Tumgik
#sheikh hasina
Text
HAPPY CAESER STABBY STABBY DAY
Politicians tread carefully
31 notes · View notes
mylovelyme · 3 months
Text
Tumblr media
2 notes · View notes
Text
Hate politicians hate hate hate all of em i hope they die
2 notes · View notes
ziaur-rahman · 1 year
Text
তরুন জাতীয়তাবাদীদের এ ইতিহাস জানতে হবেই।
১৭ই মেঃ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
Tumblr media
জিয়ার আন্তরিক স্বদিচ্ছায় উনি দেশে ফিরে আসেন। শুধু আসাই না; জিয়া তাঁকে মানিক মিয়া এভিনিউ এ মিটিং থেকে শুরু করে টুঙ্গীপাড়া, সিলেট সফরের সুব্যাবস্থা করেন।
আজ হয়তো আওয়ামীলীগ ঘটা করে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন করবে কিন্তু যাঁর আন্তরিকতায় তিনি দেশে এলেন তাঁর নামে কটা কুৎসাও করবে।
অনেকে একে জিয়ার জীবনের সবচে বড় ভুল বলে অভিহিত করেন। কিন্তু জিয়া রাজনৈতিক সুবিধার পরোয়া করেননি। তিনি দেশের পিতৃহারা মেয়েকে তাঁর দেশ ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য এর মাত্র ১৩ দিন পর জিয়া নিহত হন।
আওয়ামিলীগ নেত্রীকে দেশে ফিরতে জিয়া বাঁধা দেননি। বরং জিয়া তাঁর পারিবারিক স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ফিরিয়ে দিতে উদ্যোগী ছিলেন। ছবি ৪-৮
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
(ওপরের কিছু অংশ বৈরাম খান ভাইয়ের লেখা থেকে)
আব্দুর রাজ্জাক ও কামাল হোসেনকে দিল্লি পাঠিয়েছিলেন শেখ হাসিনার দেশে ফেরার প্রয়োজনীয়তা ও পরিস্থিতি বুঝাবার জন্য।
সাথে একটু যুক্ত করতে চাইঃ
তবে এও সত্য ইন্ডিয়া বসে আওয়ামীলীগের বাংলাদেশের রাজনীতি করা অসম্ভব হয়ে পরেছিল। ইন্দিরা'জী, দিল্লীতে বসে হাসিনাকে বাংলাদেশের রাজনীতি করার সুযোগ রেখে জিয়া সরকারকে বিরক্ত/চটাতে চাননি। যার প্রধান কারণ ছিল জিয়া সরকারের "মেরুদণ্ড সোজা" পররাস্ট্র নীতি।
ডকুমেন্ট যুক্ত করলাম, (ছবি ২ ও ৩)
Tumblr media
যা প্রমান করে ইন্ডিয়া বসে বাংলাদেশের রাজনীতি না করার আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সংবাদের শিরোনাম ছিলঃ
"মহিলার উভয় সংকট"
৮ এপ্রিল ১৯৮১
দৈনিক ইত্তেফাক
নয়াদিল্লী থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক দ্যা ইন্ডিয়া টুডে, ইন্ডিয়া সরকার বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের নির্বাচিত সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে ইন্ডিয়া বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনা হতে বিরত থাকতে বলেছিল।
Tumblr media
পত্রিকার ঐ সংখ্যা "মহিলার উভয় সংকট" শিরনামে শেখ হাসিনার ওপর নিবন্ধে বলা হয়ঃ
"এই উপমহাদেশের একজন মহিলা নেত্রী আর সম্ভবত উঠতে পারবেন না"।
প্রশ্ন হচ্ছে আজীবন আওয়ামীলীগের শুভাকাঙ্ক্ষী, ইন্ডিয়ান কংগ্রেস তাও খোঁদ ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বাধীন সরকার থাকা স্বত্তেও কেন এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল?
হতে পারেঃ
বাংলাদেশে পট পরিবর্তনে ইন্ডিয়ার রাজনৈতিক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছিল। প্রেক্ষাপট ইন্ডিয়া সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গিয়েছিল। বিধায় তাদের এই পদক্ষেপে ড্যামেজ কন্ট্রোল হয়।
ইন্দিরা গান্ধী, বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামীলীগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সন্দিহান হয়ে পরেছিলেন। শেখ হাসিনার ফিরে আসার মাধ্যমে সাংগঠনিকভাবে আওয়ামীলীগ পুনরায় সংগঠিত হয়। দারুণ ভাবেই হয়।
শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ইন্ডিয়ান ভূখন্ড ব্যাবহারে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে বাংলাদেশ সরকারের কোর্টে বল ঠেলে দেওয়া যে তোমাদের রাজনীতিবিদকে তোমরা হ্যান্ডেল কর। অর্থাৎ আওয়ামীলীগের জন্য নতুন করে প্রস্তুত হবার ক্ষেত্র তৈরি করে দেওয়া।
বাংলাদেশ প্রকৃত গণতান্ত্রিক পথে হাঁটতে যাচ্ছে এবং লেবেল প্লেইং ফিল্ড নিশ্চিত হচ্ছে বুঝেই শেখ পরিবারের জোষ্ঠ কন্যাকে ফেরৎ পাঠিয়েছিল।
ঘটনা যায় হোক না কেন শেখ পরিবারের বন্ধু ও শেখ হাসিনার প্রতি স্নেহময়ী ইন্দিরা বাংলাদেশে যে তখন স্থিতিশীল ও গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক পরিবেশ পরিস্থিতি ছিল তা নিশ্চিত না হয়ে অন্তত শেখ হাসিনার প্রবাস রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বাংলাদেশে ফিরে আসার প্রেক্ষাপট তৈরি করতেন না।
দেশে ফেরার পূর্বে দিল্লিতে লীগের সদ্য নির্বাচিত সভানেত্রী শেখ হাসিনার একটি গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার নেন সাংবাদিক মাহাফুজুল্লাহ। Aminul Huq এর সৌজন্যে ঐ সাক্ষাৎকার লিঙ্কে সংযুক্ত করা হলো।
Tumblr media
3 notes · View notes
abanichowdhury · 1 year
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
বঙ্গবন্ধুকন্যা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে শুক্রবার (২৮ এপ্রিল ২০২৩) টোকিওর আকাসাকা প্যালেস স্টেট গেস্ট হাউসে Japan Bank for International Cooperation (JBIC) এর গভর্নর Mr. HAYASHI Nobumitsu সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
2 notes · View notes
Text
Bangladesh PM Hasina for boosting trade cooperation with Brazil
The premier also emphasized enhancing agricultural cooperation between Bangladesh and Brazil
Tumblr media
Prime Minister Sheikh Hasina on Sunday laid emphasis on the necessity of boosting trade cooperation between Bangladesh and Brazil as there is a huge prospect of expansion of trade and business between the two countries.
She laid the emphasis when Brazilian Ambassador to Bangladesh Paulo Fernando Dias Feres paid a courtesy call on her at the premier's official residence Ganabhaban.
Prime Minister's Speech Writer Md Nazrul Islam briefed reporters after the meeting.
Sheikh Hasina requested the Brazilian government to take steps over the expansion of bilateral trade and business.
Continue reading.
3 notes · View notes
queerism1969 · 2 years
Text
কেন হিজড়া সন্তান হয়? এর বৈজ্ঞানিক কারণ কী?
ইন্টারসেক্স (Intersex) কি?
ইন্টারসেক্স (Intersex) একটি ইংরেজি শব্দ । এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো "আন্তঃলিঙ্গ" । পূর্বে "আন্তঃলিঙ্গ" কে উভলিঙ্গ (Hermaphrodite / Congenital Eunuch) বলা হতো । তবে উভলিঙ্গ (Hermaphrodite / Congenital Eunuch) শব্দটা কিছুটা বিভ্রান্তিকর এবং অসম্মানজনক হওয়ায় শব্দটির ব্যবহার দিনদিন সীমিত করা হচ্ছে । জাতিসংঘ ও বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থাগুলোও উভলিঙ্গ শব্দের পরিবর্তে আন্তঃলিঙ্গ শব্দটি ব্যবহার করতে অনুরোধ কর আসছে।
আন্তঃলিঙ্গ বলতে ঠিক কাদের বুঝায়?
আমরা সাধারনত জানি, মানুষের শরীরে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে । এর মধ্যে ২২ জোড়া হলো অটোজম আর ১ জোড়া হলো সেক্স ক্রোমোজম । এই ২২ জোড়া অটোজম নারী পুরুষ সকলের শরীরে একইরকম হয়ে থাকে । বাকি ১ জোড়া সেক্স ক্রোমোজম নির্ধারন করে মানুষের শারীরিক লিঙ্গ । এই ১ জোড়া সেক্স ক্রোমোজম হলো XX অথবা XY । XX হলে মেয়ে আর XY হলে ছেলে । অর্থাৎ, শিশুর ক্রোমোজমের প্যাটার্ন যদি XX হয় তাহলে সে শিশুটি হবে মেয়ে, আর শিশুর ক্রোমোজমের প্যাটার্ন যদি XY হয়, তাহলে সে শিশুটি হবে ছেলে । এ পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক ।
কিন্তু সকল শিশুর ক্রোমোজমের প্যাটার্ন এই XX বা XY প্যাটার্নের হয় না অর্থাৎ চিরাচরিত এই XX / XY প্যাটার্নের সাথে মিলে না । গর্ভাবস্থায় হরমোনাল বা জেনেটিক্যাল কারনে কিছু কিছু শিশুর ক্রোমোজমের প্যাটার্ন একটু ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে । যেমন, XO / XXX / XXY / XYY
এসব শিশুদের মধ্যে কারো কারো লিঙ্গ আংশিকভাবে ছেলেদের মতো বা আংশিকভাবে মেয়েদের মতো হয় । তবে পুরোপুরি ছেলে বা মেয়ে কোনোটার মতোই হয় না । আবার কারো কারো লিঙ্গ ছেলে বা মেয়েদের মতো হয় না, পুরোপুরিই আলাদা । আমাদের দেশে এমন ভিন্ন ধরনের লৈঙ্গিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মানো শিশুদেরই সাধারণত হিজরা শিশু বা হিজরা বাচ্চা বলা হয় ।
প্রতিবছর সারা বিশ্বব্যপী জন্ম নেওয়া মোট শিশুর মধ্যে গড়ে ১.৭% শতাংশ ইন্টারসেক্স শিশু জন্মগ্রহন করে । তবে দেশ ও অঞ্চল ভেদে এ পরিসংখ্যানের কিছুটা তারতম্য হতে পারে । ইন্টারসেক্স এর মধ্যে আবার রয়েছে বিভিন্ন প্রকারভেদ । প্রধানত ৬ প্রকার সহ মোট ১৬ প্রকার ইন্টারসেক্স এর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়ঃ
***ইন্টারসেক্স মানুষেদের প্রধান প্রধান যৌন প্রকরণ এবং জন্মানোর হার***
১) (XX XY) ক্লাইনফেল্টার বা টার্নার কোনটাই নয় -- প্রতি ১৬৬৬ জনে একজন ।
২) ক্লাইনফেল্টার সিন্ড্রোম (XXY) -- প্রতি ১০০০ জনে একজন ।
৩) টার্নার সিন্ড্রোম ( X) -- প্রতি ২৭১০ জনে একজন ।
৪) অ্যান্ড্রোজেন ইন্সেন্টিভিটি সিন্ড্রোম -- প্রতি ১৩০০০-এ একজন ।
৫) আংশিক অ্যান্ড্রোজেন ইন্সেন্টিভিটি সিন্ড্রোম -- প্রতি ১৩০,০০০-এ একজন ।
৬) প্রচলত জন্মগত অ্যাড্রিনাল হাইপারপ্লাসিয়া -- প্রতি ১৩০০০-এ একজন ।
৭) দেরিতে সূত্রপাত অ্যাড্রিনাল হাইপারপ্লাসিয়া প্রতি -- ১০০০-এ একজন ।
৮) ভ্যাজিনাল অ্যাজেন্সিস -- প্রতি ৬০০০-এ একজন ।
৯) ওভোটোস্টেস -- প্রতি ৮৩০০০-এ একজন ।
১০) ইডিওপ্যাথিক (কোন সম্ভাব্য মেডিকেল কারণ) -- প্রতি ১১০,০০০-এ একজন ।
১১) ল্যাট্রোজেনিক (ডাক্তারি চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট, যেমন গর্ভবতী মাকে দেয়া প্রজেস্টিন) -- কোন অণুমান নেই ।
১২) 5-আলফা রিডাকটেস অভাব -- কোন অনুমান নেই ।
১৩) মিক্সড গোনাডাল ডিসজেনেসিস -- কোন অনুমান নেই ।
১৪) কমপ্লিট গোনাডাল ডিসজেনেসিস -- প্রতি ১৫০,০০০-এ একজন ।
১৫) হাইপোস্পাডিয়াস (পেরিনিয়াম বা শিশ্নখাঁজের মধ্য দিয়ে মূত্রনির্গমন নালিপথ) -- প্রতি ২০০০-এ একজন ।
১৬) এপিস্পাডিয়াস (করোনা এবং শিশ্নের চামড়ার অগ্রভাগের মাঝে উন্মুক্ত মূত্রনির্গমন নালিপথ) -- প্রতি ১১৭,০০০-এ একজন ।
...............................................….................................. ................................................….................................
ইন্টারসেক্স যে প্রকারেরই হোক না কেন, জন্মের পরপরই ইন্টারসেক্স শিশুটিকে নিয়ে নিকটস্থ ভালো কোনো হাসপাতাল বা বিশেষজ্ঞ কোনো ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজন । তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, হাসপাতাল /ডাক্তারের কাছেই নিয়েই বাচ্চার লিঙ্গে কোনো প্রকার ছুরি কাচিঁ চালানো যাবেনা বা কোনো অস্ত্রোপচার চালিয়ে লিঙ্গটিকে ছেলে বা মেয়েদের লিঙ্গের মতো করানোর চেষ্টা চালানো যাবে না । একটা শিশুর মানসিক লিঙ্গ বোধটা পুরোপুরি আসে মুলত ১০/১২ বছর বয়সে বা ক্ষেত্র বিশেষে তারও পরে । অর্থাৎ ঐ বয়সে গিয়ে শিশুটি পুরোপুরি বুঝতে পারে যে, সে ছেলে নাকি মেয়ে । শুধু ইন্টারসেক্স নয় যেকোনো মানুষেরই মানসিক লিঙ্গবোধ অর্থাৎ মানসিক দিক থেকে সে নিজেকে কি মনে করে সেটা কেবল সে-ই বলতে পারবে, অন্য কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয় ।
তাই, ছোট অবস্থায় যদি কোন ইন্টারসেক্স শিশুর লিঙ্গে ছুরি কাঁচি চালিয়ে অস্ত্রোপচার করিয়ে লিঙ্গটিকে ছেলে বা মেয়ে যেকোন নির্দিষ্ট একটি লিঙ্গে রুপান্তরিত করা হয় আর বড় হবার পর যদি ঐ শিশুটির মানসিক লিঙ্গবোধ ভিন্ন হয় তখন আরেকটি বিড়ম্বনা দেখা দিবে । অর্থাৎ ঐ অবস্থায় শিশুটিকে যদি ছেলে বানানো হয় আর পরবর্তীতে পরিনত বয়সে যদি সে বুঝতে পারে যে সে আসলে মেয়ে অথবা ঐ অবস্থায় শিশুটিকে যদি মেয়ে বানানো হয় আর পরবর্তীতে পরিণত বয়সে যদি সে বুঝতে পারে যে সে আসলে ছেলে, তখন আরো বড় ধরনের একটি বিড়ম্বনার সৃষ্টি হবে, যেটা ট্রান্সজেন্ডারদের ক্ষেত্রে হয় । শারীরিকভাবে একটা লিঙ্গের কিন্তু মানসিকভাবে তার বিপরীত লিঙ্গের । আর তাছাড়া এতো অল্প বয়সে একটা শিশুকে এতো বড় ধরনের একটি অস্ত্রোপচারের মুখে ঠেলে দেওয়াটা চরম অমানবিকও বটে । তাই বিশ্বব্যপী মানবাধিকার সংস্থা গুলো এ ধরনের অস্ত্রোপচারের বিরোধিতা করে আসছে ।
মানবাধিকার সংস্থাগুলোর দাবি, অস্ত্রোপচার না করে বরং শিশুটি যেমন আছে তাকে তেমন ভাবেই বড় করে তোলা হোক এবং পরিনত বয়সে তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে দেওয়া হোক, যে সে নিজেকে ছেলে মনে করে নাকি মেয়ে মনে করে এবং সে অনুযায়ী অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাকে তার কাঙ্খিত লিঙ্গে রুপান্তরিত করা হোক । তবে যদি কোন ইন্টারসেক্স শিশু পরিনত বয়সেও নিজেকে ছেলে বা মেয়ে হিসেবে চিন্হিত করতে অপারগ হয় বা চিন্হিত করতে পারার পরও নিদির্ষ্ট কোনো লিঙ্গে রুপান্তরিত হতে না চায়, সেক্ষেত্রে যেন তার ওপর কোন জোরজবরদস্তির চালানো না হয় ।
এখানে অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাতে হয়, বাংলাদেশেও প্রতিছর অসংখ্য ইন্টারসেক্স শিশু জন্মগ্রহণ করে কিন্তু এখানে ইন্টারসেক্স নিয়ে সরকারি / বেসরকারি বা ব্যক্তিগত উদ্যোগেও কোনো সচেতনতা গড়ে ওঠেনি । আরো পরিতাপের বিষয় হলো, বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ইন্টারসেক্স শিশুদের মধ্যে জন্মের কিছুদিন পরই একটা বিরাট অংশের ঠাঁই হয় হিজরা জনগোষ্ঠীর ডেরায় । বাকি যাদের পরিবারের সাথে থাকার সৌভাগ্য হয়, তাদেরও আবার পিতামাতার অসচেতনতার কারনে মিলেনা যথোপযুক্ত চিকিৎসা । ফলে পরিবারের সাথে থাকলেও সারাজীবন এক অভিশপ্ত জীবনযাপন করে যেতে হয় তাদের । তবে, বর্তমানে শিক্ষিত সমাজে এ বিষয়ে সীমিত আকারে সচেতনতা তৈরী হয়েছে । তবে শিক্ষিত পরিবারগুলো জন্মের পরপরই তাদের ইন্টারসেক্স শিশুটিকে পুরোপুরি ছেলে বা মেয়ে নির্দিষ্ট একটি লিঙ্গে রুপান্তরিত করতে ব্যাকুল ।
কারন, আমাদের সমাজ এবং রাষ্ট্র উভয়ই এ বিষয়ে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে ব্যর্থ । ইন্টারসেক্স শিশুটিকে নিয়ে সমাজে বেশ নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও কটু কথার শিকার হতে হয় পরিবারটিকে এরপর আসে রাষ্ট্র:
জন্ম নিবন্ধন কার্ডে শিশুদের লিঙ্গের ঘরে কেবল ছেলে আর মেয়েই রয়েছে , সেখানে ইন্টারসেক্স হিসেবে নিবন্ধনের কোন সুযোগ নেই ।
হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে গেলেও অবশ্যই ছেলে বা মেয়ে লিঙ্গেই চিকিৎসা নিতে হবে, ইন্টারসেক্স হিসেবে চিকিৎসা নেবার কোন সুযোগ নেই ।
বিদ্যালয়গুলো ভর্তি হতে গেলেও অবশ্যই ছেলে বা মেয়ে লিঙ্গে ভর্তি হতে হবে, ইন্টারসেক্স হিসেবে ভর্তির কোন সুযোগ নেই ।
এছাড়াও আরো অনেক কারন রয়েছে যার জন্য শিক্ষিত পরিবারগুলোও তরিঘরি করে তাদের ইন্টারসেক্স শিশুটিকে পুরোপুরি ছেলে বা মেয়ে নির্দিষ্ট একটি লিঙ্গে রুপান্তরিত করতে ব্যাকুল । যার খেসারত দিতে হয় ইন্টারসেক্স শিশুগুলো কে।
কিন্তু এভাবে আর কতোদিন? জন্ম নিবন্ধন কার্ড, হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা, স্কুলে ভর্তি সহ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ইন্টারসেক্সদের নিজেদের পরিচয়ে পরিচিত হবার ও নাগরিক সেবা লাভের অধিকার সংরক্ষণ করতে হবে… সময়মতো সঠিক চিকিৎসা প্রদান করতে পারলে প্রায় সকল ইন্টারসেক্স শিশুই স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবে।
....................................................................................
বি.দ্র : বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও নেপালসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে এসব ইন্টারসেক্স শিশুদের হিজরা শিশু বা হিজরা বাচ্চা বলা হয় । এরকম শিশু জন্মানোর খবর পেলে সাধারনত হিজরা সম্প্রদায়ের লোকজন শিশুটিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বাড়িতে চলে আসে। ইন্টারসেক্স শিশুদের সম্পর্কে সমাজে প্রচুর ভ্রান্ত ধারনা প্রচলিত । অনেকে এমন শিশুদের সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ মনে করেন । আবার অনেকে এদের অকল্যানকর বা অমঙ্গলজনকও মনে করেন । এমনকি এদের সামাজিক মর্যাদা হানিকরও মনে করা হয়। এমন শিশু জন্মানোর সঙ্গে সঙ্গে পাড়া প্রতিবেশী এবং সমাজের মানুষজন বিভিন্ন ধরনের আজে বাজে ও কটু কথা বার্তা বলাবলি করতে থাকে । এতে ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হয়ে এবং সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনেক বাবা মা শিশুটিকে হিজরা সম্প্রদায়ের লোকজনের হাতে তুলে দেয় ।
অনেক সময় হয়তো দেয় না, সমাজের কটু কথা উপেক্ষা করেই পরিবারে রেখে দেয় । কিন্তু আস্তে আস্তে শিশুটি যখন বড় হয়, বুঝতে শেখে, তখন দেখে সে আর দশটা সাধারন শিশুর মতো নয় । সে তাদের থেকে আলাদা । তার সমবয়সী বন্ধু বা বান্ধবী কেউই তাকে খেলতে নিতে চায় না, কারন তারা জানেনা যে, সে ছেলে নাকি মেয়ে । সমাজের মানুষও বিভিন্ন ধরনের কটু কথায় জর্জরিত করে, হেয় প্রতিপন্ন করে । তখন শিশুটি বুঝতে পারে, এ সমাজ তার নয় , এসমাজে তার কোন স্থান নেই । কারন, এ সমাজে একজন মানুষের মনুষ্যত্ব ও ব্যক্তিত্বের চেয়ে লিঙ্গ পরিচয়টাই বেশি প্রাধান্য পায় । তখন শিশুটি তার মতো মানুষদের খুঁজতে থাকে । আর এভাবেই শিশুটি একসময় সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আশ্রয় নেয় কোনো এক হিজরা ডেরায় ।
[ইন্টারসেক্স ছাড়াও সাধারনত কিছু ট্রান্সজেন্ডার মানুষও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হিজরা সম্প্রদায়ে যোগ দেয় বা দিতে বাধ্য হয়।]
যাই হোক, সর্বশেষ কথা হলো... এরকম ইন্টারসেক্স শিশুরা কিন্তু মোটেও সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ নয় কিংবা অকল্যানকর বা অমঙ্গলজনকও নয় । এমনকি মর্যাদা হানিকরও নয় । যথোপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে এদেরকেও স্বাভাবিক জীবন প্রদান সম্ভব । শুধু প্রয়োজন সামাজিক ভ্রান্ত ধারনা আর কুসংস্কার গুলো দূর করে সচেতনতা সৃষ্টি করা । আলো আসবেই.......
4 notes · View notes
lejournaldupeintre · 3 months
Text
Sheikh Hasina dictatrice corrompue
Numeric etching / Briat 2023 – – – – – Le journal du peintre Les tableaux du peintre Painting news project Twitter – – – – — – – – – – Le journal du peintre Les tableaux du peintre Painting news project Twitter – – – – – – – Le journal du peintre Les tableaux du peintre Painting news project Twitter – – – – — – – – – – Le journal du peintre Les…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
emergingpakistan · 4 months
Text
بنگلہ دیش کا سیاسی منظرنامہ
Tumblr media
بنگلہ دیش میں سیاسی حالات خاصے خراب ہیں، اس کی ایک بڑی وجہ حسینہ واجد کی حکومتی پالیسی اور طوالت ہے، وہ گزشتہ پندرہ سال سے بنگلہ دیش کی وزیر اعظم چلی آرہی ہیں حزب اختلاف کی تمام سیاسی پارٹیاں مل کر بھی لاکھ احتجاج کے باوجود انھیں ان کے منصب سے نہیں ہٹا سکی ہیں۔ حقیقت یہ ہے کہ حسینہ واجد کو حزب اختلاف کی جانب سے ابھی تک کوئی خطرہ لاحق نہیں ہے۔ کبھی فوج بنگلہ دیشی حکومتوں کو گرا کر اقتدار پر قبضہ کر لیا کرتی تھی۔ بنگلہ دیشی فوج کے سربراہ جنرل ضیا الرحمان اور جنرل حسین محمد ارشاد پچھلی حکومتوں کا تختہ پلٹ کر خود حکومت کرتے رہے ہیں۔ لیکن اب صورتحال تبدیل ہو چکی ہے۔ بنگلہ دیش کی حزب اختلاف پارٹیاں حسینہ واجد کی حکومت کے خلاف متحرک ہو چکی ہیں، بنگلہ دیشی عوام میں حزب اختلاف کو بھی پذیرائی مل رہی ہے۔ بنگلہ دیش میں سات جنوری کو ہونے والے عام انتخابات کے سلسلے میں کافی ہلچل مچی ہوئی ہے تمام سیاسی پارٹیوں نے حسینہ واجد کی عوامی لیگ کے خلاف متحدہ محاذ بنا لیا ہے، یہ صورت حال حسینہ واجد کے لیے کافی پریشان کن ہے اور وہ اس صورت حال سے نمٹنے کے لیے جدوجہد کررہی ہیں، بنگلہ دیشی الیکشن کمیشن اور انتظامیہ حسینہ واجد کا دم بھر رہے ہیں اس طرح حزب اختلاف کے نزدیک اس الیکشن سے کوئی تبدیلی آنے والی نہیں ہے۔
حسینہ واجد کو پھر سے اقتدار میں رکھا جانا ہے۔ حزب اختلاف یہ تماشا دیکھ کر الیکشن سے دست بردار ہو چکی ہے یعنی کہ اس نے الیکشن لڑنے سے خود کو روک لیا ہے، اب اس طرح بنگلہ دیشی جمہوریت مکمل ڈکٹیٹر شپ میں تبدیل ہو چکی ہے کیونکہ اب حسینہ واجد ہی الیکشن میں تنہا امیدوار ہیں اور وہ اس طرح بلا مقابلہ الیکشن جیت جائیں گی لیکن یہ کوئی الیکشن نہیں کہلائے گا، بلکہ سلیکشن ہی ہو گا۔ ادھر بنگلہ دیشی حزب اختلاف کی پارٹیاں اب صرف حسینہ واجد یا عوامی لیگ پر برہم نہیں ہیں بلکہ وہ بھارتی پالیسی کے خلاف ہیں۔ عوام بھی حزب اختلاف کا ساتھ دے رہے ہیں کیونکہ بنگلہ دیشی عوام نے اپنی محرومیوں کو دور کرنے کے لیے 1971 میں مجیب الرحمن کا ساتھ دیا تھا مگر اب وہ صورتحال نہیں رہی ہے۔ اگر دیکھا جائے تو اب بھی ان کے دلوں میں پاکستان کی محبت زندہ ہے وہ اس لیے کہ 1970 میں ہونے والے پاکستان کے پہلے عام انتخابات میں انھوں نے اپنی محرومیوں کو دور کرنے اور پاکستان کو مضبوط کرنے کے لیے اپنا مینڈیٹ دیا تھا، پاکستان کو توڑنے کے لیے ہرگز مینڈیٹ نہیں دیا تھا مگر ان کے حق رائے دہی کا مجیب الرحمن نے غلط استعمال کیا اور پاکستان کی وحدت کو قائم رکھنے کے بجائے دولخت کر دیا تھا۔
Tumblr media
حقیقت یہ ہے کہ اگر مشرقی اور مغربی بازو میں ہزاروں میل کے فاصلے حائل نہ ہوتے، اگر فاصلے بھی حائل رہتے بھی مگر بھارت جیسا دشمن ملک بیچ میں نہ ہوتا تو مشرقی پاکستان کو مغربی پاکستان سے دنیا کا کوئی ملک علیحدہ نہیں کر سکتا تھا۔ ملک کے دولخت ہونے میں اس وقت کی اسٹیبلشمنٹ کو بھی الزام دیا جاسکتا ہے مگر سیاسی قیادت کو بھی علیحدگی کی ذمے داری سے الگ نہیں ٹھہرایا جا سکتا ہے۔ اس سلسلے میں بھارت کے نامور بزرگ صحافی کلدیپ نیّر نے ڈھاکا جا کر شیخ مجیب الرحمن سے ایک انٹرویو کیا تھا، اس میں انھوں نے ان سے بھٹو کے بارے میں بھی سوال کیا تھا کہ کیا بھٹو بھی مشرقی اور مغربی پاکستان کو علیحدہ کرنا چاہتے تھے تو مجیب الرحمن نے انھیں بتایا تھا کہ جن دنوں وہ پاکستان کی حراست میں تھے ان سے بھٹو خود ملنے کے لیے آئے تھے۔ انھوں نے مجھ سے کہا تھا کہ پاکستان کی سالمیت کو برقرار رکھیں اور کوئی ایسا فارمولا بنا لیں کہ آپ کو مشرقی پاکستان میں زیادہ سے زیادہ خودمختاری مل جائے اور اس طرح وہاں کے عوام کا احساس محرومی کم ہو سکے۔ اس پر مجیب نے کہا تھا کہ وہ اس وقت اس سلسلے میں کوئی وعدہ نہیں کرسکتے وہ وہاں جا کر حالات دیکھیں گے اور اس کے بعد ہی کوئی حتمی فیصلہ کر سکیں گے۔
حقیقت یہ ہے کہ بھٹو کو مختلف حربوں کے ذریعے بدنام اور عوام میں غیر مقبول بنانے کی کوشش کی گئی تھی اور بالآخر انھیں ان کی ہی پارٹی کے ایک لیڈر کے باپ کے قتل کی پاداش میں پھانسی کے تختے پر چڑھا دیا گیا۔ اب ان کی موت کو جوڈیشل قتل قرار دے کر اس کا مقدمہ دائر کر دیا گیا ہے۔ یہ حقیقت بھی ہے مگر دیکھیے کیا فیصلہ آتا ہے۔ اگر پاکستان کو توڑنے میں کسی کا ہاتھ تھا وہ شیخ مجیب الرحمن اور اس کے انتہا پسند ٹولے کا تھا۔ تاج الدین اور کمال الدین جیسے انتہا پسندوں نے مجیب کا بھرپور ساتھ دیا تھا۔ مجیب الرحمن کی پاکستان سے غداری اگرتلہ واقعے جسے اگرتلہ سازش کا نام دیا گیا تھا سے ہی ثابت ہو گئی تھی مگر ایوب خان نے کوئی خاص ایکشن نہیں لیا تھا۔ آزاد بنگلہ دیش بنانے کے منصوبے پر دراصل 1962 سے ہی کام شروع ہو چکا تھا اور ایک طرف بھارتی حکومت سے اس سلسلے میں مدد لینے کی درخواست کی گئی تھی تو دوسری جانب مغربی بنگال کے اس وقت کے وزیر اعلیٰ باسو کو بھی اعتماد میں لیا گیا تھا۔ 
دونوں نے مل کر گریٹر بنگال بنانے کا اظہار کیا تھا اس طرح دونوں بنگال کو ملا کر ایک آزاد خودمختار بنگلہ دیش بنانے کے لیے تعاون کرنے کے وعدے کیے گئے تھے البتہ مغربی بنگال کو مشرقی بنگال سے ملانے کے منصوبے کو مخفی رکھا گیا تھا تاکہ بھارت سے مشرقی پاکستان کو علیحدہ کرنے کے لیے ضروری مدد لی جائے پھر مشرقی پاکستان کے بنگلہ دیش بننے کے بعد دوسرے مرحلے میں مغربی بنگال کو اس میں شامل کر دیا جائے۔ ہوا یہ کہ بھارت کی مدد سے بنگلہ دیش تو بن گیا مگر بھارت نے مغربی بنگال کو بنگلہ دیش میں شامل نہ ہونے دیا۔
عثمان دموہی 
بشکریہ ایکسپریس نیوز
0 notes
ganganewsen · 4 months
Link
0 notes
rashmeerl · 4 months
Text
Tumblr media
0 notes
nepalenergyforum · 6 months
Text
Bangladesh and Nepal to Strengthen Energy Ties Through BIN Initiative
In September 2022, during the visit of Prime Minister Sheikh Hasina to India, Bangladesh made a request to import power from Nepal and Bhutan through India. The Nepal Electricity Authority (NEA) has requested authorization from the Indian regulatory bodies to export 40-50 MW of electricity to Bangladesh by utilizing India’s current transmission infrastructure. Hence, in the context of…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ainews18 · 6 months
Link
0 notes
abanichowdhury · 1 year
Text
Tumblr media
Bangladesh Chhatra League pays floral tributes to the great leader of undivided Bengal, the Tiger of Bengal, AK Fazlul Haque on his 61st death anniversary.🖤
2 notes · View notes
pixelartbd · 7 months
Text
Tumblr media
তোমার বুকে স্বপ্ন ছিল
করবে বিশ্ব জয়
স্বপ্ন তোমার সত্য হলো
একটু মিথ্যে নয়।
দেশ মহাদেশ চিনে তোমায়
জানের তোমার নাম
তোমার নামে লক্ষ মানুষ
যায় করে সংগ্রাম।
১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবসে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
#রাসেলদিবস #শেখরাসেল #জন্মদিন #sheikhraselbirthday #pixelart #Anupmondaldesigner
0 notes
thebengalichronicles · 9 months
Text
কীভাবে একা হাতে মা সংসার সামলেছেন, বঙ্গবন্ধুর পাশে দাঁড়িয়েছেন, সেই আখ্যান শোনান প্রধানমন্ত্রী।
0 notes