"বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন' এর চেয়ারম্যানকে লিগ্যাল নোটিশ
দান করা অর্থ কোন খাতে ব্যয় করা হয়েছে সে বিষয়ে তথ্য না দেওয়ায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাসকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন এক নারী।
মঙ্গলবার (১৬ মে) সাবিহা রহমান নিতু নামে ওই নারীর পক্ষ থেকে লিগ্যাল নোটিশটি পাঠান আইনজীবী মো. হায়দার তানভীরুজ্জামান।
নোটিশে বলা হয়, সামাজিক কাজে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্যাংক এবং বিকাশের মাধ্যমে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনকে ৪০,৫০০ টাকা প্রদান করা হয়।…
View On WordPress
0 notes
ঋষভ শেঠি অন কানতারা 2: ঋষভ শেঠি দ্রুত 'কানতারা 2' এর জন্য ক্যাপচার শুরু করতে পারেন, অভিনেতা এই জিনিসটি বলেছিলেন
ঋষভ শেঠি অন কানতারা 2: ঋষভ শেঠি দ্রুত ‘কানতারা 2’ এর জন্য ক্যাপচার শুরু করতে পারেন, অভিনেতা এই জিনিসটি বলেছিলেন
কান্তারা 2-এ ঋষভ শেঠি: দক্ষিণ সিনেমার বিখ্যাত ব্যক্তি ঋষভ শেঠির সুপারহিট সিনেমা ‘কানতারা’ এই বছর লঞ্চ হওয়ার পর থেকেই স্থির শিরোনামে রয়েছে। মুভিটি মাঠের কর্মক্ষেত্রের ডেটা ভেঙে দিয়েছে। মুভিটি সার্থকভাবে বিদেশ থেকে উচ্চ সাড়া পেয়েছে। মুভিটি বিশ্বব্যাপী 400 কোটির বেশি আয় করেছে। একই সময়ে, অনুগামীরা এই সিনেমার সিক্যুয়েলের জন্য প্রস্তুত। অতিরিক্ত তথ্য থাকতে পারে যে নির্মাতারা দ্রুত এর…
View On WordPress
0 notes
শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেতো হলেও এর ফল সুমিষ্ট।
Alamgir Dewan Akash
Akash Dewan
Dewan Alamgir
আলমগীর দেওয়ান আকাশ
আকাশ দেওয়ান
দেওয়ান আলমগীর
3 notes
·
View notes
4 notes
·
View notes
মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।
সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।
এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়���ি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—
১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।
২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।
এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।
৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।
৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।
৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)
মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—
৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’
৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’
৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।
৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।
১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)
নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |
বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ |
মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা
মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী
মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা
রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?
***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!
** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?
** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!
** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?
মহানবী সঃ এর ব্যতিক্রমী ১০ গুণ
10 exceptional virtues of Prophet PBUH
0 notes
মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।
সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।
এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—
১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।
২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।
এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।
৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।
৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।
৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)
মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ���ন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—
৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’
৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’
৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।
৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।
১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)
নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |
বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ |
মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা
মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী
মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা
রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?
***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!
** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?
** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!
** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?
মহানবী সঃ এর ব্যতিক্রমী ১০ গুণ
10 exceptional virtues of Prophet PBUH
0 notes
মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।
সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।
এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—
১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।
২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।
এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।
৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।
৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।
৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)
মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—
৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’
৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’
৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।
৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।
১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)
নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |
বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ |
মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা
মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী
মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা
রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?
***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!
** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?
** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!
** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?
মহানবী সঃ এর ব্যতিক্রমী ১০ গুণ
10 exceptional virtues of Prophet PBUH
0 notes
মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।
সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।
এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—
১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।
২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।
এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।
৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।
৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।
৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)
মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—
৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’
৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’
৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।
৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।
১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)
নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |
বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ |
মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা
মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী
মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা
রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?
***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ���য়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!
** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?
** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!
** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?
মহানবী সঃ এর ব্যতিক্রমী ১০ গুণ
10 exceptional virtues of Prophet PBUH
0 notes
এটির 'আর্টওয়ার্ক' এর ফলে তৃপ্তি দিমরি এবং বাবিলের সিনেমার জন্য সুর রাখুন
এটির ‘আর্টওয়ার্ক’ এর ফলে তৃপ্তি দিমরি এবং বাবিলের সিনেমার জন্য সুর রাখুন
কালা মূল্যায়ন, অশ্বনী কুমার: আর্টওয়ার্ক, যা শূন্য থেকে শুরু হয় এবং সাধারণত প্রশংসায় ফুলে ওঠে, সাধারণত হোঁচট খেয়ে ভেঙে যায় এবং সবার উপর তার ছাপ ফেলে। Netflix এ লঞ্চ করা আর্টওয়ার্কের একটি অংশ দেখা নিজের মধ্যেই একটি দক্ষতা। বেশিরভাগ 1930-এর উপর ভিত্তি করে, এই গল্পটি ধীরে ধীরে আরোহণ করে, ধাক্কা দেয় না, আপনি অনুভব করেন যে একটি কন্যার ব্যথা, যার তার মায়ের সুখ, তার ভালবাসা প্রয়োজন… তবে এই সব,…
View On WordPress
0 notes
মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।
সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।
এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কো���ো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—
১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।
২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।
এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।
৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।
৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।
৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)
মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—
৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’
৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’
৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।
৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।
১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)
নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |
বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ |
মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা
মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী
মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা
রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?
***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!
** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?
** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!
** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?
মহানবী সঃ এর ব্যতিক্রমী ১০ গুণ
10 exceptional virtues of Prophet PBUH
0 notes
মহানবী সা:-এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
আমাদের প্রিয়নবী সা: সব নবীর সেরা। আকাইদে নসফিতে বলা হয়েছে- নবীদের মধ্যে সেরা মুহাম্মদ সা:। কেননা, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- তোমরাই হলে সর্বোত্তম উম্মত। মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ দান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে। (সূরা আলে ইমরান-১১০।
সর্বোত্তম উম্মত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জিত হয়েছে দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতার কারণে। আর দ্বীনের ক্ষেত্রে পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে মুসলিমদের নবীর পূর্ণতা তথা শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন- আল্লাহ তায়ালা সব নবীর ওপর আমাকে মর্যাদা দিয়েছেন এবং সব উম্মতের ওপর আমার উম্মতকে মর্যাদা দিয়েছেন। (তিরমিজি)।
এ মর্যাদার কারণেই মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিজ্ঞ যারা রয়েছেন তাদের ইজমা ও কিয়াস শরিয়তের উৎস হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
রাসূলুল্লাহ সা: আরো বলেছেন- আমি হবো বিচার দিবসে সব মানুষের নেতা (মুসলিম)। তিনি উল্লেখ করেছেন- আমি আদম সন্তানদের নেতা, এতে আমার কোনো অহঙ্কার নেই (মুসলিম, হাদিস নং ৫৯৪০)। এখানে আদম সন্তান বলতে সব মানুষ বোঝানো হয়েছে।
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ গুণ : আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় হাবিবকে নবী-রাসুলদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করার পর ব্যতিক্রমী ১০টি গুণ দান করেছেন। দুটি হাদিসে এ ১০ গুণের বর্ণনা রয়েছে। আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, আমাকে এমন কতিপয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে প্রদান করা হয়নি। আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! এ বৈশিষ্ট্য কী কী? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন—
১. ‘ভয়-ভীতি দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
’ মহানবী (সা.)-এর চেহারায় আল্লাহ তাআলা এমন আকর্ষণীয় রূপ দান করেছিলেন, যা দেখে শত্রুরা ভীত-শঙ্কিত হয়ে পড়ত। তাঁর ক্ষতি করার সাহস পেত না।
২. ‘আমাকে গোটা দুনিয়ার চাবি দেওয়া হয়েছে।’ অর্থাৎ দুনিয়া নবী (সা.)-এর করতলগত এবং অধীন হবে।
এ ক্ষমতা অন্য কোনো নবী-রাসুলকে দেওয়া হয়নি।
৩. ‘আমার নাম রাখা হয়েছে আহমদ, তথা অতি প্রশংসাকারী।’ এমন নাম কোনো নবী-রাসুলের রাখা হয়নি।
৪. ‘আমার জন্য মাটি পবিত্র বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ ফলে পানির বিকল্প হিসেবে এই উম্মতের জন্য মাটি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ।যেমন—তায়াম্মুম দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা যায়।
৫. ‘আমার উম্মতকে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতকে এমন তিন বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা অন্য কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। এক. সালাম, তা জান্নাতিদের অভিবাদন। দুই. সারিবদ্ধ হয়ে ইবাদত করা। এটি ফেরেশতাদের বৈশিষ্ট্য। তিন. আমিন বলা। এটি মুসা ও হারুন (আ.) ছাড়া কোনো নবীর সময় ছিল না। (ইবনে খুজাইমা)
মুসলিম শরিফের অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, আমাকে ছয় জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের ওপর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে একটি আগের মতো। ব্যতিক্রমগুলো হলো—
৬. ‘আমাকে অল্প বাক্যে অধিক অর্থবহ কথা বলার যোগ্যতা দান করা হয়েছে।’
৭. ‘আমার জন্য গনিমত তথা যুদ্ধলব্ধ মাল হালাল করা হয়েছে, যা অন্য নবী-রাসুলদের সময় হালাল ছিল না।’
৮. ‘গোটা জমিনকে আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্র স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’ ফলে এই উম্মতের জন্য যেকোনো স্থানে নামাজ পড়া জায়েজ। অন্য নবীদের সময় এ সুযোগ ছিল না, তাদের উপাসনাগৃহে নামাজ আদায় করতে হতো।
৯. ‘আমি সমগ্র সৃষ্টির প্রতি প্রেরিত হয়েছি।’ নবী (সা.) হলেন বিশ্বনবী। আর কেউ বিশ্বনবী নন। সবাই ছিলেন আঞ্চলিক ও নির্দিষ্ট এলাকার নবী। এবং একই সময়ে কয়েকজন নবী ছিলেন।
১০. ‘আমার দ্বারা নবুয়ত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কেউ নবী হবে না।’ (মুসলিম)
নবীজি স এর ব্যতিক্রম ১০ গুণ
নবীজির ব্যতিক্রমী ১০ টি গুণ |
বিশ্বনবীর উত্তম গুণ | নবীর আদর্শ |
মুহাম্মাদ সাঃ-এর ২০টি গুণাবলি জেনে নিন! নবিজির আদর্শে আদর্শবান হওয়ার চেষ্টা
মহানবী (সাঃ)-এর কিছু বিশেষ গুণাবলী
মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনী এবং আমাদের শিক্ষা
রাসূলুল্লাহ সা: এর পছন্দ অপছন্দের তালিকা
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ বলা হয় কেনো?
***আচ্ছা! একটি বার ভেবে দেখুন তো, কাল কিয়ামতের ময়দানে যখন হাজারো মানুষ স্বার্থপরের মত আপনাকে চিনেও না চিনার ভান করবে! সাহায্য করার মতো একটা মানুষও আপনার পাশে দাঁড়াবে না! তখন যদি আমার আপনার প্রিয় রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের পাশে দাঁড়াই আর আমাদের জন্য নাজাতের শুপারিশ করে তখন আপনি কাকে শ্রেষ্ট মানুষ বলবেন? নিশ্চই রসূল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথায় বলবেন!
** আরে,যে মানুষটি সারাটা জীবন নিজের উম্মতের ফিকির করেছেন,তাঁকে শ্রেষ্ট বলবো না তো আর কাকে বলবো?
** যে মানুষটি, সকল মানুষের সাথে সদ আচারণ করেছে,কখনই মিথ্যা বলেন নি,আমানতের খিয়ানত করেন নি,কাওকে কষ্ট দেননি,কখনও গালিগালাজ করেন নি! তাঁর মতো মানুষ যদি শ্রেষ্ট না হয় তাহলে কি আমার আপনার মত মানুষ শ্রষ্ট হবে!
** রসূল (সাঃ)কাছে আছে, হাজারো যোগ্যতা! আর আপনার আমার কাছে কি আছে? কি সার্টিফিকেট…! আরে তাঁর (সাঃ)কাছে এমন সার্টিফিকেট আছে যেটা দিয়ে দোনো জাহানের বাদশা হওয়া জাবে! তাহলে সমস্ত মানব জাতীর মধ্যে তিঁনি শ্রেষ্ট হবেন না তো কে শ্রেষ্ট হবে?
মহানবী সঃ এর ব্যতিক্রমী ১০ গুণ
10 exceptional virtues of Prophet PBUH
0 notes
হযরত ফাতেমা রাঃ এর জীবনী মা ফাতেমার ঘটনা নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila de...
0 notes
হৃদয়, একটি অসাধারণ অঙ্গ, বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির জন্য সংবেদনশীল। কার্ডিওভাসকুলার রোগ হৃৎপিণ্ডের বিস্তৃত অবস্থা এবং সংশ্লিষ্ট করোনারি জটিলতাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটা দুঃখজনক যে ভারতে যুবক সহ বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যক্তি হৃদরোগের সাথে সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হন।
0 notes