গ্রাফিক্স ডিজাইন কি - গ্রাফিক্স ডিজাইন কত প্রকার
বর্তমান যুগ ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ। এই যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইন ছাড়া পুরো মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টটিই অচল বলা চলে। কারণও আপনার চোখের সামনেই বিদ্যমান। বর্তমানে একটি কোম্পানির মার্কেটিং করার জন্য যা যা দরকার যেমন ব্যানার, লোগো, পোস্টার, বিলবোর্ড, সোশ্যাল মিডিয়া কভার ফটো, টেলিভিশন কমার্শিয়াল ইত্যাদি যার সবকিছুই গ্রাফিক্স ডিজাইনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। যার কারণে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের এত জনপ্রিয়তার কারণে বর্তমান সময়ে আমাদের মাঝে অনেকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই সিদ্ধান্তটি অবশ্যই তার জীবনের সফলতা বয়ে আনবে, যদি সে লেগে থাকে। তবে হ্যাঁ গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিতে হবে। যাইহোক, আজকের এই নিবন্ধনটিতে আমরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কি, গ্রাফিক্স ডিজাইন কত প্রকার, গ্রাফিক্স ডিজাইনে কি কি শিখতে হয় ইত্যাদি বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি, গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এই নিবন্ধনটি থেকেই পেয়ে যাবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি
গ্রাফিক্স ডিজাইনের কথা শুনলেই আমরা বেশিরভাগ মানুষ যা কল্পনা করি তা হলো- কার্ড ডিজাইন, ইন্টারফেস ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ফ্লাইয়ার ডিজাইন ইত্যাদি। আসলে বাস্তবের গ্রাফিক্স ডিজাইনের অর্থ অনেক ব্যাপক। গ্রাফিক্স ডিজাইনের এই ব্যাপারটিকে কয়েকটি বাক্যের মাঝে সংজ্ঞায়িত করা বেশ কঠিন। তারপরেও গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? এই প্রশ্নের উত্তরে গ্রাফিক্স ডিজাইনকে সহজভাবে সংজ্ঞায়িত করলে, বিষয়টি হবে এরকম যে - গ্রাফিক্স ডিজাইন হল কোন একটা কনসেপ্ট বা ধারণাকে, বিভিন্ন ছবি, ডিজাইন, শিল্প আর সৃজনশীলতার মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তোলা। অর্থাৎ গ্রাফিক্স ডিজাইন হল একটি মননশীল প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ায় একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বিভিন্ন ভিজুয়াল এলিমেন্টস ব্যবহার করে তার চিন্তা ও মননশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। যার কারণে গ্রাফিক্স ডিজাইনকে "আর্ট অফ কমিউনিকেশন" বলা হয়। গ্রাফিক্স ডিজাইন বর্তমানে মার্কেটিং সেক্টর বাদেও বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টরে গুলোতেও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যাইহোক, আশা করি আপনারা গ্রাফিক্স ডিজাইন কি তা বুঝতে পেরেছেন। এখন চলুন আমরা গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আরও বিভিন্ন তথ্য জেনে নেই।
Visit to know more: https://www.bloggermamun.com/2024/05/what-is-graphics-design-and-types.html
0 notes
“ গ্রাফিক্স ডিজাইন “
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি :
গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া যা ব্যবহার করে চিত্র, প্রেজেন্টেশন, লোগো, বিজ্ঞাপন, ওয়েবসাইট, বুকলেট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদির ডিজাইন তৈরি করা হয়।গ্রাফিক্স ডিজাইন করে নিজের ধারণা বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চিত্র প্রকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে টি শার্ট ডিজাইন করার জন্য অনেক ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিয়ে থাকেন। আপনি যদি এ বিষয়ে দক্ষ হতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি নিশ্চিত।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার কারন:
বর্তমানে বিশ্বে গ্রাফিক্স ডিজাইন লাগেনা এমন ক্ষেত্র খুব কমই আছে। যেমন, ধরুন একটা সফটওয়্যার বানাবে একজন সফটওয়্যার ডেভেলপার, কিন্তু সেই সফটওয়্যারের ইউজার ইন্টারফেস (UI) বানানোর জন্য অবশ্যই একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার দরকার, তেমনি কারখানায় কোন পন্য বানানোর জন্য জন্য সেই পন্যের ডিজাইন কিংবা পন্যের বডি ক্রেতার কাছে আকর্ষনীয়ভাবে দেখানোর জন্য সেটি বানানোর আগে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার দিয়ে পন্যের মোড়ক তৈরি করা ইত্যাদি কাজ গুলো গ্রাফিক্স ডিজাইনার দিয়েই করতে হবে।
তাই একজন ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারলে বর্তমান চাকরীর বাজারে আপনাকে ঘুরতে হবে না। ভালো কাজ জানলে চাকরী আপনাকে খুজে নিবে।
বর্তমানে আমাদের দেশে নতুন অনেক কোম্পানী তৈরি হচ্ছে তাদের ডিজাইনার প্রয়োজন হয়।
মূলকথা হচ্ছে একজন ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইনার কখনোই বেকার থাকেনা। বর্তমানে অনলাইনে ভালো কাজ জানলে অনেক কাজের সুযোগ আছে ।
এটি আপনাকে সামাজিক ও পেশাদার মানের পরিচয় দেয়, যা আপনার কর্মজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারে। প্রতিনিয়ত গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর চাহিদা অনলাইন জগতে বেড়েই চলেছে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজের সেক্টর:
গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজের সেক্টর অনেকগুলো, যেমন
প্রিন্ট ডিজাইন : প্রিন্ট ডিজাইন সহজভাবে বলতে গেলে যে সকল আইটেম প্রিন্ট করা হয় বা আমরা আমাদের চোখের সামনে অথবা হাতে নিয়ে ভিজিওলাইজেশন করতে পারি এটি হচ্ছে প্রিন্ট ডিজাইন .
প্রিন্ট ডিজাইনের কাজ (উদাহরণ- বিজনেস কার্ড,ব্যানার)। আপনার কম্পিউটারের মাধ্যমে কোন মেসেজকে সৃজনশীলতার সাথে ছবির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলে মার্কেটিং এর জন্য প্রিন্ট করার যে ব্যাপারটা এটি হচ্ছে প্রিন্ট ডিজাইন।
ওয়েব ডিজাইন: একজন প্রোগ্রামারের জন্য ওয়েবসাইট ডিজাইন করা হাস্যকর। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে প্রোগ্রামিং আর ডিজাইনের জগতটা সম্পূর্ণ আলাদা। একজন ভালো ওয়েব ডেভলোপার এর জন্য ওয়েব টেম্পলেট অনেক উপকারী। টেম্পলেট মূলত ওয়েবসাইটের ব্যানার, লোগো, এডভাটাইজমেন্ট সেকশন। ওয়েবসাইট দেখতে কতটা সুন্দর হতে পারে তা টেম্পলেট দেখেই বুঝা যায়।ওয়েব ডিজাইন এর জন্য অনেক সময় লোগো লাগে, কিছু ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি আছে যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিয়ে আসে লোগো বানানোর জন্য। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনের সাথে আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজগুলো যুক্ত করে দিতে পারেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট হয়ে উঠবে এট্রাক্টিভ।
লোগো ডিজাইন: লোগো একটি কোম্পানির ব্রান্ড আইডেন্টিটি। একটি ছোটো কম্পানি থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় কোম্পানিরও লোগো থাকে। খুব ছোট সাইজের একটি লোগোর মধ্যে বিশাল সাইজের কোম্পানির সম্মান নির্ভর করে। সুন্দর ডিজাইনের একটি লোগো আপনার ব্যবসায়ের বিক্রি এবং সুনাম দুটোই বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই কোম্পানি, সংস্থা কিংবা ব্যবসাকে শক্তিশালী এবং ব্রান্ড আইডেন্টিটি দিতে হলে অবশ্যই একটি লোগো থাকা বাধ্যতামূলক।
এনিমেশন: অ্যানিমেশন হলো স্থিতির পরিবর্তন দেখানোর প্রক্রিয়া, যেখানে স্থিতির সাথে সাথে কিছু ছবি বা ফ্রেম একে অপরের পর প্রদর্শিত হয়, তাতে একটি সময় সারণি বানিয়ে যায় ফলে একটি চলচ্চিত্র বা গ্রাফিক্যুলেটেড ইমেজের স্থিতির পরিবর্তন দেখা যায়।
প্যাকেজিং ডিজাইন: পণ্যের আকার বা গুণাগুণ পরিবর্তন না করে শুধুমাত্র প্যাকিং পরিবর্তন করাকে প্যাকেজিং ডিজাইন বলে। এরূপ ডিজাইনের ক্ষেত্রে উৎপাদকগণ নতুন প্যাকেটের মাধ্যমে পণ্যটি ক্রেতার নিকট উপস্থাপন করে। যেমনঃ আমরা প্রায় গুণে থাকি যে, নতুন মোড়কে পণ্যটি বাজারে এসেছে। বিশেষ করে ছোটদের জন্য তৈরিকৃত চকলেট, চিপস, চুইংগাম ইত্যাদি পণ্যের ক্ষেত্রে এরূপ ডিজাইন করা হয়। এতে পরিবর্তিত প্যাকেজিং এ ক্রেতারা আকৃষ্ট হতে পারে।
ব্র্যান্ডিং: ব্র্যান্ডিং মানে শুধু প্রতিষ্ঠান বা প্রোডাক্টের লোগো বা নামকে চেনানো নয়। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত আপনার চোখের সামনে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন আসে। সামাজিক মেলামেশাতেও অনেক প্রোডাক্টের নাম শুনে থাকেন আপনি। এগুলো ব্র্যান্ডিংয়ের মধ্যে পড়ে। এছাড়া প্রোডাক্ট প্যাকেজিংয়ের ধরন বা প্রোডাক্ট ব্যবহারের অভিজ্ঞতাও ব্র্যান্ডিং.
একজন সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার
একজন সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে বিভিন্ন দক্ষতা এবং জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। একজন সফল গ্রাফিক ডিজাইনার হতে কী গুণাবলী থাকা প্রয়োজন?
শেখার প্রতি আগ্রহ এবং আমরা যারা গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে কাজ শিখি বা কাজ শুরু করি আমাদের অনেকেরই শেখার প্রতি আগ্রহ কম থাকে। যার কারণে আমরা অন্যদের থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ি। আমরা যখন কাজ শুরু করি তখন আমাদের অনেক অনেক বেশি শেখায় নজর দিতে হবে। নিদিষ্ট ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে সেই ক্যাটাগরিতে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে প্রয়োজন প্রচুর প্র্যাক্টিস ও রিসার্চ। একজন প্রফেশনাল ডিজাইনার কিভাবে কাজ করছেন, ইউনিক আইডিয়া কিভাবে জেনারেট করা যায়,কোন ডিজাইনগুলোর মার্কেটপ্লেসে চাহিদা বেশি সব কিছু মাথায় রেখে নিয়মিত শিখতে হবে । মনে রাখবেন যত বেশি শিখবেন, আপনার দক্ষতা তত বেশি বাড়বে । যা শিখছেন এবং দেখছেন তা নিয়ে প্র্যাক্টিস করার কথায় আছে practice makes a man perfect । বিগিনার হিসেবে নিয়মিত চর্চা না করলে কখনো গ্রাফিক ডিজাইনে দক্ষ হওয়া সম্ভব না। কারণ আপনি যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন আপনার দক্ষতা ততবেশি বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি নতুন নতুন ডিজাইন তৈরি করতে পারেন। ধৈর্য্য ধরতে শিখা ধৈর্য্য একজন মানুষ এর সবচেয়ে বড় গুন। গ্রাফিক ডিজাইন এর মতো সেক্টরে হুট করেই ভালো কিছু করা সম্ভব নয়, ধৈর্য্য ধরে সঠিক নিয়মে কাজ করে যেতে হবে।যেকোনো কিছু শেখার ক্ষেত্রে প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট গাইডলাইন! আর সে গাইডলাইন যদি একজন অভিজ্ঞ কারো থেকে পেতে পারেন তাহলে শেখার পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়! কারণ একজন অভিজ্ঞ মেন্টর জানেন কোন জিনিসটা নতুন হিসেবে আপনার শেখা উচিত, কিভাবে সামনে আগলে আপনার জন্য এবং আপনার ক্যারিয়ার এর জন্য ভালো হবে। একজন প্রফেশনাল মেন্টর আপনাকে শেখাবেন তার কাজের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে
একজন সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে সফল হওয়া কখনোই খুব সহজ নয়! তবে ইচ্ছে শক্তি,পরিশ্রম, ধৈর্য্য এবং শেখার প্রতি আগ্রহ আপনাকে সফল হতে অনেক বেশি সাহায্য করবে । তাই অবশ্যই অবশ্যই আমাদের সবার উচিত নিয়ম মেনে সঠিক ভাবে, সঠিক উপায়ে কাজ করে যাওয়া। ইনশাআল্লাহ আপনি অবশ্যই সফল হবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে সফল হতে হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো জানা গুরুত্বপূর্ণ:
১. প্রযুক্তিগত দক্ষতা:
ডিজাইন সফটওয়্যার: Adobe Creative Suite (Photoshop, Illustrator, InDesign) এবং অন্যান্য সফটওয়্যার যেমন Sketch, CorelDRAW, এবং Figma ব্যবহার করার দক্ষতা।
ডিজিটাল ইলাস্ট্রেশন: ডিজিটাল পেইন্টিং ও ইলাস্ট্রেশনের প্রাথমিক জ্ঞান।
ওয়েব ডিজাইন: HTML, CSS, এবং কিছুটা জাভাস্ক্রিপ্ট জ্ঞান, পাশাপাশি UX/UI ডিজাইন ধারণা।
২. নকশার মৌলিক বিষয়:
টাইপোগ্রাফি: টাইপফেস নির্বাচন, ফন্ট সংমিশ্রণ, এবং টাইপোগ্রাফির মৌলিক নীতিমালা।
রঙ তত্ত্ব: রঙের সংমিশ্রণ, রঙের মানসিক প্রভাব এবং রঙের তত্ত্বের জ্ঞান।
লেআউট ও কম্পোজিশন: গঠনমূলক নীতি, ভারসাম্য, কনট্রাস্ট এবং হায়ারার্কির ধারণা।
৩. সৃজনশীল চিন্তা ও ধারণা বিকাশ:
সমস্যা সমাধান: সৃজনশীল সমস্যা সমাধান এবং নতুন আইডিয়া উদ্ভাবনের ক্ষমতা।
কনসেপ্ট ডেভেলপমেন্ট: ধারণা থেকে শেষ পণ্য পর্যন্ত একটি কনসেপ্ট ডেভেলপ করার প্রক্রিয়া।
৪. যোগাযোগ দক্ষতা:
প্রেজেন্টেশন স্কিল: ক্লায়েন্ট বা দলের সামনে ডিজাইন ধারণা উপস্থাপন করার ক্ষমতা।
ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট: ক্লায়েন্টদের সাথে কার্যকরভাবে যোগাযোগ করা এবং তাদের প্রয়োজন বুঝে কাজ করা।
৫. আপডেটেড থাকা:
ট্রেন্ড ফলো করা: ডিজাইন ট্রেন্ড এবং নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে আপডেট থাকা।
নেটওয়ার্কিং: অন্যান্য ডিজাইনার ও পেশাদারদের সাথে সংযোগ স্থাপন করা।
৬. প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট:
টাইম ম্যানেজমেন্ট: সময়মত প্রজেক্ট ডেলিভারি এবং ডেডলাইন মেনে চলা।
অর্গানাইজেশন স্কিল: ফাইল ও রিসোর্স সংগঠিত রাখা।
৭. অন্যান্য:
ক্রিটিক্যাল থিংকিং: ডিজাইনকে সমালোচনামূলক দৃষ্টিতে দেখা এবং উন্নতির জন্য পরিবর্তন করার সক্ষমতা।
টিমওয়ার্ক: দলবদ্ধভাবে কাজ করতে পারার ক্ষমতা।
এই দক্ষতাগুলো একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে সফল হতে এবং তাদের কাজের মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।
আরেকজন ব্যাক্তি ২-৫ঘন্টা ব্যায় করে একটি লগো ডিজাইন করে সেটি একটি দক্ষতার মধ্য ই পড়ে। সো নির্ভর করবে আপনি কেমন দক্ষতা হতে চান। একজন প্রফেশনাল দক্ষতা হতে হলে আপনাকে আপনার ক্রিয়েটিভ নলেজ ব্যবহার করতে হবে। নতুন নতুন ডিজাইন এর সাথে পরিচয় হতে হবে। রির্সাস করতে হবে। অনেক সময় দিতে হবে। আসল কথা হচ্ছে আপনি অল্প সময়ে একজন ভালো ডিজাইনার আশা করা বোকামি। নিজের সবটুকু বিলিয়ে দিন। সময় দিন নিজেই নিজের দক্ষতা বুঝতে পারবেন।
0 notes
সদ্য এসএসসি পাশ করা শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু পরামর্শ।
১. তোমার বাবার যদি ৪-৫ লাখ টাকা থাকে তাহলে ড্রাইভিং, ইলেকট্রিক, এসি ফ্রিজ,পাইপলাইন এর কাজ শিখো মনোযোগ দিয়ে। একবছরে ভিতরে শিখে যাবে, এর মাঝে পার্সপোর্ট করে রাখো, ভালো কোন এজেন্সি দেখে মধ্যপ্রাচ্যে যাও। বিদেশে দক্ষ হয়ে গেলে কাজের অভাব নাই, মাসে লাখ টাকা কামাবে কোন ব্যাপার নয়।
২. তথ্যপ্রযুক্তির যুগে নিজেকে এগিয়ে রাখতে বেসিক কম্পিউটার, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ওয়েভ ডেভেলপ, ডিজিটাল মার্কেটিং সহ বিভিন্ন কোর্স করে স্কিল অর্জন করো। চাকরী তোমাকে খুঁজবে। তবে অবশ্যই সঠিক গাইডলাইনের প্রয়োজন লাগবে।
৩. বিদেশ না যেতে চাইলে মানবিক বিভাগে ভর্তি হও। অটো মোবাইল এর কাজ শিখো। দেশে বিদেশে এর ডিমান্ড হিউজ পরিমাণ আছে।
৪. তোমার বাবার যদি মোটামুটি জমি জমা থাকে তাহলে তোমাকে বিদেশ যাওয়ার দরকার নাই। বাবার কাছ থেকে লাখ দুয়েক টাকা নিয়ে গরুর খামার করো, তোমার বন্ধু ইন্টারমেডিয়েট পাশ করার আগেই তুমি দশটা গরুর মালিক হয়ে যাবে।
৫. রাশিয়ান, চায়না, জার্মান, কোরিয়ান, ইংরেজি(স্পোকেন/IELTS), যেকোন ভাষা শিখো কাজের অভাব থাকবেনা। এমন কোম্পানি আছে মাসে ২/৪ লাখ টাকা দিয়ে এমন লোক রাখে, তবে ইন্টারমেডিয়েট লেখাপড়া কন্টিনিও রাখতে হবে।।
৬. তোমার যদি ডাক্তার ইন্জিনিয়ার, হওয়ার ইচ্ছে থাকে, আর সেই পরিমান রেজাল্ট থাকে তাহলে ৩ হাজার টাকা দিয়ে একটা স্টাডি টেবিল কিনো আর হাতের ফোনটা টয়লেটের কোমডে ফেলে দিয়ে এখনি পড়তে বসো।
৭. সার্টিফিকেট এর জন্য যেকোন কলেজে ভর্তি হয়ে থাকবে, তাহলে কেউ মুর্খ কামলা বলতে পারবেনা।
৮. তুমি যদি লম্বা, ফিটপাট হয়ে থাকো তাহলে বয়স থাকাকালীন বিভিন্ন বাহিনীতে সব সার্কুলারে আবেদন করতে হবে। যদি লেগে যায়।
উপরের পরামর্শ গুলা স্কিন শর্ট দিয়ে রাখো, এখন তোমারদের কাছে এসব হাস্যকর মনে হতে পারে, কিন্তু যখন অর্নাস পাশ করবে তখন দেখবে একটা মালির চাকরির জন্য লাখ লাখ মানুষ পরিক্ষা দিচ্ছে। তখন বুঝবে এসব বলার মানে কী।
সবাইকে ধন্যবাদ, সবার জন্য শুভ কামনা।
©
0 notes
✨ ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে ৪০% ছাড়ে ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন শিক্ষার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ুন 💹
🔰 আপনি যদি একজন ক্রিয়েটিভ চিন্তার মানুষ হয়ে থাকেন, এবং ক্রিয়েটিভ কিছু করতে মন চায়, তাহলে শুধুমাত্র আপনার জন্যই আমাদের প্রযুক্তির পাঠশালা ইনস্টিটিউটের গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স।
🌏 আজকের প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, 💪 নিজেকে সবার থেকে আলাদা করে তোলার জন্য একটি অনন্য দক্ষতা থাকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। 😍 ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি জনপ্রিয় এবং মূল্যবান কোর্স, যা আপনাকে বিভিন্ন উপায়ে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
🤔 ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন কি❓
📣ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন হল ভিজ্যুয়াল যোগাযোগের একটি মাধ্যম যা গ্রাফিক্স, টাইপোগ্রাফি এবং ছবি ব্যবহার করে বার্তা প্রকাশ করা। ✔️ গ্রাফিক্স ডিজাইন বিশেষ করে বিজ্ঞাপন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, লোগো ডিজাইন এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ ব্যবহার করা হয় তা ছাড়া আরও অনেক কিছুতেও ব্যবহৃত হয়।
🎯 ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার পরে আপনি কিভাবে ক্যারিয়ার গড়বেন❓
😍 কেননা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের সুবিধা অনুযায়ী সময় নির্ধারণ করে বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে, বেক্তি গত ভাবে ক্লায়েন্টের সাথে এবং আমাদের এজেন্সির মাধ্যমে।
💪🏻 ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি মূল্যবান দক্ষতা যা আপনাকে বিভিন্ন উপায়ে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সাহায্য করতে পারে।
😊 তাহলে আর দেরি কেন? আজই আমাদের গ্রাফিক ডিজাইন কোর্সে ভর্তি হয়ে নিজের উন্নত ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।
👇 ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক ডিজাইনের কোর্সটি করে আপনি যেসব কাজ করতে পারবেন:
✅ লোগো ডিজাইন
✅ বিজনেস কার্ড ডিজাইন
✅ ব্যানার/পোস্টার ডিজাইন
✅ ফ্লায়ার ডিজাইন
✅ ব্রুশিয়ার ডিজাইন
✅ সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন
✅ কর্পোরেট ডিজাইন
✅ স্টেশনারি ডিজাইন
✅ বুক কভার/প্রচ্ছদ ডিজাইন
✅ ওয়েবসাইট ব্যানার
✅ মোকআপ ডিজাইন
✅ ওয়েডিং পিকচার ইডিট
✅ বেসিক টাইপোগ্রাফি
✅ প্রোডাক্ট ডিজাইন
তাই এই সুযোগ হাত ছাড়া না করে আজই যোগাযোগ করুন
যোগাযোগের ঠিকানাঃ
📞 মোবাইলঃ 01733662435
🌐 আমাদের ওয়েবসাইটঃ https://www.projuktirpathshalabd.com/courses
🏢 আমাদের ঠিকানাঃ House 10, 6/A Level 7, Road 02, Sector 6, House Building, Uttara 1230, Dhaka, Bangladesh.
0 notes