#Muhammad (pbuh)In the Qur'an

[autumnfuzz]

Arguing with so called ex Muslims or atheists is like mud wrestling with a pig. You'll both get dirty but only the pig will enjoy it.

-Collected

[quransunnahdawah]

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an

কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।

আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯

অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন

কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭

সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০

মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২

মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।

আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫

কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ) 

কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা | 

কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ 

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

[tawhidrisalatakhirah]

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an

কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।

আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯

অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন

কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭

সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০

মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২

মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।

আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫

কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ) 

কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা | 

কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ 

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

[ilyforallahswt]

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an

কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।

আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯

অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন

কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭

সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০

মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলা��য়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২

মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।

আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। ��ার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫

কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ) 

কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা | 

কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ 

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

[myreligionislam]

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an

কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।

আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯

অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন

কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭

সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০

মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অ��্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২

মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।

আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫

কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ) 

কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা | 

কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ 

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

[allahisourrabb]

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an

কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।

আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯

অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন

কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্��েরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭

সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০

মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২

মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।

আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫

কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ) 

কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা | 

কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ 

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

[mylordisallah]

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an

কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।

আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯

অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন

কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭

সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০

মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২

মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।

আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫

কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ) 

কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা | 

কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ 

আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।

কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়

[i-cant-sing]

I'm not trying to be rude or anything genuinely, but doesn't Islam support pedophilia and child marriage? As well as oppression of women? It's a beautiful religion, but when you sit and read these old laws that are still practiced today and never abolished....

*sigh* what laws? what proof do you have for all your claims?

I'm gonna assume about the child marriage and pd thing that you're referring to Prophet Muhammad's marriage to Aisha, and if u do a little google research you'll find many answers refuting the claim of him marrying him when she was a child, that she was married at this age and consummated the marriage at another, that she was actually a teen and the scribes just didnt write her age right or things got lost in translation, that a person is considered mature when they can be held responsible for their actions, or when women start menses, or that Aisha was actually a highly intelligent woman and she was far more mature for her age. The more you research, the more you'll find out about this claim. Its better in their words than mine, especially since youre not the first person in 1400 years to raise this accusation.

What I will say is that at the end of the day, Prophet Muhammad (PBUH) had MANY enemies, so if such claims were true, I think they would've used every opportunity they could bring him down. They would've used it against him. They could've used it when he passes away.

AND that medieval times and european countries did marry off their royal kids for years, even if the kids did not consent. But i feel like no one accuses them of pd and child marriages, no no- everything is bad when Islam is involved, hm?

You say that Islam oppresses women. I think no other religion is as protective and progressive as Islam when it comes to women, all u have to do is to not CONFUSE religion with culture.

Imma give you a few examples of just how Islam treats women, and feel free to tell me any other religion or culture that gives as many rights to women as Islam:

Considering the fact that before the advent of Islam the pagan Arabs used to bury their female children alive, make women dance naked in the vicinity of the Ka'ba during their annual fairs, and treat women as mere chattels and objects of sexual pleasure possessing no rights or position whatsoever, these teachings of the Noble Qur'an were revolutionary. Unlike other religions, which regarded women as being possessed of inherent sin and wickedness and men as being possessed of inherent virtue and nobility, Islam regards men and women as being of the same essence created from a single soul. The Qur'an declares:

O mankind! Reverence your Guardian-Lord, who created you from a single person, created, of like nature, his mate, and from this pair scattered (like seeds) countless men and women. Reverence Allah, through Whom you demand your mutual (rights), and reverence the wombs (that bore you); for Allah ever watches over you. (4:1)

"Women are considered inferior to men." No. This is so wrong. The Shari'ah regards women as the spiritual and intellectual equals of men. The main distinction it makes between them is in the physical realm based on the equitable principle of fair division of labor. It allots the more strenuous work to the man and makes him responsible for the maintenance of the family. It allots the work of managing the home and the upbringing and training of children to the woman, work which has the greatest importance in the task of building a healthy and prosperous society.

The pagan society of pre-Islamic Arabia had an irrational prejudice against their female children whom they used to bury alive. The Messenger of Allah (peace be upon him) was totally opposed to this practice. He showed them that supporting their female children would act as a screen for them against the fire of Hell:

It is narrated by the Prophet's wife, 'A'isha, that a woman entered her house with two of her daughters. She asked for charity but 'A'isha could not find anything except a date, which was given to her. The woman divided it between her two daughters and did not eat any herself. Then she got up and left. When the Prophet (peace be upon him) came to the house, 'A'isha told him about what had happened and he declared that when the woman was brought to account (on the Day of Judgment) about her two daughters they would act as a screen for her from the fires of Hell.

You know how in the west, there's like so many divorce stories about how the wife didnt change her surname to her husbands? YEah, Islam does not do that. It allows women to keep their name even after marriage.

Prophet Muhammad (PBUH) said this in his farewell pilgrimmage:

"Fear Allah regarding women. Verily you have married them with the trust of Allah, and made their bodies lawful with the word of Allah. You have got (rights) over them, and they have got (rights) over you in respect of their food and clothing according to your means."

Woman as mother commands great respect in Islam. The Noble Qur'an speaks of the rights of the mother in a number of verses. It enjoins Muslims to show respect to their mothers and serve them well even if they are still unbelievers. The Prophet states emphatically that the rights of the mother are paramount. Abu Hurairah reported that a man came to the Messenger of Allah (peace be upon him) and asked: "O Messenger of Allah, who is the person who has the greatest right on me with regards to kindness and attention?" He replied, "Your mother." "Then who?" He replied, "Your mother." "Then who?" He replied, "Your mother." "Then who?" He replied, "Your father."

How many of you can say that my religion/culture says that "Paradise is under my mother's feet" (which means that as long as you serve your mom well, you could enter heaven). In another tradition, the Prophet advised a believer not to join the war against the Quraish in defense of Islam, but to look after his mother, saying that his service to his mother would be a cause of his salvation. Mu'awiyah, the son of Jahimah, reported that Jahimah came to the Prophet (peace be upon him) and said, " Messenger of Allah! I want to join the fighting (in the path of Allah) and I have come to seek your advice." He said, "Then remain in your mother's service, because Paradise is under her feet."

Some of you will claim that oooh women are oppressed because they have to wear hijab or cover up- girls, listen. If you've ever listened to locker room talk, if you ever KNEW just how most boys think about the female body, you would actually wish to wear an iron armour and hide away forever. I've seen men GAWK, and CATCALL women that were covered from head-to-toe... I used to think that you know, maybe its fine to have a niqaab that shows your eyes, surely no man could ever be into that. No. Nope. If you havent realised it yet, then you will experience it first hand one day that eyes are literally "the windows to the soul"- like you know how writers often mention getting lost in their lover's eyes, or how beautiful someones's eyes are- yeah... theres a reason for it.Look around you, look at your friends's or family memebers eyes and you'll know just how much the eyes talk, how much they convey.

When Islam was introduced, for the first time women could have share in their inheritance.

But Islam tells women to stay at homes- NO IT DOES NOT (please read any context)! 'A'isha reported that Saudah bint Zam'ah went out one night. 'Umar saw her and recognized her and said, "By God, O Saudah, why do you not hide yourself from us?" She went back to the Prophet (peace be upon him) and told him about it while he was having supper in her room, and he said, "It is permitted by Allah for you to go out for your needs." The predominant idea in the teachings of Islam with regard to men and women is that a husband and wife should be full-fledged partners in making their home a happy and prosperous place, that they should be loyal and faithful to one another, and genuinely interested in each other's welfare and the welfare of their children. A woman is expected to exercise a humanizing influence over her husband and to soften the sternness inherent in his nature. A man is enjoined to educate the women in his care so that they cultivate the qualities in which they, by their very nature, excel.

Prophet Muhammad (PBUH) has on many accounts, many times advised men to be gentle, to be kind to women. Prophet Muhammad (PBUH) has said: "The best of you are those who are best to their women."

These are just a few examples but I think that if you were to open your eyes and look at it with a broader mind, you'll see Islam is not what you were taught to believe. I dont believe in coincidences that much, so I think that the very fact that you sent me this ask may be a sign that something deeper inside you is telling you to do your own research, that even you dont believe that Islam is this "oppressive and backward" religion.

Hope this helped <3

[uma1ra]

SUBHAN'ALLAH, THIS TEXT CONTAINS VERY INFORMATIVE KNOWLEDGE FOR ALL!! READ & SPREAD IT AS MUCH AS POSSIBLE, IT WILL BE SADQA-E-JARIAH FOR YOU AND ME.

1-Akhi - Brother

2-Ukhti - Sister

3-JazakAllah khair - May Allah give you Ajar/Sawab for your deed.

4-Ma'Shaa'Allah - As God has willed.

5-HayakAllah - May Allah give you life.

6-BarakAllahu Feek - May Allah put baraka in what you are doing.

7-Wa feeka barakallahu - and May Allah bless you. (in response to Barakallahu Feek)

8-Wa iyyakum - And to you

9-Alhamdulillah - Praise be to Allah

10-Allah - God

11-Allahu Akbar - Allah is Most Great

12-Amanah - Trust

13-Assalamu Alaikum - Peace be upon you--the "official" Islamic greeting.

14-Assalamu Alaikum wa Rahmatullahi wa Barakatuh - "Peace and the Mercy and Blessings of God be upon you" Extended form of the above.

16-Astaghfir Allah - I seek forgiveness from Allah (used when mentioning something that goes against the standards of Islam)

17-Ayah/Ayat - Qur'anic verse

18-Bid`ah - Innovation, addition to the religion's essentials

19-Bukhari - One of the most noted compilers of hadith. His collection is 20-known as Sahih Bukhari

21-Bismillah ar-Rahman ar-Rahim - In the Name of Allah, the Most Gracious, Most Merciful

23-Da'wa - Invitation (for humankind to Islam)

24-Du`aa - Supplication

25-Eid - Islamic holiday

26-Fatwa - Islamic legal ruling

27-Fiqh - Islamic law as interpreted by scholars

28-Fitnah - Corruption and disorder, also temptation

29-Hadith - A report of a saying or deed of the Prophet

30-Haj - Pilgrimage

31-Halal - Allowed (per Islamic law)

32-Haram - Forbidden (per Islamic law)

33-Hazrat/Hadrat - Honorable

34-Hijab - Modest way of behavior and dress (including head scarf for women)

35-Imam - Leader

36-Iman - Faith

37-In Shaa Allah - If God wills. (Used when talking about a future event)

38-Injeel - The scripture sent down to Prophet Issa (Jesus)

39-Isnad - Chain of transmitters, the list of people who successively narrated a given hadith

40-Jannah - Paradise

41-JazakAllah Khair - May God grant you what is good. (Often used instead of "Thank you")

42-Jihad - Striving for Islam, whether by peaceful or violent means

43-Jinn - Unseen beings, who, like humans, are given the power to choose between right and wrong

44-Kafir - One who denies the truth. Literally, one who "covers" the truth (sometimes applied to non-Muslims).

45-Khalifah - Caliph: Leader of Muslim nation

46-Khilafah - Caliphate

47-Khutba - Sermon

48-Kufr - Denial of the Truth, rebellion against God

49-La Ilaha Illa Allah - There is no deity but God

50-Ma Shaa Allah - What God has willed! (Usually used to express wonder at Allah's creation)

51-Madhhab - School of jurisprudential thought

52-Makruh - Detested, but not forbidden (per Islamic law)

53-Mandoub - Recommended, but not required (per Islamic law)

54-Mubah - Neither forbidden nor commended. Neutral (per Islamic law)

55-Mushrik - One who commits Shirk

56-Muslim - One who submits to Allah and is a follower of Islam; also, name of one of the most notable hadith scholars. His collection is known as Sahih Muslim

57-Nabi - Prophet

58-Qur'an - The Words of Allah conveyed to us by the Prophet

PBUH - Peace Be Upon Him. Same as SAW

59-RAA - (Radia Allahu Anhu/Anha.) May Allah be please with him/her

60-Ra-sool - Messenger (Prophet to whom a scripture is revealed)

61-Rasool Allah - Messenger of God (used to refer to Prophet Muhammad)

62-Sahaba - Companions of Prophet. Singular is "Sahabi"

63-Sahih - "Sound in isnad." A technical attribute applied to the "isnad" of a hadith

64-Salaam - Peace. An abbreviated version of the Islamic greeting

65-Salaat - Prayer

66-SAW - (Salla Allahu Alaihi Wa Sallam.) Peace Be Upon Him

67-Sawm/Siyam - Fasting

68-Seerah/Sirah - History of the Prophet's life

69-Shahadah - Bearing witness that there is no god but Allah and that Muhammad is His Messenger.

70-Shari'ah - Divine Law

71-Sheikh - Scholar (or any elder and/or respected man)

72-Shirk - Associating partners (e.g. helpers, other gods) with Allah

73-Shura - Consultation among Muslims

74-Subhan Allah - "Glory be to God"

75-Sunna/Sunnah - Tradition of the Prophet

76-Surah/Sura - A Chapter in the Qur'an

78-Tafsir - Interpretation

79-Tawraat - The scripture sent down to Prophet Musa (Moses).

80-Ulama - Religious scholars

81-Umma - Nation, community.

82-Ustadh - Teacher

83-Wassalaam - And peace. It means "goodbye"

84-Zakat - Required charity

[snowfelledayah]

How to Muslim

So, you are ready to become a Muslim, but there's some confusing information. Let's talk about that.

How do I officially become a Muslim once I'm ready?

You state your belief in God alone.

That's it?

That's it.

Are there special words?

The first pillar of faith in Islam is Shahada or Testimony of Faith. The Qur'an outlines this testimony in 3:18

God bears witness that there is no god but He; as do the angels, and those with knowledge; He is standing with justice. There is no god but Him, the Noble, the Wise.

And the words we speak are as follows:

I bear witness that there is no god but God أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ (Ash hadu an lâ elaha elâ Allah)

What about the Prophet Muhammad (pbuh)?

Many mainstream Muslims expand the Shahada to include the following:

I bear witness that there is no God but God, and I bear witness that Muhammad is the Messenger of God.

This version of the Shahada is not only unnecessary, but it is in fact incorrect. The Qur'an states we assign no partners or additions to God, and so we are not called to utter anything about the Prophet(pbuh) in the Shahada. This was a man-made invention that came later and goes against the spirit of the Qur'an: if any other name was meant to be in the statement of faith, then the Qur'an would not have left it out.

The Shahada is an act of submission and worship to God, not to the Prophet.

Do I have to go to a masjid / mosque?

No.

Do I need to sign any paper indicating I have converted?

Nope.

Is there any other specific ritual?

Absolutely not.

Do I need witnesses?

You don't! But some may want to have supportive friends or family present when you do, which is great.

Do I need an Arabic name?

No, and you should think twice about taking one. I may talk about this at a later date, but for now the short version is: there is no such thing as an "Islamic" name, you do not need to absorb a language or culture which is not your own, and Islam is a universal religion not restricted to any language or culture.

------------

In my posts, I make an effort to speak for Quran-centered Islam and elevate the words of God above the words of man. You will find this results in differences from mainstream Islam -- and that's a good thing.

[cbs-scorpion-coffee-shop]

Your iteration of Jesus is complete fanfic ripped off from the bible and you reduce him to a hype man for your favorite rapist. He wouldn't support your pedophile prophet who married 6 year old Aisha and raped her when she was 9. Also Muhammad was white (not in ethnicity, but in skin tone, with auburn beard and marshmellow in his hair, and liked white/lighter skinned women and girls.) That rapist, pillaging, murderer could never be a true prophet, Allah is his Original Character. He is in hell like his mother and his father. POLICE BE UPON HIM, Ham lalala

The story of how prophet Mohammad PBUH got the Qur'an is literally told in detail in the bible.

The sayings about him and Aisha are baseless sayings with no real evidence. All we know is that he didn't marry her at an alarmingly young age, because if he did then all his enemies would attack him for it the way you are now.

He is because that's the color of the people in the area he lives in. Same way Jesus PBUH is light brown because that's the color of the people in the area he lives in.

If he was just some murderer/warmonger then his religion wouldn't be the fastest growing one. 2 billion people wouldn't be muslim. One in every four people wouldn't be on his religion.

"Allah" is the word for God or Deity in all the Semitic languages including Aramaic (The language Jesus PBUH spoke)

You've spoken of Jesus multiple times yet not once did you say PBUH or give him a shred of the respect he deserves. Seems to me you just enjoy hating Islam because you were taught so from youth.

Sheeesh. Seems like hate speech is always wrong until it's about Muslims.

Anyway, I wanted to let you know that Palestine will be free in case you're a zionist or something.

[nevzatboyraz44]

FAREWELL SERMON

(Prophet of Islam Muhammad (pbuh))

The first text that can be counted as a declaration of human rights in the history of the world is the Farewell Sermon.

So, what is the hadith that an Arab has no superiority over a non-Arab?

What are the ingredients of the Farewell Sermon?

Our Prophet In his Farewell Sermon, Muhammad called out to all humanity:

You will definitely not do these four things.

Your Lord is one.

Your father is one too.

You are all Adam's children, and Adam is from the earth.

Just as an Arab has no superiority over a non-Arab, and a non-Arab over an Arab;

Red skinned people have no superiority over black, and black has no superiority over red skinned people.

ARAB HAS NO SUPERIORITY TO NON-ARAB

The first text that can be counted as a declaration of human rights in the history of the world is the Farewell Sermon.

As it is known, shortly before his death, the Prophet gave a historical speech to 124 thousand people in Mecca in 632 AD.

The first human rights declaration proclaimed in the West is the Magna Carta dated 1215.

583 years after the Farewell Sermon.

The UN Declaration of Human Rights is dated 1948.

Our Prophet During the Farewell pilgrimage, the Prophet Muhammad (pbuh) addressed all humanity in the person of 124 thousand Muslims in the middle of the Arafat Valley on his camel named Kaswa after his death on Friday, 9 Dhu al-Hijjah

(9 Dhu al-Hijjah 10 H./8 March 632 M. Friday).

He addressed Muslims and all humanity as follows:

Do not return to perversions

"O people!

Listen carefully! I don't know, maybe I won't be able to meet you here again after this year.

People!

Just as today is a holy day, just as these months are holy months, just as this city (Mecca) is a blessed city, so are your lives, property and honor, they are protected from all kinds of rape.

My Companions! You will surely meet your Lord.

He will also question you for what you did.

Do not return to the old perversions after me and do not hit each other's necks!

My Companions!

Whoever has a trust with him should immediately give it to its owner.

Be aware that all forms of interest have been abolished. God has ordained so.

The first interest I removed is the interest of Abdulmutallib's son (my uncle) Abbas.

But your principal is yours.

You have neither persecuted nor suffered persecution.

My Companions!

Pay attention, all the customs from ignorance have been removed, they are under my feet.

The blood feuds waged during the Age of Ignorance were also completely abolished.

The first blood feud I abolished is that of Abdulmuttalib's grandson, Iyas bin Rabia.

O people!

Surely the devil has given up hope of worshiping him in your land.

But if you follow him in your small works, it will also please him.

O people!

I advise you to observe the rights of women and to fear Allah in this regard.

You have taken women as a trust from Allah and you have made their honor lawful for yourselves by Allah's command.

You have rights over women and women have rights over you.

Your right over women; they do not let anyone trample your bed, and they do not let people you do not like into your homes without your permission.

If they let a person into your house whom you did not allow to come, Allah has allowed you to leave them alone in their beds and at least lightly beat them and warn them.

The rights of women over you are that you provide food and clothing according to legitimate customs.

I leave you two relics

I leave you two relics, you will not go astray as long as you hug them and follow them.

Those relics are the book of Allah, the Qur'an, and the Sunnah of the Prophet.

Believers!

Do you listen to me and good memory!

A Muslim is a brother of a Muslim, and thus all Muslims are brothers.

Neither his brother's blood nor his property is halal for a Muslim.

But if he gave the property to the heart pleasantness it is another.

Your Lord is one.

Your father is one too.

You are all Adam's children, and Adam is from the earth.

Just as an Arab has no superiority over a non-Arab, and a non-Arab over an Arab;

Red skinned people have no superiority over black, and black has no superiority over red skinned people.

Superiority is only in taqwa, fearing Allah.

Be careful!

You will definitely not do these four things:

You shall not associate anything with Allah.

- You shall not unjustly kill a soul that Allah has made unlawful and inviolable.

- You shall not commit adultery.

- You will not steal.

[tasmiq]

Jumu'ah Sohbet: 6 September 2024

Alhamdulillah we have entered South African Spring. More importantly, we have entered Rabi' al-Awwal which is the month in the Islamic calendar that marks the birth of our beloved Prophet Muhammad (PBUH). Shukran Ya Allah (Divine gratitude) to the count of infinity, and Bismillah (And in that Divine name):

#1. Shaykh Nishaat, our heartsmith, had us spellbound as he asked us soul searing questions and made statements like:

- When we are looking around ourselves, what eyes are we using to do that? In fact, almost everything happens without consciousness!

- We constantly have to check that what is negatively mirrored in the world is not a reflection of ourselves.

- There is so much information and knowledge out there but how much of what we do is from the Source of us? Instead, how much of what we process about the world, is shaped by our "tribe"?

- Shaykh Taner's Qur'an translation into English, as a 9-and-half year mission, exists for us to deeply understand and connect with Allah's guidance. However, many of us remain uninspired, wrapped, and enveloped in the aura of our egos!

- As we approach the beautiful month in which our Prophet Muhammad (PBUH) was born, Allah sent him as Rahmatul lil-'Alameen (Mercy to the worlds). This mirrors the exact song that we've been inspired to sing, by our Qari Zardad of Qurtuba Online Islamic Studies, for Yawn un-Nabi (an annual festival marking his blessed birthday) with our Ilahi band, Subhana'Allah (Divine glory) for sweet serendipity!

#2. On a Saturday Sohbet, Anne (our spiritual mother) again made us appreciate the benefits of her motherly instincts while explaining some of our key Tariqa functions:

- About our Shaykh Taner's first Urs, she tearfully reflected that she felt unimaginable love and joy after her initial sadness. As we were all doing Zikr of Allah joyously, followed by all the meals that served as our signature of the 'Eating Tariqa'!

- She remarked on the irony of mankind where her initial idea of honoring Shaykh Taner in a Mausoleum was not locally permitted! But, she encountered a local Buddhist 'Shrine', which was permitted and significantly bigger in size than our initial plan for a Mausoleum. As a multinational Tariqa, we are accustomed to lost-in-translation, of course! 😅

- She also said that we have both biological and spiritual family. Our Prophet Muhammad (PBUH) emphasised the importance of our blood relatives, and even if you have a connection as thin as a cotton thread, if they pull, you must go. Just as when you pull on them, you hope that they'll come! Our spiritual family obligations are that we work for and follow Allah. We have personal and congregational Zikrs of equal merit and purpose.

- We are called upon to serve Allah in the Tariqa where we're training and learning as we serve by being out of our comfort zones. We should be able to work with each other, no matter what!

- In fact, helping people is more preferable to doing all our daily assignments perfectly every day! More importantly, our service doesn't involve politics, relationships, and business!

- She even compassionately urged us to find when we feel Allah the most to determine the ideal circulatory rhythm in ourselves to offer our personal daily assignments. This is after I realised that mornings wear me out, and instead when I am on my Rife treatment (my perceivable low-energy electromagnetic waves), I am the most connected to not only a source of healing but to our Shaykh Taner and our Silsila (spiritual chain). Our school of complementary health has complete faith in this subtle form of healing.

- In our Tariqa, we don't compare lessons or ourselves because we don't know the other's inner situation.

- Knowledge is important, but self-knowledge or self-awareness is even more important. Here, we fondly remember a Hadith (saying of Prophet Muhammad (PBUH)): Whoever knows himself knows his Lord!

#3. Lastly was an exchange between our Shaykh Taner and Anne. It described the palpable purpose we gain in the practice of Zikr as a salvation. As we keep doing Zikr, we get out of the way, what I joyously describe as managing to drown out the ever-pervasive nafs, and naturally connecting to Allah. It was likened to filling the petrol tank of a car or our bodies with energy gained from food. Similarly, with Zikr, our beings are replenished and go forward in the spiritual world.

With gratitude, we end our Jumu'ah Sohbet. We yearn our beloved Prophet Muhammad's (PBUH) team-spirit as Mahfouz embarks on his first Cricket Match of the year, and his love, as Muntaha extends her love to Adam and baby Zaynab for a play date, during that time.

Ya Wadud Ya Salaam Ya Jami Ya Nafi (Yearning Allah's love, peace and unity in goodness)

Ya Wadud (and more of Allah's love!)

[farisjax]

I don't get why everyone is saying Islam is the most violent religion in the world, For me no religion is violent its the people that follow it, For example its not Islam's fault how people interpret the Qur'an. And if we talk about phrases, The Qur'an Says.

"And kill them wherever you encounter them and expel them from where they expelled you. Oppression is indeed worse than murder. Do not fight them at the Masjid Al- Haram (Ka'aba) unless they fight you therein. If they fight you, then kill them; such is the penalty of the disbelievers.

But no one bothers to understand, even when told that this verse was revealed when Muslims on the Hajj pilgrimage were attacked and killed by the Quraysh tribe who had signed a treaty with the Prophet to not attack the pilgrims. The Qur'an was revealed in a period of 23 years to the Prophet Muhammad (PBUH), So the verses are situational

There are phrases in other holy books but that would make this too long, but if you consider atheism a religion than atheism is the most violent religion because in atheism there are no prohibitions.

[lifeofresulullah]

The Life of The Prophet Muhammad(pbuh): The Battle of Badr and Afterwards

Some other important events of the 2nd Year of Hijrah

Fasting in Ramadan is Rendered Fard

Fasting in Ramadan was rendered fard one month after the qiblah was changed to the Kaaba and in the beginning of the 18th month after Hijrah, in the month of Saban. The following were stated in the verses regarding fasting:

“O ye who believe! fasting is prescribed to you as it was prescribed to those before you that ye may (learn) self-restraint…

Ramadan is the (month) in which was sent down the Qur'an as a guide to mankind also clear (Signs) for guidance and judgment (between right and wrong).

So everyone of you who is present (at his home) during that month should spent it in fasting, but if anyone is ill, or on a journey, the prescribed period (should be made up) by days later.

Allah intends every facility for you He does not want to put you to difficulties. (He wants you) to complete the prescribed period, and to glorify Him in that He has guided you; and perchance ye shall be grateful!” 

Fasting in Ramadan is one of the five pillars of Islam.

Ibn Umar (may Allah be pleased with him) reported that the Messenger of Allah stated the following:

“Islam is based on five things: testifying that there is no god but Allah and that Muhammad is His Messenger, establishing the prayer (salah); paying the zakah (wealth-tax), performing the Hajj and fast in Ramadan.” 

Sadaqa al-Fitr is Rendered Wajib

Toward the end of the month of Ramadan of the same year, sadaqa al-fitr was rendered wajib.

The Messenger of Allah ordered that every rich Muslim, whether young or old, free or slave, male or female, give one sa’ (1040 dirhams) of dry dates or one sa’ of barley or raisin, or one mud (half a sa’) of wheat to the poor before the prayer of eid.

The First Eid Prayer is Performed

When the crescent of Shawwal was seen and when the sun rose in the morning, the Messenger of Allah ordered Muslims to break their fasts and to go to the open praying area for the eid prayer. Then he went to the open praying area and led the eid prayer there before the khutbah (sermon) and without adhan or iqamah.

When the Messenger of Allah honored Madinah, the people of Madinah had two festival days. The Prophet said to them, “Allah gave you two better festival days: eid al-fitr (Ramadan Festival) and eid al-adha (Sacrifice Festival).” 

The Messenger of Allah always performed eid prayers in the open praying area. The open praying area of Madinah was at the east gate of the city of Madinah.

The Prophet always walked to the open praying area. He went to the open praying area from one way and returned from another way. He always ate something before he set off for the prayer of eid al-fitr. He generally ate a few dates.

Zakah is Rendered Fard

Zakah was rendered fard in the 2nd year of Hijrah after the fasting of Ramadan was rendered fard and sadaqa al-fitr was rendered wajib.

Zakah is a financial kind of worshipping for rich Muslims that involves giving a certain amount of their goods, property or money to the poor every year.

Zakah is one of the five pillars of Islam. It was ordered in the Quran: (an-Nur, 56; al-Muzzammil, 20; al-Hajj, 78; al-Baqara, 110). It is mentioned in 32 places in the Quran together with prayer (salah)

The Prophet stated the following in a hadith:

“Every day in the morning, two angels come down and one of them says, ‘O my Lord! Give to those who give zakah and sadaqa and spend their property for the sake of Allah the amount that they spend’. The other one says,  ‘O my Lord! Destroy the property of those who do not give zakah or sadaqa!” 

Death of Hazrat Ruqayya

Hazrat Ruqayya, the daughter of the Prophet who was married to Hazrat Uthman, became ill during the Expedition of Badr.  Hazrat Uthman stayed in Madinah to look after her upon the order of the Prophet. He could not go to Badr. When Zayd b. Haritha brought the news of the Victory of Badr to Madinah, Hazrat Ruqayya had died.

Umm Ayman washed her dead body. Hazrat Uthman led her janazah prayer and buried her in the cemetery of al-Baqi.

Hazrat Ruqayya was born after Hazrat Zaynab when the Messenger of Allah was 33 years old. She became a Muslim together with Hazrat Khadija, her mother. Then, she married Hazrat Uthman. Hazrat Uthman migrated to Abyssinia with her. When the Messenger of Allah saw that they were migrating together, he said, “After Lot (pbuh), Uthman is the first person to migrate in the way of Allah with his family.” 

Abu Darda Becomes a Muslim

Abu Darda Uwaymir b. Sa’laba became a Muslim during the Expedition of Badr.

Abdullah b. Rawaha (may Allah be pleased with him) was an intimate friend of Abu Darda. One day, Abdullah took an adze and broke the idol in Abu Darda’s house. When Abu Darda returned home, his wife told him about it. Abu Darda started to think and said to himself, “If this idol had been useful, it would have protected itself!” Then, he went to the Prophet to become a Muslim.

When Abdullah b. Rawaha saw him coming from a distance, he said, “O Messenger of Allah! Abu Darda is coming. He is probably coming here to see us!”

The Messenger of Allah said, “He is coming here to become a Muslim. My Lord had informed me beforehand that Abu Darda would be a Muslim!”

When Abu Darda went to the presence of the Prophet, he became a Muslim. His family had embraced Islam before him. 

Hazrat Fatima Marries Hazrat Ali

Hazrat Fatima married Hazrat Ali five months after the Messenger of Allah honored Madinah in the month of Rajab. Their wedding was in the month of Dhul-Hijjah in the 2nd year of Hijrah after the Battle of Badr.

Hazrat Fatima was the youngest and his most beloved daughter. Whenever the Prophet returned from a battle or expedition, he went to the mosque first to perform a prayer of two rak’ahs and then he went to Hazrat Fatima; after that, he went to his wives. 

Hazrat Aisha (may Allah be pleased with her) narrates:

“I have never seen anyone whose words and speech resemble those of the Messenger of Allah. When Fatima came, the Messenger of Allah would welcome her with compassion and greet her by saying, “Welcome!” I have never seen anyone more straightforward than Fatima.” 

The walking style of Fatima (may Allah be pleased with her) resembled that of the Prophet a lot.

Once, Hazrat Aisha was asked, “Who was the most beloved person for the Prophet?”

Hazrat Aisha answered, “Fatima”

When she was asked, “Who was the most beloved man for the Prophet?”, she answered, “Fatima’s husband. 

The Prophet Sends Someone to Makkah to Bring his Daughter Hazrat Zaynab

Among the captives of Badr was Abu As b. Rabi, the husband of Hazrat Zaynab and the son-in-law of the Prophet. As we mentioned under the topic of the captives of the Battle of Badr, Abu As went to Makkah when he was released. Abu As had prevented Hazrat Zaynab from migrating before; however, this time he let her go.  

The Messenger of Allah sent Zayd b. Haritha and somebody from Ansar to Makkah a month or less than a month after the Battle of Badr and they brought Hazrat Zaynab. 

Death of Uthman b. Maz’un, from Muhajir Muslims

He is the first muhajir Muslim buried in the cemetery of al-Baqi.

The first Eid al-Adha Prayer is Performed

The Messenger of Allah reached Madinah on the ninth of the month Dhul-Hijjah from the Expedition of Sawiq. The next day, that is, the tenth of Dhul-Hijjah, he went to the open praying area with Muslims. He led the two-rak’ah eid al-adha prayer without adhan or iqamah. He recited a sermon after the prayer. In the sermon, he ordered Muslims to sacrifice animals. He himself sacrificed two animals. While slaughtering one of the fleshy white rams, he said,   “O Allah! This is on behalf of my ummah, who witness your oneness and what came to me from you.” While slaughtering the second one, he said, “O Allah! This is for Muhammad and the household of Mu¬hammad. He himself, his household and the poor ate from the meat of the second ram. 

That was the first eid al-adha in Islam!

[lesbian-muslim]

Tafsir Check 24:22

In which I research (mainly using tafsir feature on quran.com) verses I did not fully understand while reading the Qur'an, and summarize whatever I learned 🍊

{ وَلَا يَأۡتَلِ أُوْلُواْ ٱلۡفَضۡلِ مِنكُمۡ وَٱلسَّعَةِ أَن يُؤۡتُوٓاْ أُوْلِي ٱلۡقُرۡبَىٰ وَٱلۡمَسَٰكِينَ وَٱلۡمُهَٰجِرِينَ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِۖ وَلۡيَعۡفُواْ وَلۡيَصۡفَحُوٓاْۗ أَلَا تُحِبُّونَ أَن يَغۡفِرَ ٱللَّهُ لَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُورٞ رَّحِيمٌ }

[The Holy Qur'an 24:22]

Do not let the people of virtue and affluence among you swear to suspend donations to their relatives, the needy, and the emigrants in the cause of Allah. Let them pardon and forgive. Do you not love to be forgiven by Allah? And Allah is All-Forgiving, Most Merciful.

(Trans. Dr. Mustafa Khattab)

----

Ibn Kathir, Muhammad Shafi, Wahiduddin Khan, and Muhammad Asad agree that this verse was revealed in reference to two companions of the Prophet Muhammad (PBUH), Abu Bakr (RA) and Mistah ibn Uthatha. Mistah was a poor man and a distant relative of Abu Bakr. Being well-off, Abu Bakr often provided for Mistah financially, per the Qur'an's many urges towards generosity.

However, after it became clear that Mistah helped to slander the name of Aisha (RA), Abu Bakr's daughter, Abu Bakr swore never to help him again.

This verse clarifies that in Islam, charity is for the needy and those who we have a responsibility towards, and in its purest form overcomes personal squabbles.

Maarif-Ul-Quran (Muhammad Shafi) appears to see this verse as an urge, especially towards the Prophet's companions, who were meant to uphold the best character. Tazkirul Quran (Wahiduddin Khan), however, takes it as an order and injunction on all Muslims, to not withdraw financial assistance due to "personal grudges."

Whether it's a requirement or not, we should all strive to a level of good character and generosity as indicated by this ayah! We love how Allah forgives us, so we should be willing to forgive others.