দীর্ঘ দেড় যুগ বন্ধ রাস্তা খুলে দেয়ায় প্রশংসায় ভাসছেন ইউ পি চেয়ারম্যান রকিব
View On WordPress
0 notes
ফাইনাল শেষের দীর্ঘ সময় পর মুখ খুললেন এমবাপ্পে
ফাইনাল শেষের দীর্ঘ সময় পর মুখ খুললেন এমবাপ্পে
টপ নিউজ ডেস্কঃ কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে অসাধারণ খেলেও ফ্রান্স জিততে পারেনি। লিওনেল মেসির হাতে বিশ্বকাপের ট্রফি উঠেছে ।
ফাইনাল ম্যাচে অসাধারণ হ্যাটট্রিক করেও কিলিয়ান এমবাপ্পেরা বরণ করেছেন পরাজয় । নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেও দলকে শিরোপা এনে দিতে না পারায় এমবাপ্পে বেশ হতাশ হন । টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৮ গোল করে গোল্ডেন বুট জিতে নেন । তবে শিরোপা জিততে না পারায় হতাশায় মাঠে মাথানত করে দাঁড়িয়ে থাকেন…
View On WordPress
0 notes
বিদায়ী বক্তব্য যা বললেন | মোঃ শহিদুল ইসলাম | উপজেলা কৃষি অফিসার | রায়গঞ্...
1 note
·
View note
গোপালগঞ্জ জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের অফিস খুলে দেয়ায় শ্রমিকদের উল্যাস।
0 notes
"আমি তোমারই বিরহে রইবো বিলীন
তোমাতে করিব বাস
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরসো মাস
যদি আরো কারে ভালোবাসো
যদি আর ফিরে নাহি আসো
তবে তুমি যাহা চাও তাই যেন পাও
আমি যতই দুঃখ পাই গো
আমারও পরানো যাহা চাই"
10 notes
·
View notes
আমি তোমাকেই বলে দেবো
কি যে একা দীর্ঘ রাত
আমি হেঁটে গেছি বিরান পথে
আমি তোমাকেই বলে দেবো
সেই ভুলে ভরা গল্প
কড়া নেড়ে গেছি ভুল দরজায়
ছুঁয়ে কান্নার রঙ
ছুঁয়ে জোছনার ছায়া
ছুঁয়ে কান্নার রঙ
ছুঁয়ে জোছনার ছায়া
By Sanjeeb Choudhury 'Ami Tomakei Boley Debo'
Translation:
I'll tell you
What a long lonely night
I have walked on a deserted road
I'll tell you
That story full of mistakes
I kept knocking at the wrong door
Touching the colours of tears
Touching the shadows of moonlight.
6 notes
·
View notes
তসলিমা নাসরিন ভালবেসে বিয়ে করেছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তবে একাধিক প্রেমের অভিযোগে এক সময় তসলিমা ছেড়ে যায় রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তসলিমার সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ৪ বছর পরে ১৯৯১ সালে রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মারা যায়। অতিরিক্ত মাদক সেবনকে তার অকাল মৃত্যুর জন্যে দায়ী করা হয়। রুদ্রের মৃত্যুর পরে তার "আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে" কবিতা পাওয়া যায় যেটি পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়ে উঠে। অনেকেই বলে থাকেন এটি তসলিমা নাসরিনকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছিলেন। এর জবাবে তসলিমা নাসরিনও একটি কবিতা লেখেন যেখানে তিনি রুদ্রর প্রতি তার ভালবাসার কথা লেখেন ও একই সাথে রুদ্রর একাধিক প্রেমের কথা তোলেন।
রুদ্র'র গান
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে
পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর চ্নোয়া
ভিতরের নীল বন্দরে
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো
দিও তোমার মালা খানি
বাউল এর এই মন টা রে
তসলিমা নাসরিনের জবাব
প্রিয় রুদ্র,
প্রযত্নে, আকাশ
তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উড়ে বেড়াও? তুলোর মতো, পাখির মতো? তুমি এই জগৎসংসার ছেড়ে আকাশে চলে গেছো। তুমি আসলে বেঁচেই গেছো রুদ্র। আচ্ছা, তোমার কি পাখি হয়ে উড়ে ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না? তোমার সেই ইন্দিরা রোডের বাড়িতে, আবার সেই নীলক্ষেত, শাহবাগ, পরীবাগ, লালবাগ চষে বেড়াতে? ইচ্ছে তোমার হয় না এ আমি বিশ্বাস করি না, ইচ্ছে ঠিকই হয়, পারো না। অথচ এক সময় যা ইচ্ছে হতো তোমার তাই করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারারাত না ঘুমিয়ে গল্প করতে - করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারাদিন পথে পথে হাটতে - হাটতে। কে তোমাকে বাধা দিতো? জীবন তোমার হাতের মুঠোয় ছিলো। এই জীবন নিয়ে যেমন ইচ্ছে খেলেছো। আমার ভেবে অবাক লাগে, জীবন এখন তোমার হাতের মুঠোয় নেই। ওরা তোমাকে ট্রাকে উঠিয়ে মিঠেখালি রেখে এলো, তুমি প্রতিবাদ করতে পারোনি।
আচ্ছা, তোমার লালবাগের সেই প্রেমিকাটির খবর কি, দীর্ঘ বছর প্রেম করেছিলে তোমার যে নেলী খালার সাথে? তার উদ্দেশ্যে তোমার দিস্তা দিস্তা প্রেমের কবিতা দেখে আমি কি ভীষণ কেঁদেছিলাম একদিন ! তুমি আর কারো সঙ্গে প্রেম করছো, এ আমার সইতো না। কি অবুঝ বালিকা ছিলাম ! তাই কি? যেন আমাকেই তোমার ভালোবাসতে হবে। যেন আমরা দু'জন জন্মেছি দু'জনের জন্য। যেদিন ট্রাকে করে তোমাকে নিয়ে গেলো বাড়ি থেকে, আমার খুব দম বন্ধ লাগছিলো। ঢাকা শহরটিকে এতো ফাঁকা আর কখনো লাগেনি। বুকের মধ্যে আমার এতো হাহাকারও আর কখনো জমেনি। আমি ঢাকা ছেড়ে সেদিন চলে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। আমার ঘরে তোমার বাক্সভর্তি চিঠিগুলো হাতে নিয়ে জন্মের কান্না কেঁদেছিলাম। আমাদের বিচ্ছেদ ছিলো চার বছরের। এতো বছর পরও তুমি কী গভীর করে বুকের মধ্যে রয়ে গিয়েছিলে ! সেদিন আমি টের পেয়েছি।
আমার বড়ো হাসি পায় দেখে, এখন তোমার শ'য়ে শ'য়ে বন্ধু বেরোচ্ছে। তারা তখন কোথায় ছিলো? যখন পয়সার অভাবে তুমি একটি সিঙ্গাড়া খেয়ে দুপুর কাটিয়েছো। আমি না হয় তোমার বন্ধু নই, তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম বলে। এই যে এখন তোমার নামে মেলা হয়, তোমার চেনা এক আমিই বোধ হয় অনুপস্থিত থাকি মেলায়। যারা এখন রুদ্র রুদ্র বলে মাতন করে বুঝিনা তারা তখন কোথায় ছিলো?
শেষদিকে তুমি শিমুল নামের এক মেয়েকে ভালোবাসতে। বিয়ের কথাও হচ্ছিলো। আমাকে শিমুলের সব গল্প একদিন করলে। শুনে ... তুমি বোঝোনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই ভেবে যে, তুমি কি অনায়াসে প্রেম করছো ! তার গল্প শোনাচ্ছো ! ঠিক এইরকম অনুভব একসময় আমার জন্য ছিলো তোমার ! আজ আরেকজনের জন্য তোমার অস্থিরতা। নির্ঘুম রাত কাটাবার গল্প শুনে আমার কান্না পায় না বলো? তুমি শিমুলকে নিয়ে কি কি কবিতা লিখলে তা দিব্যি বলে গেলে ! আমা��ে আবার জিজ্ঞেসও করলে, কেমন হয়েছে। আমি বললাম, খুব ভালো। শিমুল মেয়েটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি, তুমি তাকে ভালোবাসো, যখন নিজেই বললে, তখন আমার কষ্টটাকে বুঝতে দেইনি। তোমাকে ছেড়ে চলে গেছি ঠিকই কিন্তু আর কাউকে ভালোবাসতে পারিনি। ভালোবাসা যে যাকে তাকে বিলোবার জিনিস নয়।
আকাশের সঙ্গে কতো কথা হয় রোজ ! কষ্টের কথা, সুখের কথা। একদিন আকাশভরা জোৎস্নায় গা ভেসে যাচ্ছিলো আমাদের। তুমি দু চারটি কষ্টের কথা বলে নিজের লেখা একটি গান শুনিয়েছিলে। "ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিও"। মংলায় বসে গানটি লিখেছিলে। মনে মনে তুমি কার চিঠি চেয়েছিলে? আমার? নেলী খালার? শিমুলের? অনেক দিন ইচ্ছে তোমাকে একটা চিঠি লিখি। একটা সময় ছিলো তোমার। একটা সময় ছিলো তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখতাম। তুমিও লিখতে প্রতিদিন। সেবার আরমানিটোলার বাড়িতে বসে দিলে আকাশের ঠিকানা। তুমি পাবে তো এই চিঠি? জীবন এবং জগতের তৃষ্ণা তো মানুষের কখনো মেটে না, তবু মানুষ আর বাঁচে ক'দিন বলো? দিন তো ফুরোয়। আমার কি দিন ফুরোচ্ছে না? তুমি ভালো থেকো। আমি ভালো নেই।
ইতি,
সকাল
পুনশ্চঃ আমাকে সকাল বলে ডাকতে তুমি। কতোকাল ঐ ডাক শুনি না। তুমি কি আকাশ থেকে সকাল, আমার সকাল বলে মাঝে মধ্যে ডাকো? নাকি আমি ভুল শুনি?
সংগৃহীত
ছবি: তসলিমা নাসরিন, রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
5 notes
·
View notes
কোর্স শেষে নিশ্চিত ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এবং ইনকাম।
কি অবিশ্বাস্য লাগছে? হুম প্রথমে একটু অবাক হওয়ার ই কথা। তবে এটাই সত্য যে যথেষ্ট পরিশ্রম, ইচ্ছা, ধৈর্য ও সময় নিয়ে লেগে থেকে আমাদের কোর্স সম্পন্ন করতে পারলে, অবশ্যই আপনিও ইনকাম পর্যন্ত যেতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ।
আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইটি আপনার শহরে নিয়ে এসেছি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে উপার্জনের জন্য উপযুক্ত কোর্স কারিকুলাম। চলুন কিভাবে আমাদের প্রতিষ্ঠান শিখায় এবং কাজ করে, সেটা প্রথমে জেনে নেই।
প্রথমে আসুন জেনে নেই- ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনার কি কি প্রয়োজন।
যথাঃ-
(১) একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ।
(২) উপযুক্ত ইন্টারনেট কানেকশন (WIFI হলে খুবই ভালো)।
(৩) যথেষ্ট সময় দেওয়ার সক্ষমতা।
(৪) পরিশ্রম করার আগ্রহ ও সক্ষমতা।
(৫) কোর্স ভেদে কোর্স ফি প্রদান।
(৬) যথেষ্ট ধৈর্য (আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইটি মনে করি, এই ধৈর্য ই ফ্রিল্যান্সিং করার অন্যতম হাতিয়ার। অন্যদের কাছে অন্য কোনো বিষয় গুরুত্বপূর্ণ মনে হতে পারে)। কারণ অনেক ছাত্রছাত্রী ই প্রথম ৫ টি দেওয়ার জন্য সক্ষম থাকেন, কিন্তু শুধুমাত্র ধৈর্যের অভাবে তারা এই সেক্টরে সফল হতে পারেন না। কারণ একটা বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে, উপার্জনের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়তে হলে অবশ্যই যথেষ্ট ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হয়।
আপনার যদি উপরের ৬টি বিষয় ক্লিয়ার থেকে থাকে, তাহলে আপনি আমাদের ফ্রি সেমিনারে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনার জন্য উপযুক্ত কোর্সে ভর্তি হয়ে ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। আমরা আপনাকে যথাযথ সাহায্য ও পরামর্শ প্রদান করবো।
★ প্রথমত আপনার যদি ইচ্ছা থাকে ২.৫ মাস, ৩ মাস বা ৪ মাসের কোনো একটা কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়বো। তাহলে আমাদের এখানে ভর্তি হতে না আসা ই ভালো। কারণ ৩ মাস বা ৪ মাসে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের ইনকাম তো দূরের কথা আপনি কোনো কাজে এক্সপার্ট ই হতে পারবেন না। অর্থাৎ এই কয়েক মাসে আপনি শুধু কোনো কোর্সের শিখার ক্ষেত্রে বেসিক থেকে জাস্ট এডভান্স লেভেলে পা রাখতে পারবেন। ( আর এই ৩ থেকে ৪ ��াসের কোর্সের বেসিক থেকে এডভান্সে যাওয়ার বিষয় গুলো আপনি YouTube বা online এর যেকোনো ফ্রি কোর্স দেখে নিজে নিজেই শিখতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কোনো প্রতিষ্ঠানে এতো টাকা দিয়ে ভর্তি হওয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তা ই নেই)। আপনাকে হয়তো অনেকেই বলবে ৩ মাস বা ৪ মাসে কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় মানে ইনকাম করা যায়। সেটা সম্পূর্ণ লোভ দেখানো কথা। (তবে হাজারে ১ বা ২ জন পেতে পারেন, যারা ৩ মাস বা ৪ মাস কোনো কোর্স করে দুই একটা কাজ পেয়েছেন। সেটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। এখন কেউ যদি ৩ মাস বা ৪ মাস কোর্স করে হাজারে ১ জনের লটারি ধরতে চায় সেটাও আলাদা বিবেচনা)।
একটি কোর্স ছাড়া আমাদের বাকি সব কোর্স ই মিনিমান ৯ মাসের। এখন ভাবতে পারেন, এতো সময় লাগে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে? হুম আসলেই এতো সময় লাগে। যারা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে এখন সফল সবাই এতো দীর্ঘ সময় নিয়ে শিখেই এই পেশায় সফল হয়েছেন। (এজন্যই তো প্রথমেই বলেছিলাম, ফ্রিল্যান্সিং শিখার মূল হাতিয়ার হলো ধৈর্য। আপনি ধৈর্য নিয়ে একটি কাজে এক্সপার্ট হতে পারলে, অবশ্যই আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন। সেটা কিভাবে হবে, তা আমাদের কোর্স ইন্সট্রাক্টররা আপনাকে হাতে কলমে দেখিয়ে দিবেন।
তবে আপনাকে বিষয়গুলো ভালো করে বুঝতে হবে যে- দেশের সেরা সেরা আইটি ইন্সটিটিউট গুলোর কোর্স কারিকুলাম কেমন এবং এসব প্রতিষ্ঠান কত দিনে শিখায়।
আমরা কয়েকটা উদাহরণ দেই, আপনি Google এ সার্চ করে এইসব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে বা ফেইসবুক পেইজে SMS করে জেনে নিতে পারেন।
★ ঢাকার- Creative IT Institute. CodersTrust Bangladesh.
★ সিলেটের- Times IT, Freelancer Sahed Afridi, Freelancer Farjuk Ahmed.
এই কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের খোঁজ নিলেই আপনি বুঝতে পারবেন, আসলেই ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে হলে কতদিনের কোর্সে ভর্তি হতে হয়।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো- আপনি এই কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের স্টুডেন্টদের সফলতার হার আর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্য সব প্রতিষ্ঠানের স্টুডেন্টদের সফলতার হার পর্যালোচনা করলেই বুঝতে পারবেন আসলেই আপনার কি করা উচিত।
(১) প্রথমত আমাদের কোর্স কারিকুলাম মিনিমাম ৯ মাসের (একটি কোর্স বাদে)। অর্থাৎ আমরা আপনাকে যথেষ্ট সময় নিয়ে শিখাবো, যেনো আপনি ইনকাম পর্যন্ত যেতে পারেন।
(২) আমাদের এই ৯ মাসের কোর্স শেষে আরো ৩ মাস থাকবে ইন্টেন্সিভ সাপোর্ট। অর্থাৎ মোটামুটি ১ বছর আপনাকে আমাদের এইখানে সময় দিতে হবে। (সাধারণ ভাবেই বুঝা যায় ১ টা বছর আপনি একটা কাজে লেগে থাকলে, আর যথাযথ গাইড লাইন পেলে, আপনি সফল হতে আর কি বাধা আছে?)।
(৩) আমাদের একটা ব্যাচে ২৫ থেকে ৩০ জন স্টুডেন্ট থাকে। এই স্টুডেন্টদের মধ্যে যাদের দক্ষতা, পরিশ্রম ও ধৈর্য যথাযথ থাকে। প্রতিটি কোর্স শেষে তাদেরকে নিয়ে আমাদের আইটি টিম গড়ে তোলা হয়।
এই আ��টি টিমকে মূলত আমরা কাজ দিয়ে ��াকি। এবং তারা এখানে বেতন ভিত্তিক বা মুনাফার অংশীদার ভিত্তিক চাকরি অর্থাৎ কাজ করে থাকেন। (অর্থাৎ ভালো করে দক্ষতার সহিত কোর্স সম্পন্ন করতে পারলে, আমাদের আইটি এজেন্সিতেই নিশ্চিত চাকরি)।
(৪) আমাদের স্টুডেন্টদেরকে শুধুমাত্র মার্কেটপ্লেস ভিত্তিক কাজ শিখায় না। কারণ মার্কেটপ্লেস আমাদের কাছে সেকেন্ড অপশন। অর্থাৎ স্টুডেন্টদের কাজ পাওয়ার স্থায়ী সমাধানের জন্য আমরা ডিরেক্ট ক্লায়েন্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে জোর দিয়ে থাকি। এবং আমাদের কোর্স কারিকুলাম সেভাবেই সাজানো। যথাযথ ভাবে কোর্স করতে থাকলে, আশা করা যায় কোর্স চলাকালীন সময়েই অনেক স্টুডেন্ট ডিরেক্ট ক্লায়েন্ট পেয়ে থাকেন।
তাছাড়া আমরা সেকেন্ড অপশন হিসেবে মার্কেটপ্লেসে স্টুডেন্টদেরকে সফল হতে যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। মার্কেটপ্লেস ভিত্তিক আমাদের আলাদা টিম রয়েছে, যারা মার্কেটপ্লেসে সফল হতে ইন্টেন্সিভ কেয়ার দিয়ে থাকেন।
(৫) আমাদের নিজস্ব আইটি এজেন্সি রয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে আমরা ই প্রথম যে, ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখানোর পাশাপাশি দেশে ও বিদেশে আমাদের নিজস্ব আইটি এজেন্সি রয়েছে। আমাদের স্টুডেন্টরা তাদের কোর্স শেষ করে নিজে ফ্রিল্যান্সিং করার পাশাপাশি আমাদের নিজেদের এজেন্সিতেই চাকরির আবেদন করতে পারবেন। (আমাদের এজেন্সি অফিস- সিলেট, বাংলাদেশ। দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত)।
(৬) আমরা স্টুডেন্টদেরকে এমন ভাবে গাইডলাইন দিয়ে থাকি। যেনো স্টুডেন্টরা ইন্টারন্যাশনাল ক্লায়েন্টের কাজ করার পাশাপাশি নিজেরা লোকালি নিজেদের বিভিন্ন বিজনেস সেটআপ করতে পারে।
এখন ভাবুন, আমরা স্টুডেন্টদেরকে যে কাজ গুলো শিখাবো এবং প্রোপার ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে যেসব দিক দিয়ে প্রশিক্ষণ দিবো, তা কি ৩ মাস বা ৪ মাসে সম্ভব?
অবশ্যই সম্ভব না। এজন্যই আমাদের কোর্স গুলো শিখাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে থাকি। যা অন্তত ৯ মাস। কারণ আমরা জানি, স্টুডেন্টদেরকে প্রোপার ফ্রিল্যান্সার তথা এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে একটা দীর্ঘ সময়ের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। তাই আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে এই প্রথম দেশের সেরা আইটি ট্রেনিং সেন্টার গুলোর মতো কার্যকরী আর্নিং কোর্স নিয়ে এসেছি।
তাই ৩ মাস বা ৪ মাসের কোর্সে ভর্তি না হয়ে, যথাযথ প্লান ও ধৈর্য নিয়ে আমাদের প্রোপার ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হলে অবশ্যই এখানে আপনি সফল হতে পারবেন।
★ প্রশ্ন জাগতে পারে- আমাদের শহরে তো অনেকেই ৪ মাসে কোর্স শিখায়। উনাদের ডিজাইনও তো দেখি। সুন্দর ই তো বানায়।
এখানে কথা হলো- আগেই উল্লেখ করেছি, অন্যরা কিভাবে ৪ মাসের মধ্যে শিখিয়ে নিতে পারে, সেটা তাদের বিবেচনা। তবে আমরা আপনাকে একটা বিষয় ক্লিয়ার করি, সেটা হলো- ৩ মাস বা ৪ মাসে যেকোনো কাজের টুলস সম্পর্কে ধারণা বা ব্যবহার শিখানো সম্ভব। অর্থাৎ আপনি এই অল্প সময়ে যেকোনো কাজের বেসিক কাজ ও টুলস সম্পর্কে ভালো ধারণা পেয়ে যেতে পারেন। এবং কপি ডিজাইন বা মোটামুটি লেভেলের ডিজাইনও করতে পারবেন। এটা আমরাও স্বীকার করি। কিন্তু কথা হলো- কোনো কাজের টুলস আর মোটামুটি ধারণা থাকলেই ফ্রিল্যান্সার হয়ে যায়? উত্তর হইলো- না একদম ই না। হওয়া যায় না।
(১) কাজ সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝা।
(২) কাজের যাবতীয় টুলস সম্পর্কে এক্সপার্ট হওয়া।
(৩) ভালো ডিজাইন আইডিয়া জেনারেট করতে পারা।
(৪) নিজের পোর্টফোলিও উপযুক্ত ভাবে রেডি করা।
(৫) মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে যাবতীয় রিসার্চ করা ও নিজের প্রোফাইল গুছানো।
(৬) ডিরেক্ট ক্লায়েন্ট পাওয়ার কৌশল রপ্ত করা।
(৭) কিভাবে নিজের সিভি ও কাভার লেটার সহ আবেদন করে চুক্তিভিত্তিক জব নেওয়া যায়, সেটা শিখা।
(৮) ডিরেক্ট ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে কাজ পেতে প্রোপার দক্ষতা অর্জন করা।
(৯) ভয়েস কলে ও ভিডিও কলে ক্লায়েন্টের সাথে কিভাবে কথা বলে কাজ নিতে হয় সেটা শিখা।
(১০) ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে শিখতে শুরু করা। (এখানে ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট শিখা না বলে কেনো শিখতে শুরু করা বলেছি? এর কারণ হলো- এটা বৃহৎ একটা বিষয়। এইটা আপনাকে কোর্স করিয়ে সম্পূর্ণ শিখিয়ে দেওয়া যাবে না। আমরা নিজেরাই বলি যে- ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট কোনো নির্দির্ষ্ট কোর্স করে একদম সম্পূর্ণ ভাবে শিখা যায় না। আপনি যত সময় দিতে থাকবেন এবং এই বিষয়ে কাজ করতে থাকবেন, ততই ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে আপনি দক্ষ হয়ে উঠতে পারবেন। আমরা আপনাকে এই বিষয়ে পথ দেখিয়ে দিবো যে কিভাবে আপনি দক্ষ হবেন। কারণ ৯ মাস কোর্স করা খুবই অল্প সময় এই সবগুলো বিষয় শিখার ক্ষেত্রে)।
আমাদের স্টুডেন্টরা যেনো বর্তমান প্রতিযোগিতা মূলক মার্কেটের সাথে খাপ খাইয়ে টিকতে পারে এবং নিশ্চিত উপার্জনের মাধ্যমে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ক্যারিয়ার বিল্ডআপের দিকে এগিয়ে যেতে পারে, আমরা সেভাবেই আমাদের কোর্স কারিকুলাম সাজিয়েছি। তাই যথেষ্ট সময় ও ধৈর্য নিয়ে আমাদের সাথে থেকে শিখতে পারলে, আপনি নিশ্চয় সফল হতে পারবেন।
★★ দ্বিতীয়ত- প্রথমেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম হবে, এরকম চিন্তা মাথায় ই আনা যাবে না। কোর্স শেষ করার সাথে সাথে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করবেন, এমন নিশ্চয়তা কেউ ই দিতে পারবে না।
তবে আমাদের সম্পূর্ণ কোর্স শেষে আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। (মনে রাখতে হবে- এই সেক্টরটা হলো এমন যে- আপনি যত দিন যাবে, তত আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং ইনকামও বাড়বে। একটা সময় হাজার হাজার ডলার ইনকাম হবে, তবে সেটা কোর্স শেষ হওয়ার সাথে সাথে নয়। বছর দুই এক লেগে থেকে দক্ষতা অর্জন করার পর ইনশাআল্লাহ)।
ধন্যবাদ।
2 notes
·
View notes
পার্বতী দীর্ঘ সময় ধরে দেবদাসের জন্যে অপেক্ষা করেছিলো, সে তার সমস্ত চেষ্টা দিয়ে থাকতে চেয়েছিলো দেবদাসের সাথে, কিন্তু দেবদাস তার নিষ্ঠার কদর করতে পারেনি।
দেবদাস নিজ দোষে পার্বতীকে হারিয়েছিলো।
ভালোবাসলে যথা সময়ে 'ভরসা, আশ্বাস এবং মর্যাদা' দেওয়ার সাহসটুকু দেখতে না পারলে কিসের প্রেমিক, কিসের ভালোবাসা?
যেখানে কবিগুরুও বলে গেছেন– "অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিরম্বনা আর হয় না।"
4 notes
·
View notes
And when Rabindranath Tagore said,
আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস,
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ-মাস।
যদি আর কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস,
তবে তুমি যাহা চাও, তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো।
Which literally means -
Even as I am consumed by the pangs of separation, I will live by your memories,
Through the eternal day and night, through endless years and months.
If you should love another, if to me you should never return,
I wish for you fulfilment of all that you solicit, let me take all the sorrow instead.
~ Rabindranath Tagore
Presented by, Riddha
5 notes
·
View notes
দীর্ঘ বিদায়
গভীর ঘুমের থেকে সরে এসে দীর্ঘ বিদায়ের দিকে
একটা সেতু বেঁকে গেছে পশ্চিমে হাসনুহানার ছায়া
রাস্তায়
ঘটনাবহুল, তবু প্রাসঙ্গিকতা কতটুকুই বা রেখে যায় সময়?
অতীতের ঢালে যারা হেঁটেছে
তারা জানে একপ্রকার ক্ষয় যা স্ফটিক পাথর গুঁড়িয়ে দিতে পারে।
2 notes
·
View notes
মুখোশ
নিশু ও নিবা, একই সাথে পড়াশোনা করে। পরিচয়ের সময়টা তেমন দীর্ঘ না হলেও যেন অত্নার সম্পর্ক দুজনের। যাত্রা পথও এক না হলেও লক্ষ একই।
পড়াশুনা, নোটস্ সব কিছুতেই একে অন্যকে সাহায্য করে। কলেজের প্রাণ কেন্দ্রও যেন ওরা দুজনই। মেডিকেল কলেজে পড়ছে। প্রথম দুই মানেই নিতা ও সাফা। রীতিমতো দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে কখনো এভাবে চোখে পড়ে না।
তবে গলায় গলায় ভাব যাকে বলে তার থেকে বেশিই সব কিছু!
নিতা নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়ে। আর সাফা সমাজের উচ্চবিত্ত পরিবারের একমাএ মেয়ে। নিতার পড়াশুনার খরচ স্বাভাবিক ভাবেই নিতাকে চালাতে হয়। তার জন্য সারাক্ষণ এখানে ওখানে নানান কাজ করে বেড়ায়। পড়াশুনার সময় পাওয়া যায় না বললেই চলে। তবুও টপ! সাফা বারবারই নিতাকে দেখলে অবাক হয়।
রেগুলার ক্লাস, জব, এসাইনমেন্ট, হসপিটালে ডিউটি, ল্যাবে ডিউটি, টিউশন সব! তবে হ্যাঁ, একটা সময় থাকে যা নিতার নিজের "লাইব্রেরী"। ওখানেই সেরে ফেলে সব কিছু পড়াশুনা থেকে শুরু করে নিজের যা কিছু দরকার। আর বাকি ফাঁকা সময় বলতে, রাতের ৫ ঘন্টা ঘুম।
সাফা ঠিক এর উলটো, সারাদিন বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে পার্টি,নাইট ক্লাবে যাওয়া, প্রত্যেক সপ্তাহে ট্যুর আরো কত কি! আর সারাটা দিন শেষে রাত দুটা থেকে ৫ টা পর্যন্ত পড়া তাপর লম্বা একটা ঘুম এই সব নিয়েই সাফার সব।
বলতে গেলে সবটাই ভিন্ন তবে লক্ষ এক। দুজনের মধ্যে ডিল হয়েছে তিন ঘন্টার বেশি কেউই পড়াশুনা করবে না। আর তারা সেটা পালনও করে কাটায় কাটায়। তবে ব্যাপারটা এমন সপ্তাহের একটা দিন তারা নিজেদের মত করে কাটায় না ডিল, না আলাদা কোন কাজ। এই দিনটা থাকবে রহস্যের। কেউ কাউকে বলতে বাধ্য নয়।
সাফার ব্যাপারটা আসলেই লুকায়িত তবে নিতার কাছে বিষয়টি লুকানোর মত তোমন কিছুই না। সারাদিন লাইব্রেরিতে থাকে। আজও আছে।
ছুটির দিন তাই লাইব্রেরিতে তেমন কেউ নেই বললেই চলে। খুব মনোযোগ দিয়ে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা শেষ প্রশ্ন পড়ছে। এমন সময় কারেন্ট গিয়েছে। ইদানিং কাল শিডিউল দিয়ে লোডশেডিং হচ্ছে তাই কিছু বলবার ও জো নেই। প্রায় দুই ঘন্টার মতো এমনই থাকবে তাই লাইব্রেরির পুরো ফাঁকা হয়ে গিয়েছে বলা চলে।
নিতা, জানালার এক পাশে গিয়ে বসেছে। বই পড়ছে। এরি মাঝে নিতা চিল্লিয়ে ওঠে! নিতার ঘোর ভাঙ্গে। লাইব্রেরিয়ান দৌড়িয়ে আসে কি হয়েছে দেখার জন্য। লাইব্রেরিয়ান এসে সেখানে নিতা কে পায় না। একজন তো ছিল সেই মেয়েটা, কোথায় গেল! বাইরেও তো যেতে দেখলাম না!
নিতা, রাস্তা দিয়ে হাটছে। চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে প্রচন্ড ভয় পেয়ে আছে।
নিতা, কি সব যেন বিড় বিড় করছে।
কিভাবে! কিভাবে হলো! কোনো লজিকও তো পাচ্ছি না!
জানালাতে বসে পড়ছিলাম। লাইব্রেরি থেকে বের হবারও সময় হয়েছিলো না। হঠাৎ করেই দেখলাম জানালা থেকে পরে যাচ্ছি! অথচ আট তলা থেকে পড়েও আমি এখনো জীবিতো! কোনো আচরও নেই শরীরে! কিভাবে!
আর যদি নাই পড়ে থাকি তাহলে অসময়ে লাইব্রেরি থেকে বেরই বা হয়েছিলাম কেন! হ্যালুসিনেশন? নাহ্।
রিতা ভাবতে ভাবতে সেদিন ওভাবেই বাড়ি। ফিরলো।
পরদিন রিতা একইভাবে ওই জিনিসই দেখলো। রিতার সাথে ব্যাপারটা প্রতিনিয়ত এমন ঘটতে ঘটতে এক সময় এটি সত্যিতে পরিণত হল। এর কিছুদিন পর সাফার সাথেও এমন ঘটনা ঘটা শুরু করলো। তবে স্সাফার পরিণতিতে হলো আরো ভয়াবহ! কিভাবে? এখন সে প্রতিনিয়ত এমন অনেক কিছুই দেখে চলেছে যার শেষ নেই আর এখন রিতারও! সাফা পাগলের মত অনুভব করছে!
- বান্ধবী, আমার সাথে এমন কেন করলি আমি তো তোকে ভালবাসতাম!
আমার জীবনটা এভাবে না নিলেও পারতি!
- মাফ কর রিতা, আমাকে মাফ কর!
আমি স্বার্থপর হয়ে গিয়েছিলাম!
- ১১ নভেম্বর, ২০২২
- মোনালিসা মিতু।
2 notes
·
View notes
দ্রুত সময়ে কোমর ব্যথার চিকিৎসা এবং কারণ ও লক্ষণ জানুন
কোমর ব্যথা কী?
বিশ্বজুড়ে দৈনন্দিন জীবনধারায় বিভিন্ন পেশাদার মানুষ কোমর ব্যথার সমস্যা অনুভব করেন। কোমর ব্যথা (Low Back Pain) বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপ, দুর্ঘটনা, দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে ত্রুটি ও বিভিন্ন কারণে হয়। অনেক ক্ষেত্রে শরীরের পেশিতে টান লাগার কারনে কোমর ব্যাথা হয়ে থাকে। কোমর ব্যাথা মূলত অনেক যন্ত্রণাদায়ক হয়ে থাকে।
কোমর ব্যথা চিকিৎসায় আকুপাংচারের ভূমিকা
কোমর ব্যথার জন্য কোনো ধরনের ঔষধ ছাড়া আকুপাংচারের মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গবেষণা অনুসারে, ৯০% কোমর ব্যথার সমস্যা অস্ত্রোপচার ছাড়াই চিকিৎসা করা যায়। আকুপাংচার যেকোনো ব্যথার সমস্যার সমাধান দেয়। তেমনি কোমর ব্যথার সমস্যা আকুপাংচার চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা সম্ভব। এখন সবার মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে, আকুপাংচার কী? সেটা আবার কোন ধরনের চিকিৎসা।
বাংলাদেশের সবথেকে বড় আকুপাংচার হাসপাতাল SUO XI Hospital (Acupuncture) এ কোন প্রকার ঔষধ ছাড়া কোমর ব্যথার চিকিৎসা করা হয়।
বিস্তারিত জানতে ব্লগটি পড়ুনঃ দ্রুত সময়ে কোমর ব্যথার চিকিৎসা
0 notes
আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে
দীর্ঘ ১৬ বছর পর ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর থেকেই বেরিয়ে আসছে একের পর এক তথ্য। বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের অনিয়মের পাশাপাশি উঠে আসছে সরকারি-বেসরকারি নানা খাতের দুর্নীতিও।
এবার উঠে এলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে অজানা তথ্য। জানা গেছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে আয়ের চেয়ে ব্যয় অনেক বেশি। ফলে লোকসানে আছে স্যাটেলাইটটির পরিচালনাকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড…
0 notes