideal · 4 years
Text
সান ফ্রান্সিসকো সর্দোফ - টাইমস অফ ইন্ডিয়া সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার Everything
সান ফ্রান্সিসকো সর্দোফ – টাইমস অফ ইন্ডিয়া সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার Everything
[ad_1]
সান ফ্রান্সিসকোতে বেশ কয়েকটি রন্ধনসম্পর্কীয় আইকন রয়েছে তবে সম্ভবত আমাদের টক রুটির মতো কোনও বিখ্যাত বা শ্রদ্ধেয় নয়। এটি শহরের ইতিহাসের একটি অংশ এবং আমাদের বর্তমান মুহুর্তে, দূর-দূরান্তে জনপ্রিয়তার পুনরুত্থান উপভোগ করছে, যেহেতু অভ্যন্তরে থাকা প্রতিটি ব্যক্তিই ভাবেন যে তারা বেকার হতে পারে। 2020 সরকারীভাবে সান ফ্রান্সিসকো টক টুকরো রুটি বছর! আপাতদৃষ্টিতে কেবল টকদইয়ের যাদুটি আবিষ্কার…
View On WordPress
0 notes
kawsarmiaa · 5 years
Text
১০০টি কবিরা গুনাহ’র তালিকা ১. আল্লাহর সাথে শিরক করা ২. নামায পরিত্যাগ করা ৩. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া ৪. অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করা ৬. পিতা-মাতাকে অভিসম্পাত করা ৭. যাদু-টোনা করা ৮. এতীমের সম্পদ আত্মসাৎ করা ৯. জিহাদের ময়দান থেকে থেকে পলায়ন ১০. সতী-সাধ্বী মু‘মিন নারীর প্রতি অপবাদ ১১. রোযা না রাখা ও যাকাত আদায় না করা ১২. ক্ষমতা থাকা সত্যেও হজ্জ আদায় না করা ১৩. যাদুর বৈধতায় বিশ্বাস করা ১৪. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া ১৫. অহংকার করা ১৬. চুগলখোরি করা (ঝগড়া লাগানোর উদ্দেশ্যে একজনের কথা আরেকজনের নিকট লাগোনো) ১৭. আত্মহত্যা করা ১৮. আত্মীয়তা সম্পর্ক ছিন্ন করা ১৯. অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ ভক্ষণ করা ২০. উপকার করে খোটা দান করা ২১. মদ বা নেশা দ্রব্য গ্রহণ করা ২২. মদ প্রস্তুত ও প্রচারে অংশ গ্রহণ করা ২৩. জুয়া খেলা ২৪. তকদীর অস্বীকার করা ২৫. অদৃশ্যের খবর জানার দাবী করা ২৬. গণকের কাছে ধর্না দেয়া বা গণকের কাছে অদৃশ্যের খবর জানতে চাওয়া ২৭. পেশাব থেকে পবিত্র না থাকা ২৮. রাসূল (সা:)এর নামে মিথ্যা হাদীস বর্ণনা করা ২৯. মিথ্যা স্বপ্ন বর্ণনা করা ৩০. মিথ্যা কথা বলা ৩১. মিথ্যা কসমের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় করা ৩২. জিনা-ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া ৩৩. সমকামিতায় লিপ্ত হওয়া ৩৪. মিথ্যা কসম খাওয়া ৩৫. মানুষের গোপন কথা চুপিসারে শোনার চেষ্টা করা ৩৬. হিল্লা তথা চুক্তি ভিত্তিক বিয়ে করা। ৩৭. যার জন্যে হিলা করা হয় ৩৮. মানুষের বংশ মর্যাদায় আঘাত হানা ৩৯. মৃতের উদ্দেশ্যে উচ্চস্বরে ক্রন্দন করা ৪০. মুসলিম সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা ৪১. মুসলিমকে গালি দেয়া অথবা তার সাথে লড়ায়ে লিপ্ত হওয়া ৪২. খেলার ছলে কোন প্রাণীকে নিক্ষেপ যোগ্য অস্ত্রের লক্ষ্য বস্তু বানানো ৪৩. কোন অপরাধীকে আশ্রয় দান করা ৪৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে পশু জবেহ করা ৪৫. ওজনে কম দেয়া ৪৬. ঝগড়া-বিবাদে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করা ৪৭. ইসলামী আইনানুসারে বিচার বা শাসনকার্য পরিচালনা না করা ৪৮. জমিনের সীমানা পরিবর্তন করা বা পরের জমি জবর দখল করা ৪৯. গীবত তথা অসাক্ষাতে কারো দোষ চর্চা করা ৫০. দাঁত চিকন করা ৫১. সৌন্দর্যের উদ্দেশ্যে মুখ মণ্ডলের চুল তুলে ফেলা বা চুল উঠিয়ে ভ্রু চিকন করা ৫২. অতিরিক্ত চুল সংযোগ করা ৫৩. পুরুষের নারী বেশ ধারণ করা ৫৪. নারীর পুরুষ বেশ ধারণ করা ৫৫. বিপরীত লিঙ্গের প্রতি কামনার দৃষ্টিতে তাকানো ৫৬. কবরকে মসজিদ হিসেবে গ্রহণ করা ৫৭. পথিককে নিজের কাছে অতিরিক্ত পানি থাকার পরেও না দেয়া ৫৮. পুরুষের টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে পোশাক পরিধান করা ৫৯. মুসলিম শাসকের সাথে কৃত বাইআত বা আনুগত্যের শপথ ভঙ্গ করা ৬০. ডাকাতি করা ৬১. চুরি করা ৬২. সুদ লেন-দেন করা, সুদ লেখা বা তাতে সাক্ষী থাকা ৬৩. ঘুষ লেন-দেন করা ৬৪. গনিমত তথা জিহাদের মাধ্যমে কাফেরদের নিকট থেকে প্রাপ্ত সম্পদ বণ্টনের পূর্বে আত্মসাৎ করা ৬৫. স্ত্রীর পায়ু পথে যৌন ক্রিয়া করা ৬৬. জুলুম-অত্যাচার করা ৬৭. অস্ত্র দ্বারা ভয় দেখানো বা তা দ্বারা কাউকে ইঙ্গিত করা ৬৮. প্রতারণা বা ঠগ বাজী করা ৬৯. রিয়া বা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে সৎ আমল করা ৭০. স্বর্ণ বা রৌপ্যের তৈরি পাত্র ব্যবহার করা ৭১. পুরুষের রেশমি পোশাক এবং স্বর্ণ ও রৌপ্য পরিধান করা ৭২. সাহাবীদের গালি দেয়া ৭৩. নামাযরত অবস্থায় মুসল্লির সামনে দিয়ে গমন করা ৭৪. মনিবের নিকট থেকে কৃতদাসের পলায়ন ৭৫. ভ্রান্ত মতবাদ জাহেলী রীতিনীতি অথবা বিদআতের প্রতি আহবান করা ৭৬. পবিত্র মক্কা ও মদীনায় কোন অপকর্ম বা দুষ্কৃতি করা ৭৭. কোন দুষ্কৃতিকারীকে প্রশ্রয় দেয়া ৭৮. আল্লাহর ব্যাপারে অনধিকার চর্চা করা ৭৯. বিনা প্রয়োজনে তালাক চাওয়া ৮০. যে নারীর প্রতি তার স্বামী অসন্তুষ্ট ৮১. স্বামীর অবাধ্য হওয়া ৮২. স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর অবদান অস্বীকার করা ৮৩. স্বামী-স্ত্রীর মিলনের কথা জনসম্মুখে প্রকাশ করা ৮৪. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিবাদ সৃষ্টি করা ৮৫. বেশী বেশী অভিশাপ দেয়া ৮৬. বিশ্বাস ঘাতকতা করা ৮৭. অঙ্গীকার পূরণ না করা ৮৮. আমানতের খিয়ানত করা ৮৯. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া ৯০. ঋণ পরিশোধ না করা ৯১. বদ মেজাজি ও এমন অহংকারী যে উপদেশ গ্রহণ করে না ৯২. তাবিজ-কবজ, রিং, সুতা ইত্যাদি ঝুলানো ৯৩. পরীক্ষায় নকল করা ৯৪. ভেজাল পণ্য বিক্রয় করা ৯৫. ইচ্ছাকৃত ভাবে জেনে শুনে অন্যায় বিচার করা ৯৬. আল্লাহ বিধান ব্যতিরেকে বিচার- ফয়সালা করা ৯৭. দুনিয়া কামানোর উদ্দেশ্যে দীনী ইলম অর্জন করা ৯৮. কোন ইলম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জানা সত্যেও তা গোপন করা ৯৯. নিজের পিতা ছাড়া অন্যকে পিতা বলে দাবী করা ১০০. আল্লাহর রাস্তায় বাধা দেয়া
1 note · View note
muftialamin · 1 year
Text
‘সিহরুত তাসফীহ’ : অদ্ভুত প্রকারের এক যাদু
জাহেলী যুগের মায়েরা তাদের মেয়েদের বিয়েপূর্ব সতীত্ব রক্ষার জন্য এক ধরণের যাদুর আশ্রয় নিতো, আরবীতে যাকে বলে — ‘সিহরুত তাসফীহ’ । সিহরুত তাসফীহ — বিয়েপূর্ব সতীত্ব রক্ষার জন্য একজন পাহারাদার জ্বীনের মাধ্যমে এ যাদু সম্পাদন করা হয়। যতদিন পর্যন্ত না যাদু নষ্ট করা না হবে, যাদুকর ততদিনের জন্য উক্ত জ্বীনকে ভিক্টিম মেয়ের সাথে আটক করে দেয় । ফলশ্রুতিতে জ্বীন মেয়েটির জরায়ুতে বসবাস করে এবং কারো সাথে…
View On WordPress
0 notes
islamfamily · 3 years
Text
Kabira Gunah Major Sins Bengali Language about Islam কবীরা গুনাহ - প্রধান পাপ:
0 notes