#six pillars of iman

[alustadh01]

The 6 Pillars Of Iman – A Roadmap To Meaning, Purpose, And Connection

In Islam, the concept of Iman, or faith, is built upon 6 pillars of Iman. These pillars serve as the bedrock of a Muslim's belief system, guiding their understanding of God, the universe, and their place within it. Let's delve into each of these pillars to understand their significance and how they shape the life of a believer.

The 1st Pillar: Belief in Allah (Oneness of God)

The first pillar of Iman is the belief in Allah, the One and Only God. It goes beyond mere acknowledgment; it's about recognizing Allah's sovereignty, submitting to His will, and devoting worship solely to Him. This belief entails Tawheed, which is the recognition of Allah as the sole Creator, Sustainer, and Ruler of the universe. It emphasizes His uniqueness in attributes and the exclusive devotion of all acts of worship to Him. Embracing this pillar provides a foundation for faith, shapes one's worldview, and brings peace and contentment by freeing from associating partners with Allah.

The 2nd Pillar: Belief in Angels

Angels, beings of light created by Allah, serve as messengers and agents in the universe. Acknowledging their existence, understanding their roles, and appreciating their guidance and protection strengthens faith in the unseen aspects of Islam. Belief in angels reminds believers of Allah's constant presence and care, motivating them to seek their assistance and guidance in life.

The 3rd Pillar: Belief in the Holy Books

Throughout history, Allah has revealed His guidance through various scriptures, including the Torah, Psalms, Gospel, and Quran. Belief in the authenticity, preservation, and acceptance of these scriptures provides a roadmap for righteous living, connects believers to the wisdom of previous prophets, and reminds them of Allah's mercy and desire to guide humanity.

The 4th Pillar: Belief in the Prophets and Messengers

Allah has chosen prophets and messengers throughout history to guide humanity towards righteous living and Islam. Acknowledging their divinely chosen role, emulating their conduct, and respecting their diverse missions provide role models for righteous living, highlight the universality of Islam's message, and strengthen faith by understanding the continuity of divine guidance throughout history.

Related: A Practical Guide To How To Learn Quranic Arabic?

The 5th Pillar: Belief in the Day of Judgement

Belief in the Day of Judgement serves as a reminder of ultimate accountability, emphasizing the importance of living a righteous life. It entails belief in resurrection, judgment, rewards, and punishments, promoting accountability, providing hope and motivation, and strengthening faith by reflecting on Allah's justice.

The 6th Pillar: Belief in Divine Predestination

Belief in Divine Predestination explores the relationship between free will and Allah's overarching plan for the universe. It entails acceptance of Allah's control, simultaneous belief in free will, and trust in Allah's wisdom. This belief cultivates patience, promotes gratitude and appreciation, and deepens faith and trust in Allah's ultimate wisdom and justice.

By embracing these six pillars of Iman with conviction, Muslims lay the groundwork for a strong and unwavering faith, guiding their lives and actions according to the principles of Islam.

You can learn more and get benefits with us:

Learn Quran and Arabic

Quran memorisation course

Intermediate Arabic Course

Tajweed Quran course

[quransunnahdawah]

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

১, আলাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস

২.ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস

৩. আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস

৪.নবী রাসূল গণের প্রতি বিশ্বাস

৫.আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস

৬.তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের ছয় স্তম্ভ

মুসলমান হতে হলে ছয় বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এগুলো ঈমানের স্তম্ভ। বিষয়গুলো হলো—

১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই।

তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা।

আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।

২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তারা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন।

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।

৪. রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সব রাসুল সত্যবাদী, সত্যায়নকারী, পুণ্যবান, সঠিক পথের দিশারি, তাকওয়াবান ও বিশ্বস্ত। নবী-রাসুলরা নিষ্পাপ।আল্লাহ তাঁদের যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তাঁরা তা পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন। আর সর্বশেষ রাসুল হচ্ছেন মুহাম্মদ (সা.)।

৫. পরকালে বিশ্বাস : এ বিশ্বাস থাকতে হবে যে মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের যাবতীয় কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার খারাপ কাজের চেয়ে ভালো কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার ভালো কাজের চেয়ে খারাপ কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

৬. তাকদিরে বিশ্বাস : তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত আছে।

ঈমানের (৬টি) (৫টি) ইসলামের খুঁটি সমূহ 

ঈমানের পিলার কয়টি ও কি কি জানেন ❤️

ঈমানের রুকন কয়টি?

https://www.youtube.com/watch?v=2i0u7Ccs7aM

The 6 ( six ) pillars of Iman (faith) - assim al hakeem

https://www.youtube.com/watch?v=R1lkGzKJ5Jw

ঈমানের খুঁটি সমূহ

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

Pillars of faith

The basic 6 pillars of faith

জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল

If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds

[tawhidrisalatakhirah]

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

১, আলাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস

২.ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস

৩. আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস

৪.নবী রাসূল গণের প্রতি বিশ্বাস

৫.আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস

৬.তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের ছয় স্তম্ভ

মুসলমান হতে হলে ছয় বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এগুলো ঈমানের স্তম্ভ। বিষয়গুলো হলো—

১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই।

তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা।

আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।

২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তারা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন।

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।

৪. রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সব রাসুল সত্যবাদী, সত্যায়নকারী, পুণ্যবান, সঠিক পথের দিশারি, তাকওয়াবান ও বিশ্বস্ত। নবী-রাসুলরা নিষ্পাপ।আল্লাহ তাঁদের যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তাঁরা তা পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন। আর সর্বশেষ রাসুল হচ্ছেন মুহাম্মদ (সা.)।

৫. পরকালে বিশ্বাস : এ বিশ্বাস থাকতে হবে যে মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের যাবতীয় কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার খারাপ কাজের চেয়ে ভালো কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার ভালো কাজের চেয়ে খারাপ কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

৬. তাকদিরে বিশ্বাস : তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত আছে।

ঈমানের (৬টি) (৫টি) ইসলামের খুঁটি সমূহ 

ঈমানের পিলার কয়টি ও কি কি জানেন ❤️

ঈমানের রুকন কয়টি?

https://www.youtube.com/watch?v=2i0u7Ccs7aM

The 6 ( six ) pillars of Iman (faith) - assim al hakeem

https://www.youtube.com/watch?v=R1lkGzKJ5Jw

ঈমানের খুঁটি সমূহ

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

Pillars of faith

The basic 6 pillars of faith

জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল

[ilyforallahswt]

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

১, আলাহ তায়ালা প্রতি বিশ্বাস

২.ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস

৩. আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস

৪.নবী রাসূল গণের প্রতি বিশ্বাস

৫.আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস

৬.তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের ছয় স্তম্ভ

মুসলমান হতে হলে ছয় বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এগুলো ঈমানের স্তম্ভ। বিষয়গুলো হলো—

১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই।

তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা।

আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।

২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তারা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন।

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।

৪. রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সব রাসুল সত্যবাদী, সত্যায়নকারী, পুণ্যবান, সঠিক পথের দিশারি, তাকওয়াবান ও বিশ্বস্ত। নবী-রাসুলর��� নিষ্পাপ।আল্লাহ তাঁদের যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তাঁরা তা পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন। আর সর্বশেষ রাসুল হচ্ছেন মুহাম্মদ (সা.)।

৫. পরকালে বিশ্বাস : এ বিশ্বাস থাকতে হবে যে মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের যাবতীয় কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার খারাপ কাজের চেয়ে ভালো কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার ভালো কাজের চেয়ে খারাপ কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

৬. তাকদিরে বিশ্বাস : তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত আছে।

ঈমানের (৬টি) (৫টি) ইসলামের খুঁটি সমূহ 

ঈমানের পিলার কয়টি ও কি কি জানেন ❤️

ঈমানের রুকন কয়টি?

https://www.youtube.com/watch?v=2i0u7Ccs7aM

The 6 ( six ) pillars of Iman (faith) - assim al hakeem

https://www.youtube.com/watch?v=R1lkGzKJ5Jw

ঈমানের খুঁটি সমূহ

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

Pillars of faith

The basic 6 pillars of faith

জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল

If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds

[myreligionislam]

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

১, আলাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস

২.ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস

৩. আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস

৪.নবী রাসূল গণের প্রতি বিশ্বাস

৫.আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস

৬.তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের ছয় স্তম্ভ

মুসলমান হতে হলে ছয় বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এগুলো ঈমানের স্তম্ভ। বিষয়গুলো হলো—

১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই।

তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা।

আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।

২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তারা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন।

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।

৪. রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সব রাসুল সত্যবাদী, সত্যায়নকারী, পুণ্যবান, সঠিক পথের দিশারি, তাকওয়াবান ও বিশ্বস্ত। নবী-রাসুলরা নিষ্পাপ।আল্লাহ তাঁদের যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তাঁরা তা পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন। আর সর্বশেষ রাসুল হচ্ছেন মুহাম্মদ (সা.)।

৫. পরকালে বিশ্বাস : এ বিশ্বাস থাকতে হবে যে মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের যাবতীয় কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার খারাপ কাজের চেয়ে ভালো কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার ভালো কাজের চেয়ে খারাপ কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

৬. তাকদিরে বিশ্বাস : তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত আছে।

ঈমানের (৬টি) (৫টি) ইসলামের খুঁটি সমূহ 

ঈমানের পিলার কয়টি ও কি কি জানেন ❤️

ঈমানের রুকন কয়টি?

https://www.youtube.com/watch?v=2i0u7Ccs7aM

The 6 ( six ) pillars of Iman (faith) - assim al hakeem

https://www.youtube.com/watch?v=R1lkGzKJ5Jw

ঈমানের খুঁটি সমূহ

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

Pillars of faith

The basic 6 pillars of faith

জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল

If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds

[allahisourrabb]

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

১, আলাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস

২.ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস

৩. আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস

৪.নবী রাসূল গণের প্রতি বিশ্বাস

৫.আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস

৬.তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের ছয় স্তম্ভ

মুসলমান হতে হলে ছয় বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এগুলো ঈমানের স্তম্ভ। বিষয়গুলো হলো—

১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই।

তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা।

আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।

২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তারা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন।

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।

৪. রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সব রাসুল সত্যবাদী, সত্যায়নকারী, পুণ্যবান, সঠিক পথের দিশারি, তাকওয়াবান ও বিশ্বস্ত। নবী-রাসুলরা নিষ্পাপ।আল্লাহ তাঁদের যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তাঁরা তা পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন। আর সর্বশেষ রাসুল হচ্ছেন মুহাম্মদ (সা.)।

৫. পরকালে বিশ্বাস : এ বিশ্বাস থাকতে হবে যে মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের যাবতীয় কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার খারাপ কাজের চেয়ে ভালো কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার ভালো কাজের চেয়ে খারাপ কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

৬. তাকদিরে বিশ্বাস : তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত আছে।

ঈমানের (৬টি) (৫টি) ইসলামের খুঁটি সমূহ 

ঈমানের পিলার কয়টি ও কি কি জানেন ❤️

ঈমানের রুকন কয়টি?

https://www.youtube.com/watch?v=2i0u7Ccs7aM

The 6 ( six ) pillars of Iman (faith) - assim al hakeem

https://www.youtube.com/watch?v=R1lkGzKJ5Jw

ঈমানের খুঁটি সমূহ

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

Pillars of faith

The basic 6 pillars of faith

জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল

If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds

[mylordisallah]

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

The basic 6 pillars of faith

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

১, আলাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস

২.ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস

৩. আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস

৪.নবী রাসূল গণের প্রতি বিশ্বাস

৫.আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস

৬.তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস ঈমানের ছয় স্তম্ভ

মুসলমান হতে হলে ছয় বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এগুলো ঈমানের স্তম্ভ। বিষয়গুলো হলো—

১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অর্থ এ কথা বিশ্বাস করা, আল্লাহ এক, অদ্বিতীয় ও অতুলনীয়। তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তাঁর কোনো কিছুর অভাব নেই।

তিনিই সবার সব অভাব পূরণকারী। তিনি কারো বাবা নন, ছেলেও নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। একমাত্র তিনিই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, রক্ষাকর্তা ও পালনকর্তা, বিধানদাতা।

আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই।

২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস : ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান বা বিশ্বাস স্থাপনের অর্থ হলো, ফেরেশতাদের অস্তিত্ব দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা। তারাও আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাদের যা আদেশ করেন, তারা সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করেন।

৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা মানুষের পথপ্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুলদের ওপর বিভিন্ন আসমানি কিতার নাজিল করেছেন। এ ধরনের বড় কিতাবগুলো হচ্ছে—কোরআন, তাওরাত, জাবুর ও ইঞ্জিল।

৪. রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস : আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সব রাসুল সত্যবাদী, সত্যায়নকারী, পুণ্যবান, সঠিক পথের দিশারি, তাকওয়াবান ও বিশ্বস্ত। নবী-রাসুলরা নিষ্পাপ।আল্লাহ তাঁদের যা কিছু দিয়ে পাঠিয়েছেন তাঁরা তা পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন। আর সর্বশেষ রাসুল হচ্ছেন মুহাম্মদ (সা.)।

৫. পরকালে বিশ্বাস : এ বিশ্বাস থাকতে হবে যে মৃত ব্যক্তিদের কবর থেকে আবার জীবিত করা হবে। সব মানুষ আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হবে। আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের যাবতীয় কর্মের হিসাব নেবেন। মিজান বা পাল্লায় আমলগুলো ওজন করা হবে। যার খারাপ কাজের চেয়ে ভালো কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতি হবে। যার ভালো কাজের চেয়ে খারাপ কাজের পাল্লা ভারী হবে সে জাহান্নামি হবে।

৬. তাকদিরে বিশ্বাস : তাকদিরে বিশ্বাস করা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাকদির হচ্ছে আল্লাহর বিশ্বজনীন নিয়মনীতি। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন—এ চেতনা লালন করা এবং তার বিধিব্যবস্থায় সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই শান্তি ও মঙ্গল নিহিত আছে।

ঈমানের (৬টি) (৫টি) ইসলামের খুঁটি সমূহ 

ঈমানের পিলার কয়টি ও কি কি জানেন ❤️

ঈমানের রুকন কয়টি?

https://www.youtube.com/watch?v=2i0u7Ccs7aM

The 6 ( six ) pillars of Iman (faith) - assim al hakeem

https://www.youtube.com/watch?v=R1lkGzKJ5Jw

ঈমানের খুঁটি সমূহ

ঈমানের মৌলিক ৬ স্তম্ভ

Pillars of faith

The basic 6 pillars of faith

জান্নাত পেতে প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল

If you want to go to Paradise, you need faith and good deeds

[ramzyajem]

Aqidatul-Awaam Student's Guide - Ramzy Ajem

Aqidatul-Awaam is a poem on the tenets of Islamic belief (Iman) for beginners. The accuracy of the Arabic text, its grammar and vowel markings has been painstakingly checked and verified by Shaykh Dr.Moaaz Safwat Salem through the use of various copies and commentaries. The poem consists of fifty-seven lines in Bahr al-Rajaz (a common metre in classical Arabic poetry). The text is written to facilitate easy memorization and comprehension for the novice. Sections outlining what is necessary, impossible and possible of God and His Messengers are articulated in the way of the Ash`ari theologians but without recourse to rational evidences. The text then continues to elaborate on the six pillars of Iman guiding the reader through a beginner's level of detail, and then concludes with a brief prophetic biography.

[kashifzzub]

Divine Decree & Free Will

The concept of Al-Qadr (Divine Decree) is well established in the Quran and Sunnah. It is one of the six pillars of Iman (belief), as established by the hadith of Jibreel (PBUH) in which the prophet Muhammad (ﷺ) is reported to have said

“That you affirm your faith in God, in His angels, in His Books, in His Apostles, in the Day of Judgment, and you affirm your faith in the Divine Decree about good and evil. ” (Sahih Muslim 8a)

The essentiality of belief in the Divine Decree is also well established in the Quran in the following verse

Indeed, all things We created with predestination [Quran 54:49]

Thus anyone who rejects belief in Al Qadr, altogether, is not considered a Muslim by unanimous consensus of scholars of Islam. However, groups within the Muslim ummah have differed over the understanding of Al Qadr. Let us first try to understand the concept of Devine Decree as established by the clear text of Quran and Sunnah and how because of a lack of understanding led certain groups to misinterpret the concept of Al Qadr.

The correct understanding of Al Qadr is also well established in the Quran and Sunnah. These can be categorized in four aspects

The Knowledge of God. This entails that God has knowledge of everything that has happened and that is going to happen. The evidence for this is found in the Quran

Do you not know that God knows what is in the heaven and earth? Indeed, that is in a Record. Indeed that, for God, is easy. [Quran 22:70]

The fact that God ordered everything to be written. This entails that all that is going to happen is pre-recorded in al-Lawh al-Mahfooz. This is also well established from the Quranic verse quoted above as well as the following hadith

Ubadah b. al Samit said to his son : Son! You will not get the taste of the reality of faith until you know that what has come to you could not miss you, and that what has missed you could not come to you. I heard the Messenger of God (ﷺ) say: The first thing God created was the pen. He said to it: Write. It asked: What should I write, my Lord? He said: Write what was decreed about everything till the Last Hour comes. Son! I heard the Messenger of God (ﷺ) say : He who dies on something other than this does not belong to me. (Sunan Abi Dawud 4700)

The Will of God. This entails that whatever happens, it happens by the Will of God. This is established by a number of verses of the Quran including 14:27, 3:6, 4:90 and 6:137.

The fact that God creates everything. This entails the belief that God creates everything that exists. This includes not only our own creation but also our actions. This is very clear from the following verse of the Quran

While God created you and that which you do? [Quran 37:96]

This however does not reject the fact that humans have been given free will, which is also well established by Quran and Sunnah. God says in the Quran

so he who wills may take to his Lord a [way of] return. [Quran 78:39]

God also informs us that we will be held accountable for our actions in many verses of the Quran including 7:42 and 67:8-10

The fact that a belief in both of these is a requirement beautifully presented in the words of the prophet (ﷺ) in the hadith of Sahih Muslim when he was asked

why should we perform good deeds, why not depend upon our destiny? Thereupon he (ﷺ) said. No, do perform good deeds, for everyone is facilitated in that for which he has been created (Sahih Muslim 2647c)

In this hadith, we note that the prophet (ﷺ) affirmed both the Qadr of God as well as the free will of humans. It should also be noted that although we have free will, it is subservient to God’s will as the following verse of the Quran mentions this fact

For whoever wills among you to take a right course. And you do not will except that God wills – Lord of the worlds.” [Quran 81:28-29]

Now, on the face of it, this may appear contradictory to some people. How can everything be divinely decreed and yet humans are held responsible for their actions?

So, let us use our rational faculties and try to understand how both, the fact that we have free will, and the fact that everything is Divinely Decreed, are possible together. But, before we do so, we must acknowledge the limitations of our rational faculties. While we may try to rationalize these two facts in order to have a better understanding of the subject matter, the conclusions that we may reach about the mechanism of how this works cannot be definitive as the actual mechanism is only known to God and has not been communicated to us.

With that disclaimer out of the way, now let us try to understand how these could possibly work together. The way this is possible is when the Divine Decree and our decisions are harmonized and synchronized together. Let me explain this with an example.

Imagine there are two trains. Both these trains are moving together on two different tracks at the exact same speed. They are perfectly synchronized in a way that they seemed to be connected, but they are not. Each one is acting independently, yet they are perfectly synchronized.

When I take a glass of water to drink, my decision to drink water is perfectly synchronized with my actions of moving my hand forward and picking up the glass of water, which have been Divinely Decreed to act at this moment in time.

This, of course, only happens, when our will is in agreement with the Will of God because as it has been previously mentioned, our will is subservient to God’s will. However, if our will is not in agreement to God’s will, then the action will not be performed. Let us understand this with an example. So imagine, if I wanted to kill someone, and I took out a gun and shot, but due to some technical defect, the gun does not fire. Here my will to kill someone was not in conformity with the Will of God, and so the Will of God superseded my will, and the action of killing was not performed.

Thus we see that we have been given an independent free will that works in subservient to God’s will and we would be held accountable for our decisions, even though the actions were Decreed and Created by God.

The Ahle Sunnah wal Jammah took the evidence from the Quran and Sunnah and affirmed faith in both, the above-described aspects of Al Qadr as well the free will of humans, and have left the actual exact mechanism of how this works as a matter of the unseen.

However certain deviant groups have deviated from the correct understanding of Al Qadr and have gone to two different extremes.

The pioneer among them was a group known as Al Qadariya. They were a ‘rationalist group’, who, based on their subjective reasoning, and the influence of foreign ideologies, felt that Al Qadr as described above contradicted the concept of free will. They also believed that ‘evil’ cannot come from God, and so it must have human origins. Therefore they believed that human actions are a result of their own volition. In this way, they rejected a major part of God’s Divine Decree.

The origin of the group is reported to be Maʿbad b. ʿAbd Allāh b. ʿUkaym alJuhanī, who is reportedly ‘the first to speak about qadar in Baṣra’ (Ibn Abī Ḥātim, Jarḥ, 8: 280). It is reported that he argued that Usman (RA) could not have been killed by God and that the one who killed Usman (RA) acted independently against God’s Will (al-Balādhurī, Ansāb, 2: 256). He was later tried and punished for his deviant beliefs by the Islamic government of the time.

One of his students, Ghaylān, took the cause further and propagated his beliefs. He is reported to have written a number of treatises and gained followers. He was also punished for his beliefs and a group of the Qadariyya were later exiled by the government of the time (al-Ṭabarī, Tārīkh, 2: 1777).

The group was thoroughly refuted by the scholars of the sunnah based on the Quranic ayats and hadith presented above and slowly fizzled out.

There was another group that went to the other extreme. They were known as Al-Jabariyah. This group rejected human free will altogether and believed that even our decisions are a result of God’s Qadr, over which we have no control and therefore are not responsible for the way we act.

This group was from among the followers of Jahm ibn Safwan, who was influenced by Neoplotonic Greek philosophical ideas and had started denying the attributes of God. Being from among his followers, the Jabariyah gave precedence to philosophical thinking over explicit text from Quran and Hadith. This group was also refuted by the scholars of the sunnah.

Thus, we see that the groups who gave priority to philosophy, foreign ideologies, and their own subjected reasoning over the clear text of revelation, deviated from the correct understanding because of their own arrogance and failure to understand their own limitations. The people of the sunnah, on the other hand, stuck with the revelation of God and teachings of the prophet (ﷺ) and continued the balanced approach with regard to Qadr.

In conclusion, I would like to say that the correct belief in the Divine Decree gives us both patience, hope, and relief. We know that whatever challenges we face in our life have been Decreed by the One who Created us and knows us better than even we know ourselves. These challenges are a part of the tests of life that we are capable of handling and would only make us use the full potential that we have been created with. This has been described beautifully by the prophet (ﷺ) himself in the following hadith

“How wonderful the affair of the believer is! Indeed, all of his affairs are good for him. This is for no one but the believer. If something good happens to him, he is grateful to God, which is good for him. And if something bad happens to him, he has patience, which is good for him.” [Muslim]

[acupofdisaster]

22 dan Pemahaman Beriman Kepada Takdir

“Kado paling mahal harganya ketika bertambah umur adalah bertambahnya sudut pandang.”

Tahun-tahun kemarin punya segala rasa yang membekas, mereka punya pena dan warna unik tersendiri yang membentuk pribadi, dan mungkin menuliskannya di sini membuatku sadar diri. 

I was six years old when I learned about the six pillars of iman for the first time. I did not fully understand how to implement those pillars of iman on a day-to-day basis in one go, but I felt the one that said, “belief in the divine decree (Al-Qadar),” was the easiest among the others.

I was wrong.

Waktuku kecil, beriman kepada takdir (qadha dan qadhar) rasanya adalah rukun iman paling mudah untuk diamalkan. Spektrum pilihan yang dimilikiku dalam menjalani hidup ya segitu segitu saja, tidak pernah membuat dunia jadi 180 derajat berbeda, tidak pernah membuat luka penyesalan sebegitu membekas. Tentu dalam eksekusinya terkadang selalu ada rasa mempertanyakan keadilan dan kuasanya-Nya, tapi hal tersebut selalu terobati dengan terus percaya dengan kalimat “mungkin memang bukan rezekinya?”. Rasanya berlindung dalam kalimat tersebut membuatku aman, membuatku tenang. Tidak pernah terlintas di kepala bahwa beriman pada takdirnya-Nya akan menjadi suatu cobaan berat dalam mengamalkan rukun iman. Aku berjalan menjani hidup tanpa sadar dengan pilihan-pilihan yang ku buat karena semuanya terasa teratur, terasa memang sudah ada pada tempatnya. Apapun yang ku pilih; mau makan nasi atau mau makan mie, mau naik mobil atau pesen gojek, mau sekolah di Bandung atau di Depok, semua pilihan tersebut rasanya tidak akan mengubah nasib sedemikian rupanya. Hal ini membuatku tak sadar bahwa aku sebenarnya tengah memahat jalan, mengukir takdir yang akan datang.

Sampai akhirnya aku tiba di sini, di persimpangan jalan besar yang rupanya pilihan-pilihan yang ku buat tak lagi tentang aku, tapi juga melibatkan orang di sekitarku. Pilihan ini bukan lagi hal-hal yang bisa diobati dengan hanya, “Oh mungkin bukan rezekinya, bukan porsinya..” atau sembuh sendiri seiring berjalannya waktu, seiring distraksi yang silih berganti yang tanpa sadar membuatku lupa diri. 

From all the paths I have chosen in the past 22 years, I never questioned my decision. I always take a deep analytical position in deciding something and am confident with it. Now, when I have a chance to reflect on my choices, I realise there are two different versions of Cut in this world; the one who chooses to go back to Indonesia for good and the one who decides to move to Sydney. 

And I know you might think I am overthinking it because this is something that already happened and there is nothing I can do to change it or to see another version of myself, but let me…..let me tell you my train of thought.

Tahun lalu aku berada di sebuah persimpangan; memulai tahapan hidup baru di kota di mana aku familiar dengan segala tokoh dan atributnya atau memulai jenjang baru sembari membangun semuanya dari 0. Kedua persimpangan itu sama baiknya. Pilihan pertama menawarkan segala kenyamanannya dan memberikan waktu untuk mengikis rindu yang aku tabung bertahun-tahun, sedangkan pilihan kedua menawarkan eksplorasi diri dengan segala kesempatan tumbuh kembang lainnya. Orang bilang, menentukan keputusan dari pilihan-pilihan yang baik sangatlah mudah karena apapun yang kita pilih, mau A atau B, semua akan mengantarkan kita ke arah yang baik. Maka dari itu, dengan segala pertimbangan yang dibuat, aku memutuskan pilihan tanpa keraguan karena kedua pilihan itu menurutku sama baiknya. Setidaknya jika pada akhirnya pilihanku membuatku harus tertatih, aku tahu aku setidaknya berada di jalan yang baik. 

Persimpangan itu mengantarkanku ke sini, di Sydney, dengan hidup yang jelas sekali berbeda dengan kehidupan ku selama 21 tahun lalu. Untungnya Tuhan baik, terus-terusan mempertemukanku dengan orang-orang bijaksana dan hebat, kali ini tak hanya dari negaraku, tapi dari berbagai macam background budayanya yang tak jarang membuatku tak henti-hentinya memanjatkan rasa syukur.

Proses pendewasaan di jalan yang aku pilih kali ini benar-benar baru. Hidup sebagai diaspora yang berusaha menghidupi diri secara materi dan emosional, terbuka dengan berbagai macam interaksi dengan berbagai lapisan masyarakat yang tinggal di kota yang jauh dari kata familiar. Kesempatan ini benar-benar menghidupi raga dan pikiranku; aku jadi tahu percis gimana beradu argumen secara sehat, aku jadi paham betul bagaimana bertukar pikiran dan melihat perbedaan sebagai sudut pandang tambahan, aku jadi tahu mana yang ideal dengan prinsip baik/buruk, benar/salah yang aku jungjung tinggi. Aku jadi tahu percis apa yang aku butuhkan dan mana yang bisa/tidak bisa aku berikan untuk diriku sendiri. Aku jadi punya self-awareness yang tinggi tanpa lupa menghargai sudut pandang dan kebutuhan orang lain. Aku jadi tahu gimana caranya membedakan preferensi personal atau urusan yang multidimensional dalam interaksi sosial.

This decision has turned me into a different person in a positive way within a short time. I am fully aware of how this opportunity shaped my future and how I see the world. I discovered genuine connection, people’s warmth, never-ending new perspectives, self-discovery and the gaps you can fill with higher knowledge to share further with others and keep a humble mindset.

I learned a lot from everything God has given me here.

Tapi, bukan berarti aku jadi tidak mempertanyakan pilihanku.

I am not such a good person when it comes to changes. Adjusting to a new environment and transitioning to different life phases has exhausted me emotionally and physically. I worked around the clock to make this city my second home, and I did it; I have many friends, passed my probation at work, am back to being busy and social, and can walk around the city without opening the maps. 

Just when I thought I had settled in and deserved to rest from this roller-coaster ride, I got the news that my mom was unconscious in Indonesia. 

Dan yang tadinya pilihan ini terasa pilihan baik, seketika jadi bumerang untuk diri sendiri. Seketika pilihan ini jadi senjata untuk menyalahkan diri sendiri. Seketika jalan yang aku pilih dengan penuh keyakinan dan segala dampak positif yang dihadirkannya jadi bahan untuk mempertanyakan takdir-Nya. 

Waktu jaga mama sakit, aku terus-terusan membawa otakku berpikir; “Apa yang terjadi kalau aku pilih persimpangan A, harusnya bisa ketemu mama dengan keadaan sehat? Harusnya aku ada dan siap sedia buat mama? Harusnya semuanya ga akan jadi seperti ini? Harusnya banyak hal yang bisa aku kendalikan, aku selamatkan, dan aku tetap miliki kalau aku pulang lebih awal?”

Dari sini aku disadarkan bahwa untuk menentukan pilihan yang baik tidak bisa hanya dilihat dari banyaknya kebaikan yang ditawarkan oleh persimpangan tersebut. 

Pilihan yang baik adalah pilihan yang juga konsekuensinya paling siap kita tanggung. Pilihan-pilihan yang aku buat kemarin sepaket dengan konsekuensi-konsekuensi yang ada di dalamnya. Konsekuensi seperti homesick yang aku harus tanggung bertahun, resiko dilupakan dan kegundahan karena terus membuat orang menunggu, resiko untuk tidak selalu ada buat orang yang aku sayang di saat-saat genting dan penting, dan resiko kehilangan rasa familiar karena terlalu lama jauh dari rumah. Rasanya seperti memilih tirai hadiah, kamu tahu ketika kamu menjatuhkan pilihanmu pada satu tirai kamu harus rela untuk kehilangan hal baik di tirai lainnya. Mungkin bukan masalah kalau tirai satunya isinya zonk, tapi bagaimana kalau ternyata tirai-tirai itu (persimpangan-persimpangan itu) sama-sama menawarkan hal baik dengan konsekuensi yang juga sama besarnya?

Melihat pilihan-pilihan yang ku buat, aku jadi berpikir bahwa ternyata pilihan-pilihanku kini spektrumnya kini sudah sangat luas. Misalnya, ada Cut yang berbeda dengan versi dewasanya yang lain jika dia memilih pulang ke Indonesia lebih awal. Mungkin teman-teman yang dia temukan akan berbeda? Mungkin orang-orang yang membuka perspektifnya juga tak mungkin sama, dan mungkin saja butuh waktu yang lebih lama untuk ia benar-benar berproses dan berkembang melelalui pertemuan-pertemuan tersebut. 

Perumpamaan di atas baru menyangkut diriku sendiri.

Jika mau lebih ekstrim lagi, tentu saja jalan ceritaku akan berbeda lagi ketika menyangkut jalan hidup tokoh yang aku temui ketika menyusuri persimpangan yang aku pilih. Misalnya, dulu ada dua dari teman-teman paskibraku memutuskan untuk menarik formulir pendaftaran karena pandemi. Dinamika pasukan kami jadi berbeda, mungkin jalan ceritanya tak lagi sama? Atau se-sederhana aku ga jadi menerima tawaran jadi sekretaris organisasi di Melbourne - yang membuatku jadi ga akan punya banyak teman di Melbourne. Atau waktu aku memutuskan untuk pulang saja daripada pindah ke Sydney? Aku yakin aku ga akan ketemu teman-temanku yang sekarang ini dan merekapun tentu jalan hidupnya akan berbeda karena ya ga ada aku yang terlibat di hidup mereka. Aku jadi merasa takdir itu tidak sesederhana, “mungkin bukan takdirnya/mungkin bukan jalannya” karena nyatanya takdir yang aku jalani sekarang adalah karena tokoh-tokoh di hidup itu juga memilih jalan yang mengarah kepadaku. 

Beriman kepada takdir yang tadinya mudah dan sederhana jadi kompleks ketika aku berkaca dan melihat kebelakang. Aku jadi sadar bahwa ketika kita memilih sebuah persimpangan, hal tersebut akan beriringan dengan takdir orang lain. Ketika kita membuat suatu keputusan, keputusan itu akan mengarah kepada orang lain. Ketika kalian menentukan pilihan, pilihan itu akan membuat kalian dekat dengan sesuatu, namun secara bersamaan juga menjauhi yang lain. Takdir yang tadinya sepengetahuanku hanyalah ketetapan ketetapan yang hanya bisa diterima dan dijalankan jadi luar biasa luas maknanya. Takdir jadi berisi kumpulan pilihan dengan paket konsekuensi dan kenikmatannya masing-masing yang secara tidak sadar juga mempengerahui hidup orang lain.

Rasanya, mengeluarkan kalimat “sudahlah memang bukan takdirnya, Cut” sebagai tameng jadi tidak mampan dan tidak bisa divalidasi……karena jelas tentu saja aku punya pilihan untuk mengarah kepada hal yang tadinya bisa jadi merupakan takdirku? Aku mungkin bisa saja menghindari hal-hal yang tidak mengenakkan untukku di Sydney dengan memilih jalan ku yang lain di awal persimpanganku dulu, begitupun sebaliknya. 

Hal ini terus-terusan membuat aku berputar, aku jadi takut melangkah, aku terus membuat kekhawatiran yang sebenarnya di luar kendaliku. Aku jadi yakin dan percaya bahwa tidak mungkin kita dapat semua yang baik secara gratis karena untuk mendapatkan sesuatu yang luar biasa baik dan banyak manfaatnya, harus mengorbankan hal yang sama besarnya. Ada trade-off dalam menentukan pilihan, dan semakin baik pilihan yang kita pilih, semakin besar pula konsekuensinya, semakin besar juga batin yang harus terkuras karena konsekuensi yang ditanggungnya. Mungkin memang tidak selayaknya semua hal dijadikan momentum untuk refleksi? 

Tapi bukan itu inti dari refleksi mengenai persimpangan dan pilihan-pilihan yang aku buat sepanjang hidup. Perspektif trade-off yang aku anut ini jika dibiarkan terlalu lama malah membuatku takut melangkah, takut mengambil keputusan besar karena aku tahu di ujung jalan harus berkorban sedemikian rupa. Padahal mungkin aku kurang mengamati kenikmatan yang ada atas pilihan yang aku buat? Aku jadi sadar, besar kecilnya konsekuensi terletak pada luas atau sempitnya analisa yang kita punya atas pilihan-pilihan yang disodorkan Tuhan untuk kita.

Semakin ditelaah, aku semakin sadar bahwa inti dari pemikiran ini adalah kita tidak bisa mendapatkan semua hal diwaktu yang bersamaan dan kita tidak bisa mendapatkan sesuatu tanpa mengorbankan hal lain. Aku bisa saja menemukan banyak jembatan untuk terus jadi versi terbaik diriku dalam kurun waktu yang singkat, namun konsekuensinya aku harus kehilangan waktu bersama keluargaku, aku harus kehilangan momen bersama orang-orang penting di hidupku. Aku bisa saja kerja di sini, dengan segala benefit yang tidak sebanding dengan apa yang mungkin aku dapatkan diopsi persimpangan lain, tapi aku harus siap kalau aku harus berpisah sama orang-orang terbaikku karena perihal jarak. Mungkin dalam beberapa kasus, memilih jalan yang satu dari yang lain tidak serta merta mengeliminasi kenikmatan yang ada pada opsi lain (misalnya, aku masih bisa bertemu keluargaku hanya saja waktunya tertunda), tapi jadi jelas bahwa inti pemikiran ini berada pada:

kamu bisa mendapatkan apa yang kamu mau, tapi tidak semuanya di waktu yang bersamaan. 

Maka dari itu untuk tahu pilihan mana yang baik, persimpangan mana yang harus aku lewati, aku harus benar-benar sadar akan konsekuensi yang akan aku ambil. Mungkin beberapa hal yang tadinya sudah diperhitungkan bisa jadi berjalan di luar kendali, tapi aku harus yakin bahwa Tuhan pasti selalu memberikan pilihan untuk menentukan arah selanjutnya; apakah akan sedih berlarut, atau berusaha putar jalan? Apakah aku melihatnya sebagai hukuman atau sebagai cobaan?

Aku jadi paham betul bahwa iman pada takdir berarti benar-benar memberikan yang terbaik secara pengetahuan dan kesiapan diri terhadap pilihan-pilihan yang Tuhan kasih karena pilihan itu akan jadi pilihan yang baik jika aku sadar dengan cobaan yang akan aku hadapi nantinya.

Perihal siapa yang akan aku temukan ketika melewati persimpangan itu………di luar kendaliku dan bukan urusanku. Aku tahu takdir itu beriringan, siapa yang aku temui di sana adalah hasil dari keputusan orang-orang lain yang mereka yakini itulah takdirnya-Nya. Dan lagi, aku tidak pernah bisa mengendalikan orang lain, mengendalikan jalan hidup orang lain, atau memaksa orang lain memilih jalan hidupku karena yang ada akan merusak keseimbangan yang sudah ada? Maka dari itu inilah pentingnya self-awareness agar aku tahu percis apa yang aku mau, dan jalan seperti apa yang akan aku ambil karena keputusan itu penuh konsekuensi. Dan ketika aku hanya ikut orang lain atau mencoba melibatkan ia di jalan yang aku tempuh, aku hanya menyulitkan diriku sendiri (dan mungkin orang lain yang sejujurnya sudah baik-baik saja dengan pilihan jalan yang mereka tempuh). Aku jadi cuman bisa berharap dan berdoa, semoga apapun jalan yang kuambil, tidak membuatku jauh dari orang-orang yang aku sayang. 

Mungkin salah satu hal lagi yang melengkapi pemahaman terhadap iman kepada takdir adalah kalimat yang aku baca dari tulisan Mas Kurniawan Gunadi;

“Hal yang bisa kamu percaya dari takdir adalah ia yang selalu terbaik untukmu dan selalu ada ruang untuk memperjuangkan takdir yang baik. Hal yang sering terlupa terkait takdir adalah kita butuh waktu untuk memahami maksudNya dan kita jarang berprasangka baik.” 

Kalimat itu punya ruang tersendiri di diriku karena semakin aku baca dan semakin aku pahami, maknanya jadi sangat membekas. Dari semua pilihan-pilihan yang aku punya, pilihan-pilihan itu pasti datang dari-Nya, dan aku selalu punya ruang untuk memperjuangkan jalan yang terbaik dengan memberikan versi terbaik diriku di setiap langkah (Entah dengan cara melibatkan keyakinan hati dan juga analisa logika tentang konsekuensi dari pilihan mana yang siap aku ambil atau dalam memantapkan langkah yang sudahku ambil dengan cara terus memberikan yang terbaik ketika menusuri jalan pilihanku sendiri). Jika pada perjalannya ada hal yang tidak sesuai dengan apa yang sudah kita perhitungkan, tetaplah memberikan yang terbaik karena maksudnya-Nya selalu baik - karena Tuhan maha tahu, dan pengetahuan-Nya melebihi sudut pandang kita sebagai hambanya.

Ketika berkaca ke belakang, aku jadi mulai sadar, apa jangan-jangan sebenarnya pilihan yang ku buat dulu ketika masih kecil sama maknanya, sama dampaknya, hanya saja aku kurang menghayati pilihan-pilihan yang tersedia? Aku kurang memperhatikan langkah yang aku buat.

—————————————————————

Harus aku akui cobaan mengenai iman kepada takdir adalah highlight dari umurku yang ke-22. Persimpangan yang aku temui di umurku kali ini memberikanku banyak kesempatan untuk duduk dan memproses berbagai macam hal, membuatku lebih banyak melakukan refleksi diri, dan jadi lebih bijaksana dalam melangkah. Mungkin kesannya aku terus mengungkit masa laluku yang jelas sudah terjadi, dan tidak bisa aku ubah. Ditambah lagi, aku tahu percis betapa hal ini kalau kata orang-orang menghambat proses bertumbuh dan melangkah maju hehe. Namun, menurutku tidak ada salahnya untuk diam dan melihat ke belakang - sembari refleksi dan menganalisa. Toh manusia yang baik adalah yang bisa berdamai dengan masa lalunya dan revisit their past wisely. Hal yang ga banyak orang bisa lakuin karena looking at the past is so scary (it involves so much emotion, dealing with your past failure, missed out opportunities, personal anger, collective anger, etc.), which makes it much more challenging than looking forward to what will happen in the future. 

Harus aku akui, untuk bisa sampai pada titik konklusi mengenai pemahaman-ku perihal takdir sulit sekali - There were countless nights of me blaming myself and trapped in what ifs scenario but now I can look at my past wisely, even write about it, which really a sign of growing up and blossom as a person.

Hari ini umurku menginjak 23, dan ternyata benar bahwa kado paling berharga adalah bertambahnya sudut pandang. Aku bersyukur pemahamanku mengenai takdir tidak lagi sekasar, “mungkin bukan takdirnya.”. Sekarang sudah lebih matang dengan pertimbangan variabel lainnya. Kini aku juga tengah dihadapkan dengan persimpangan lagi…..sejak hari pertama dipertemukan dengan persimpangan ini, doaku setiap hari adalah “whatever road I take, I hope I never lose something precious in return, and I can keep people around me and make them the happiest people alive” seraya terus memperhitungkan konsekuensi yang mana yang siap aku ambil….

If you read and reach until this part, I genuinely ask your help to pray for me if you have time hehe…

Aku dan pertimbangan-pertimbanganku dan rumitnya jalan pikiranku, akan berusaha sebaik mungkin memilih mana persimpangan yang terbaik untukku dan orang lain sambil berdoa semoga yang terbaik itu ada kamu di ujungnya.

Dibuat 12 October, 2022

Disunting di Sydney Airport, 2022

[khutbahs]

ঈমান ছাড়া জান্নাত নাই

'ঈমান' অর্থ গায়েব বা অদৃশ্যের ওপর বিশ্বাস। আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম যেসব বিষয় অবতারণা করেছেন, সেসবকে অন্তরের বিশ্বাস, জবানের স্বীকারোক্তি এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়ে আমল করাকে ঈমান বলে। আল্লাহর প্রতি, ফেরেশতাকুল, আসমানি কিতাব, সকল রাসুলগণ, আখিরাত ও তাকদীরের ভালো-মন্দের প্রতি বিশ্বাস-ঈমানের ছয় রুকন। একসাথে সকল রুকনে বিশ্বাস থাকা আবশ্যক।

https://www.facebook.com/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A6%A5-2033503260216868/videos/%E0%A6%88%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9/3837205193002384/

[atbaa-as-salaf]

Six days in Shawwal (the month after Ramadan); the Prophet صلى الله عليه وسلم said:

((من صام رمضان ثم اتبعه ستا من شوال فكأنما صام الدهر))

[رواه مسلم وغيره].

“Whoever fasts Ramadan, then follows it up with six days in Shawwâl, it is as if he fasted the whole (year).” (Muslim)

The scholars said that the reward of the good dees are multiplied by ten. 30 x 10 = 300 + [6 days x 10] = 360 which is slightly longer than a lunar year, and next Ramadan he will fast again so it is as if he fasted his whole life.

Book: The Pillars of Islam & Iman and what every Muslim must know about his religion - أركان الإسلام والإيمان وما يجب أن يعرفه المسلم عن دينه

Author: Muhammad bin Jamil Zeno - محمد بن جميل زينو

Published and translated by: Darussalam

Page: 188

• JOIN OUR TELEGRAM CHANNEL:

[abuhusna]

The Six Pillars of Iman https://www.instagram.com/p/CfeY2MjvXfP/?igshid=NGJjMDIxMWI=

[islamfamily]

The 6 Six Pillars Basic Foundation of Faith | Iman Arkan Bengali Language - About Islam | ছয় ঈমানের রুকনসমূহ

[huraayrah]

Imān المَرتَبَةُ الثَّانِيَةُ: الإِيمَانُ The Second level of Religion: Imān وَهُوَ: بِضعٌ وَسَبعُونَ شُعبَةً، It has seventy odd branches; أَعلاَهَا قَولُ: لَا إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، The highest of them is saying “La ilaaha illa Allah” وَأَدنَاهَا إِمَاطَةُ الأَذَى عَنِ الطَّرِيقِ، The lowest of the branches: is removing a harmful object from a pathway, وَالحَيَاءُ شُعبَةٌ مِنَ الإِيمَانِ. And modesty & shyness is also a branch of Iman. وَأَركَانُهُ سِتَّةٌ: It has six pillars: أَن تُؤمِنَ بِاللَّهِ، وَمَلاَئِكَتِهِ، وَكُتُبِهِ، وَرُسُلِهِ، وَاليَومِ الآخِرِ، وَبِالقَدَرِ خَيرِهِ وَشَرِّهِ. Iman is to believe in Allah, His angels, His books, His Messengers, the Last Day and the Decree - the good and bad of it. وَالدَّلِيلُ عَلَى هَذِهِ الأَركَانِ السِّتَّةِ؛ قَولُهُ تَعَالَى: The proof for these six pillars is Allah’s saying: ﴿لَيسَ البِرَّ أَن تُوَلُّوا وُجُوهَكُم قِبَلَ المَشرِقِ وَالمَغرِبِ وَلَكِنَّ البِرَّ مَن آمَنَ بِاللَّهِ وَاليَومِ الآخِرِ وَالمَلَائِكَةِ وَالكِتَابِ وَالنَّبِيِّينَ﴾ “It is not righteousness that you turn your faces towards the east or the west (in prayers); but rather righteousness is the righteousness of the one who truly believes in Allah, the Last Day, the Angels, the Book, the Prophets.” [2:177] وَدَلِيلُ القَدَرِ؛ قَولُهُ تَعَالَى: The proof for Decree; is His saying: ﴿إِنَّا كُلَّ شَيءٍ خَلَقنَاهُ بِقَدَرٍ﴾ “We have created all things with a pre-decreed measure.” [54:49] — from the second principle of usool al-thalatha (at Jeddah, Saudi Arabia) https://www.instagram.com/p/CUGo_HhAcAU/?utm_medium=tumblr

[tawheed]

Via Youtube: Tawheed on 12th May, 2021 V1: 114- Should all mankind enter Islam and follow its teachings [Noor ala alDarb, Shaikh ibn Baz, Vol1] Language: English Q: If we want to make Da'wah (calling to Islam) to a person, how do we start it? Please advise us, may Allah reward you well. [Vol. 1, Page No. 302-303] A: Begin by attracting people to Islam and clarifying to them that Islam is the Religion of Allah with which He sent all the prophets, and revealed the books, and sent the last of the Prophets, Muhammad (ﷺ), to preach. It is obligatory on all mankind to enter Islam and live committed to it. This is an obligation on all mankind, whether they are Jews or Christians or communists or any other people. All mankind, males or females, are obliged to enter Islam, embrace it, follow it and remain steadfast in it. Allah created all creatures to worship Him Alone. This worship for which they were created is Islam, with which Allah sent the prophets, and sent Muhammad (ﷺ), and made the Shariah (Divine law) revealed to him abrogate all previous Shariahs. It abrogated the law of the Tawrah (Torah) and the Injil (Gospel) and all other worshipping that exists on earth. The Shariah of Muhammad (ﷺ) abrogated all. Therefore, all mankind must follow it and hold firm to it. Thus, clarify to people that Islam is the Religion of Allah, and that He sent Muhammad (ﷺ) to preach this religion. It is the very same religion of all the previous prophets before Muhammad (ﷺ). Its core and foundation is testifying that La ilaha illa Allah (there is no god but Allah) and that Muhammad is the Messenger of Allah. First, teach them the Two Shahadahs (Testimonies of Faith), explain their meanings, then teach them Salah (Prayer), Zakah (obligatory charity), Sawm (Fasting), Hajj and the six Pillars of Iman (belief), and explain their meanings, and inform them that they must disassociate themselves from all other religions that oppose Islam including Christianity and others. They must believe that "Eisa (Jesus, peace be upon him) is the Servant and Messenger of Allah, His Word ("Be!" - and he was), which He bestowed on Maryam (Mary, may Allah be pleased with her) and a Ruh (spirit) created by Him. If the person is a Christian, teach them that "Eisa is the Servant and Messenger of Allah whom Allah created from a female without a male. Allah said to him "Be" and he was. We are obliged to believe that he is the Servant of Allah and His Messenger, not that he is Allah, or the son of Allah, or the third of three (trinity). Rather, he is the Servant of Allah and His Messenger whom Allah created from a female, Maryam the virgin, the honest (may Allah be pleased with her), and he has no father. Allah said to him "Be" - and he was. We must have faith in this, believe it and disavow the ways of the Jews and the Christians in this matter. https://binbaz.org.sa/fatwas/9927/%D8%AA%D9%88%D8%AC%D9%8A%D9%87%D8%A7%D8%AA-%D9%81%D9%8A-%D9%83%D9%8A%D9%81%D9%8A%D8%A9-%D8%AF%D8%B9%D9%88%D8%A9-%D8%BA%D9%8A%D8%B1-%D8%A7%D9%84%D9%85%D8%B3%D9%84%D9%85 #Islam #Quran #Hadith #Sunnah #Fatwa