এলাকায় অবস্থান না করেও প্রতি মাসে ভাতা তুলছেন আনসার দলনেত্রী ভাবণা রাণী
এলাকায় অবস্থান না করেও প্রতি মাসে ভাতা তুলছেন আনসার দলনেত্রী ভাবণা রাণী
সানজিম মিয়া, রংপুর প্রতিনিধি : রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে দায়িত্বরত আনসার (ভিডিপি) বাহিনীর দলনেতা- দলনেত্রীরা নিজ কর্মস্থলে মাসের পর মাস অনুপস্থিত থেকেও প্রতি মাসে তাদের সম্মানি ভাতা উত্তোলন করছেন।
কিছুদিন পূর্বে উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের দায়িত্বরত একজন দলনেত্রীর নামে ইউএনও-র কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ইউনিয়নবাসী।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,বেতগাড়ী ইউনিয়নের আনসার ও ভিডিপি…
View On WordPress
0 notes
হে আমার রব, আমার পিতা মাতার প্রতি দয়া করুন, যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে লালন-পালন করেছেন। (সূরাঃ বনি ইসরাইল ১৭:২৪)
2 notes
·
View notes
2 notes
·
View notes
জাকাত বঞ্চিতদের অধিকার,এটি করুণার দান নয়
Zakat is the right of the deprived, it is not a gift of mercy
পবিত্র কুরআনের সূরা আত-তাওবার ৬০ নাম্বার আয়াতে যাকাত বণ্টনে আটটি খাত আল্লাহ তায়ালা নির্ধারন করেছেন। । এই খাতগুলো সরাসরি কুরআন দ্বারা নির্দিষ্ট এবং যেহেতু তা আল্লাহর নির্দেশ, তাই এর বাইরে যাকাত বণ্টন করলে তা ইসলামী শরিয়তসম্মত হয় না।
রমজান মাসে সিয়াম সাধনা মানবিক গুণাবলি বিকাশে সহায়ক। সিয়াম সাধনার মাধ্যমে ধনীরা গরিবের দুঃখ–কষ্ট বুঝতে পারেন; ক্ষুধা-তৃষ্ণার জ্বালা অনুভব করতে পারেন। অসহায় নিরন্ন মানুষের যন্ত্রণা বুঝতে পারেন। তাদের ঘৃণা ও উপেক্ষা নয়, তাদের জন্য ভালোবাসা ও সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে। এই অনুভূতি জাগ্রত হওয়াই রোজা ও রমজানের অন্যতম শিক্ষা।
দানখয়রাত ও ফিতরা–জাকাত ইত্যাদি রমজানের অতি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা সমাজের অবহেলিত–বঞ্চিত মানুষের জন্য সহায়ক। কিন্তু কখনো কখনো এ মহতী কাজেও অনেকে ভুল করেন। কোথাও কোথাও দেখা যায়, অনেক কাপড় ব্যবসায়ী অসম্মানজনকভাবে জাকাতের কাপড় বিক্রির ব্যানার ঝোলান। বিজ্ঞাপন দিয়ে কিছু কম দামি নিম্নমানের শাড়ি কাপড় ও লুঙ্গি বিক্রি করেন।
কোনো কোনো জাকাতদাতারাও এমন আছেন, যাঁরা এগুলো কিনে জাকাত হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন। যাঁরা এসব করেন, তাঁরা প্রথমত জাকাতকে অসম্মান করেন; দ্বিতীয়ত, জাকাতদাতাকে হীন কাজে প্রলুব্ধ করেন; যা অনৈতিক।
হাদিস শরিফে আছে, ‘মন্দ কাজের প্রতি উদ্বুদ্ধকারী অনুরূপ মন্দ কাজের সমান প্রতিফল পাবে এবং ভালো কাজের প্রতি উৎসাহ প্রদানকারী সেরূপ ভালো কাজ করার সমান সুফল পাবে।’
যেসব জাকাতদাতা এ ধরনের নিম্নমানের শাড়ি–লুঙ্গি জাকাত হিসেবে দিচ্ছেন, তাঁরা একদিকে জাকাতকে অসম্মান করছেন, অন্যদিকে জাকাত গ্রহীতাকেও অমর্যাদা করছেন। সব মিলে ইসলামের পঞ্চ ভিত্তির অন্যতম খোদায়ি বিধান জাকাতের অবমাননা হচ্ছে আর মানবতার সঙ্গে উপহাস করা হচ্ছে; সর্বোপরি ইমান ও ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ একটি মৌলিক ইবাদতে ছলচাতুরীর মাধ্যমে খেল-তামাশায় পরিণত করা হচ্ছে।
রমজানের মূল লক্ষ্য মানবভ্রাতৃত্বের শিক্ষা থেকে বঞ্চিতই রয়ে যাচ্ছে।
জাকাত ফরজ ইবাদত, জাকাত করুণার দান নয়, দয়া দাক্ষিণ্যও নয়; এটি বঞ্চিতদের পাওনা অধিকার। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তাদের সম্পদে বঞ্চিত যাঞ্চাকারীদের নির্দিষ্ট অধিকার রয়েছে।’ (সুরা-৫১ জারিয়াত, আয়াত: ১৯; সুরা-৭০ মাআরিজ, আয়াত: ২৪-২৫)।
পাওনাদারের টাকা দিয়ে পাওনাদারকে নিম্নমানের কিছু কিনে দেওয়া ধোঁকাবাজি ছাড়া আর কী? আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত কল্যাণ পাবে না, যতক্ষণ না তোমাদের প্রিয় জিনিস দান করবে। আর তোমরা যা দান কর, আল্লাহ তা সে বিষয়ে অবগত।’ (সুরা-৩ আলে ইমরান, আয়াত: ৯২)।
যেহেতু এটি তার পাওনা, সুতরাং প্রাপককে তার পাওনা সসম্মানে প্রদান করতে হবে; যাতে তিনি তা পেয়ে সন্তুষ্ট হন। জাকাত প্রদান করা ফরজ ও সদকা আদায় করা ওয়াজিব; কিন্তু কোনো মানুষকে হেয় জ্ঞান করা, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা, কারও সম্মানহানি করা নাজায়েজ ও হারাম কাজ।
সদকাতুল ফিতর ও জাকাত এবং যেকোনো ফরজ–ওয়াজিব সদকা, যা নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করতে হয় এবং যেসব শুধুই গরিবের হক। তাই দেওয়ার আগে তিনি প্রকৃত হকদার কি না, তা নিশ্চিত হতে হবে। তবে সেসব প্রদান করার ক্ষেত্রে গ্রহীতাকে এমন বলার প্রয়োজন নেই, ‘এটা জাকাত’ বা ‘এটা ফিতরা’। এমনভাবে বলা উচিতও নয়; কেননা এতে গ্রহীতা লজ্জিত, অপমানিত বোধ করবেন। শুধু ফরজ–ওয়াজিব দান নয়, বরং নফল দানখয়রাতের মাধ্যমেও কাউকে অসম্মান করা যাবে না।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘উত্তম কথা ও ক্ষমা সেই দান অপেক্ষা উত্তম, যার সঙ্গে অনুগামী হয় যন্ত্রণা। আর আল্লাহ তাআলা ধনী ও সহিষ্ণু।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ২৬৩)।
সদকা ও জাকাত এমনভাবে দেওয়া উত্তম, যা গ্রহীতা স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে মুদ্রা বা টাকাই অগ্রগণ্য, কেননা এর দ্বারা গ্রহণকারী নিজের রুচি ও ইচ্ছামতো প্রয়োজন মেটাতে পারেন। কোনো কাপড়চোপড় বা খাদ্যদ্রব্য অথবা অন্য কোনো বস্তু কিনে দিলে ব্যবহার উপযোগী মানসম্পন্ন জিনিসই দেওয়া উচিত।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
জাকাত: ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটির মৌলিক নিয়ম
জাকাত হল একটি ইসলামী অর্থ পরিভাষা যা একজন ব্যক্তিকে প্রতি বছর দাতব্য কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট অনুপাত সম্পদ দান করতে হয় এমন বাধ্যবাধকতাকে নির্দেশ করে।
যাকাত কি?
যাকাত হল একটি দাতব্য সংস্থা যা আল্লাহ্ মুসলমানদেরকে তাদের অর্থ, সম্পত্তি এবং ফসলের উপর বাৎসরিক বা ফসল কাটার সময় দিতে বাধ্য করেন। যাকাত এর অর্থ প্রদান করা হয় আটটি শ্রেণির দরিদ্র, অরক্ষিত এবং যোগ্যদের জন্য যা আল্লাহ নিজেই কুরআনে উল্লেখ করেছেন (সূরা আল-তওবাহ, 9:60)। নবী মুহাম্মদ, তাঁর উপর শান্তি, জাকাতকে ইসলামের বিখ্যাত পাঁচটি স্তম্ভের তৃতীয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
(ফরয) স্বাদক্বাসমূহ শুধুমাত্র নিঃস্ব,অভাবগ্রস্ত এবং জাকাত (আদায়ের) কাজে নিযুক্ত কর্মচারীদের জন্য, যাদের মনকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী করা আবশ্যক তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে (সংগ্রামকারী) ও (বিপদগ্রস্ত) মুসাফিরের জন্য। এ হল আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত (ফরয বিধান)। আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়। আল কোরআন, সূরা তাওবা আয়াত ৬০
যাকাতের তাফসীর পূর্ণাঙ্গ
ইসলামে যাকাত ও ছদাক নিয়ে ওয়াজ
যাকাত দেওয়ার সঠিক নিয়ম
ইসলামে যাকাত ও সদকার বিধান
যাকাত আদায়ের সঠিক নিয়ম
জাকাত ভিক্ষা নয়, অধিকার |
জাকাত বঞ্চিতদের অধিকার,এটি করুণার দান নয়
Zakat is the right of the deprived, it is not a gift of mercy
যাকাত
0 notes
পিতার কোলে প্রথম দিন।
আমার বয়স ছিলোনা সে দিন।
এটাই আমার প্রথম দিন
বাবা কোলে একমাত্র রাজ কন্যা।
প্রথম বাবা হবার স্বর্গীয় সুখ ও অনুভূতি বর্নোনা করা যায় না।
“ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে”
পংতিটির অর্থ
প্রকৃত অর্থ অনূভব করাযায়।
নানু ভাই।
সাংবাদিক কামরুজ্জামান।
দৈনিক সংবাদ দিগন্ত।
View On WordPress
1 note
·
View note
0 notes
ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
দ্বীন কাকে বলে
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে ..
ইসলাম: শ্রেষ্ঠ 'জীবন ব্যবস্থা'
ধর্ম হিসাবে ইসলাম আল্লাহর প্রতি সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ এবং আনুগত্যের জন্য দাঁড়িয়েছে - তাই এটিকে ইসলাম বলা হয়। "ইসলাম" শব্দের অন্য আভিধানিক অর্থ হল "শান্তি"। এর দ্বারা বোঝা যায় যে একজন ব্যক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ ও আনুগত্যের মাধ্যমেই দেহ ও মনের প্রকৃত শান্তি অর্জন করতে পারে।
কুরআন অনুযায়ী ইসলামের সংজ্ঞা
কোরান অনুসারে ইসলামকে একটি ধর্মীয় ধর্ম হিসাবে দেখা হয় যেটি এমন একটি ধর্ম যা মানব কোডের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। মানুষকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে আত্মসমর্পণ করতে এবং অন্যদের ভালো করার নির্দেশনা দেয়।
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ - ঈমানের ঘোষণা (শাহাদা), নামাজ (সালাত), যাকাত প্রদান (যাকাত), রোজা (সাওম) এবং হজ্জ (হজ) -এই পাঁচ স্তম্ভ ইসলামী অনুশীলনের মৌলিক নিয়ম।
ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাঃ সমগ্র মানবজাতির প্রেরিত হয়েছেন। আর কোন নবী বা ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হয়েছে মর্মে ধর্মগ্রন্থগুলোতে উদ্ধৃত হয়নি। যা প্রমাণ করে ইসলামই সবার জন্য বর্তমানে পালনীয় ধর্ম।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
#ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
#Islam is the only true Religion (Straight Path)
#Islam: The Straight Path: Leads to Paradise
#ইসলামের সরলপথ: জান্নাতের দিকে নিয়ে যায়
#ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম #Islam #Deen #Religion #WayOfLife #TheStraightPath #Qur'an6:153 #ThePurposeOfReligion #ইসলাম #দ্বীন #ধর্ম #জীবনেরপথ #সরলপথ #কুরআন৬:১৫৩ #ধর্মেরউদ্দেশ্য #ইসলাম #সরলপথ #Usul #Deen #Obey #Follow #উসুল #দ্বীন #আনুগত্য #অনুসরণ #TrueReligion #সত্যধর্ম #CompleteCodeOfLife #ChosenByAllah #Iman #Faith #Belief #IslamicBeliefs #ইসলামিকবিশ্বাস #Islam #Deen #Wayoflife #CodeofLife #Religion #Iman #Faith #Belief #6pillars #5pillars #আল্লাহ এক, #ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম #ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম #TheStraightPath #Qur'an6:153 #Allah'sChosen #ThePurposeOfReligion #ইসলাম #দ্বীন #ধর্ম #জীবনেরপথ #সরলপথ #কুরআন৬:১৫৩ #ধর্মেরউদ্দেশ্য #ইসলাম #সরলপথ #TrueReligion #সত্যধর্ম #CompleteCodeOfLife #ChosenByAllah #Iman #Faith #Belief #IslamicBeliefs #ইসলামিকবিশ্বাস
#ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
#ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
#ইসলাম: শ্রেষ্ঠ 'জীবন ব্যবস্থা'
ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
দ্বীন কাকে বলে
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে ..
ইসলাম: শ্রেষ্ঠ 'জীবন ব্যবস্থা'
ধর্ম হিসাবে ইসলাম আল্লাহর প্রতি সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ এবং আনুগত্যের জন্য দাঁড়িয়েছে - তাই এটিকে ইসলাম বলা হয়। "ইসলাম" শব্দের অন্য আভিধানিক অর্থ হল "শান্তি"। এর দ্বারা বোঝা যায় যে একজন ব্যক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ ও আনুগত্যের মাধ্যমেই দেহ ও মনের প্রকৃত শান্তি অর্জন করতে পারে।
কুরআন অনুযায়ী ইসলামের সংজ্ঞা
কোরান অনুসারে ইসলামকে একটি ধর্মীয় ধর্ম হিসাবে দেখা হয় যেটি এমন একটি ধর্ম যা মানব কোডের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। মানুষকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে আত্মসমর্পণ করতে এবং অন্যদের ভালো করার নির্দেশনা দেয়।
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ - ঈমানের ঘোষণা (শাহাদা), নামাজ (সালাত), যাকাত প্রদান (যাকাত), রোজা (সাওম) এবং হজ্জ (হজ) -এই পাঁচ স্তম্ভ ইসলামী অনুশীলনের মৌলিক নিয়ম।
ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাঃ সমগ্র মানবজাতির প্রেরিত হয়েছেন। আর কোন নবী বা ধর্ম সমগ্র মানবজাতির জন্য প্রেরিত হয়েছে মর্মে ধর্মগ্রন্থগুলোতে উদ্ধৃত হয়নি। যা প্রমাণ করে ইসলামই সবার জন্য বর্তমানে পালনীয় ধর্ম।
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম ।
ইসলামের জীবনবিধান পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন।
ইসলাম জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করে।
ইসলাম (আরবি: الإسلام) শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م থেকে যার দু'টি অর্থ। 1. শান্তি 2. আত্মসমর্পণ করা। ইসলামের অর্থ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে তাঁর নির্দেশ মেনে নেয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি এবং নিরাপত্তা অর্জন করা। ‘ইসলাম’ শব্দটিতে আল্লাহ তাআলার ধর্মের মূলতত্ত্ব নিহীত রয়েছে। আরবি ভাষায় ইসলাম বলতে বোঝায় আনুগত্য, বাধ্যতা ও আত্মসমর্পণ। ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমেই আল্লাহর কাছে সমর্পণ করতে হয়। ইসলাম শান্তিময়, অর্থপূর্ণ, চূড়ান্ত সাফল্যময় আল্লাহ্র মনোনীত পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম আল্লাহ্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা। পৃথিবীতে মানবজীবনের শুরু থেকে আল্লাহ্তাঁর বার্তাবাহকদের মাধ্যমে সত্য ও সম্পূর্ণ জীবনের পথ দেখিয়েছেন। পূর্ববর্তী ঐশী কিতাবগুলো নির্দিষ্ট ভূ-খণ্ড বা কোনো জাতির জন্য প্রেরিত। আরমানব সৃষ্টির সূচনা হতে দুনিয়ায় যেমন অসংখ্য নবী-রসূল এসেছেন, তেমনি তাঁদের উপরে নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যাও অগণিত। নবীদের মধ্যে মুহাম্মদ (সঃ) সর্বশেষ নবী। তাঁর ওপর নাজিল হয় সর্বশেষ ঐশী কিতাব আল কোরআন। কেয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীও আসবে না এবং কোনও নতুন কিতাবও অবতীর্ণ হবে না। কোরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য পথ প্রদর্শক। কোরআনের আলোচ্য বিষয় হল, মানব জাতি। কেননা মানব জাতির প্রকৃত কল্যাণ ও অকল্যাণের সঠিক পরিচয়ই কোরআনে দান করা হয়েছে। কোরআনের উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে আল্লাহ্র প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থার দিকে পথ প্রদর্শন, যাতে সে দুনিয়ায়ও নিজের জীবনকে কল্যাণময় করতে পারে এবং পরকালেও শান্তিময় জীবনের অধিকারী হতে পারে। এসব কারনে কোরআন সর্বজনীন ও ইসলাম পরিপূর্ণ। ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বাঙ্গীন ও পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে একাধিক স্থানে এ বক্তব্য তুলে ধরেছেন- ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম।’ (সুরা আলে-ইমরান : আয়াত ১৯) ‘আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে (জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকে) পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।’ (সুরা মায়েদা : আয়াত ৩) সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকে আদম আলাইহিস সালাম থেকে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত সব সম্মানিত নবি-রাসুলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম তথা সত্য জীবন ব্যবস্থার দিকে আহ্বান করেছেন। এ জীবন ব্যবস্থা ইসলাম সত্য ও ন্যায়ের শাশ্বত সৌন্দর্যের আলোকে পথ দেখিয়ে চলেছে সমগ্র মানব জাতিকে।
ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
#ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
#Islam is the only true Religion (Straight Path)
#Islam: The Straight Path: Leads to Paradise
#ইসলামের সরলপথ: জান্নাতের দিকে নিয়ে যায়
#ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম #Islam #Deen #Religion #WayOfLife #TheStraightPath #Qur'an6:153 #ThePurposeOfReligion #ইসলাম #দ্বীন #ধর্ম #জীবনেরপথ #সরলপথ #কুরআন৬:১৫৩ #ধর্মেরউদ্দেশ্য #ইসলাম #সরলপথ #Usul #Deen #Obey #Follow #উসুল #দ্বীন #আনুগত্য #অনুসরণ #TrueReligion #সত্যধর্ম #CompleteCodeOfLife #ChosenByAllah #Iman #Faith #Belief #IslamicBeliefs #ইসলামিকবিশ্বাস #Islam #Deen #Wayoflife #CodeofLife #Religion #Iman #Faith #Belief #6pillars #5pillars
ইসলামের অপরিহার্য বিষয়সমূহ
ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম
ইসলাম: শ্রেষ্ঠ 'জীবন ব্যবস্থা'
Islam is the Best 'Way of Life’
Islam: The Best 'System of Life'
0 notes
জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল
ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি) শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।
মানবিক মূল্যবোধের বিকাশে ইমানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইমান বিভিন্ন উপায়ে মানবিক মূল্যবোধের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে। ঈমানের মূল অর্থ সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন: “আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্তা নেই ইবাদতের যোগ্য। ... এই ধর্মে বিশ্বাসী একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র পরম মহান আল্লাহর সামনে মাথা নত করে।
ইমানের সংজ্ঞা ও পরিচয়
মুমিন একজন মানুষ ঈমান গ্রহণ করার মাধ্যমে মুসলমান হয়। মানুষের উচিত ঈমান সম্পর্কে জানা ঈমান (اِيْمَان) শব্দটির সাধারণ অর্থ হলো- বিশ্বাস। এছাড়াও আনুগত্য করা, অবনত হওয়া, নির্ভর করা, স্বীকৃতি দেয়া অর্থেও ব্যবহৃত হয়। ছয়টি বিশ্বাসের উপর ঈমান প্রতিষ্ঠিত-১. আল্লাহ, ২. ফেরেশতাগণ, ৩. আসমানী কিতাবসমূহ, ৪. নবী-রসূলগণ, ৫. শেষ দিবস এবং ৬. ভাগ্যের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান আনা।
আল্লাহর প্রতি ঈমান
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই। তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা। আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।
আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা:
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
আল্লাহর প্রতি ঈমান অর্থ
ঈমানের আরকান সমূহের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রথম শর্ত আল্লাহর প্রতি ঈমান । আল্লাহর প্রতি ঈমান অর্থ –আল্লাহ্র তাওহীদের উপর বিশ্বাস । আল্লাহ্র উপর ঈমান আনার অর্থ হলো- “তাঁর অস্তিত্বের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করা। কোন সন্দেহ সংশয় ছাড়া এবিশ্বাস স্থাপন করা যে- তিনি একমাত্র প্রতিপালক (রব্ব), তিনি একমাত্র উপাস্য (মাবুদ) এবং তাঁর অনেকগুলো নাম ও গুণ রয়েছে।” সুতরাং আল্লাহ্র উপর ঈমান চারটি বিষয়কে শামিল করে। যে ব্যক্তি এই চারটি বিষয়কে বাস্তবায়ন করবে, তিনি প্রকৃত মুমিন হিসেবে বিবেচিত হবেন।
নবী রাসূলদের ওপর ওহী মারফত জানা আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ-
১. তাওহীদ আর রুবুবিয়্যাহ
২. তাওহীদ আল উলূহিয়্যাহ
৩. তাওহীদ আল আসমা’ ওয়াস-সিফাত ।
এ ৩ তাওহীদ থেকে কেউ যদি একটি বাদ দেয় তাহলে সে তাওহীদের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবে এবং শিরকে লিপ্ত হবে। তাই আমাদের সবাইকে এ সম্পর্কে জানতে হবে ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
I
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল
If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds
আল্লাহর প্রতি ঈমান
0 notes
জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল
ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি) শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।
মানবিক মূল্যবোধের বিকাশে ইমানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইমান বিভিন্ন উপায়ে মানবিক মূল্যবোধের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে। ঈমানের মূল অর্থ সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন: “আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্তা নেই ইবাদতের যোগ্য। ... এই ধর্মে বিশ্বাসী একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র পরম মহান আল্লাহর সামনে মাথা নত করে।
ইমানের সংজ্ঞা ও পরিচয়
মুমিন একজন মানুষ ঈমান গ্রহণ করার মাধ্যমে মুসলমান হয়। মানুষের উচিত ঈমান সম্পর্কে জানা ঈমান (اِيْمَان) শব্দটির সাধারণ অর্থ হলো- বিশ্বাস। এছাড়াও আনুগত্য করা, অবনত হওয়া, নির্ভর করা, স্বীকৃতি দেয়া অর্থেও ব্যবহৃত হয়। ছয়টি বিশ্বাসের উপর ঈমান প্রতিষ্ঠিত-১. আল্লাহ, ২. ফেরেশতাগণ, ৩. আসমানী কিতাবসমূহ, ৪. নবী-রসূলগণ, ৫. শেষ দিবস এবং ৬. ভাগ্যের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান আনা।
আল্লাহর প্রতি ঈমান
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই। তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা। আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।
আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা:
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
আল্লাহর প্রতি ঈমান অর্থ
ঈমানের আরকান সমূহের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রথম শর্ত আল্লাহর প্রতি ঈমান । আল্লাহর প্রতি ঈমান অর্থ –আল্লাহ্র তাওহীদের উপর বিশ্বাস । আল্লাহ্র উপর ঈমান আনার অর্থ হলো- “তাঁর অস্তিত্বের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করা। কোন সন্দেহ সংশয় ছাড়া এবিশ্বাস স্থাপন করা যে- তিনি একমাত্র প্রতিপালক (রব্ব), তিনি একমাত্র উপাস্য (মাবুদ) এবং তাঁর অনেকগুলো নাম ও গুণ রয়েছে।” সুতরাং আল্লাহ্র উপর ঈমান চারটি বিষয়কে শামিল করে। যে ব্যক্তি এই চারটি বিষয়কে বাস্তবায়ন করবে, তিনি প্রকৃত মুমিন হিসেবে বিবেচিত হবেন।
নবী রাসূলদের ওপর ওহী মারফত জানা আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ-
১. তাওহীদ আর রুবুবিয়্যাহ
২. তাওহীদ আল উলূহিয়্যাহ
৩. তাওহীদ আল আসমা’ ওয়াস-সিফাত ।
এ ৩ তাওহীদ থেকে কেউ যদি একটি বাদ দেয় তাহলে সে তাওহীদের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবে এবং শিরকে লিপ্ত হবে। তাই আমাদের সবাইকে এ সম্পর্কে জানতে হবে ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
I
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল
If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds
আল্লাহর প্রতি ঈমান
0 notes
জিহাদ কি?
জিহাদ (আরবি: جهاد), যার অর্থ সংগ্রাম; কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য লাভের জন্য সমগ্র শক্তি নিয়োগ করাকে বোঝানো হয়। এর আভিধানিক অর্থ পরিশ্রম,সাধনা,কষ্ট, চেষ্টা ইত্যাদি। সচরাচর ইসলামী পারিভাষিক অর্থে 'জিহাদ' কথাটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
প্রত্যেক মুসলমানের প্রতি বার্তা
জিহাদ আল্লাহ্র আদেশঃ
পবিত্র কোরআনের আল-ই-ইমরান-এর ১৪২ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরা কি মনে করো যে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে, যতক্ষণ না আল্লাহ জানেন তোমাদের মধ্যে কে জিহাদ করেছে ও কে ধৈর্য ধরেছে!’ সুরা আনকাবুত-এর ৬৯ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে জিহাদ করে আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ এ কথাগুলোর মধ্য দিয়ে জেহাদের মূলগত তাৎপর্যই প্রকাশ পেয়েছে।
জিহাদ আল্লাহ্র আদেশ
দুর্বল হও অথবা সবল সর্বাবস্থাতেই তোমরা বের হও এবং আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দ্বারা জিহাদ কর। (সূরা তওবা ৪১)
আর তোমাদের কি হলো যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই (জিহাদ) করছো না! সূরা নিসা
https://www.youtube.com/watch?v=zzDWtE63B4k
জিহাদে করতে গিয়ে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের কি পুরস্কার দেবেন আল্লাহ তায়ালা ।
https://www.youtube.com/watch?v=CB1mlmWGKx8
জিহাদ নিয়ে সব বিভ্রান্তির অবসান
https://www.youtube.com/watch?v=aKIPfC8P_Vs
জিহাদ মানে সংগ্রাম
জিহাদ কি ? জিহাদ সম্পর্কে বিস্তারিত বলবেন কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=mw9IFIFOvbI&t=68s
জিহাদ এর সঠিক ব্যাখ্যা
https://www.youtube.com/watch?v=NoQyusk9FeY
জিহাদ কি,কখন করতে হবে
https://www.youtube.com/watch?v=XtZWhH2LQLA&t=37s
জিহাদ বর্তমানে ফরজে আইন
https://www.youtube.com/watch?v=MDrqGo-bcsY
আল্লাহর পথে জিহাদ
https://www.youtube.com/watch?v=tQBv4b_vaRI
জিহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা ��্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
জিহাদ কি ? জিহাদ সম্পর্কে বিস্তারিত বলবেন কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=mw9IFIFOvbI&t=68s
প্রত্যেক মুসলমানের প্রতি বার্তা
A Message To Every Muslim
Jihad in Islam
0 notes
প্রাণির প্রতি নিষ্ঠুরতা প্রতিরোধে আইন
#প্রাণি #প্রাণিকল্যাণ #প্রাণিকল্যাণ_আইন #নিষ্ঠুরতা #আইন #বাংলাদেশ #Animals #Cruelty #Animals_Cruelty_Act #Animal_Rights #Law #Bangladesh
PC – Pexels
প্রাণির প্রতি নিষ্ঠুরতা প্রতিরোধ করা, সদয় আচরণ প্রদর্শন করা ও দায়িত্বশীল প্রতিপালনের মাধ্যমে প্রাণিকল্যাণ নিশ্চিত করণার্থে এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে The Cruelty to Animals Act, 1920 বাদ করে প্রাণিকল্যাণ আইন, ২০১৯ নামে একটি নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়।
পশু প্রাণিদের প্রতি সহিংসতা বা অপ্রয়োজনীয় নিষ্ঠুর আচরণ প্রসঙ্গে এই আইনের ৬ ধারায় উল্লেখ আছে। প্রাণিকল্যাণ আইন, ২০১৯ এর ধারা ৬…
View On WordPress
0 notes
জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল
ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি) শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।
মানবিক মূল্যবোধের বিকাশে ইমানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইমান বিভিন্ন উপায়ে মানবিক মূল্যবোধের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে। ঈমানের মূল অর্থ সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন: “আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্তা নেই ইবাদতের যোগ্য। ... এই ধর্মে বিশ্বাসী একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র পরম মহান আল্লাহর সামনে মাথা নত করে।
ইমানের সংজ্ঞা ও পরিচয়
মুমিন একজন মানুষ ঈমান গ্রহণ করার মাধ্যমে মুসলমান হয়। মানুষের উচিত ঈমান সম্পর্কে জানা ঈমান (اِيْمَان) শব্দটির সাধারণ অর্থ হলো- বিশ্বাস। এছাড়াও আনুগত্য করা, অবনত হওয়া, নির্ভর করা, স্বীকৃতি দেয়া অর্থেও ব্যবহৃত হয়। ছয়টি বিশ্বাসের উপর ঈমান প্রতিষ্ঠিত-১. আল্লাহ, ২. ফেরেশতাগণ, ৩. আসমানী কিতাবসমূহ, ৪. নবী-রসূলগণ, ৫. শেষ দিবস এবং ৬. ভাগ্যের ভাল-মন্দের প্রতি ঈমান আনা।
আল্লাহর প্রতি ঈমান
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই। তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা। আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।
আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা:
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
আল্লাহর প্রতি ঈমান অর্থ
ঈমানের আরকান সমূহের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রথম শর্ত আল্লাহর প্রতি ঈমান । আল্লাহর প্রতি ঈমান অর্থ –আল্লাহ্র তাওহীদের উপর বিশ্বাস । আল্লাহ্র উপর ঈমান আনার অর্থ হলো- “তাঁর ��স্তিত্বের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করা। কোন সন্দেহ স���শয় ছাড়া এবিশ্বাস স্থাপন করা যে- তিনি একমাত্র প্রতিপালক (রব্ব), তিনি একমাত্র উপাস্য (মাবুদ) এবং তাঁর অনেকগুলো নাম ও গুণ রয়েছে।” সুতরাং আল্লাহ্র উপর ঈমান চারটি বিষয়কে শামিল করে। যে ব্যক্তি এই চারটি বিষয়কে বাস্তবায়ন করবে, তিনি প্রকৃত মুমিন হিসেবে বিবেচিত হবেন।
নবী রাসূলদের ওপর ওহী মারফত জানা আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদ-
১. তাওহীদ আর রুবুবিয়্যাহ
২. তাওহীদ আল উলূহিয়্যাহ
৩. তাওহীদ আল আসমা’ ওয়াস-সিফাত ।
এ ৩ তাওহীদ থেকে কেউ যদি একটি বাদ দেয় তাহলে সে তাওহীদের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবে এবং শিরকে লিপ্ত হবে। তাই আমাদের সবাইকে এ সম্পর্কে জানতে হবে ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে এক���াত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
I
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল
If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds
আল্লাহর প্রতি ঈমান
0 notes
জিহাদ কি?
জিহাদ (আরবি: جهاد), যার অর্থ সংগ্রাম; কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য লাভের জন্য সমগ্র শক্তি নিয়োগ করাকে বোঝানো হয়। এর আভিধানিক অর্থ পরিশ্রম,সাধনা,কষ্ট, চেষ্টা ইত্যাদি। সচরাচর ইসলামী পারিভাষিক অর্থে 'জিহাদ' কথাটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
প্রত্যেক মুসলমানের প্রতি বার্তা
জিহাদ আল্লাহ্র আদেশঃ
পবিত্র কোরআনের আল-ই-ইমরান-এর ১৪২ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরা কি মনে করো যে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে, যতক্ষণ না আল্লাহ জানেন তোমাদের মধ্যে কে জিহাদ করেছে ও কে ধৈর্য ধরেছে!’ সুরা আনকাবুত-এর ৬৯ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে জিহাদ করে আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ এ কথাগুলোর মধ্য দিয়ে জেহাদের মূলগত তাৎপর্যই প্রকাশ পেয়েছে।
জিহাদ আল্লাহ্র আদেশ
দুর্বল হও অথবা সবল সর্বাবস্থাতেই তোমরা বের হও এবং আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দ্বারা জিহাদ কর। (সূরা তওবা ৪১)
আর তোমাদের কি হলো যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় লড়াই (জিহাদ) করছো না! সূরা নিসা
https://www.youtube.com/watch?v=zzDWtE63B4k
জিহাদে করতে গিয়ে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের কি পুরস্কার দেবেন আল্লাহ তায়ালা ।
https://www.youtube.com/watch?v=CB1mlmWGKx8
জিহাদ নিয়ে সব বিভ্রান্তির অবসান
https://www.youtube.com/watch?v=aKIPfC8P_Vs
জিহাদ মানে সংগ্রাম
জিহাদ কি ? জিহাদ সম্পর্কে বিস্তারিত বলবেন কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=mw9IFIFOvbI&t=68s
জিহাদ এর সঠিক ব্যাখ্যা
https://www.youtube.com/watch?v=NoQyusk9FeY
জিহাদ কি,কখন করতে হবে
https://www.youtube.com/watch?v=XtZWhH2LQLA&t=37s
জিহাদ বর্তমানে ফরজে আইন
https://www.youtube.com/watch?v=MDrqGo-bcsY
আল্লাহর পথে জিহাদ
https://www.youtube.com/watch?v=tQBv4b_vaRI
���িহাদের সঠিক অর্থ কি?
জিহাদ, (আরবি: "সংগ্রাম" বা "প্রচেষ্টা") ইসলামে জেহাদের অর্থ একটি প্রশংসনীয় সংগ্রাম বা প্রচেষ্টা।
ইসলামে জিহাদের ৩ প্রকার কি কি?
জিহাদকে অভ্যন্তরীণ ("বৃহত্তর") জিহাদে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিজের ভিত্তি প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং বাহ্যিক ("কম") জিহাদ, যা আবার কলম/জিহাদের (বিতর্ক বা প্ররোচনা) জিহাদে বিভক্ত। তরবারি.
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
জিহাদ সম্পর্কে কুরআন কি বলে.
যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর পথে যুদ্ধ কর, কিন্তু শত্রুতা শুরু করো না। আল্লাহ আগ্রাসনকারীদের পছন্দ করেন না। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়, তাদের (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তাদের প্রতি জুলুম করা হয়; এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের সাহায্যের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর জিহাদ কিরূপ ছিল?
ইসলামের প্রথম দিকের 'মক্কান' সময়কালে, নবী মুহাম্মদের (সঃ ) জিহাদের বার্তাটি মূর্তিপূজা, পৌত্তলিকতা এবং বহুদেবতার দ্বারা কমবেশি বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি প্রচলিত আদেশের বিরুদ্ধে ইসলামপ্রচারের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন ।
জিহাদ কি ? জিহাদ সম্পর্কে বিস্তারিত বলবেন কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=mw9IFIFOvbI&t=68s
প্রত্যেক মুসলমানের প্রতি বার্তা
A Message To Every Muslim
Jihad in Islam
0 notes