প্রোটিন মানবদেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব প্রোটিন জাতীয় খাবার তালিকা সম্পর্কে এবং এর সাথে আরও অতিরিক্ত অনেক বিষয়ই আলোচনা করব তাই শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ুন।
উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ ১১ টি খাবার যা আপনার প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করবে।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত প্রোটিন খাওয়া আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিনের স্বাস্থ্যকর উৎসের মধ্যে রয়েছে ডিম, বাদাম, চর্বিহীন মাংস, মাছ, দুগ্ধজাত দ্রব্য এবং কিছু শস্য।আজকের ব্লগে আমরা ১১ টি উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার নিয়ে আলোচনা করবো যা আপনার প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করবে।আমরা যাকে "প্রোটিন" বলি তা আসলে একটি বড় শ্রেণীর অণু। এগুলি আপনার কোষের গঠন এবং ইমিউন ফাংশন, রাসায়নিক বিক্রিয়া, হরমোন সংশ্লেষণ এবং আরও অনেক কিছুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।এগুলি সবই অ্যামিনো অ্যাসিড নামক ক্ষুদ্র বিল্ডিং ব্লক দ্বারা গঠিত। তাদের মধ্যে আটটি অ্যামিনো এসিড অপরিহার্য হিসাবে বিবেচিত হয়, যার অর্থ আপনার শরীরের তাদের প্রয়োজন কিন্তু সেগুলি তৈরি করতে পারে না, তাই আপনাকে সেগুলি খাবার থেকে পেতে হবে। আপনার প্রতিদিন কতটা প্রোটিন খাওয়া উচিত তা নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর নির্ভর করে:উচ্চতাকর্মকান্ডের পরিমাণবয়সগর্ভাবস্থাকিছু মানুষের অন্যদের তুলনায় বেশি প্রোটিন প্রয়োজন। যাইহোক, এটা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে প্রত্যেকেই তাদের জন্য সর্বোত্তম পরিমাণ প্রোটিন পায়। প্রোটিন শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টও। খাওয়া আপনাকে পূর্ণ এবং তৃপ্ত বোধ করে, যা আপনাকে একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সহায়তা করে।প্রোটিনের জন্য বর্তমান প্রস্তাবিত দৈনিক ভাতা (RDA) হল ০.৩৬ গ্রাম প্রোটিন প্রতি পাউন্ড শরীরের ওজন অনুযায়ী।কেজিতে হিসেব করলে ০.৮ গ্রাম/কেজি। মনে রাখবেন যে এটি শরীরের চাহিদা মেটাতে প্রয়োজনীয় ন্যূনতম প্রোটিনের পরিমাণ।তবে বেশিরভাগ সক্রিয় ব্যক্তি, বয়স্ক ব্যক্তি এবং গর্ভবতী বা বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলাদের আরও বেশি প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেন যে শারীরিকভাবে সক্রিয় ব্যক্তিদের প্রতিদিন শরীরের ওজনের প্রতি পাউন্ড (১.২ থেকে ২ গ্রাম প্রতি কিলোগ্রাম) ০.৫৪ থেকে ০.৯ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন।আপনি যদি আপনার খাদ্যতালিকায় প্রচুর প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করেন তবে আপনার প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা সহজ হবে। নিচে ১১টি সুস্বাদু উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবারের একটি তালিকা দেয়া হলো।১১ টি উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার:
১.ডিম
সব ধরনের ডিমেই সবচেয়ে বেশি পুষ্টি থাকে। এগুলি প্রোটিনের একটি ভাল উৎস যা সহজে হজমযোগ্য, পাশাপাশি ভিটামিন, খনিজ, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি দুর্দান্ত উৎস।উদাহরণস্বরূপ, পুরো ডিম ভিটামিন বি 12 এবং ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। এটি কোলিনেও সমৃদ্ধ, একটি পুষ্টি যা বৃদ্ধি এবং বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যপান করানোর সময় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন যে ডিমের সাদা অংশ প্রায় বিশুদ্ধ প্রোটিন, কুসুম সহ পুরো ডিমে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সহ অনেক বেশি পুষ্টি থাকে।প্রোটিনের পরিমাণ: একটি বড় ডিমে (৫০ গ্রাম) প্রায় ৬.৩ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
প্রোটিন জাতীয় খাবার আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য একটি পুষ্টি উপাদান। এটি পেশী, ত্বক, চুল, হাড়, এবং অন্যান্য টিস্যু তৈরি ও মেরামত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রোটিন হরমোন, এনজাইম, এবং অ্যান্টিবডি তৈরিতেও ভূমিকা রাখে। এই আর্টিকেলে প্রোটিন জাতীয় খাবার এর বিভিন্ন উৎস নিয়ে আমরা আলোচনা করবো এই বিষয়ে জানতে এই আর্টিকেল টি পড়ুন। আরো পড়ুন...
সকালে উঠে এক্সারসাইজ মাস্ট। জিম যোগা এসব যারা কোনটাই করেন না তাঁরা হাঁটতে পারেন। একগ্লাস জলে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। ব্রেকফাস্ট করতে হবে ৯ টার মধ্যে। ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ আর রাতের ডিনার একদম সময় ধরে করা উচিত। দুপুরে যারা ভাত খান তাদের সঠিক মাত্রা বজায় রাখতে হবে। বেশি বা কম নয়। কম খাবো রোগা থাকব- এটা সম্ভব নয়। রুটির সঙ্গে সবজি, চিকেন, ডিম সেদ্ধর মতো প্রোটিন জাতীয় খাবার দরকার। বিকেলে ডায়েট চিঁড়ে, ছোলা খাওয়া যেতে পারে। রাতে একদম হালকা খাওয়া। প্লাস সাইজ মডেলদেরও মেনটেইন করতে হয়। র্যাম্প শো তে ফিটনেস আর গ্ৰুমিং দুই দরকার। ফিটনেস রুটিন , প্রফেশনাল মডেল
youtube
Stay connected and follow us for more content like this ! We are active on Facebook, Instagram and YouTube, where you will find a collection full of inspiring posts. Join our community and embark on a journey of cultural exploration and artistic wonder. Be a part of our vibrant online presence by connecting with us today.
পবিত্র এই রমজান মাসে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ সিয়াম পালন করে থাকে। ��র্মপ্রাণ মুসলমান সমাজ এই রোজা বা সিয়াম সাধনার মাধ্যমে আত্মিক এবং দৈহিক উভয় ক্ষেত্রে বিশেষ শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। রোজা রাখার ফলে আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক উপকার সাধিত হয়।
রোজার মাসে রোজাদারকে সুস্বাস্থ্যতার প্রতি যত্নশীল হতে হয়। সুস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ইয়োগা বা যোগাসন আমাদের সহযোগিতা করতে পারে
যোগাসন চর্চা করলে দেহের পেশির সাথে সাথে মস্তিষ্কের আকারও বৃদ্ধি পায়।
যোগাসন গ্যাস্টিকের সমস্যা, পেটের সমস্যা, হার্টের সমস্যা, শারীরিক অক্ষমতা, অতিরিক্ত চর্বি, ভয় রোধ, দেহের সৌন্দর্য এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে সহায়তা করে।
মন্ডুকাসন, পবনমুক্তাসন, বালাসন এবং কটিচক্রাসনের মতো কিছু সহজ যোগচর্চার করলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়।
এই মাসে আমাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন হয়ে থাকে । আমরা চেষ্টা করব এই মাসে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, ফলমূল,শাকসবজি এবং প্রোটিন জাতীয় খাদ্য এবং প্রচুর পানি পান করতে। ভাজা��োড়া এবং কার্বনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলতে।
রোজাদার ব্যক্তি সকালবেলা অথবা ইফতারের দুই ঘণ্টা পর যোগচর্চা করতে পারে। রমজান মাস হল ব্যক্তির আধ্যাত্মিক ও শারীরিক উন্নয়নের জন্য উপযুক্ত সময়।
ভিটামিন বি জাতীয় খাবার, মানবদেহের অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। এটি আমাদের
শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক বিক্রিয়া, দৈহিক বৃদ্ধি ইত্যাদি জরুরী কাজে সাহায্য করে।
মানব দেহে প্রয়োজনীয় ১৩ টি ভিটামিনের ৮ টিই হল ভিটামিন বি যেগুলো একত্রে ভিটামিন বি
কমপ্লেক্স নামেও পরিচিত। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে এটি গ্রহণ না করলে রক্তশূন্যতা, দূর্বলতা,
ওজন কমে যাওয়া সহ নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই এর কাজ এবং প্রয়োজন সম্পর্কে
সঠিকভাবে জানা অতি জরুরী। এর অভাবে কি কি রোগ হয়, কোন কোন খাবার খেলে প্রয়োজন অনুযায়ী
এর চাহিদা মেটানো সম্ভব এ রকম আরো নানা প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে পুরো অনুচ্ছেদটি পড়ার
অনুরোধ রইল।
ভিটামিন বি
এটি পানিতে দ্রবণীয় এবং বিপাকে (হজমে) সাহায্য করে। ভিটামিন ‘বি’ কে আমরা ৮ টি রূপে পেয়ে
থাকি। নিচে একটি ছকের মাধ্যমে এই কমপ্লেক্সের অন্তর্ভুক্ত সব ভিটামিনই তুলে ধরা হল-
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার এর তালিকা
এ বিষয়টি জানতে হলে, প্রথমেই আমাদের যে বিষয়টি জানতে হবে তা হল, এই ভিটামিন কোন কোন
খাবারে পাওয়া যায়। মোটামোটি অনেক খাবারেই এই ভিটামিনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। একজন
প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষের প্রতিদিন গড়ে ২.৪ মাইক্রোগ্রাম বি ভিটামিন গ্রহন করতে হয় । যেসব
খাবারে কমপক্ষে দৈনন্দিন চাহিদার ২০% ভিটামিন বি পাওয়া যায়, সে খাবারগুলোকে এর আদর্শ উৎস
ধরা হয় (। আমাদের দেশে সহজেই পাওয়া যায় এমন কিছু ভিটামিন বি জাতীয় খাবার এর তালিকা নিচে
দেয়া হল।
১. সবুজ শাকসবজি
ফ্রেশ এবং সবুজ শাকসবজি আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
বি থাকে, বিশেষ করে ফোলেট (Folate)।
বিভিন্ন শাকসবজিতে প্রাপ্ত বি কমপ্লেক্স এর দৈনন্দিন চাহিদার পরিমাণ: -
শাক সবজি (কাঁচা): ৪১%
শাক সবজি (রান্না করা): ৩১%
লেটুস পাতা (কাঁচা): ২৯%
শালগম (রান্না করা): ২৫%
পাতাকপি (কাঁচা): ২০%
কাঁচা শাকসবজির তুলনায় রান্না করা শাকসবজিতে এর পরিমাণ কম পাওয়া যায়। তাই শুধু সিদ্ধ করে
শাকসবজি খাওয়া শরীরের জন্য বেশি উপকারী।
২. মাছ, মাংসের কলিজা
মাছ, মুরগি, গরু, ছাগল ইত্যাদি প্রাণীর কলিজাতে প্রচুর ‘বি’ ভিটামিন থাকে। উদাহরণস্বরূপ ১০০
গ্রাম গরুর কলিজাতে দৈনন্দিন চাহিদার বি ভিটামিন থাকে –
থায়ামাইন (Thiamine/B 1 ): ১২%
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ২০১%
নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ৮৭%
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৬৯%
পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ৫১%
বায়োটিন (Biotin/B 7 ): ১৩৮%
ফোলেট (Folate/B 9 ): ৬৫%
কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ১৩৮৬%
৩. ডিম
একটি বড় আকারের (৫০ গ্রাম) রান্না করা ডিমের মধ্যে দৈনন্দিন চাহিদার ভিটামিন রয়েছে –
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ১৫%
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৭%
বায়োটিন (Biotin/B 7 ): ৩৩%
ফোলেট (Folate/B 9 ): ৫%
কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ৯%
মনে রাখবেন, কাঁচা ডিমের সাদা অংশতে অ্যাভিডিন (Avidin) নামক এক প্রকার প্রোটিন থাকে। যা
ভিটামিন বি এর সাথে সংযুক্ত হয়ে এর শোষণের হার কমিয়ে দেয়। তাই ডিম রান্না করে খেলে
অ্যাভিডিন (Avidin) নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় এবং বেশি পরিমাণে ভিটামিন বি পাওয়া যায়।
৪. দুধ
ভিটামিন বি জাতীয় খাবার এর অন্যতম প্রধান উৎস হল দুধ। ২৪০ মিলি সমপরিমাণ এক কাপ দুধে
সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে রিবোফ্লাভিন (বি২) । এছাড়াও রয়েছে দৈনন্দিন চাহিদার-
থায়ামাইন (Thiamine/B 1 ): ৭%
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ২৬%
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৯%
কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ১৮%
উদাহরণস্বরূপ, ইউরোপের ৩৬০০০ এরও বেশি প্রাপ্তবয়স্কদের উপর একটি পর্যবেক্ষণ গবেষণায়
দেখা যায়, দুগ্ধজাত খাবার মানুষের খাদ্যতালিকায় দৈনন্দিন চাহিদার ২২-২৫% রিবোফ্লাভিন বা বি২
সরবরাহ করে।
৫. মাংস
ভিটামিন বি জাতীয় খাবার এর গরুর মাংস অনেক অবদান রাখে। ১০০ গ্রাম গরুর মাংসে দৈনন্দিন
চাহিদার যে পরিমাণে বি কমপ্লেক্স থাকে –
থায়ামাইন (Thiamine/B 1 ): ৫%
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ৮%
নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ৩৯%
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৬%
পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ৩১%
কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ২৯%
৬. মুরগির মাংস
মুরগির মাং��ে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ বি৩ (নিয়াসিন) এবং বি৬ থাকে। এছাড়াও থাকে (দৈনন্দিন
চাহিদার)-
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ৭%
নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ৬৯%
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ১০%
পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ৩০%
কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ৬%
৭. দই
দই দিয়ে তৈরী পানীয় (লাচ্ছি) তে বি২ এবং বি১২ থাকে। এছাড়াও থাকে-
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ১৮%
কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ২৬%
দই এর স্বাদ বৃদ্ধি, বা ফ্রিজে রাখার আগে প্রতি কাপ পাত্রে ২-৩ চামচ করে চিনি মেশানো হয়। তাই
খেয়াল রাখতে হবে বেশি বেশি ভিটামিন বি পাওয়ার আশায় যেন আবার ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে না যায়।
৮. সূর্যমূখী বীজ
ভিটামিন বি জাতীয় খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল সূর্যমূখী বীজ। এদের বীজ দিয়ে তৈরী মাখন বি
ভিটামিন এর একটি দুর্দান্ত উৎস। সূর্যমূখী বীজে আছে-
নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ১০%
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ১১%
পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ২০%
ফোলেট (Folate/B 9 ): ১৭%
৯. কলা
ভিটামিন বি জাতীয় খাবারগুলোর মধ্যে কলা অতি পরিচিত একটি ফল এবং ভিটামিন এর খুব ভালো
উৎস। সহজেই পাওয়া যায় এবং দামেও সস্তা। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে বি৫ ও বি৬। এ ছাড়াও এতে
আছে প্রচুর পানি, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং ফাইবার।
১০. ছোলা
আমাদের দেহের জন্য একটি পুষ্টিকর খাবার হল ছোলা। এতে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৫, বি৬ এবং
বি৯। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন । ছোলার তৈরি খাবার এবং বিভিন্ন খাবারের সাথে এটি
মিশিয়ে খেতে খুবই সুস্বাদু।
১১. কাজু বাদাম
কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে বি১, বি৩ এবং বি৬ থাকে।
প্রতিদিন কি পরিমাণ বি ভিটামিন দরকার?
৮ টি আলাদা আলাদা ভিটামিন বি কে একত্রে বি কমপ্লেক্স বলে। শরীরকে সুস্থ ও রোগমুক্ত রাখতে
প্রতিদিন নারী-পুরুষ উভয়েরই নির্দিষ্ট পরিমাণ বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করা উচিত।
মহিলাদের জন্য বি কমপ্লেক্স এর দৈনন্দিন চাহিদা -
ভিটামিন বি১ ১.১ মিগ্রা
ভিটামিন বি১ ১.১ মিগ্রা
ভিটামিন বি২ ১.১ মিগ্রা
ভিটামিন বি৩ ১৪ মিগ্রা
ভিটামিন বি৫ ৫ মিগ্রা
ভিটামিন বি৬ ১.৩ মিগ্রা
ভিটামিন বি৭/ বায়োটিন ৩০ মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন বি৯/ফোলিক এসিড। ৪০০
মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন বি১২ ২.৪ মাইক্রোগ্রাম
পুরুষদের জন্য বি কমপ্লেক্স এর দৈনন্দিন চাহিদা -
ভিটামিন বি১ ১.২ মিগ্রা
ভিটামিন বি২ ১.৩ মিগ্রা
ভিটামিন বি৩ ১৬ মিগ্রা
ভিটামিন বি৫ ৫ মিগ্রা
ভিটামিন বি৬ ১.৩ মিগ্রা
ভিটামিন বি৭/ বায়োটিন ৩০ মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন বি৯/ফোলিক এসিড ৪০০
মাইক্রোগ্রাম
ভিটামিন বি১২ ২.৪ মাইক্রোগ্রাম
▪️সাদা আটার কি তুলনায় লাল আটার পুষ্টিগুণ বেশিঃ
গমের বাইরের লাল বা বাদামি আবরণে অনেক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। এই আবরণ ম্যাগনেশিয়াম নামক খাদ্য উপাদানে ভরপুর। এটি এক ধরনের খনিজ উপাদান, যা আমাদের দেহের প্রায় ৩০০ রকমের এনজাইমের কাজ পরিচালনা করে। সাদা আটার তুলনায় লাল আটায় প্রোটিন বেশি থাকে, ফ্যাট কম থাকে, কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে, আঁশের পরিমাণ বেশি থাকে, ক্যালরি কম থাকে। এ ছাড়া লাল আটা- ফলিক এসিড, ফসফরাস, জিংক, কপার, ভিটামিন বি১, বি২ এবং বি৩-এর ভালো উৎস।
▪️ কোনটা খাবো – সাদা আটা না কি লাল আটা ?
আটা শর্করা জাতীয় খাবার। আটা ও ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার যেমন: বিস্কুট, ব্রেড, প্যাটিস, শিঙাড়া, সমুচা ইত্যাদি মুখরোচক খাবার। এখন এসব খাবার তৈরিতে সাদা রঙের রিফাইন্ড বা পরিশোধিত আটা ব্যবহার হয়। লাল আটা আনরিফাইন্ড বা অপরিশোধিত। খেতে সুস্বাদু হলেও পরিশোধিত সাদা আটার পুষ্টিগুণ অনেক কম। গম থেকে আটা উৎপাদনের এবং পরিশোধন প্রক্রিয়ায় প্রায় ১৪ রকমের ভিটামিন, ১০ ধরনের খনিজ এবং এতে বিদ্যমান আমিষ নষ্ট হয়ে যায়। সাদা আটায় খাদ্য আঁশের পরিমাণ কম থাকে। তবে ভূসিসমেত লাল আটায় অনেক আঁশ থাকে। তাই লাল আটার রুটি খাওয়ার পর রক্তের গ্লুকোজ ধীরে ধীরে বাড়ে। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে, ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে লাল আটার জুড়ি নেই। সকালের নাশতায় যাঁরা রুটি পছন্দ করেন, তাঁরা সাদা আটার পরিবর্তে ভূসিসমেত লাল আটার অভ্যাস করুন।
▪️সাদা ও লাল আটার মধ্যে পুষ্টি পার্থক্য হলোঃ
৩৮ গ্রাম সাদা আটার পুষ্টিগুণ-
▪️ক্যালোরি: ৮৭ কিলোক্যালরি
▪️ফ্যাট: ৭ গ্রাম।
▪️কার্বোহাইড্রেট: ৬.০ গ্রাম
▪️খাদ্য আশঁ ১.৫ গ্রাম
▪️প্রোটিন ৩.৪ গ্রাম।
৩৮ গ্রাম লাল আটার পুষ্টিগুণ-
▪️ক্যালোরি: ২৮ কিলোক্যালরি
▪️ফ্যাট: ২.৫ গ্রাম।
▪️কার্বোহাইড্রেট: ৯.১ গ্রাম।
▪️খাদ্য আশঁ: ২.৮ গ্রাম।
▪️প্রোটিন ৫.৫ গ্রাম।
সুতরাং দেখা যায় সাদা আটার রুটি থেকে লাল আটার রুটির মধ্যে পুষ্টিগুন অনেক বেশি।লাল আটার উপকারিতাঃ
▪️লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
▪️ডায়াবেটিস রোগী ও স্থুল রোগীর রক্তে চিনি ও শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।
▪️লাল আটা আঁশ রক্তে ক্ষতিকারক ফ্যাট কমায় ও উপকারি ফ্যাট বাড়ায়।
▪️লাল আটা ক্ষুধা প্রশমিত করে ও অতিরিক্ত ওজন কমায়।
▪️পরির্পূণ পুষ্টি সমৃদ্ধ আঁশযুক্ত গমের আটা সুস্বাস্থের জন্য অপরির্হায।
▪️লাল আটায় লিগনান নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
▪️লাল আটা হৃদযন্ত্রের জন্যও উপকারি।
▪️লাল আটা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
▪️লাল আটায় প্রচুর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকায় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কিন্তু ভালো মানের লাল আটা বাজারে পাওয়ায় বেশ মুশকিল। তাই skybzr অনলাইন শপ গ্রাহকদের জন্য নিরাপ��, পুষ্টিগুণ ও মান সম্পন্ন ��াল আটা সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে। আপনারা চাইলে skybzr থেকে অর্ডার করতে পারেন লাল আটা ঘরে বসে, আমাদের ডেলিভারি ম্যান স্বল্প সময়ের মধ্যে পণ্যটি আপনার দরজায় পৌঁছে দেবে।
------------------------------------------------------------------
ক্রয় পলিসিঃ
-----------------
▪️ডাচ বাংলা ব্যাংক
▪️যমুনা ব্যাংক
▪️বিকাশ
▪️রকেট
======================================
🏠 অফিসঃ
সুপ্রিয় দর্শক শ্রোতা আজকের আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো যাদের ওজন কম তারা কিভাবে শরীরের ওজন বাড়াবেন। কারণ সবাই কিন্তু চিন্তা করে যে ডাইটেশিয়ান মানে হচ্ছে যে ওজনটাকে কমানোর জন্য। আসলে প্রতিটি ক্ষেত্রে কিন্তু ডায়েটের প্রয়োজনীয়তা আছে। ডায়েট এর মানে হলো পথ্য আর নিউট্রিশিয়ান এর মানে হলো পুষ্টি। অর্থাৎ পথ্য এবং পুষ্টির সমন্বয়েই হলো একজন মানুষ।সুতরাং যাদের ওজন কম তাদের প্রথম থেকেই আইডেন্টিফাই করতে হবে যে জন্মের পর থেকেই কি তাদের ওজন কম ছিলো।তাহলে সে কিভাবে নিউট্রিশিয়ান প্লান টা কে ফলো করেছিল। তার পরিবারে কিভাবে তার খাবার টাকে তৈরি করা হতো। এবং কখন থেকে এসে ওজন লস করা শুরু করেছে। এই ব্যাপার গুলো কে আগে আমাদের সন্ধান করতে হবে।
কিছু স্বাভাবিক টেষ্ট থাকে যেগুলো টেষ্ট করার মাধ্যমে চিহ্নিত করা যায় যে ওজন কমার আসল কারনটা কি।কারণ কিছু কিছু হরমোন আসে ওজন কমানোর জন্য দায়ী, বিশেষ করে হাইপারথাইরয়ডিজম এটি থাকলে সাধারনত ওজনটা কমে যায়। কিডনী জাতীয় রোগ হলে ওজন কমে যায়। তাছাড়াও যারা ক্যান্সারের রোগী হয় তাদেরও কিন্তু ওজন কমে যায়। কিন্তু আপনি যদি এই প্রত্যেকটির বাহিরে হয়ে থাকেন তার মানে আপনি স্বাভাবিক তারপরেও আপনার ওজনটা কমে যাচ্ছে কোনোভাবে আপনি স্বাস্থ্য টা কে বাড়াতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে খেয়াল করতে হবে যে আমাদের দেশে ক্রিমিনাশক ঔষধটি দেওয়া হয়, আপনি বছরে কয়বার ক্রিমিনাশক ঔষধটি নিয়েছেন। যদি না নেওয়া হয় তাহলে সেটা প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য যে ডোজ টা নেওয়া হয় সেটা নেবেন। নেওয়ার পরে চিন্তা করতে হবে আপনার কোন জাতীয় খাবার গুলো আপনার খেতে ভালো লাগে সেটাকে চিহ্নিত করে বের করতে হবে।
ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে ওজন ফল্ড করার একটি মাত্র কারণ থাকে সেটা হল নিয়ম না মেনে চলা যেমন সময় মতো খাওয়া না করা অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকা সকালে দেরী করে ঘুম থেকে ওঠা সুতারাং সেক্ষেত্রে তার খবারের তালিকাটা শুরু হয় দুপুর ১২ অথবা ১ টা থেকে এ ক্ষেত্রে ইনডাইজেশনের কারনে তার ওজন ফল্ড করে যায় ২টা জিনিস হতে পারে হয় আপনার ওজন কম হবে অথবা আপনার ওজন বেড়ে যাবে। সুতরাং যার ওজন কবে যায় তার এই জায়গাটা তে ঠিক করে নিতে হবে। ঠিকমত খাওয়া এবং ঘুমাতে হবে প্রয়োজনে পার্ট টাইমে ঘুমাতে হবে। আপনার যদি বেশী খেতে সমস্যা হয় তাহলে আপনার ৩বেলার খাবার আপনি ভাগ ভাগ করে নিয়ে ৫ থেকে ৬ ভাগ করে নিয়ে অল্প করে ২ঘন্টা পর পর খাবেন এবং খাওয়ার মুহূর্তটাকে অবশ্যই পজেটিভলি নিয়ে ইনজয়ের সাথে খাবেন। তাহলে কিন্তু ঐ খাবারটি আপনার শরীরে খুব সুন্দর ভাবে কাজ করবে।
যারা একদম সিঙ্গেল শরীরে মার্সেল নাই তাদের খাবারে অবশ্যই বেশি বেশি করে প্রোটিন রাখতে হবে প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। প্রোটিন টা নির্ভর করে শরীরের গঠনের ��পর, যাদের শরীরের ওজন কম তাদের প্রোটিন বাড়াতে হবে। যাদের মার্সেল কম তাদের জন্য ডিম ও মুরুগীর মাংস অনেক ভালো একটা কাজ করে তাদের খাবারে নিয়মিত এই দুটি আইটেম অবশ্যই রাখতে হবে।
সাপ্তাহিক খাবারের তালিকা আপনি এমন ভাবে সাজাবেন যে ডিম ও মিল্ক জাতীয় খাবার নিয়মত যুক্ত থাকেই। তারপর ৪-৫ দিন আপনি মুরগি রাখতে পারেন, আপনার রাতের খাবারে মুরগী ও রাতে মাছ রাখতে পারেন আর ডাল নিয়মত দুপুরে রেখে দেবেন। আপনার ডাইজেশন পাওয়ার ঠিক রাখতে আপনাকে শাকসবজি এর প্রতি অবশ্যই প্রাধান্য দিতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমানে পানি আপনাকে খেতে হবে যাতে আপনার খাবারটি সঠিকভাবে ডাইজেষ্ট হতে পারে তাহলে আপনি যে ওজনটা তে যেতে চাচ্ছেন সেটাতে আপনি অল্প সময়ের মধ্যে পৌছাতে পারবেন।
Read the full article
আমরা সবাই চাই আমার
শরীরে যে কোন প্রকার রোগ বালাই না থাকে। কিন্তু কোন উপায় নাই। আপনার অজান্তেই
আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিন দিনই কমে যাচ্ছে। তাই এখনি আপনাকে সচেতন হতে
হবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভিবিন্ন বিজ্ঞানী ভিবিন্ন ভাবে গবেষণা
চালিয়েছেন। এখন পর্যন্ত গবেষণা চলতেই আছে।
আকজে কিছু গবেসনার
তথ্য প্রকাশ করলাম। নিচে ধাপে উল্লেখ করলাম।
১। দই, ঘোল, ছানা এই
সব জাতিয় খাবার খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এই সব খাবার গুলোতে ভিটামিন
ডি থাকে। যখন এই ভিটামিন এর সংখা কমে তখন পাকস্থলীতে ক্যান্সারের ঝুকি বাড়ায়।
গবেষণায় আরও বলা
হয়েছে, যাদের শরীরের গঠন ভালো তাদের শরীরের কোন ঘাটতি থাকবে না। তাদের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি।
শিশু জন্মের পর থেকে মায়ের বুকের ধুধ খাওয়ালে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
২। নিয়মিত ভিটামিন
সি এবং বি জাতীয় খাবার খেতে হবে।
এই ভিটামিন দুটি
খাবারের সাথে মিশে যায়। কিন্তু শরীরের জমা হয়ে থাকে না। তাই নিয়মিত এই ভিটামিন
জাতীয় খাবার খেতে হবে।
এই ভিটামিন দুটি
পানির সাথে মিশে গিয়ে প্রসাবের সাথে বেবিয়ে যায়।
তাই শরীরের নার্ভ
নিয়ন্তন ঠিক রাখে। বিক্রিয়ার কারনে শরীরের ভিতর যে সেল ক্ষতি গরস্থ হচ্ছে। তা ক্ষতি
পুরন করতে কাজ করে ভিটামিন সি।
ধুধ এবং কলিজার
মধ্যে ভিটামিন বি থাকে। আর ফল, লেবু, আমলকী, কমলা, পেয়ারাতে ভিটামিন সি থাকে।
তাই এই জাতীয় খাবার
নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করেন।
৩। অতিরিক্ত চা
খাওয়া বাদ দিতে হবে। আপনি মনে করেন, দিনে ৫ তা চা খাচ্ছেন।তিন টা তেই চিনির পরিমান
বেশি। তাহলে আপনার জন এটা ভয়াবহ অবস্থা।– ডাক্তার কল্লোল। তাই চা কম খাওয়ার চেষ্টা
করেন।
৪। বাঙ্গাল মনে করে
ভাত বেশি খেলেই শরীর সুস্থও এবং ভাল থাকে।
তাই অনেকেই ভাত বেশি
খেয়ে থাকেন। ৬০ শতাংশ হতে হবে শর্করা।
৩০শতাংশ প্রোটিন এবং
৫ শতাংশ।
আমাদের দেশে শর্করা
জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া হচ্ছে কিন্তু প্রোটিন জাতীয় খাবার খুব কম খাওয়া হচ্ছে।
অতিরিক্ত শর্করা
জাতীয় খাবার খেলে শরীরে চ্রবি জমা হয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়ানোর জন্য ভিবিন্ন ধরনের খাবার খতে হবে।
৫। নিয়মিত শারিরিক
ব্যায়াম করতে হবে। শারীরিক পরিশম করলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ পতঙ্গ কাজ করে। শরীরের
রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। শরীরের কোষ গুলোতে শক্তি উৎপাদন করে।
তাই শারীরিক পরিশমের
সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
৬। রোগ প্রতিরোদ
ক্ষমতা ভাল থাকলে ডেঙ্গু জ্বর থেকে আপনি ৯০% নিরাপদ থাকতে পারবেন। শরীরে কত টুকু
জীবাণু প্রবেশ করছে এবং সে টি কত টুকু আক্রান্ত করার চেষ্টা করছে। এটাই হল গুরুত্ব
পূর্ণ বিষয়।
মশার কামড়ে যে টুকু
জীবাণু প্রবেশ করছে। তার চেয়ে যদি আপনার রোগ প্রতিরোগ বেশি থাকে।তাহলে মশা আপনার
কিছই করতে পারবেনা।
তাই বলব রোগ
প্রতিরোগ ক্ষমতা বাড়ান। মশা আপনার কিছুই করতে পারবেনা।
Read the full article
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ফিনল্যান্ডের কিছু বিজ্ঞানী বাতাস দিয়ে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য তৈরি করেছেন। তারা বলছেন, এই খাবার পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে সয়া’র প্রতিযোগী হয়ে উঠতে পারবে।
পরিবেশবাদী ক্যাম্পেইনার জর্জ মনবিয়ট পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশ হতাশ। কিন্তু তিনি এই প্রোটিন উৎপাদনকারী প্রযুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন।
জর্জ মনবিয়ট বলছেন, খাদ্য উৎপাদন করতে গিয়ে পৃথিবী শেষ হয়ে যাচ্ছে। মাছ ধরা এবং খামারগুলো…
অতিরিক্ত লবন, কোল্ড ড্রিংকস, চা-কফি, অতিরিক্ত প্রোটিন হাড়ের জন্য ক্ষতিকর। অনেক খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মিটিয়ে হাড় হয়ে ওঠে মজবুত।
১। মজবুত হাড় পেতে নিয়মিত ব্রোকলি খান। ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই সবজি।
২। টক জাতীয় ফল হাড়ের জন্য খুবই উপকারি। মুসম্বি, কমলালেবু, পাতিলেবুর মতো যে কোনও লেবুতেই থাকে ভিটামিন সি আর সাইট্রিক অ্যাসিড। যা ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে সাহায্য…