drmajumder

[drmajumder]

Does eating sweet pumpkin cause gas?

No, eating sweet pumpkin does not cause gas for most people. In fact, pumpkin is a good source of fiber, which can help to reduce gas and bloating. However, some people may be more sensitive to the sugars in pumpkin than others, and may experience gas after eating it. If you find that you do experience gas after eating sweet pumpkin, you may want to try eating smaller amounts or cooking the pumpkin before eating it.

Here are some other tips for reducing gas and bloating:

Eat slowly and chew your food thoroughly. This will help to break down food and make it easier to digest.

Avoid drinking carbonated beverages. Carbonated beverages can cause gas to build up in the stomach and intestines.

Limit your intake of foods that are high in fiber. If you are sensitive to fiber, you may want to start by eating small amounts of high-fiber foods and gradually increase your intake over time.

Avoid eating foods that are known to cause gas, such as beans, cabbage, broccoli, and onions. If you find that you are sensitive to these foods, you may want to avoid them altogether.

If you are experiencing chronic gas and bloating, talk to your doctor. There may be an underlying medical condition that is causing your symptoms.

[drmajumder]

What are the harmful effect of coconut water

Coconut water is generally considered to be a healthy and refreshing beverage that is low in calories and high in nutrients. However, there are some potential harmful effects associated with consuming coconut water in excess or in certain circumstances.

One potential risk of consuming coconut water is its high potassium content. While potassium is an essential nutrient that plays a vital role in several bodily functions, excessive intake of potassium can lead to a condition known as hyperkalemia. Hyperkalemia can cause symptoms such as muscle weakness, nausea, and irregular heartbeat, and can be dangerous for individuals with kidney problems or other medical conditions.

Furthermore, some coconut water products may contain added sugars or flavors, which can increase calorie and sugar intake. Excessive intake of sugar can lead to several health problems, including obesity, type 2 diabetes, and tooth decay.

Additionally, some individuals may be allergic to coconut or experience digestive issues such as bloating or diarrhea after consuming coconut water. It is important to be aware of any potential food allergies or sensitivities and to speak with a healthcare provider if experiencing any adverse reactions.

Lastly, it is important to note that coconut water should not be used as a substitute for medical treatment or hydration in cases of dehydration or illness. While it can be a refreshing and nutrient-rich beverage, it is important to seek medical attention in cases of severe dehydration or illness.

Overall, while coconut water can be a healthy and refreshing beverage, it is important to consume it in moderation and be aware of any potential risks or adverse reactions. As with any dietary change, it is recommended to speak with a healthcare provider before incorporating coconut water into your diet.

•

[drmajumder]

Kidney-র রোগ একটি নীরব ঘাতক। কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। প্রতিবছর অনেক মানুষ এ রোগে মারা যায়। এ ধরনের রোগের চিকিৎসাও বেশ ব্যয়বহুল। তাই আগে থেকেই Kidney-র যত্ন নেয়া উচিত। মানুষের শরীর জটিল। প্রত্যেকটা অঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ গোটা শরীরকে সুস্থ রাখতে। কোনও একটি বেগতিক হলেও বিপদ। ফুসফুস কিংবা কিংবা হৃৎপিণ্ডের যতটা গুরুত্ব, ঠিক ততটাই প্রয়োজনীয় Kidney জোড়া। কিন্তু আপনি এদের খেয়াল রাখেন কি? আমাদের রোজকার খাবারের তালিকায় এমন অনেক খাবার আছে, যা কিন্তু Kidney-র সর্বনাশ ডেকে আনছে। দেখে নিন সেগুলি কী কী-

মাংস

স্বাদের খাতিরে মাংস খেতেই পারেন কিন্তু অতিরিক্ত মাংস খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। মাংস এমনিতে হজম হওয়া বেশ কষ্টকর। ফলে তা আবার Kidney-র ক্ষেত্রে বোঝা হয়ে ওঠে। সময়ের সঙ্গে কিডনিতে পাথর জমতে থাকে। তা ইউরিক অ্যাসিডের অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে। অতিরিক্ত রেড মিট খেলে Kidney-র ওপর চাপ পড়ে।

নুন

রোজকার খাবারে নুনের প্রয়োজনীতা বেশি। কিন্তু তাও যখন অতিরিক্ত হয়ে যায় Kidney-তে প্রভাব ফেলে। নুনের অতিরিক্ত সোডিয়াম কিডনির শত্রু। এর জন্য এখন অনেকেই কম সোডিয়াম যুক্ত নুন খান। তবে বাড়ির খাবারে আপনি নুন কম-বেশি করে দিতে পারেন, সমস্যা তৈরি হয় প্যাকেটজাত খাবারে। তাই জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলাই ভালো। মানুষের শরীরে প্রতিদিন মাত্র ১ চা চামচ লবণের চাহিদা থাকে।

কলা

কলার অনেক গুণ। দেহে ক্যালসিয়াম ও এনার্জির ঘাটতি মেটায়। কিন্তু আগে যাঁদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাঁদের এই ফল খাওয়া একদম উচিত নয়। এর অতিরিক্ত পটাশিয়াম কিডনি কার্যকারিতা কম করে দেয়। কলায় সোডিয়াম কম থাকলেও মাঝারি সাইজের কলায় থাকে ৪২২ গ্রাম পটাশিয়াম৷ তাই কিডনির সমস্যা থাকলে কলা থেকে দূরে থাকাই ভালো৷

কমলালেবু

শীতের বিকেলে অনেকেরই খোসা ছাড়িয়ে কমলালেবু খাওয়ার অভ্যাস আছে। তবে লোভে পড়ে কিংবা অতিরিক্ত ভিটামিন সি’র চাহিদায় বেশি খেয়ে ফেলবেন না। কারণ কমলালেবুতেও প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে আর তা কিডনিতে গিয়ে জমা হতে থকে। এমনই সামান্য কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে খাওয়াদাওয়া করলেই, কিডনিও সুস্থ থাকবে বহুদিন। শুধু তাই নয়, আঙুর, আপেল, ক্র্যানবেরিও খাওয়া উচিত নয়।

এনার্জি ড্রিঙ্কস

অনেকেই জলের বদলে কোমল পানীয় বা বিভিন্ন রকমের এনার্জি ড্রিঙ্কস খেয়ে থাকেন। এ ধরনের পানীয় কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এ ধরনের পানীয় কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই কোমল পানীয় এড়িয়ে চলুন। প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস জল খাওয়া উচিত। তবে অতিরিক্ত ঘাম হলে জল খাওয়ার পরিমাণ আরও বাড়াতে হবে।

দুধজাত খাবার

ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং প্রোটিন দুধজাত খাবারেও পাওয়া যায় যা কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক।

প্রক্রিয়াজাত মাংস

প্রক্রিয়াজাত মাংসে উচ্চ পরিমাণে লবণ এবং প্রোটিন রয়েছে যা কিডনি রোগে ক্ষতিকারক।

[drmajumder]

খেজুর। চমৎকার উপকারি একটি ফল। দেশের বাজারে বছরভরই পাওয়া যায় এ ফল। অনেকেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে খেজুর। তবে ���েজুর যারা পছন্দ করেন না তারা হয়ত জানেনই না যে এটি খেলে শারীরিকভাবে কী দারুণ উপকার মেলে।

খেজুরে রয়েছে এমিনো এসিড, প্রচুর শক্তি, শর্করা ভিটামিন ও মিনারেল। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। যা ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের দাগও দূর করে। চুলের বৃদ্ধি বাড়াতেও এটি কাজ করে। খেজুর শরীরের প্রয়োজনীয় গ্লুকোজের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।

খেজুরের গুণের কারণে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ডায়েট ফুড’। এবার খেজুরের যাবতীয় পুষ্টিগুণ জেনে নেওয়া যাক-

ইন্সট্যান্ট এনার্জি

বিজ্ঞানীরা খেজুরকে বলে থাকেন ইন্সট্যান্ট এনার্জির ভাণ্ডার। মানে নিমিষেই প্রাণশক্তি। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফুড সায়েন্সেস এন্ড নিউট্রিশনের এক রিপোর্টে বলা হয়, কেউ যদি দুর্বল বা ক্লান্ত বোধ করে, তাহলে কয়েকটা খেজুর খেয়ে নেওয়ার পর পরই সে চাঙ্গা এবং প্রাণশক্তি অনুভব করবে। খেজুরে থাকা গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা এই ‘এনার্জি’র উৎস। তাই খাদ্যতালিকায় দুটো খেজুর রাখলে সারাদিন প্রাণবন্ত থাকা যাবে।

কোলেস্টেরল কমায় এবং ধমনীতে চর্বি জমতে দেয় না

মিষ্টি হলেও খেজুরে কোনো ফ্যাট নেই, নেই কোন কোলেস্টেরল। বরং খেজুরের ‘ক্যাটাচিনস’ নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং বাড়ায় ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ। তাছাড়া খেজুর ধমনীতে চর্বির স্তর জমতে দেয় না।

হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিস

এই তিনটি রোগের বিরুদ্ধেই খেজুর লড়ে খুব সফলভাবে। খেজুরে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েডস। মিশরের সুয়েজ ক্যানেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুরের ফ্ল্যাভোনয়েড উপাদানটি ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে উপকারী। এছাড়া খেজুরে আছে আইসোফ্ল্যাভন ও ক্যারোটেনয়েডস নামে আরও দুটি উপাদান। গবেষণায় দেখা গেছে, এই উপাদান দুটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়া খেজুরের ফেনোলিক এসিড নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।

রক্তচাপ কমায়

আমরা যেসব খাবার খাই এর অনেকগুলোতেই থাকে উচ্চমাত্রার লবণ। আর উচ্চ রক্তচাপের বড় কারণ হলো এটি। কিন্তু খেজুরে কোনো সোডিয়াম (লবণ) নেই। বরং আছে বেশ ভালো মাত্রার পটাশিয়াম, যা সোডিয়াম কমাতে সাহায্য করে। এ কারণেই বলা হয়, খেজুর হচ্ছে প্রাকৃতিক প্রতিষেধক যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

হাড় মজবুত করে

খেজুরে আছে সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি খনিজ উপকরণ। যা হাড়ের জন্যে উপকারি। ফলে অস্টিওপরেসিসসহ হাড়ের যে কোনো রোগ প্রতিরোধের জন্যে খেজুর খাওয়া যেতে পারে।

দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়

খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট ‘ক্যারোটানয়েডস’ যা দৃষ্টিশক্তির জন্য উপকারি। এমনকি বয়স হয়ে গেলে চোখের পেশীর সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যা খেজুর প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করে

অস্ট্রেলিয়ায় পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর স্মৃতিশক্তি এবং শেখার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করেছে। খেজুরে থাকা নানা ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্টই এ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া বয়স হয়ে গেলে ব্রেনের যে ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয় তাও চমৎকারভাবে প্রতিরোধ করে খেজুর। কারণ কর্টিসল এবং অক্সিডেন্ট উপকরণের অভাবে ব্রেনের ক্ষয় হয়। কিন্তু এই উপকরণ দুটি খেজুরে রয়েছে ভরপুর।

পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য

সাধারণত খাদ্যে ফাইবার বা আঁশের অভাবে পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগগুলো হয়। খেজুরে যেহেতু প্রচুর আঁশ থাকে, তাই নিয়মিত খেজুর খেলে এ রোগগুলো আপনি সহজে প্রতিরোধ করতে পারবেন। ইউনিভার্সিটি অব রচেস্টার মেডিকেল সেন্টারের এক গবেষণায় দেখা গেছে, দিনে মাত্র ২০-৩৫ গ্রাম খেজুর খেলেই কোষ্ঠকাঠিন্যকে প্রতিরোধ করা যায়।

ওজন রাখে নিয়ন্ত্রণে

খেজুরে আছে ভিটামিন বি, ভিটামিন কে, রিবোফ্লোভিন, নিয়াসিন এবং আরও অনেক ধরনের পুষ্টি উপকরণ। এসবের মিলিত ফসল হলো মেটাবলিজম বাড়ানো। অর্থাৎ শরীরে যতটুকু ওজনের প্রয়োজন হয় তা ধরে রাখে খেজুর। তাছাড়া খেজুর এমন একটি খাবার যা অল্প খেলেই তৃপ্তি হয়, ফলে বেশি খাওয়ার চাহিদা থাকে না। ফলে শরীরে ওজন আর বাড়ে না।

ত্বক সুন্দর করে

নিয়মিত খেজুর খেলে আপনার ত্বক হবে সতেজ, পরিচ্ছন্ন এবং প্রাণবন্ত! খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন, এন্টিঅক্সিডেন্ট। যেমন- ভিটামিন ‘সি’ ত্বকের নমনীয়তা বাড়ায়। ভিটামিন ‘ডি’ বাড়ায় কমনীয়তা। অধিকন্তু খেজুর দেহের মেলানিনের মাত্রা কমিয়ে বয়সের চিহ্নকে দূরীভূত করে।

চুল পড়া বন্ধ করে

খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। যা রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ায়। আর চুলসহ গোটা শরীরেই তা ভারসাম্যপূর্ণভাবে পৌঁছায়। ফলে চুল পড়া যেমন কমে, তেমনি নতুন চুল গজায়ও।

রক্তশূন্যতার সমস্যা

রক্তশূন্যতায় ভুগলে অবসাদ, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা- ইত্যাদি সমস্যাগুলো দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার রোগীরা খেজুর খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। কারণ খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। তাছাড়া খেজুর রক্ত পরিষ্কারও করে।

প্রসবকালীন জটিলতা কমায়

গর্ভবতী মায়েদের জন্যে দরকার বাড়তি ক্যালরি। আর খেজুরের চেয়ে উপকারি সমৃদ্ধ ক্যালরির উৎস খাবার কমই আছে। জর্ডানের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রসবের চার সপ্তাহ আগ পর্যন্ত যে মায়েরা পর্যাপ্ত খেজুর খেয়েছেন, প্রসবকালীন জটিলতা তাদের কম হয়েছে। সন্তানসম্ভবা মায়েদের জরায়ুর পেশী মজবুত করেছে খেজুর, সে প্রমাণও পাওয়া গেছে এই গবেষণায়।

যৌ নক্ষমতা বৃদ্ধি

খেজুরে আছে এমন কিছু উপাদান যা পুরুষ এবং নারী- উভয়েরই যৌ নশক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়া সেক্স হরমোনও বৃদ্ধি করে খেজুর।

[drmajumder]

Benefits of Dragon fruit

Dragon also has many health benefits. Dragon fruit contains vitamin C. Which helps to increase the immunity of the body. This fruit is also very effective in curing cancer and diabetes. Now this fruit is available in any shopping mall. It also has many benefits. This fruit keeps the heart healthy by reducing bad cholesterol. Eating dragon fruit reduces the risk of high blood pressure and heart disease. Due to its high fiber content, dragon fruit stabilizes blood sugar levels. Having dragon in the diet can get rid of the problem of diabetes. This fruit is very effective in preventing cancer and diabetes with increasing age. Pregnant mothers can also eat this delicious dragon fruit.

Anti-oxidants are needed to keep the skin firm to prevent signs of ageing. Dragon fruit is said to be a source of antioxidants due to the presence of vitamin-C. Dragon fruit fights cancer. This fruit contains a substance called carotene, which destroys tumors in the body. This dragon fruit has all the power to fight disease. Dragon fruit is especially rich in vitamin C. As a result, the immune system of the body is correct. Eating this fruit regularly will keep your body healthy. Keep dragon fruit in your daily diet. Dragon fruit contains a lot of fiber, which helps the digestive system to function properly. It is also effective in indigestion.

This fruit keeps the heart healthy by reducing bad cholesterol. Eating dragon fruit reduces the risk of high blood pressure and heart disease. When blood cholesterol levels increase, blood vessels are often blocked. Then the blood flow to the brain is blocked. It causes severe pain in the neck and back of the head. Not only in the head, but also in the neck, there is an uncomfortable pain. Increased heart rate is not only due to physical exertion or tension. Sometimes high cholesterol levels in the blood can also cause irregular heartbeats. From which there is a risk of stroke. Cholesterol levels can rise at any time by eating excess fat. Regular fruits, fresh vegetables must be included in the daily diet. Also keep dragon fruit in your diet. Only then will cholesterol be under control.

[drmajumder]

I m Watching the universal mom in my mom (my darling daughter Gargi)