#write-ups

[moonshoothinking]

-Adin Ziaf

And maybe tomorrow we will shed tears for today. Because man is consumed by the idea of yesterday and tomorrow, he takes today for granted.

[pierog]

i'm so glad goncharov happened when it did, right before prolific public use of AI. that was pure honest gaslighting straight from the heart. real human whimsicality and trickery thru blood sweat and tears. we were a family. and we all gonched, together. you cant replicate that with any machine.

[roach-works]

speculative fiction writers i am going to give you a really urgent piece of advice: don't say numbers. don't give your readers any numbers. how heavy is the sword? lots. how old is that city? plenty. how big is the fort? massive. how fast is the spaceship? not very, it's secondhand.

the minute you say a number your readers can check your math and you cannot do math better than your most autistic critic. i guarantee. don't let your readers do any math. when did something happen? awhile ago. how many bullets can that gun fire? trick question, it shoots lasers, and it shoots em HARD.

you are lying to people for fun. if you let them do math at you the lie collapses and it's no fun anymore.

[kriz-smthn]

[vulpinesaint]

quiz enjoyers! i am now inviting you to come create something in my workshop❕

[complete-clownery]

Okay guys

INPRNT!!

[lousyglitch]

The wildest thing about Ben 10 is that it took until 2005 for someone to have the idea "what if a kid could turn into a bunch of aliens" like this isn't obviously the coolest and most marketable premise for anything ever. Each design is a new toy. A new powerset. Come on.

But to prove that it wasn't a fluke, they continued to have the best ideas for every aspect of it. How does he transform? A cool watch you can also sell as a toy. That watch's name? Omnitrix. Say it. It's so satisfying. How many aliens? Ten. Nice round number. The kid's name? Ben. The show's name? Ben Ten. His full name is Benjamin Tennyson, a normal, plausible name, but he also turns into 10 aliens.

Bigger brands dream about this synergy. Better writers would kill for this coherence. So holistic. So intuitive. The identity alone!!! The retro alien sound motif? Chilling. The green? Any other color would be wrong. The kirby krackle pattern? It seems so obvious in retrospect. The roadtrip format? Genius. Lesser writers would've done the spider-man high school thing. His arch nemesis being Cthulhu darth vader? Inspired, iconic, intimidating!

The execution has its highs and lows, but the idea??? Game changing. So self-evident that it seems inevitable. If Ben 10 didn't exist, it would be necessary to invent him.

[robinstome]

Jerry Seinfeld says that you could never do Seinfeld today but one time when I was really high I fell asleep and dreamed a new episode where Jerry came out of the closet as a trans woman and Elaine wanted to be supportive so she gifted Jerry a dress that she didn't really like but when Jerry wore the dress out she got tons of compliments and Elaine gets super pissed about it because she never got any compliments when she wore it but couldn't say anything because she didn't want anyone to call her a fake ally.

[sankhaneel]

দিন যায় দিন আনি

অবশেষে আমরা এমন দিনক্ষণে এসে পৌঁছেছি। অবশেষে এমন দিনকাল যেখানে বছরের হাতে গোনা কটা সপ্তাহ বাদ দিলে বাকি সময়ে স্থান-কাল-পাত্রের কোনো তোয়াক্কা না করেই আকাশে মেঘ করে আসে। ভয়ঙ্কর গ্রীষ্মের মাঝে মাঝে এরকম আচমকা আগমন অনভিপ্রেত না ঠেকলেও, বছরের অন্য স���য়ে মেঘভারাক্রান্ত হয়ে আকাশ, অবসন্ন করে দেওয়া মাথাধরাই বয়ে নিয়ে আসে। এছাড়া মার্চের মাঝামাঝি আসতে না আসতেই উষ্ণায়ন জানান দিতে থাকেন যে তিনি অনতিদূরেই রয়েছেন, ধীরে পায়ে একদিন ঠিকই গাছে গাছে ঘষে জ্বলা আগুন হয়ে ঘরে প্রবেশ করবেন, অপেক্ষা মাত্র কিছুবছর!

তবে এখনও, বলব এখনও- সেই লেলিহান ডুমস্ ডে এসে পড়ার আগে, গোটা বছরের মধ্যে একখানা সপ্তাহ প্রকৃতি এখনও বরাদ্দ করে রেখেছে যেখানে শীতের আমেজটা সম্পূর্ণ চলে যায়নি, গ্রীষ্মের তুমুল প্রখরতাও এসে পৌঁছয়নি এবং বৃষ্টিও খামখেয়ালিরকম উড়ে এসে জুড়ে বসছে না। মানে এক বিরল, অপূর্ব আনন্দদায়ক সহাবস্থান। আগেই বলেছি এই আরাম, এই আরাম ক্ষণজীবী, তবে এর দেখা পেলেই আমার দৌড়ে, সব কিছু লতাপাতার আগাপাশতলা বেষ্টনী ছিঁড়ে এক নিমেষে সমুদ্র সম্মুখে নিস্তেজ নিশ্চল দাঁড়িয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। আর ইচ্ছে করে এমন অপরূপ এক দিনক্ষণের ভোরবেলায়, কিছুটা দূর থেকে তোকে দেখতে। ��েখতে, কিভাবে কিভাবে তুই আনমনে ঢেউ দেখছিস, অথবা একমনে তাকিয়ে রয়েছিস আকাশের একটু একটু করে ফুটে চলা আলোর দিকে।

আমি কতদিন ভাবি এই সব কতশত নিখুঁত বসন্তদিন পেরিয়ে এলাম তবু ঘাসের ওপর মাথা রেখে কোনো একটা রাতেও তারা দেখা হলো না। রাতের বেলায় বেরিয়ে পড়া হলোনা ফাঁকা ট্রেনে। রাতের ফাঁকা ডাউন লোকালের জানলার ধারে, বিন্দু বিন্দু আলো আসে আবার মিলিয়ে যায়, আবার আসে আবার মিলিয়ে যায়। কত বিন্দুবৎ ঘর, কত সবিস্তার তাদের গল্প। এরকম অচেনা কোনো বাড়ির মধ্যে দূর থেকে হলদেটে আলো দেখলে (যেমন হলদে অনেকটা উত্তর কলকাতার অলিগলিতে আলো হয়ে সন্ধ্যে বেলা ছড়িয়ে পড়ে) সেই বাড়ির ভিতরটায় গিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে ইচ্ছে করে। এত দিনকাল গেল, কোথাও বাড়ি খুঁজে পেলাম না, এই হলুদ আলো আর তাকে ঘিরে থাকা চার দেওয়ালের মধ্যে থাকা মানুষদের মধ্যে যদি খুঁজে পেয়ে যাই… এই আশাই বোধহয় আমাকে দরজা খুলিয়ে ওইসব বাড়ির ভিতরে টেনে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু আমি ফিরে আসি, বা রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে রাস্তা পাল্টে ফেলি। মনে মনে ভাবি ফাঁকা ডাউন লোকাল টেলিস্কোপ বসন্ত ইত্যাদি প্রভৃতি। তবে এবার ঠিক করেছি, যেভাবে মানুষজন সমস্ত সুখস্বপ্ন ভবিষ্যতের জন্য তুলে রাখে সেভাবে আমিও আলমারিতে সাজিয়ে গুছিয়ে, ঠিক করেছি তুলে রাখব একটা দিন বাঁচার স্বপ্ন, যেখানে আমার আগামী ইনিংসের বিপুল রানের লক্ষ্যমাত্রা কোনোক্রমে পেরিয়ে আমি ভোরের এক ট্রেনে চেপে বসেছি। গন্তব্য এক পিকনিক, এবং ওই দামড়া বয়সেও কিছুটা সতেরো-আঠারোর উত্তেজনা বুকে নিয়ে চলেছি। অনেক নতুন মানুষের সাথে দেখা হবে। তোর সাথেও দেখা হবে, হয়তো প্রথমবার। একটা সাদা শোলার পাতায় ফ্রায়েড রাইস আর এক লোভনীয় বাদামীহলুদ রঙের মাংস নিয়ে আমরা খেতে বসে গল্প করছি। আর খেয়ে উঠতে উঠতে, গল্প করতে করতে বিকেল হয়ে যাচ্ছে। বিকেলের আলো পড়ে আসা রাস্তার ধারে ঘন হয়ে ছড়িয়ে রয়েছে গোলাপি হলুদ বোগানভেলিয়া। আমরা, আমি, তুই একদল মিলে আমাদের পেরিয়ে আসা জীবনের গল্প করছি।

পেরিয়ে আসা জীবন-জগদ্দলের কথা মনে পড়লে নস্টালজিক লাগে না। ওই অতীত আর ছোটবেলার প্রতি নস্টালজিক হওয়ার মতো ক্ষমাপরায়ণ আমি এখনও হয়ে উঠতে পারিনি। আমি হয়তো আজও সেই সময়ের বিকেলে লেগে থাকা কাদার দাগ প্রাণপণে হাত-পা থেকে তোলার চেষ্টা করে চলেছি, তারা উঠছে আর না। আমি চোখ বুজিয়ে ভাবার চেষ্টা করি ওই সময়ের বিকেলগুলোয় মাঠের বদলে গল্পের বই, দাবা, অঙ্ক আর অনেকটা নিঃসঙ্গতা দিয়ে ভরে উঠছে। কোনো নাছোড় ভবি��্যৎযাপনের নেশা আমাকে পেয়ে বসছে না। আমি আমার দিগভ্রান্তিকে খোলা মনে স্বাগত জানাচ্ছি। প্রশ্ন করছি। উত্তর না পেলে ভয় পাচ্ছি না, উত্তর খোঁজার তাড়াহুড়োয় খেই হারাচ্ছি না। পাখিদের ডাক শুনছি মন দিয়ে। দেখছি কিছু পাখি কেমন একই আওয়াজ একই ভঙ্গিমায় বারবার করে চলেছে। যেমন ভাবে স্টেশনমাস্টাররা বলে - “চার নম্বর লাইন থেকে মালগাড়ি ছাড়ছে, চার নম্বর লাইন থেকে মালগাড়ি ছাড়ছে…”।

...আমি ভাবি এই বিপুলা মহাজগতের খণ্ডবিখণ্ডকে কত ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে অনুধাবন করা যায়। যেভাবে পরিযায়ী পাখি পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের পরিবর্তন অনুভব করতে পারে, আর সেই অনুযায়ী পাল্টাতে পারে নিজের অভিমুখ। যেভাবে বাদুড় রাতের বেলায় শব্দ করতে করতে ঘুরে বেড়ায়, আর ধাক্কা খেয়ে ফেরত আসা শব্দ শুনে বুঝে নেয় সামনে ঠিক কতটা দূরে রয়েছে ঘরবাড়ি গাছপালা। বুঝে নেয়, বাদুড়ের মস্তিস্ক তৈরি করে ফেলে তার আশপাশের এক নক্সা এই ফিরে আসা আসা প্রতিধ্বনি বিশ্লেষণ করে করে। আমাদের জন্যে এই কাজটাই করে থাকে দৃষ্টির বোধ। এই মহাজগৎ ধরা দেয় আমাদের প্রত্যেকের সীমিত ধারণক্ষমতার ভিতরেই। সেভাবে দেখলে, সেই অন্তিম একমেবাদ্বিতীয়মের কত অসংখ্য প্রতিকৃতি যে যার সাধ্যমতো রচনা করে চলেছে। কিন্তু আমি দেখি মানুষ হিসেবে, আমাদের সীমিত সীমাবদ্ধ দেখা নিয়ে আমরা কী ভীষণ নিশ্চিত, কী অপরিসীম দ্বিধাহীন। এহেন অন্ধ আত্মপ্রত্যয় দেখে বড় পীড়িত হই। আকার আয়তনে বয়সে বেড়ে ওঠা অপ্রাপ্তমনস্কদের সাথে দিবসরজনী নিয়ে আমাদের নিরুত্তাপ বেঁচে থাকা আমায় রাগিয়ে তোলে। অতন্ত্য ব্যক্তিগত বৃত্তেই কোথাও অপ্রীতিকর কিছু ঘটেনি, ঘটছেনা, কোত্থাও নেই কোনো ঠাসচাপচাপ অন্ধকার, এই ভ্রম, এই ভ্রমকে সত্য বলে আভূমি নত থাকা মানুষজনের ভিড়ে হেঁটে হেঁটে আমি ক্লান্ত।

আমি চাই, সমুদ্রের দিকে চেয়ে চেয়ে তোর পাশে বসে থাকাকালীন সব উত্তাপ হারিয়ে ফেলুক আমার বিগত জীবনের এই সমস্ত ক্রুদ্ধ অঙ্গার। কোনো অসীম জলরাশির আশ্বাসে থেমে যাক আমার এই অনন্ত দহন, শেষ হোক এই প্রাণান্তকর প্রদাহ।

যেমন হারিয়ে গেছে প্রেম করার চিরচঞ্চল তাড়না, যেমন আর কারোর সাথে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ক্যাফেতে বসে গ্রিলড স্যান্ডউইচে কামড় বসাতে, পাহাড়ের কুয়াশায় কাউকে জড়িয়ে ধরে সূর্যোদয় দেখে ফেলতে, কারোর সাথে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছেরা ক্ষয়েছে ধীরে ধীরে। যেমন বুঝতে পেরেছি, মানুষ কারোর প্রতি মুগ্ধ হয় এ কথা যেমন সত্যি, মানুষ সততই কারোর প্রতি মুগ্ধ হয়ে উঠতে চায় একথা সত্যতর। কাজেই সত্যিই ভীষণ মুগ্ধ হল, নাকি মুগ্ধ হওয়ার বাসনা তাকে সুযোগ দেখেই মুগ্ধ হওয়ার দিকে সজোরে ঠেলে দিল এই নিয়ে নিশ্চিত কোনো সিধান্তে পৌঁছই কিভাবে? মানে আমি ভ্রমে ভ্রম্রিব ভ্রমে ভ্রমিব আর শেষ পর্যন্ত বারবার বারবার হাতে থাকবে পেন্সিল- এহেন খেলা খেলে খেলে রণে ভঙ্গ দিতে ইচ্ছে হওয়া কি খুব বড় অপরাধ? একটা কয়েকশ কোটি বছর ব্যাপী খেয়ালখুশি প্রসেস যার রকমসকম হল আমাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে, যতগুলো সম্ভব আমার মতো কটা প্রতিলিপি তৈরিতে আমাকে ক্রমাগত উৎসাহিত করা। যেখানে আমার কাছে সম্পূর্ণ জৈবিক এক প্রতিবর্ত ক্রিয়ার মতো নারী প্রজাতির প্রতি আকর্ষণের অনুভবে তাড়িত না হওয়ার চয়েস নেই। সেইখানে মনেহয় এহেন ভোগবাসনা আমার কাঙ্খিত ও প্রয়োজনীয় শান্তি অনুভবের থেকে ঠিক কত যোজন দূরে? যেখানে অন্তিম পর্বে জানা যায় সমস্ত ভালোলাগালাগির ভালোবাসাবাসির বিশেষ কোনো কারণ নেই, শুধুমাত্র প্রতিলিপি ক্রিয়েশনের হেতু আমার সাথে মশকরা করে হয়েছিল খানিক। এইখানে দাঁড়িয়ে আমি কি বিবর্তনের সামান্য ফুট সোলজার হয়ে যাই না? আ মেয়ার মিন্স টু এন এন্ড? আর তাই হলে অন্তরে প্রকান্ড এক শূন্যতা লালন-পালন করতে করতেই এই সুবৃহৎ প্রেম-প্রজেক্টে অংশ নিয়ে আমার লাভ?

অবাক লাগে এই খেয়ালখুশি প্রসেসটা এতদূর এসে পড়ল যেখানে এই প্রসেস থেকে সৃষ্ট প্রোডাক্টই সেই প্রসেস নিয়ে মাথা ঘামাতে পারে, তার অন্তর্নিহিত কোনো গভীর উদ্দেশ্য রয়েছে কিনা সেই নিয়ে ভাবতে পারে। তার অভিমুখ কোনদিকে হওয়া উচিৎ সেই নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু করতে পারে।

কিন্তু…কিন্তু ওই���কম আলো ফুটতে থাকা ভোরেরবেলায় তোর পাশে বসে সুমুদ্র দেখতে দেখতে কি এতকিছু ভাবতে ইচ্ছে করবে? নাকি আকাশী বা মৃদু গোলাপির মতো ফুরফুরে কোনো অনুভূতিতে মন নিবিষ্ট হয়ে পড়বে। লিখে প্রকাশ করে যায়না এমন এক ঝপ-ঝপাস শব্দে পাড়ে এসে ভাঙবে ঢেউ? একটা ঠাণ্ডা হাওয়া আসা যাওয়া করবে ক্রমাগত? কতদূর থেকে আসছে এই হাওয়া জানতে ইচ্ছে করবে বটে। এই বিপুল জলরাশি নিয়ে শূন্যে ভেসে থাকা এক গোলকের কোথা থেকে এক হাওয়া এসে ছুঁয়ে যাচ্ছে আমায়, তোকে? কেন তোর উপস্থিতিতে এমন অনন্ত প্রশান্তি নিয়ে সব কিছু আমার সামনে ভিড় করে আসে? যেন কোনো সফল অবসন্নতায় সমস্ত ক্লান্তি পেরিয়ে আমি নতুন কোনো দিনে জেগে উঠছি। এমন দিনে আমি আদৌ পৌঁছব কি, বল তো? এমন হাওয়া আর এসে লাগবে গালে? এমন ঠাণ্ডা? এমন নিখুঁত বসন্তদিন, বেঁচে থাকবে আরও কিছু বছর? এই সমুদ্র?

(বছর সাতাশ-আঠাশ আগে ফটো স্টুডিওতে একগালে আঙুল ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট্ট মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে -- যার সাথে আমার কোনোদিন দেখা হয়নি।)

[moonshoothinking]

And then, I saw a distorted image of a dandy world. The faces I admired for the familiarity and the tender treatment, shattered like a poison phial.

The memories ran their course, and the smiles shading benevolence became a diabolical sham.

-Adin Ziaf

[anythingisfilm]

Film Project Assignment 1 - Article Write-up

Film Project - Set Designers Write up

SDSA Set Decor Magazine Winter 2023 Issue

All Quiet On The Western Front (Dir. Edward Berger, 2022)

Set Decorator: Ernestine Hipper SDSA

Production Designer: Christian M. Goldbeck

Article written by Gene Cane, Chase Heller and Karen Burg.

As a period film with a massive scale, production design All Quiet on The Western Front had a very significant role in the success of the film’s horror. By creating a set which lent heavily into accuracy and was very thoroughly researched, the horrific conditions the characters struggle through are made far more real to the audience and thus more impactful. This is not a story of war heroics, this is a story of how horrific it is to be at war, and the set designs removal of anything which can be construed as glamorous or valiant makes that very clear.

With a colour palette of browns, greys and very dark cold colours, the battlefield is stripped of the wonder and patriotic excitement the protagonists held high as they signed up for the army. There is no adventure, there are no war heroes, there is only mud, blood, cold and death.

The dark and cold colour palette also conveys the harsh French winter of 1917, the characters are exposed and under resourced and comfort is impossible to find in the trenches. The warm light of a fire doesn’t travel far in the trenches or the supporting structures.

By contrast, the war hospital is lit entirely by candlelight, the warmth of firelight filling the entire room. The hospital is a place of relative peace and safety, and the nurses are doing the most that they can to make their patients recoveries, or final days, comfortable. The dirty white walls fill the top half of the frame, and the bottom half is filled by a dark sea of bodies, uniforms and blankets, the nurses white uniforms standing out as they move between the rows. The contrast of light and dark emphasises the fullness of the hospital, even though there are only a handful of extras and dummies set up in the beds or one the floor, the way their blankets and uniforms blend into the floor and lower walls colours makes them take up far more of the space. The entire bottom half of the frame feels as though it is full of people.

Whilst colour is used to emphasise scale in this scene, in the case of the uniform repair hall the scale is gained through magnitude. 50 vintage sewing machines and roughly 40 extras line two massive room-length tables staffed by roughly 40 extras. The elusion of even further length is created by manipulating perspective, whilst the extras are fairly equally spaced towards the near side of the tables, the further away end is more densely staffed. This gives the impression that the table extends for further than it actually does as the viewer assumes the same equal spacing they see with the nearest seamstresses is consistent throughout the space. The set decorated herself, Ernestine Hippen, says their research showed the real WW1 German uniform recycling facilities would have tables of seamstresses hundreds of meters long. So making the table look as busy and large as possible plays a significant role in both reflecting the true history its drawing from and impressing a sense of horror on the audience that so many dead soldiers uniforms are being processed here so quickly.

The production design of All Quiet places huge importance on representing history in an accurate and fact based manner, but also on highlighting the horror of WW1 through its realism. The horror comes from the lack of exaggeration, which matches the theme of the film and reflects the source material’s anti-war stance. Its a very effective case of production design.

[omgitstatertot]

@bitterrfruit art gave me this idea

Simon Riley with a "Do Not Resuscitate" tattoo across his chest, big and in bold, who put it there in hopes that it would be followed, though the tattoo holds no legal binding and unless you have a written DNR your doctors are required to ignore it

Simon Riley, who spent those years with the tattoo, thinking that no one would truly miss him, were the occasion to arise

Simon Riley, who gets a partner, becomes quite comfortable and content with said partner, to the point he's taking off his clothes.

Simon Riley, who doesn't even get to reach for his belt to finish changing when his partner gasps, and begins anxiously fretting over the tattoo, fingers tracing the bold letters, doe-like eyes staring into his damn soul and a lip worried between their teeth.

Simon Riley, who can't seem to close his eyes as his partner insists on clinging to him that night, their hand resting over his heart as it finally sinks in that he would be, in fact, missed were the occasion to arise.

Simon Riley anxiously googling how expensive and how much time a tattoo removal takes.

[hannibal-is-my-comfort-show]

Headcannon that Jason got the headstone from his grave and put it above his bed because it says 'Here lies Jason Todd' (he broke off the good soldier bit ofc) and thinks it's the funniest thing ever, some of the family, of course, are horrified.

Dick, at Jason's before they go out on patrol: Hey Jaybird, make sure to bring a spare respir--WHAT THE HELL?!?

Dick, looking frantically between Jason and the headstone: this is clearly a threat. Somebody knows your identity. I swear to GOD when I find who did this--

Jason, looking up from his phone comepletely unbothered: oh yeah, about that

--------

Bonus:

--------

Tim, climbing through Jasons bedroom window: Hey, its me, dont shoot. Do you have a first aid kit here right?

Jason, getting up from where he was reading in bed: ugh yeah sure, one sec

Jason, proceeds to grab a sticky note saying 'DOES NOT' and jabs it onto the headstone so it reads 'Here DOES NOT lie Jason Todd':

Tim:

Tim: okay that's funny

[nariarts]

Spent a ridiculous amount of time last night obsessively editing my hand written zines in Photoshop to take away any tiny blemishes so they were definitely readable.

Whatever. Understand or don't.

[prlssprfctn]

I know the fandom mostly agrees that Jason is that one always unemployed sibling in the family, but let me offer you a slightly enhanced concept - unemployed sibling Jason, who is the busiest sibling in the family.

No one can get hold of him. Like, ever. And it is not like he is lying, he is genuinely always has something else to do! Something random and unexpected, and, honestly, all his family can think is: what the hell?

Bruce, frowning: Remind me again, why the dinner in the circle of the family today doesn't suit your... schedule?

Jason, shrugging: I have a book club evening in the nursing home. We are discussing Margaret Atwood's Penelopiad tonight. Can't miss it. Also, Jennet-

Alfred, confused: Who is Jennet?

Jason: One of the old ladies in the nursing home, duh... Anyway, yeah, Jennet is having a birthday. She would be hella mad if her favourite grandson missed it, you know?

Bruce: ...Jason, you are not her-

Jason: (leaves)

Dick: Hey, wanna join me for tomorrow morning's training?

Jason, sighs: Sounds nice, but I have classes tomorrow.

Dick, confused: Classes? Since when you are enrolled in college?

Jason: Oh, no. I am a substitute teacher in one of the school's around.

Dick: WHAT-

Damian, calling Jason in the middle of the day: Can you pick me up from school? Others are busy, there is an emergency in the town.

Jason: Damn, sorry, kid, but I am not in the country right now. By the way, do you want to talk with your mother?

Damian: ...What that supposed to mean? Where are you?

Jason: I was planning to visit All-Caste, but first decided to meet up with Talia. I am kinda in Egypt right now, anyway.

Damian: ...

Tim, already used to Jason's constant busy status, sighing: I bet you won't agree if I call you on the lunch tomorrow?

Jason: Uh, no. I have plans. But if you tag along with me, we can get lunch together later.

Tim, surprised: ...Okay. What do you have tomorrow? Knitting club? A shift in library?

Jason: Nah, graduation ceremony.

Tim: Right, you are a substitute teacher.

Jason: No, no. My graduation ceremony. I am getting my PHD in literature.

Tim: SINCE FUCKING WHEN-